প্রকাশ: ২৮ মে ২০২০, ১৮:৫৬
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) একীভূতকরণ প্রক্রিয়ায় থাকা পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের শেয়ার লেনদেন অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত করেছে। বৃহস্পতিবার (৬ নভেম্বর) ডিএসই থেকে জারি করা নোটিশে জানানো হয়, ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক, সোস্যাল ইসলামী ব্যাংক (এসআইবিএল), এক্সিম ব্যাংক, গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংক ও ইউনিয়ন ব্যাংকের শেয়ার লেনদেন তাৎক্ষণিকভাবে বন্ধ থাকবে। পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত এ সিদ্ধান্ত বহাল থাকবে। ডিএসই জানায়, ব্যাংক রেজোলিউশন অধ্যাদেশ,
ভারতের বিদ্যুৎ উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান আদানি পাওয়ার লিমিটেড বাংলাদেশে বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ করে দেওয়ার হুমকি দিয়েছে। তারা জানিয়েছে, আগামী ১০ নভেম্বরের মধ্যে বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের (বিপিডিবি) কাছে থাকা ৪৯৬ মিলিয়ন মার্কিন ডলার বকেয়া পরিশোধ না করা হলে ১১ নভেম্বর থেকে বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ করে দেওয়া হবে। এ সংক্রান্ত একটি আনুষ্ঠানিক চিঠি ৩১ অক্টোবর বিপিডিবির চেয়ারম্যানের কাছে পাঠিয়েছেন প্রতিষ্ঠানটির ভাইস চেয়ারম্যান
বাংলাদেশের অর্থনীতি এখনো চাপের মুখে রয়েছে বলে মনে করছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ)। বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ ব্যাংকে অনুষ্ঠিত বৈঠকে সংস্থাটি সুদের হারকে আরও বাজারভিত্তিক করার তাগিদ দিয়েছে। পাশাপাশি তারা জানায়, মূল্যস্ফীতি ৫ শতাংশে নামিয়ে আনতে হলে সংকোচনমূলক মুদ্রানীতি অব্যাহত রাখতে হবে। বৈঠকে বাংলাদেশ ব্যাংক জানায়, সেপ্টেম্বর মাসে দেশের সার্বিক মূল্যস্ফীতি কমে দাঁড়িয়েছে ৮.৩৬ শতাংশে। আইএমএফ এই প্রবণতাকে ইতিবাচক হিসেবে দেখলেও মনে করছে,
আলোচিত শিল্পগোষ্ঠী এস আলম গ্রুপের কর্ণধার মোহাম্মদ সাইফুল আলম আন্তর্জাতিক সালিশি আদালতে অভিযোগ দায়ের করেছেন। তিনি দাবি করেছেন, বিদেশে অবৈধভাবে পাচার হওয়া সম্পদ উদ্ধারের জন্য সরকারের উদ্যোগে তার পরিবারের ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান ‘শত শত কোটি টাকা’ ক্ষতির মুখে পড়েছে। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম ফিন্যান্সিয়াল টাইমস জানিয়েছে, সোমবার ওয়াশিংটনভিত্তিক বিশ্বব্যাংকের আন্তর্জাতিক বিনিয়োগ বিরোধ নিষ্পত্তি কেন্দ্র (ICSID)-এ সালিশি আবেদন জমা দেওয়া হয়। আবেদনকারীরা অভিযোগ করেছেন, মুহাম্মদ
বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের মধ্যে হালাল পণ্যের রপ্তানি সহজ করতে সমঝোতা স্মারক (MoU) স্বাক্ষরিত হয়েছে। সোমবার (২৭ অক্টোবর) রাজধানীর শেরেবাংলা নগরের এনইসি সম্মেলন কক্ষে বাংলাদেশ-পাকিস্তান যৌথ অর্থনৈতিক কমিশনের ৯ম বৈঠকের সময় এই চুক্তি সম্পন্ন হয়। বাংলাদেশের পক্ষে অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহ উদ্দিন আহমেদ এবং পাকিস্তানের পক্ষে দেশটির পেট্রোলিয়াম মন্ত্রী আলী পারভেজ মালিক চুক্তিতে নেতৃত্ব দেন। স্বাক্ষর করেন শিল্প মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মাকসুরা