প্রকাশ: ২২ সেপ্টেম্বর ২০১৯, ১:৫৭
সাম্প্রতিক সময় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উদ্যোগে যে শুদ্ধি অভিযান শুরু হয়েছে, তা শুধু আওয়ামী লীগের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য নয় বরং আইনপ্রয়োগকারী সংস্থা এবং প্রশাসনের মধ্যে যারা অপকর্ম করছেন তাদের বিরুদ্ধেও। এই সমস্ত অপতৎপর তাকে যারা লালন পালন করছেন এবং আশ্রয় প্রশ্রয় দিচ্ছেন, তাদের বিরুদ্ধেও আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে। ইতিমধ্যে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আইনপ্রয়োগকারী সংস্থার যারা ক্যাসিনো বাণিজ্যে মদদ দিয়েছেন, তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য আইজিকে নির্দেশ দিয়েছেন।
কাজেই দুর্নীতিবাজ যারা রয়েছে, তাদের তালিকা তৈরীর জন্য গোয়েন্দা সংস্থা কাজ করছে। তাই সারাদেশে ধাপে ধাপে সুনির্দিষ্ট অভিযোগের ভিত্তিতে ধরা হবে সরকারী এই দুর্নীতিবাজদের। বর্তমান সরকার দীর্ঘ দিন ক্ষমতা থাকার কারণে অনেকেই নিজের মতো করে ক্ষমতার অপব্যবহার করছেন। দফায় দফায় সরকারী বেতন ভুক্তদের বেতন বাড়ানো হলেও কমেনি তাদের দুর্নীতি অপকর্ম। বিশ্বস্ত সূত্রের মাধ্যমে জানা যায় যে, প্রধানমন্ত্রী নিজেও বেশ বিরক্ত এই কর্মকর্তা কর্মচারীদের উপর। বেতন বাড়ানো হলেও অপকর্ম থেকে যারা থামেনি তাদের কেই ধরা হবে আসছে অভিযানগুলোতে।