প্রকাশ: ২৮ মে ২০২০, ১৮:৫৬
বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর বলেছেন, গত কয়েক বছরে দেশ থেকে বিপুল পরিমাণ অর্থ পাচার হয়ে যাওয়ায় দেশের আর্থিক খাত মারাত্মকভাবে সংকুচিত হয়েছে। এর ফলে একসময় দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৪৮ বিলিয়ন ডলার থেকে কমে প্রায় ২০ বিলিয়ন ডলারে নেমে আসে। বর্তমান পরিস্থিতি থেকে উত্তরণে টাকা ছাপিয়ে নয়, বরং প্রাকৃতিক ও টেকসই উপায়ে অর্থ সরবরাহ বাড়ানোর ওপর জোর
বাংলাদেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ আরও বৃদ্ধি পেয়ে ৩১.৮৯ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছেছে। বুধবার (১০ ডিসেম্বর) বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র আরিফ হোসেন খান এ তথ্য নিশ্চিত করেন। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সবশেষ তথ্যানুযায়ী, ১০ ডিসেম্বর পর্যন্ত দেশের গ্রস রিজার্ভ ৩১,৮৯০ দশমিক ০৭ মিলিয়ন ডলার। আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) বিপিএম-৬ পদ্ধতি অনুযায়ী নিট রিজার্ভ ২৭,২২৪ দশমিক ৪২ মিলিয়ন ডলার। এর আগে ১ ডিসেম্বর পর্যন্ত দেশের
দেশের বাজারে প্রথমবারের মতো বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর স্বাক্ষরিত নতুন ডিজাইন ও সিরিজের ৫০০ টাকার নোট প্রচলনে আসছে। আগামী বৃহস্পতিবার (৪ ডিসেম্বর) থেকে বাজারে ছাড়া হবে এই নোট, যা ‘বাংলাদেশের ঐতিহাসিক এবং প্রত্নতাত্ত্বিক স্থাপত্য’ শীর্ষক নতুন সিরিজের অংশ। এর আগে ১ হাজার, ১শ, ৫০ এবং ২০ টাকার নোট বাজারে ছাড়লেও এবার প্রথমবারের মতো ৫০০ টাকার নোট যুক্ত
দেশের ব্যাংক খাতে অতিরিক্ত খেলাপি ঋণের চাপ এতটাই গভীর আকার ধারণ করেছে যে, এই অবস্থা থেকে পুরোপুরি উত্তরণে অন্তত আরও ৫ থেকে ১০ বছর সময় লাগবে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আহসান এইচ মনসুর। শনিবার (২৯ নভেম্বর) রাজধানীর একটি হোটেলে আয়োজিত চতুর্থ বাংলাদেশ অর্থনৈতিক সম্মেলন–২০২৫–এর উদ্বোধনী অধিবেশনে তিনি এ কঠোর বাস্তবতা তুলে ধরেন। গভর্নর বলেন, বর্তমানে ব্যাংক খাতের মোট ঋণের এক–তৃতীয়াংশের
বাংলাদেশ দারিদ্র্য হ্রাসে দীর্ঘ সময় ধরে সাফল্য দেখালেও সাম্প্রতিক বছরগুলোতে এই অগ্রগতির গতি দৃশ্যমানভাবে কমে এসেছে বলে জানিয়েছে বিশ্বব্যাংক। ‘বাংলাদেশের দারিদ্র্য ও বৈষম্য মূল্যায়ন ২০২৫’ শীর্ষক সদ্য প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলা হয়, ২০১৬ সাল থেকে দারিদ্র্য হ্রাসের প্রবণতা ধীর হয়েছে এবং অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি কম অন্তর্ভুক্তিমূলক হয়ে পড়েছে। ফলে প্রবৃদ্ধির সুফল বেশি পাচ্ছেন ধনী জনগোষ্ঠী; আয় বৈষম্য বাড়ছে, কমছে দরিদ্র মানুষের সম্ভাবনা। প্রতিবেদনে