বরিশাল নগরীতে ভয়াবহ সড়ক দুর্ঘটনায় এক মোটরসাইকেল চালক নিহত হয়েছেন এবং আরও দুইজন গুরুতর আহত হয়েছেন। বরিশাল নগরীতে ভয়াবহ সড়ক দুর্ঘটনায় এক মোটরসাইকেল চালক নিহত হয়েছেন এবং আরও দুইজন গুরুতর আহত হয়েছেন। শুক্রবার (১৯ সেপ্টেম্বর) দুপুর ৩টা ৩০ মিনিটে এয়ারপোর্ট থানাধীন গড়িয়ার পার সংলগ্ন সিএনজি পাম্পের সামনে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
স্থানীয় সূত্র জানায়, পয়সারহাট থেকে আসা শেফালী পরিবহনের একটি বাসের সঙ্গে বরিশাল থেকে আগত ভাড়ায় চালিত মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এতে মোটরসাইকেল চালক গুরুতর আহত হন। স্থানীয়রা দ্রুত উদ্ধার করে শেরেবাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠান। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় চালক মো. কবির হাওলাদার মৃত্যুবরণ করেন।
আহতদের মধ্যে রয়েছেন পটুয়াখালীর গলাচিপার বাসিন্দা রেজাউল (৪৫), আরেকজন অজ্ঞাতপরিচয় ব্যক্তি (বয়স আনুমানিক ৩০)। উভয়েই শেবাচিম হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় রয়েছেন।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, সংঘর্ষের পরপরই বাসটি দ্রুত বরিশাল বাসস্ট্যান্ডের দিকে চলে যায়। এ ঘটনায় স্থানীয়দের মাঝে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়লেও কিছু সময় পর সড়কে যান চলাচল স্বাভাবিক হয়ে যায়।
পুলিশ জানায়, দুর্ঘটনার তদন্ত চলছে এবং পালিয়ে যাওয়া বাসটির খোঁজে অভিযান শুরু হয়েছে। সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণহানির এই ঘটনা আবারও নিরাপদ সড়কের প্রয়োজনীয়তা সামনে এনেছে। (১৯ সেপ্টেম্বর) দুপুর ৩টা ৩০ মিনিটে এয়ারপোর্ট থানাধীন গড়িয়ার পার সংলগ্ন সিএনজি পাম্পের সামনে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
স্থানীয় সূত্র জানায়, পয়সারহাট থেকে আসা শেফালী পরিবহনের একটি বাসের সঙ্গে বরিশাল থেকে আগত ভাড়ায় চালিত মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এতে মোটরসাইকেল চালক গুরুতর আহত হন। স্থানীয়রা দ্রুত উদ্ধার করে শেরেবাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠান। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় চালক মো. কবির হাওলাদার মৃত্যুবরণ করেন।
আহতদের মধ্যে রয়েছেন পটুয়াখালীর গলাচিপার বাসিন্দা রেজাউল (৪৫), আরেকজন অজ্ঞাতপরিচয় ব্যক্তি (বয়স আনুমানিক ৩০)। উভয়েই শেবাচিম হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় রয়েছেন।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, সংঘর্ষের পরপরই বাসটি দ্রুত বরিশাল বাসস্ট্যান্ডের দিকে চলে যায়। এ ঘটনায় স্থানীয়দের মাঝে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়লেও কিছু সময় পর সড়কে যান চলাচল স্বাভাবিক হয়ে যায়।
পুলিশ জানায়, দুর্ঘটনার তদন্ত চলছে এবং পালিয়ে যাওয়া বাসটির খোঁজে অভিযান শুরু হয়েছে। সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণহানির এই ঘটনা আবারও নিরাপদ সড়কের প্রয়োজনীয়তা সামনে এনেছে।