মঙ্গলবার, ৯ ডিসেম্বর, ২০২৫২৪ অগ্রহায়ণ, ১৪৩২
logo
ENকনভার্টার
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
    • বিশ্বকাপ
    • ক্রিকেট
    • ফুটবল
    • অন্যান্য খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
    • আইন-আদালত
    • সাহিত্য
    • প্রবাস জীবন
    • কৃষি
    • বাংলাদেশে করোনা
    • গনমাধ্যম
    • আবহাওয়া
    • জাতীয় সংসদ নির্বাচন
    • ভাইরাল টপিক
    • অর্থনীতি
    • ব্যবসা ও বাণিজ্য
    • বিজ্ঞান-প্রযুক্তি
    • অপরাধ
    • স্বাস্থ্য
    • ধর্ম
    • বন্যা পরিস্থিতি
    • জনদুর্ভোগ
    • প্রতিবেশী
    • পর্যটন
    • মজার খবর
    • শিক্ষা
    • শেয়ার বাজার
    • চাকুরী
    • লাইফস্টাইল
অনুসন্ধান
logo
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
logo
  • হোম
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
  • অনুসন্ধান করুন
  • সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা
Logo

সম্পাদক : মোঃ শওকত হায়দার (জিকো)

প্রকাশক : ইনিউজ৭১ মিডিয়া লিমিটেড

হাউজ: নাম্বার ৫৫ , দ্বিতীয় তলা, রোড নাম্বার ৬/এ , সেক্টর - ১২ উত্তরা, ঢাকা - ১২৩০ ।

ফোন: +880 258 053 897, ইমেইল: [email protected] , [email protected]

গোপনীয়তার নীতি

ব্যবহারের শর্তাবলি

যোগাযোগ

আমাদের সম্পর্কে

আমরা

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

স্বত্ব © ইনিউজ৭১.কম

ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

বিশেষ প্রতিবেদনবাংলাদেশ

দুই নারী এখনো টিকিয়ে রেখেছেন ‘খাড়িয়া’ ভাষা

Ziaul Hoque
জিয়াউল হক, নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ২১ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ১:৬

শেয়ার করুনঃ
দুই নারী এখনো টিকিয়ে রেখেছেন ‘খাড়িয়া’ ভাষা
‘খাড়িয়া’ ভাষা
https://enews71.com/storage/ads/01JR36BQSKCPE69WB8Z3TARXE3.jpg

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

https://enews71.com/storage/ads/01JR3CX28Y9BM01PRE4TXCNDWF.jpg

মনের ভাব আদান প্রদান করার জন্য শক্তিশালী মাধ্যম হচ্ছে ভাষা। মায়ের ভাষায় কথা বলার আনন্দটাই আলাদা। বাংলাদেশে ৪১ টি ভাষাভাষীর মানুষ থাকলেও চা শ্রমিক জনগোষ্ঠী অধ্যুষিত মৌলভীবাজার জেলায় বৈচিত্র্যময় প্রায় ২০টি ভাষায় কথা বলার মানুষ আছে। এরমধ্যে অন্যতম একটি ভাষা হচ্ছে ‘খাড়িয়া’ ভাষা। 

দেশে খাড়িয়া ভাষাটিকে বাঁচিয়ে রাখা দুই নারী হলেন শ্রীমঙ্গলের রাজঘাট ইউনিয়নের বর্মাছড়া চা বাগানের বাসিন্দ ৮০ বছর বয়সী ভেরোনিকা কেরকেটা ও ৭৫ বছর বয়সী খ্রিস্টিনা কেরকেটা। সম্পর্কে তারা দুই বোন। এ দু’জন সবসময় বাড়িতে কিংবা চা বাগানে হরদম খাড়িয়া ভাষায় কথা বলেন। খাড়িয়া ভাষাটিকে এখনই সংরক্ষণের উদ্যোগ না দিলে এ দুই নারীর মৃত্যুর পর বাংলাদেশ থেকে এ ভাষাটিও বিলুপ্ত হয়ে যাবে।

আরও

দেবীদ্বারে হাসপাতালে হামলা-ভাংচুরে জড়িতদের গ্রেফতারের দাবিতে সংবাদ সম্মেলন

দেবীদ্বারে হাসপাতালে হামলা-ভাংচুরে জড়িতদের গ্রেফতারের দাবিতে সংবাদ সম্মেলন

গেলো ২০২৪ সালে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) এর জরিপ মতে দেশে এখন ৯৮.২৭ শতাংশ মানুষ বাংলা ভাষায় কথা বলেন। ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর মধ্যে চাকমা, মারমা, তংচঙ্গ্যা, হাজং, মুরংসহ বেশকিছু নৃগোষ্ঠীর মানুষ তাদের নিজস্ব ভাষায় কথা বলে।

মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গল ও কমলগঞ্জ উপজেলা এবং হবিগঞ্জের চুনারুঘাট উপজেলার চা বাগানগুলোর ৪১টি শ্রমিক কলোনিতে খাড়িয়া জাতিগোষ্ঠীর বাস। সরকারিভাবে ২০১৯ সালে তৈরি করা আদিবাসী  গোষ্ঠীর তালিকায় খাড়িয়াকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়। এরপর ২০২০ সালে দেশের চা বাগানগুলোর ওই ৪১টি শ্রমিকপাড়া ঘুরে খাড়িয়া জনগোষ্ঠীর হাজারের মতো মানুষের সন্ধান পাওয়া যায়। তবে অনুসন্ধানে ভেরোনিকা ও খ্রিস্ট্রিনা ছাড়া আর কোথাও খাড়িয়া ভাষায় কথা বলার মতো কাউকে পাওয়া যায়নি।

আরও

আজমিরীগঞ্জে হবিগঞ্জ জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়

আজমিরীগঞ্জে হবিগঞ্জ জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়

বহু ভাষাভাষীর মানুষে সমৃদ্ধ চা শিল্পাঞ্চলেও বেশ কয়েকটি ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী রয়েছেন যারা নিজেদের ভাষা ছাড়া অন্য ভাষায় বলতে, লিখতে বা পড়তে পারেন না। চা বাগান শ্রমিকদের তেমনি এক জাতি হচ্ছে ‘খাড়িয়া’। ঐতিহ্যগতভাবে তাদের ভাষার নাম খাড়িয়া। 

চা শিল্পাঞ্চলে কর্মরত অসংখ্য খাড়িয়া জনগোষ্ঠীর প্রাণের ভাষা ছিল খাড়িয়া। একসময় এই ভাষায় কথা বলতেন বহু খাড়িয়া শ্রমিক। কিন্তু কালের বিবর্তনে ভাষাটি হারিয়ে যেতে বসেছে। খাড়িয়া সম্প্রদায়ের লোকজন জানান, বর্মাছড়া খ্রিস্ট্রান পল্লিতে খড়িয়া সম্প্রদায়ের প্রায় ২৪টি পরিবারে শতাধিক লোকের বসবাস। এ ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর বর্তমান প্রজন্ম বাংলা শিক্ষায় ঝোঁক থাকলেও মাতৃভাষার প্রতি নেই কোনো আগ্রহ। তবে তাদের সেই সুযোগও নেই মাতৃভাষা শেখা বা জানার। এতে করে এ অঞ্চলে একরকম হারিয়ে যেতে বসেছে খাড়িয়া ভাষা।

https://enews71.com/storage/ads/01JQ184AJV9F0T856X9BBSG85X.gif

শ্রীমঙ্গল দ্বারিকা পাল কলেজের শিক্ষার্থী, লিজা ইন্দোয়ার ও শ্রীমঙ্গল সরকারি কলেজের শিক্ষার্থী সীমা ইন্দোয়ার বলেন, আমাদের মাতৃভাষা যে খাড়িয়া তা বাপ দাদার কাছে শুনেছি, কিন্তু শিখতে পারি নাই। বাংলায় লেখাপড়া করি আর বাবা-কাকারাও বাংলা, দেশোয়ালী ও ভাষার সংমিশ্রণে এক ধরণের ভাষায় কথা বলে। যার কারণে আমরা আমাদের মাতৃভাষা এখন বলতে পারি না। এমনকি বুঝিও না। তবে মাতৃভাষা সংরক্ষণে যথাযথ কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপ আবশ্যক বলে দাবি তাদের।

আদি খাড়িয়া ভাষায় দেশে এখন কথা বলতে পারেন ভেরোনিকা কেরকেটা ও খ্রিস্ট্রিনা কেরকেটা নামের দুই নারী। বৈচিত্র্যপূর্ণ বাংলাদেশের একটি ভাষার শেষ প্রতিনিধি দুই বোন। দু’ বোনের মধ্যে বড় বোনের নাম ভেরোনিকা কেরকেটা, আর ছোট বোন ক্রিস্টিনা কেরকেটা। বয়সে সাত বছরের ছোট-বড়। 

শ্রীমঙ্গলের বর্মাছড়া চা বাগান খ্রিস্টান পল্লিতে তারা বসবাস করেন। তাদের দুবোনের মুখের ভাষা ‘খাড়িয়া’। ভেরোনিকা কেরকেটা অনেক আগেই অবসরে চলে এসেছেন। আর ক্রিস্টিনা কেরকেটা এখনো চা বাগানের নিয়মিত শ্রমিক। দুজনেরই স্বামী নেই। তবে দুবোন এক পল্লিতে বসবাস করা সবসময় দেখা সাক্ষাৎ হয়। এতে কাজের শেষে তারা দুবোন একত্রিত হয়ে মাতৃভাষা খাড়িয়াতে কথা বলেন। তবে পাশাপাশি বাংলায়ও অনর্গল কথা বলতে পারেন তারা। 

ভেরোনিকা কেরকেটা জানান, তার ছেলে-মেয়ে ও নাতি-পুতি কেউ এ ভাষায় কথা বলতে আগ্রহী নয়। তারা বাংলাকেই বেশি পছন্দ করে। তিনি অনেক চেষ্টা করেছেন ঘরের লোকদের মাতৃভাষা খাড়িয়া শেখাতে; কিন্তু সম্ভব হয়নি। ক্রিস্টিনা কেরকেটা এক রকম হতাশা নিয়ে জানান, তাদের দুবোনের মৃত্যুর পর আর খাড়িয়া ভাষায় কথা বলার কেউ থাকবে না। তার দাবি সরকার এ বিষয়ে যেন উদ্যোগ নেয়।

শ্রীমঙ্গল উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ ইসলাম উদ্দিন জানান, এ অঞ্চলের ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর ভাষা-সংস্কৃতি রক্ষা ও জীবন মান উন্নয়নে উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে নানা উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। বিশেষ করে ‘খাড়িয়া’ ভাষাটি সংরক্ষণ বিষয়ে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে অবহিত করা হবে। সংশ্লিষ্ট দপ্তর থেকে নির্দেশনা পেলে উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে এ ভাষাটি সংরক্ষণের উদ্যোগ নেওয়া হবে।

জনপ্রিয় সংবাদ

জুলাই আন্দোলেন শহীদদের মরদেহ উত্তোলন শুরু রবিবার

জুলাই আন্দোলেন শহীদদের মরদেহ উত্তোলন শুরু রবিবার

হিলি বাজারে নাটকীয়ভাবে বেড়েছে পেঁয়াজের দাম, বিপাকে নিম্ন আয়ের মানুষ

হিলি বাজারে নাটকীয়ভাবে বেড়েছে পেঁয়াজের দাম, বিপাকে নিম্ন আয়ের মানুষ

সেন্ট মার্টিনে ১৫তম পরিচ্ছন্নতা অভিযানে ২টন প্লাস্টিক বর্জ্য অপসারণ

সেন্ট মার্টিনে ১৫তম পরিচ্ছন্নতা অভিযানে ২টন প্লাস্টিক বর্জ্য অপসারণ

ডিইউজে নির্বাচনে পুনঃনির্বাচিত সভাপতি শহিদুল, সাধারণ সম্পাদক খুরশীদ

ডিইউজে নির্বাচনে পুনঃনির্বাচিত সভাপতি শহিদুল, সাধারণ সম্পাদক খুরশীদ

কুড়িগ্রামে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীর রহস্যজনক মৃত্যু, মরদেহ উদ্ধার

কুড়িগ্রামে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীর রহস্যজনক মৃত্যু, মরদেহ উদ্ধার

সর্বশেষ সংবাদ

দেবীদ্বারে হাসপাতালে হামলা-ভাংচুরে জড়িতদের গ্রেফতারের দাবিতে সংবাদ সম্মেলন

দেবীদ্বারে হাসপাতালে হামলা-ভাংচুরে জড়িতদের গ্রেফতারের দাবিতে সংবাদ সম্মেলন

প্রার্থী নয়, দল ও ধানের শীষ গুরুত্বপূর্ণ: নেতাকর্মীর উদ্দেশে তারেক রহমান

প্রার্থী নয়, দল ও ধানের শীষ গুরুত্বপূর্ণ: নেতাকর্মীর উদ্দেশে তারেক রহমান

ইনিউজে সংবাদ প্রকাশ: রাজনগরে কোটি টাকা আত্মসাতে জড়িতদের শাস্তির দাবিতে মানববন্ধন

ইনিউজে সংবাদ প্রকাশ: রাজনগরে কোটি টাকা আত্মসাতে জড়িতদের শাস্তির দাবিতে মানববন্ধন

অনুমতির ২ দিনে হিলি স্থলবন্দর দিয়ে আমদানি ৯০ টন পেঁয়াজ

অনুমতির ২ দিনে হিলি স্থলবন্দর দিয়ে আমদানি ৯০ টন পেঁয়াজ

নোয়াখালীতে বরকত উল্লাহ বুলুর নির্বাচনী কমিটির সভায় হামলা-ভাংচুর

নোয়াখালীতে বরকত উল্লাহ বুলুর নির্বাচনী কমিটির সভায় হামলা-ভাংচুর

এ সম্পর্কিত আরও পড়ুন

মোহন্ত পরিবারে শতবর্ষী ঐতিহ্যের তিলের খাজা শিল্প

মোহন্ত পরিবারে শতবর্ষী ঐতিহ্যের তিলের খাজা শিল্প

“হায়রে মজা তিলের খাজা”—সরল এই উচ্চারণের আড়ালে লুকিয়ে আছে দীর্ঘ পরিশ্রম, দক্ষতা এবং কয়েক প্রজন্মের চর্চা। কুষ্টিয়ায় ১৯০০ সালের দিকে প্রথম তিলের খাজা তৈরির সূত্রপাত হলেও এখন দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে এর জনপ্রিয়তা ছড়িয়ে পড়েছে। শীতকাল এলেই তিলের খাজার চাহিদা বহুগুণ বেড়ে যায়। কুড়িগ্রামের উলিপুর উপজেলার ধামশ্রেণী ইউনিয়নের বিজয়রাম গ্রামের মোহন্ত পরিবার দীর্ঘ ২০ বছর ধরে এই ঐতিহ্যবাহী খাদ্যপণ্যটি তৈরি করে

ইউটিউব দেখে মাশরুম চাষে ভাগ্য বদলের স্বপ্ন দেখছে “শাহাজাদী”

ইউটিউব দেখে মাশরুম চাষে ভাগ্য বদলের স্বপ্ন দেখছে “শাহাজাদী”

নওগাঁর আত্রাইয়ে ইউটিউব দেখে মাশরুম চাষে উদ্বুদ্ধ হয়ে জীবিকা পরিবর্তনের স্বপ্ন দেখছেন গৃহবধূ শাহাজাদী। তিনি আত্রাই উপজেলার ৩ নম্বর আহসানগঞ্জ ইউনিয়নের ৯ নম্বর ওয়ার্ডের সিংসাড়া গ্রামের মো. বাবলুর রহমানের স্ত্রী। স্বামীর চাকুরির কারণে দেশের বিভিন্ন জায়গায় দীর্ঘদিন অবস্থান করার পর দুই বছর আগে গ্রামে স্থায়ী হয়েছেন শাহাজাদী। ২০২৩ সালে ইউটিউবে মাশরুম চাষ দেখে উদ্বুদ্ধ হয়ে ১০ হাজার টাকা পুঁজি নিয়ে নিজের

সরকারি চাকরি হারিয়ে ভিনদেশী বরই চাষে স্বাবলম্বী গিয়াস উদ্দিন

সরকারি চাকরি হারিয়ে ভিনদেশী বরই চাষে স্বাবলম্বী গিয়াস উদ্দিন

সরকারি চাকরি হারিয়ে জীবনে নেমে এসেছিল চরম অনিশ্চয়তা। পরিবারের পাঁচ সদস্যকে নিয়ে দুশ্চিন্তার অন্ধকারে ডুবে ছিলেন মৌলভীবাজারের রাজনগর উপজেলার টেংরা ইউনিয়নের একামধু গ্রামের বাসিন্দা মোঃ গিয়াস উদ্দিন। পিলখানার বিডিআর বিদ্রোহের পর বিনা অপরাধে চাকরি হারিয়ে তিনি হয়ে পড়েন সম্পূর্ণ বেকার। কিছুদিন একটি এনজিওতে চাকরি করলেও তা স্থায়ী হয়নি। জীবনের কঠিন বাস্তবতায় কৃষিকাজের দিকে মন দেন তিনি। কিন্তু গ্রামের বাড়ির জমিতে

মৌলভীবাজারে লাল শাপলা যেন প্রকৃতির বুকে আঁকা এক নকশিকাঁথা

মৌলভীবাজারে লাল শাপলা যেন প্রকৃতির বুকে আঁকা এক নকশিকাঁথা

মৌলভীবাজার জেলার হাওর, বিল, ডোবা এবং চা বাগানের লেকে এখন লাল ও সাদা শাপলার অপরূপ সৌন্দর্য ছড়িয়ে পড়েছে। বিশেষ করে মৌলভীবাজার সদর উপজেলার জুমাপুর গ্রাম, শ্রীমঙ্গল উপজেলার ভৈরবগঞ্জের মাজদিহি চা বাগান, কমলগঞ্জের দেওরাছড়া চা-বাগানের বাবন বিল, রাজনগরের কাওয়াদীঘি হাওর এবং জুড়ী উপজেলার ভূঁয়াই এলাকার প্রায় ১০০ বিঘা জমি লাল-সাদা শাপলায় রঙিন হয়ে উঠেছে। দূর থেকে ফুটন্ত শাপলার রঙ এবং কাছ

সরাইলের ঐতিহ্য দাঙ্গায় জর্জরিত, উদ্বেগে স্থানীয় মানুষ

সরাইলের ঐতিহ্য দাঙ্গায় জর্জরিত, উদ্বেগে স্থানীয় মানুষ

ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার প্রাচীন জনপদ সরাইল ঐতিহ্য, কীর্তি ও গৌরবে ভরপুর একটি অঞ্চল। মধ্যযুগে এটি ঈসা খাঁর রাজধানী ছিল এবং সমতট জনপদের অংশ হিসেবে সুলতানী ও মোগল আমলে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। শের শাহের সময় পরগনা ব্যবস্থার প্রচলনের সঙ্গে সরাইল পরগনা একটি প্রশাসনিক শক্ত কেন্দ্র হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়। কিন্তু এই ঐতিহ্যময় জনপদ সাম্প্রতিক সময়ে বারবার গ্রাম্য দাঙ্গা, গোষ্ঠীগত বিবাদ, ঝগড়া ও সংঘর্ষে