প্রকাশ: ২৮ মে ২০২০, ১৮:৫৬
চলতি বছরের জুন মাসের প্রথম ২৮ দিনে প্রবাসীরা দেশে প্রায় ২৫৩ কোটি ৯২ লাখ মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন, যা টাকায় দাঁড়ায় ৩১ হাজার কোটি টাকার বেশি। বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ প্রতিবেদনে রোববার এ তথ্য জানানো হয়েছে। এই রেমিট্যান্স দেশের অর্থনীতিতে নতুন চাঙ্গাভাব তৈরি করেছে, বিশেষ করে বৈদেশিক মুদ্রার সংকট মোকাবিলায় এটি বড় ভূমিকা রাখতে পারে বলে মনে করছেন অর্থনীতিবিদরা। প্রতিবেদন অনুযায়ী, প্রাপ্ত
বারবার ঘোষণা দেওয়া সত্ত্বেও দুর্বল ব্যাংকগুলোকে টাকা ছাপিয়ে সহায়তা দেওয়া বন্ধ করতে পারেনি বাংলাদেশ ব্যাংক। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্যে দেখা যাচ্ছে, ইতোমধ্যে ১২টি ব্যাংককে প্রায় ৫২ হাজার ৫০০ কোটি টাকার বেশি সহায়তা দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে ১০টি ব্যাংক আমানত ফেরত দিতে ৩৩ হাজার কোটি টাকা পেয়েছে ডিমান্ড লোনের মাধ্যমে এবং আরও ১৯ হাজার কোটি টাকা বিভিন্ন চলতি হিসাব ঘাটতির কারণে একইভাবে রূপান্তর
আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের চলমান ঋণ কর্মসূচির আওতায় তৃতীয় ও চতুর্থ কিস্তির ১৩০ কোটি মার্কিন ডলার একসঙ্গে পাওয়ায় দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ফের ২৭ বিলিয়ন ডলারের ওপরে উঠেছে। মঙ্গলবার দিন শেষে বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, গ্রোস রিজার্ভ দাঁড়িয়েছে ২৭ দশমিক ৩১ বিলিয়ন ডলার এবং বিপিএম-৬ পদ্ধতিতে তা ২২ দশমিক ২৫ বিলিয়নে পৌঁছেছে। এছাড়া বর্তমানে ব্যবহারযোগ্য রিজার্ভও প্রায় ১৭ বিলিয়ন ডলারের ঘরে
বাংলাদেশের ব্যাংক খাতে বড় ধরনের পরিবর্তনের ইঙ্গিত দিয়েছেন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর। তিনি জানিয়েছেন, বেসরকারি খাতের পাঁচটি ইসলামী ব্যাংক খুব শিগগিরই একীভূত করা হবে। তবে ব্যাংক একীভূত হলেও সংশ্লিষ্ট কোনো কর্মীর চাকরি হারানোর আশঙ্কা নেই। রবিবার বাংলাদেশ ব্যাংকের বোর্ড রুমে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এই তথ্য দেন তিনি। তিনি বলেন, এটি একটি চলমান প্রক্রিয়া, যার সঙ্গে নির্বাচনের কোনো
দেশে প্রবাসী আয় ও রপ্তানি আয় বৃদ্ধি পাওয়ায় বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ আবারও ঊর্ধ্বমুখী। বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, চলতি বছরের ৪ জুন পর্যন্ত দেশের মোট বা গ্রোস রিজার্ভ দাঁড়িয়েছে ২৬ দশমিক ০৬ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে। আন্তর্জাতিক মানদণ্ড অনুযায়ী আইএমএফের বিপিএম-৬ পদ্ধতিতে এ রিজার্ভ এখন ২০ দশমিক ৭৭ বিলিয়ন ডলার হলেও ব্যয়যোগ্য অংশ ১৬ বিলিয়ন ডলারের ঘরে রয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র আরিফ