শনিবার, ১৮ অক্টোবর, ২০২৫২ কার্তিক, ১৪৩২
logo
ENকনভার্টার
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
    • বিশ্বকাপ
    • ক্রিকেট
    • ফুটবল
    • অন্যান্য খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
    • আইন-আদালত
    • সাহিত্য
    • প্রবাস জীবন
    • কৃষি
    • বাংলাদেশে করোনা
    • গনমাধ্যম
    • আবহাওয়া
    • জাতীয় সংসদ নির্বাচন
    • ভাইরাল টপিক
    • অর্থনীতি
    • ব্যবসা ও বাণিজ্য
    • বিজ্ঞান-প্রযুক্তি
    • অপরাধ
    • স্বাস্থ্য
    • ধর্ম
    • বন্যা পরিস্থিতি
    • জনদুর্ভোগ
    • প্রতিবেশী
    • পর্যটন
    • মজার খবর
    • শিক্ষা
    • শেয়ার বাজার
    • চাকুরী
    • লাইফস্টাইল
অনুসন্ধান
logo
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
logo
  • হোম
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
  • অনুসন্ধান করুন
  • সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা
Logo

সম্পাদক : মোঃ শওকত হায়দার (জিকো)

প্রকাশক : ইনিউজ৭১ মিডিয়া লিমিটেড

হাউজ: নাম্বার ৫৫ , দ্বিতীয় তলা, রোড নাম্বার ৬/এ , সেক্টর - ১২ উত্তরা, ঢাকা - ১২৩০ ।

ফোন: +880 258 053 897, ইমেইল: [email protected] , [email protected]

গোপনীয়তার নীতি

ব্যবহারের শর্তাবলি

যোগাযোগ

আমাদের সম্পর্কে

আমরা

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

স্বত্ব © ইনিউজ৭১.কম

ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

বিশেষ প্রতিবেদনবাংলাদেশ

দুই নারী এখনো টিকিয়ে রেখেছেন ‘খাড়িয়া’ ভাষা

Ziaul Hoque
জিয়াউল হক, নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ২১ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ১:৬

শেয়ার করুনঃ
দুই নারী এখনো টিকিয়ে রেখেছেন ‘খাড়িয়া’ ভাষা
‘খাড়িয়া’ ভাষা
https://enews71.com/storage/ads/01JR36BQSKCPE69WB8Z3TARXE3.jpg

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

https://enews71.com/storage/ads/01JR3CX28Y9BM01PRE4TXCNDWF.jpg

মনের ভাব আদান প্রদান করার জন্য শক্তিশালী মাধ্যম হচ্ছে ভাষা। মায়ের ভাষায় কথা বলার আনন্দটাই আলাদা। বাংলাদেশে ৪১ টি ভাষাভাষীর মানুষ থাকলেও চা শ্রমিক জনগোষ্ঠী অধ্যুষিত মৌলভীবাজার জেলায় বৈচিত্র্যময় প্রায় ২০টি ভাষায় কথা বলার মানুষ আছে। এরমধ্যে অন্যতম একটি ভাষা হচ্ছে ‘খাড়িয়া’ ভাষা। 

দেশে খাড়িয়া ভাষাটিকে বাঁচিয়ে রাখা দুই নারী হলেন শ্রীমঙ্গলের রাজঘাট ইউনিয়নের বর্মাছড়া চা বাগানের বাসিন্দ ৮০ বছর বয়সী ভেরোনিকা কেরকেটা ও ৭৫ বছর বয়সী খ্রিস্টিনা কেরকেটা। সম্পর্কে তারা দুই বোন। এ দু’জন সবসময় বাড়িতে কিংবা চা বাগানে হরদম খাড়িয়া ভাষায় কথা বলেন। খাড়িয়া ভাষাটিকে এখনই সংরক্ষণের উদ্যোগ না দিলে এ দুই নারীর মৃত্যুর পর বাংলাদেশ থেকে এ ভাষাটিও বিলুপ্ত হয়ে যাবে।

আরও

ধোঁয়ায় ঢাকা সংসদ চত্বর, কি ঘটেছিল?

ধোঁয়ায় ঢাকা সংসদ চত্বর, কি ঘটেছিল?

গেলো ২০২৪ সালে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) এর জরিপ মতে দেশে এখন ৯৮.২৭ শতাংশ মানুষ বাংলা ভাষায় কথা বলেন। ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর মধ্যে চাকমা, মারমা, তংচঙ্গ্যা, হাজং, মুরংসহ বেশকিছু নৃগোষ্ঠীর মানুষ তাদের নিজস্ব ভাষায় কথা বলে।

মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গল ও কমলগঞ্জ উপজেলা এবং হবিগঞ্জের চুনারুঘাট উপজেলার চা বাগানগুলোর ৪১টি শ্রমিক কলোনিতে খাড়িয়া জাতিগোষ্ঠীর বাস। সরকারিভাবে ২০১৯ সালে তৈরি করা আদিবাসী  গোষ্ঠীর তালিকায় খাড়িয়াকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়। এরপর ২০২০ সালে দেশের চা বাগানগুলোর ওই ৪১টি শ্রমিকপাড়া ঘুরে খাড়িয়া জনগোষ্ঠীর হাজারের মতো মানুষের সন্ধান পাওয়া যায়। তবে অনুসন্ধানে ভেরোনিকা ও খ্রিস্ট্রিনা ছাড়া আর কোথাও খাড়িয়া ভাষায় কথা বলার মতো কাউকে পাওয়া যায়নি।

আরও

মজলিশপুর-চরমহিদাপুরে ব্রিজ নির্মাণে চরবাসীর স্বস্তি

মজলিশপুর-চরমহিদাপুরে ব্রিজ নির্মাণে চরবাসীর স্বস্তি

বহু ভাষাভাষীর মানুষে সমৃদ্ধ চা শিল্পাঞ্চলেও বেশ কয়েকটি ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী রয়েছেন যারা নিজেদের ভাষা ছাড়া অন্য ভাষায় বলতে, লিখতে বা পড়তে পারেন না। চা বাগান শ্রমিকদের তেমনি এক জাতি হচ্ছে ‘খাড়িয়া’। ঐতিহ্যগতভাবে তাদের ভাষার নাম খাড়িয়া। 

চা শিল্পাঞ্চলে কর্মরত অসংখ্য খাড়িয়া জনগোষ্ঠীর প্রাণের ভাষা ছিল খাড়িয়া। একসময় এই ভাষায় কথা বলতেন বহু খাড়িয়া শ্রমিক। কিন্তু কালের বিবর্তনে ভাষাটি হারিয়ে যেতে বসেছে। খাড়িয়া সম্প্রদায়ের লোকজন জানান, বর্মাছড়া খ্রিস্ট্রান পল্লিতে খড়িয়া সম্প্রদায়ের প্রায় ২৪টি পরিবারে শতাধিক লোকের বসবাস। এ ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর বর্তমান প্রজন্ম বাংলা শিক্ষায় ঝোঁক থাকলেও মাতৃভাষার প্রতি নেই কোনো আগ্রহ। তবে তাদের সেই সুযোগও নেই মাতৃভাষা শেখা বা জানার। এতে করে এ অঞ্চলে একরকম হারিয়ে যেতে বসেছে খাড়িয়া ভাষা।

https://enews71.com/storage/ads/01JQ184AJV9F0T856X9BBSG85X.gif

শ্রীমঙ্গল দ্বারিকা পাল কলেজের শিক্ষার্থী, লিজা ইন্দোয়ার ও শ্রীমঙ্গল সরকারি কলেজের শিক্ষার্থী সীমা ইন্দোয়ার বলেন, আমাদের মাতৃভাষা যে খাড়িয়া তা বাপ দাদার কাছে শুনেছি, কিন্তু শিখতে পারি নাই। বাংলায় লেখাপড়া করি আর বাবা-কাকারাও বাংলা, দেশোয়ালী ও ভাষার সংমিশ্রণে এক ধরণের ভাষায় কথা বলে। যার কারণে আমরা আমাদের মাতৃভাষা এখন বলতে পারি না। এমনকি বুঝিও না। তবে মাতৃভাষা সংরক্ষণে যথাযথ কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপ আবশ্যক বলে দাবি তাদের।

আদি খাড়িয়া ভাষায় দেশে এখন কথা বলতে পারেন ভেরোনিকা কেরকেটা ও খ্রিস্ট্রিনা কেরকেটা নামের দুই নারী। বৈচিত্র্যপূর্ণ বাংলাদেশের একটি ভাষার শেষ প্রতিনিধি দুই বোন। দু’ বোনের মধ্যে বড় বোনের নাম ভেরোনিকা কেরকেটা, আর ছোট বোন ক্রিস্টিনা কেরকেটা। বয়সে সাত বছরের ছোট-বড়। 

শ্রীমঙ্গলের বর্মাছড়া চা বাগান খ্রিস্টান পল্লিতে তারা বসবাস করেন। তাদের দুবোনের মুখের ভাষা ‘খাড়িয়া’। ভেরোনিকা কেরকেটা অনেক আগেই অবসরে চলে এসেছেন। আর ক্রিস্টিনা কেরকেটা এখনো চা বাগানের নিয়মিত শ্রমিক। দুজনেরই স্বামী নেই। তবে দুবোন এক পল্লিতে বসবাস করা সবসময় দেখা সাক্ষাৎ হয়। এতে কাজের শেষে তারা দুবোন একত্রিত হয়ে মাতৃভাষা খাড়িয়াতে কথা বলেন। তবে পাশাপাশি বাংলায়ও অনর্গল কথা বলতে পারেন তারা। 

ভেরোনিকা কেরকেটা জানান, তার ছেলে-মেয়ে ও নাতি-পুতি কেউ এ ভাষায় কথা বলতে আগ্রহী নয়। তারা বাংলাকেই বেশি পছন্দ করে। তিনি অনেক চেষ্টা করেছেন ঘরের লোকদের মাতৃভাষা খাড়িয়া শেখাতে; কিন্তু সম্ভব হয়নি। ক্রিস্টিনা কেরকেটা এক রকম হতাশা নিয়ে জানান, তাদের দুবোনের মৃত্যুর পর আর খাড়িয়া ভাষায় কথা বলার কেউ থাকবে না। তার দাবি সরকার এ বিষয়ে যেন উদ্যোগ নেয়।

শ্রীমঙ্গল উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ ইসলাম উদ্দিন জানান, এ অঞ্চলের ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর ভাষা-সংস্কৃতি রক্ষা ও জীবন মান উন্নয়নে উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে নানা উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। বিশেষ করে ‘খাড়িয়া’ ভাষাটি সংরক্ষণ বিষয়ে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে অবহিত করা হবে। সংশ্লিষ্ট দপ্তর থেকে নির্দেশনা পেলে উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে এ ভাষাটি সংরক্ষণের উদ্যোগ নেওয়া হবে।

সর্বশেষ সংবাদ

অপসাংবাদিকতা রোধে বরিশাল প্রেসক্লাবের জোরালো অবস্থান, অ্যাকশন কমিটি গঠন

অপসাংবাদিকতা রোধে বরিশাল প্রেসক্লাবের জোরালো অবস্থান, অ্যাকশন কমিটি গঠন

দেবীদ্বার স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের ড্রেনে মিলল নবজাতকের অর্ধগলিত মরদেহ

দেবীদ্বার স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের ড্রেনে মিলল নবজাতকের অর্ধগলিত মরদেহ

হিলি শহরের গাছ “পেরেক সন্ত্রাসের” শিকার, পরিবেশ ক্ষতিগ্রস্ত

হিলি শহরের গাছ “পেরেক সন্ত্রাসের” শিকার, পরিবেশ ক্ষতিগ্রস্ত

দেবীদ্বার কলেজ মাঠের অবহেলা, জলাবদ্ধতা আর অব্যবস্থাপনায় বন্ধ খেলাধুলা

দেবীদ্বার কলেজ মাঠের অবহেলা, জলাবদ্ধতা আর অব্যবস্থাপনায় বন্ধ খেলাধুলা

মজলিশপুর-চরমহিদাপুরে ব্রিজ নির্মাণে চরবাসীর স্বস্তি

মজলিশপুর-চরমহিদাপুরে ব্রিজ নির্মাণে চরবাসীর স্বস্তি

জনপ্রিয় সংবাদ

ডেঙ্গুতে আরও ৬ জনের মৃত্যু, আক্রান্ত ৯৫৩ জন

ডেঙ্গুতে আরও ৬ জনের মৃত্যু, আক্রান্ত ৯৫৩ জন

১৭ অক্টোবর অনুষ্ঠিত হবে জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান

১৭ অক্টোবর অনুষ্ঠিত হবে জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান

পাকিস্তানের হামলায় দুইশোর বেশি তালেবান যোদ্ধা নিহত

পাকিস্তানের হামলায় দুইশোর বেশি তালেবান যোদ্ধা নিহত

দেশের সব জেলায় পৃথক বিচারিক ম্যাজিস্ট্রেট আদালত গঠন

দেশের সব জেলায় পৃথক বিচারিক ম্যাজিস্ট্রেট আদালত গঠন

বাংলাদেশে গভীর সমুদ্র ও ফল রপ্তানি উন্নয়নে এফএওর সহায়তা

বাংলাদেশে গভীর সমুদ্র ও ফল রপ্তানি উন্নয়নে এফএওর সহায়তা

এ সম্পর্কিত আরও পড়ুন

হিলি শহরের গাছ “পেরেক সন্ত্রাসের” শিকার, পরিবেশ ক্ষতিগ্রস্ত

হিলি শহরের গাছ “পেরেক সন্ত্রাসের” শিকার, পরিবেশ ক্ষতিগ্রস্ত

দিনাজপুরের হিলি শহরের বিভিন্ন সড়কপথে গাছের গায়ে ঝুলছে অসংখ্য সাইনবোর্ড, ব্যানার ও বিলবোর্ড। উপজেলা চত্বর, সরকারি কলেজ এলাকা, হিলি বাজার, রেলস্টেশনসহ শহরের বিভিন্ন মোড় ও সড়কে এই চিত্র চোখে পড়ে। স্থানীয়রা বলছেন, জীবন্ত গাছে নির্বিচারে পেরেক ঠুকে বিভিন্ন ব্যবসা প্রতিষ্ঠান, প্রাইভেট হাসপাতাল, ডায়গনস্টিক সেন্টার ও চিকিৎসকের সাইনবোর্ড ঝুলানো হচ্ছে। এতে গাছের সৌন্দর্য নষ্ট হওয়ার পাশাপাশি পরিবেশও ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। পথচারী রুহুল আমিন বলেন,

দুই হাত না থাকা সত্ত্বেও হুমায়রা সুলতানা লিখে, আঁকে ও স্বপ্ন দেখে

দুই হাত না থাকা সত্ত্বেও হুমায়রা সুলতানা লিখে, আঁকে ও স্বপ্ন দেখে

মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জ উপজেলার শমশেরনগর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের তৃতীয় শ্রেণির মেধাবী ছাত্রী হুমায়রা সুলতানা, জন্ম থেকেই দুই হাত না থাকলেও লেখাপড়া, ছবি আঁকা ও সংগীতে অসাধারণ প্রতিভা প্রদর্শন করছেন। ৯ বছরের হুমায়রা, হিয়া নামে পরিচিত, পা দিয়ে লিখে ও আঁকতে সক্ষম। শারীরিক প্রতিবন্ধকতা তার শিক্ষার পথে কখনো বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারেনি। স্থানীয়রা জানান, জন্ম থেকেই দুটি হাত না থাকায় অনেকেই মনে করেছিলেন

টপলেডি পেঁপে চাষে বদলেছে কৃষক মোখলেছুরের ভাগ্য

টপলেডি পেঁপে চাষে বদলেছে কৃষক মোখলেছুরের ভাগ্য

নবাবগঞ্জ উপজেলার গোলাপগঞ্জ ইউনিয়নের বামনগড় গ্রামের কৃষক মোখলেছুর রহমান টপলেডি জাতের পেঁপে চাষের মাধ্যমে নিজের ভাগ্য পাল্টে দিয়েছেন। সঠিক পরিকল্পনা, উপজেলা কৃষি অফিসের দিকনির্দেশনা এবং নিরলস পরিশ্রমের ফলস্বরূপ তিনি এলাকার সফল পেঁপে চাষি হিসেবে পরিচিতি পেয়েছেন। মোখলেছুর রহমান জানান, “রংপুর থেকে উন্নত মানের টপলেডি পেঁপের চারা এনে ৫০ শতক জমিতে ১৮০টি গাছ রোপণ করেছি। এতে প্রায় ৭০ হাজার টাকা খরচ হয়েছে।

‘জাম্বুরার রাজধানী’ জুড়ী: টিলাজুড়ে সাফল্যের গল্প

‘জাম্বুরার রাজধানী’ জুড়ী: টিলাজুড়ে সাফল্যের গল্প

মৌলভীবাজারের জুড়ী উপজেলার টিলাভূমি এখন ‘জাম্বুরার রাজধানী’ নামে পরিচিত। আশির দশকে হাতে গোনা কয়েকজন চাষির উদ্যোগে শুরু হওয়া জাম্বুরা চাষ আজ জুড়ীজুড়ে এক সফল কৃষি বিপ্লবের নাম। এখানকার মাটি ও আবহাওয়া জাম্বুরা চাষের জন্য এতটাই উপযুক্ত যে, বর্তমানে উপজেলার প্রায় ৬৬ হেক্টর টিলাজুড়ে জাম্বুরার বাগান গড়ে উঠেছে। গোয়ালবাড়ী ও পূর্ব জুড়ী ইউনিয়নে সবচেয়ে বেশি চাষ হয় এই রসালো ফলের। এখন এ

কবরের পাশে জীবন কাটানো এক নিঃস্বার্থ মানুষ খালেক

কবরের পাশে জীবন কাটানো এক নিঃস্বার্থ মানুষ খালেক

টাঙ্গাইলের গোপালপুর উপজেলার মির্জাপুর ইউনিয়নের পূর্ব নূঠুর চর গ্রামের বাসিন্দা ৭০ বছর বয়সী খালেকের জীবন কেটেছে এক ভিন্ন পথে। কেউ মৃত্যুর সংবাদ শুনলে যেখানে শোকগ্রস্ত হয়, সেখানে খালেক সেই মুহূর্তে দায়িত্ব নেন শেষ বিদায় প্রস্তুতির। জীবনের ৩৫ বছরেরও বেশি সময় তিনি কাটিয়েছেন কবর খুঁড়ে, গোরস্থান পরিষ্কার করে এবং মৃত্যুর পর মানুষের শেষ যাত্রাকে সম্মানজনক করে তুলতে। খালেক জানান, তিনি কখনও পারিশ্রমিকের