বালিয়াডাঙ্গীতে বহিষ্কারের আগুন, ঢাকামুখী হুঁশিয়ারি!

বুধবার (৩০ জুলাই) বিকেল ৬টায় উপজেলা বিএনপি কার্যালয় থেকে এক বিক্ষোভ র‌্যালি বের হয়। র‌্যালিটি শহরের প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে আবার দলীয় কার্যালয়ে গিয়ে শেষ হয়। এরপর অনুষ্ঠিত সমাবেশে বক্তারা ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, আন্দোলনে সক্রিয় নেতাদের বাদ দিয়ে যারা সুযোগ সন্ধানী, তাদেরই এখন নেতৃত্বে বসানোর চেষ্টা চলছে।

বালিয়াডাঙ্গী উপজেলা বিএনপির সহ-সভাপতি মীর রাজিউর রহমান আসাদ বলেন, জেলা সাধারণ সম্পাদক মির্জা ফয়সল আমিন হামলার শিকার হয়েছেন—এটা সত্যি। তবে কারা হামলা করেছে তা তদন্ত না করে, দায় চাপানো হয়েছে নবনির্বাচিত দুই নেতার উপর। এতে কেন্দ্র বিভ্রান্ত হয়েছে এবং গণতান্ত্রিক চর্চা ব্যাহত হচ্ছে।

তিনি বিএনপির মহাসচিবের দৃষ্টি আকর্ষণ করে বলেন, ভিডিও ফুটেজ দেখে প্রকৃত দোষীদের চিহ্নিত করা সম্ভব। কেন্দ্রীয় কমিটি যেন কোনো পক্ষপাতদুষ্ট রিপোর্টের ভিত্তিতে ভুল সিদ্ধান্ত না নেয়।

স্থানীয় নেতাকর্মীরা ঘোষণা দেন, তিন দিনের মধ্যে নিরপেক্ষ তদন্ত এবং বহিষ্কার আদেশ প্রত্যাহার না হলে আরও কঠোর কর্মসূচি নেবেন তারা। প্রয়োজনে কেন্দ্রীয় কার্যালয় ঘেরাও কিংবা ঢাকামুখী কর্মসূচিও হতে পারে।