সোমবার, ১২ মে, ২০২৫২৯ বৈশাখ, ১৪৩২
logo
ENকনভার্টার
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
    • বিশ্বকাপ
    • ক্রিকেট
    • ফুটবল
    • অন্যান্য খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
    • আইন-আদালত
    • সাহিত্য
    • প্রবাস জীবন
    • কৃষি
    • বাংলাদেশে করোনা
    • গনমাধ্যম
    • আবহাওয়া
    • জাতীয় সংসদ নির্বাচন
    • ভাইরাল টপিক
    • অর্থনীতি
    • ব্যবসা ও বাণিজ্য
    • বিজ্ঞান-প্রযুক্তি
    • অপরাধ
    • স্বাস্থ্য
    • ধর্ম
    • বন্যা পরিস্থিতি
    • জনদুর্ভোগ
    • প্রতিবেশী
    • পর্যটন
    • মজার খবর
    • শিক্ষা
    • শেয়ার বাজার
    • চাকুরী
    • লাইফস্টাইল
অনুসন্ধান
logo
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
logo
  • হোম
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
  • অনুসন্ধান করুন
  • সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা
Logo

সম্পাদক : মোঃ শওকত হায়দার (জিকো)

প্রকাশক : ইনিউজ৭১ মিডিয়া লিমিটেড

হাউজ: নাম্বার ৫৫ , দ্বিতীয় তলা, রোড নাম্বার ৬/এ , সেক্টর - ১২ উত্তরা, ঢাকা - ১২৩০ ।

ফোন: +880 258 053 897, ইমেইল: [email protected] , [email protected]

গোপনীয়তার নীতি

ব্যবহারের শর্তাবলি

যোগাযোগ

আমাদের সম্পর্কে

আমরা

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

স্বত্ব © ইনিউজ৭১.কম

ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

https://enews71.com/storage/ads/01JQ1TK8B83CTTQWN3SJNRKSQ9.gif
সম্পাদকীয়

৩৭০ বিলুপ্তি করে উপমহাদেশকে উত্তপ্ত করল ভারত

Ziaul Hoque
জিয়াউল হক, নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ৬ আগস্ট ২০১৯, ২০:৩৭

শেয়ার করুনঃ
৩৭০ বিলুপ্তি করে উপমহাদেশকে উত্তপ্ত করল ভারত
সম্পাদকীয়
https://enews71.com/storage/ads/01JR36BQSKCPE69WB8Z3TARXE3.jpg

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

https://enews71.com/storage/ads/01JR3CX28Y9BM01PRE4TXCNDWF.jpg

'জম্মু ও কাশ্মীর' নিয়ে আলোচনা বা বিশ্লেষণ করলে দিন-রাত শেষ হবে, কিন্তু আলোচনা বা তার ইতিহাস শেষ হবে না। তাই আলোচ্য বিষয়ের আগে কিছু ইতিহাস বিশ্লেষণ না করলেই নয়। ১৯৪৭ সালের আগ পর্যন্ত ইংরেজরা ভারত মহাদেশ শাসন করেছেন তা আমরা সবাই জানি। ভারত মহাদেশকে স্বাধীনতা দেবার পূর্বে, তাঁরা কিছু কু-কর্ম করে গেছেন তার একটি ফসল ছিল তৎকালীন পূর্ব বাংলা এবং বিদ্ধমান কাশ্মীর। যদিও তৎকালীন পূর্ব বাংলা সরাসরি স্বাধীনতা দাবি করেনি তবে কাশ্মীরের শাসকরা স্বাধীনতা চেয়েছিলেন। সেই সময় কাশ্মীরের রাজা ছিলিন ''হরি সিং''। তিনি ইংরেজদের কাছে স্বাধীনতা দাবি করেছিলেন। কিন্তু তাঁরা তা না দিয়ে বরং হরি সিংকে তাঁদের ইচ্ছে মতো ভারত বা পাকিস্তানের সাথে যুক্ত হতে বলেন।

আর তখনি জনগণের মধ্যে দ্বিমত দেখা দেয় কে কোন দেশের সাথে যাবেন। কোন কোন পক্ষ রাজি ভারতে যেতে কেউ বা পাকিস্তানের সাথে। তবে কোন পক্ষই চূড়ান্ত সিদ্ধান্তে পৌঁছাতে পারেনি। এরই মধ্যে ভারত এবং পাকিস্তান আলাদা দেশ হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে। ইংরেজরাও দেশ ২ ভাগ করে ২ দেশকে দিয়ে চলে গেলেন কাশ্মীর ইস্যু সমাধান না করে। পাকিস্তান এবার তার স্বাধীনতার পর ঠিক ১৪ আগস্টের পরেই তাঁরা কাশ্মীরে আক্রমণ করে, কাশ্মীরের জনগণ অধিকন্তু মুসলিম হওয়ার কারনে এরই মধ্যে পাকিস্তান মুল ভূখণ্ডের ৩৫ ভাগের মতো পাকিস্তানের অধীনে চলে যায়। দখল নিয়ে নেয় পাকিস্তান। তবে কাশ্মীরের জনগণ এই আক্রমণকে প্রতিহত করার চেষ্টা করেছেন  তাঁরা স্বাধীনতাতে বিশ্বাসী ছিল। 

যখন তাঁরা স্বাধীনতা পেলো না তাই বাকি অংশ নিয়ে দেনা পাওনা চলে ভারতের সঙ্গে। তৎকালীন নেতা শেখ আব্দুল্লাহ এবং নেহেরুর মধ্যে আলোচনা চলে পাওয়া না পাওয়া নিয়ে। শেখ আব্দুল্লাহ এবং নেহেরুর আলোচনাতে অবশেষে সিদ্ধান্তে আসে যে কাশ্মীরের বাকি অংশটুক ভারত নিয়ন্ত্রণ করবে। যেখানে কাশ্মীরের জনগণ তাঁদের স্বাধীনতা বাদ দিয়ে 'ইন্ডিয়ান ইউনিয়নের' সাথে যুক্ত হতে থাকে। কারন নেহেরু তাঁদের বিশেষ মর্যাদার আশ্বস্ত করেন। তাই আর্টিকেল ৩৭০ দেওয়া হয়েছিল যে কাশ্মীরিদের থাকবে আলাদা নিজস্ব পতাকা সংবিধান। তাই তাঁরা 'ইন্ডিয়ান ইউনিয়নের' সাথে যুক্ত হয়েছেন।

আরও

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন: নতুন প্রজন্মের পরিবর্তনের আকাঙ্ক্ষা

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন: নতুন প্রজন্মের পরিবর্তনের আকাঙ্ক্ষা
এই অঞ্চলটি প্রধানত হিমালয় পার্বত্য অঞ্চলে অবস্থিত। ভারতের এই কেন্দ্র শাসিত অঞ্চলটির দক্ষিণে ভারতের হিমাচল প্রদেশ ও পাঞ্জাব রাজ্য দুটি অবস্থিত।জম্মু ও কাশ্মীরের উত্তরে পাক-অধিকৃত গিলগিট-বালতিস্তান অঞ্চল ও পূর্বে ভারতের কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল লাদাখ অবস্থিত। এই অঞ্চলের পশ্চিমে ও উত্তরপশ্চিমে লাইন অব একচুয়াল কন্ট্রোলের ওপারে কাশ্মীরের পাকিস্তান-শাসিত অংশ আজাদ কাশ্মীর ও গিলগিত-বালতিস্তান অবস্থিত।জম্মু ও কাশ্মীর উপত্যকা এই দুই অঞ্চল নিয়ে জম্মু ও কাশ্মীর কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলটি গঠিত। শ্রীনগর এই অঞ্চলের গ্রীষ্মকালীন রাজধানী এবং জম্মু শীতকালীন রাজধানী। কিন্তু ভারত এখন ৩৭০ বাদ দিয়ে তাঁদের রাজ্য ২৯ থেকে ২৮ করে দিলেন। 

কাশ্মীরের ইতিহাস আমরা সবাই জানি যে এই কাশ্মীরকে নিয়ে ভারত পাকিস্তানের মধ্যে ৩টি যুদ্ধ সংগঠিত হয়েছিল। এখন বিষয়টি হচ্ছে এই কাশ্মীর ইস্যু নিয়ে ২ দেশের মধ্যে বিরোধ চরমে চলে গেছে। তবে গত ৩ দশক ধরে কাশ্মীরিরা স্বাধীন হতে চাচ্ছেন। তাঁরা ভারত ও না পাকিস্তান ও না কারো মুখাপেক্ষী হতে চাচ্ছেন না। এখন এই ৩৭০ বিলুপ্তির মধ্যে দিয়ে যা করলো। তা হচ্ছে জম্মু ও কাশ্মীর (উর্দু ভাষাভাষী: جموں و کشمیر‎‎) হলেও এটি ভারতের একটি বিতর্কিত জোর পূর্বক দখলকৃত কেন্দ্র শাসিত অঞ্চল যা এতদিন সতন্ত্র রাজ্য ছিলো। কিন্তু ভারতের হিন্দুত্ববাদী সরকার ৫ই আগস্ট ২০১৯ইং তারিখে এই মুসলিম অধ্যুষিত অঞ্চলটিকে কেন্দ্র শাসিত  অঞ্চল হিসাবে গেজেট জারি করে যা সাধারণ কাশ্মীরিদের মারাত্মক ভাবে ব্যাথিত করেছে। এই সময়ে কাশ্মীরে সমস্ত রাজনীতিককে গ্রেফতার করা হয়েছে।কাশ্মীর উপত্যকা প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের জন্য বিখ্যাত। জম্মু অঞ্চলে অনেক হিন্দু মন্দির থাকায় এটি হিন্দুদের কাছে একটি পবিত্র তীর্থক্ষেত্র। 

https://enews71.com/storage/ads/01JQ184AJV9F0T856X9BBSG85X.gif
কিন্তু সব কিছু এখন একটি হুমকির মধ্যে ফেলে দিল মোদী সরকার। এই উপমহাদেশে একটা বিশৃঙ্খলার দারে নিয়ে গেলেন ভারতীয় শাসকগণ। এমনিতে দীর্ঘ দিন ধরে বিরোধ চরমে ছিল এখন উস্কে দিলোভ আরও বহু গুনে। এমনিতে কাশ্মীরে এখন ১৫০০০ এর বেশি সেনা রয়েছে তারপর তা ক্রমশ বাড়বে। সত্যিকারে এই জায়গাতে একটা দেশ থাকতে পারে না। সুতারং বেশ অসুবিধার মধ্য দিয়ে যাবে এই উপমহাদেশ। আমাদের বাংলাদেশিদের বেশ চিন্তা করার আছে যে বিজেপি ক্ষমতায় আসার আগে নির্বাচনী ইশতেহারে বলেছেন যে তাঁরা ৩৭০ বা ৩৫ এ পরিবর্তন আনবেন এবং তাঁদের মেজরটি থাকার কারনে তা করতে পারবেন ইচ্ছে মতন করে ।  

তবে বিজেপি এর পরে যে কাজটি করবেন, যা নিয়ে আমদের বেশ মাথা ব্যেথার কারন হবে এমনকি বড়োসড় ঝামেলাতে যুক্ত হয়ে যেতে পারে।যেমন এর পর বিজেপি করবেন এন আর সি পরিবর্তন।ইতিমধ্যে প্রধান মন্ত্রী ফাইল সাইন করে দিয়েছেন ।এবং এবার বাংলাদেশ জড়িয়ে যাবে এই উপমহাদেশ ফ্যাক্টরে ।আর আসামে যদি এনআরসি পরিবর্তন করবে বলে ঘোষণা দিয়েছে ৩১ আগস্টের মধ্যে ।যারা এই পরিবর্তনের লিস্টের নাম রয়েছে , যাদের বহিরাগত বলা হবে তাদের মুষ্টিমেয় মুসলিম এবং যাদের বাংলাদেশি বলা হয়ে থাকে।

আরও

ক্যালিফোর্নিয়ার দাবানল: ক্ষমতাবানদের বিলাসী জীবন বিপর্যস্ত

ক্যালিফোর্নিয়ার দাবানল: ক্ষমতাবানদের বিলাসী জীবন বিপর্যস্ত

যদি তাঁরা এই এন আর সি পরিবর্তনে যায় তাহলে বাংলাদেশ এবার একটি গভীর সঙ্কটে পরবে বলে মনে হচ্ছে।কারন এই ৪০ লক্ষ মানুষকে মুসলিম এবং বাংলাদেশি প্রমান করা হচ্ছে সাথে সাথে একটা পুষ ব্যাক করার পায়তারা তাঁরা করবে।সুতারং গভীর সঙ্কটে পড়তে যাচ্ছে পুরো উপমহাদেশ। ওভার অল ধর্মীয় উগ্রবাদ বাড়বে পুরো কাশ্মীর জুড়ে ।সাউথ এশিয়াতে আলকায়দার একটি শাখা হয়েছে এমনিতে আইএস চোখ রাজ্ঞাচ্ছে । মোট কথা , যে আমরাও বেশ বেকায়দাতে থাকবো পুড়ো উপমহাদেশের সাথে।

সর্বশেষ সংবাদ

‘পিন্ডি না ঢাকা’ স্লোগান তুলেও আলোচনায় মাহিন সরকার

‘পিন্ডি না ঢাকা’ স্লোগান তুলেও আলোচনায় মাহিন সরকার

উদ্যোক্তাদের মিলনমেলায় নতুন স্বপ্ন গড়ার অঙ্গীকার

উদ্যোক্তাদের মিলনমেলায় নতুন স্বপ্ন গড়ার অঙ্গীকার

গুগল আই/ও ২০২৫: প্রযুক্তির দিগন্তে নতুন মাত্রা যোগ করতে যাচ্ছে গুগল

গুগল আই/ও ২০২৫: প্রযুক্তির দিগন্তে নতুন মাত্রা যোগ করতে যাচ্ছে গুগল

ধৈর্য ও ইনসাফে অটল থাকার আহ্বান জামায়াত আমিরের

ধৈর্য ও ইনসাফে অটল থাকার আহ্বান জামায়াত আমিরের

গণহত্যা মামলায় হাসিনা সহ তিন উচ্চপদস্থ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে অভিযোগ !

গণহত্যা মামলায় হাসিনা সহ তিন উচ্চপদস্থ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে অভিযোগ !

জনপ্রিয় সংবাদ

গোয়ালন্দে প্রলোভনের ফাঁদে নারীদের সাথে সখ্যতা! ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন

গোয়ালন্দে প্রলোভনের ফাঁদে নারীদের সাথে সখ্যতা! ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন

গোয়ালন্দে উপজেলা কৃষকলীগের সভাপতি গ্রেফতার

গোয়ালন্দে উপজেলা কৃষকলীগের সভাপতি গ্রেফতার

খুড়িয়ে চলছে রাজনগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, ব্যাহত চিকিৎসা সেবা

খুড়িয়ে চলছে রাজনগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, ব্যাহত চিকিৎসা সেবা

হিজলায় ঔষধ ব্যবসায়ী সমিতির নির্বাচন সম্পন্ন

হিজলায় ঔষধ ব্যবসায়ী সমিতির নির্বাচন সম্পন্ন

রাজবাড়ীতে ৪ ট্রাক চালককে জরিমানা, অভিযান চলছে

রাজবাড়ীতে ৪ ট্রাক চালককে জরিমানা, অভিযান চলছে

এ সম্পর্কিত আরও পড়ুন

ড.মুহাম্মদ ইউনুসের নেতৃত্বে বিশ্বমঞ্চে বাংলাদেশের পুনর্জাগরণ

ড.মুহাম্মদ ইউনুসের নেতৃত্বে বিশ্বমঞ্চে বাংলাদেশের পুনর্জাগরণ

বাংলাদেশের মানুষ আজ নতুন করে উপলব্ধি করছে—একজন জ্ঞানী, সম্মানিত ও বিশ্বস্বীকৃত রাষ্ট্রনায়কের নেতৃত্ব কেমন হয়, আর রাজনীতিকদের ক্ষমতালিপ্সু নেতৃত্বের মধ্যে পার্থক্য কতটা গভীর। নোবেল বিজয়ী অর্থনীতিবিদ, শান্তিকামী নেতার মতোই রাষ্ট্রপ্রধান হিসেবেও ড. মুহাম্মদ ইউনুস সামনে এনেছেন একেবারে নতুন এক বাংলাদেশ—যেখানে রাষ্ট্রচিন্তা কৌশলে ভরা, কূটনীতি সুদূরপ্রসারী এবং রাষ্ট্রের মর্যাদা পুনঃপ্রতিষ্ঠায় নিরলস চেষ্টা দৃশ্যমান। সম্প্রতি ইউরোপ-আমেরিকার রাষ্ট্রপ্রধানদের হাতে ‘জুলাই বিপ্লব’ নিয়ে প্রকাশিত দুর্লভ ছবির

“এই মুহূর্তটি একদিনে গড়ে ওঠেনি—এর পেছনে লুকিয়ে আছে দীর্ঘ সময়ের হিসেব-নিকেশ।”

“এই মুহূর্তটি একদিনে গড়ে ওঠেনি—এর পেছনে লুকিয়ে আছে দীর্ঘ সময়ের হিসেব-নিকেশ।”

এর পেছনে রয়েছে বহুদিনের ষড়যন্ত্র, বহু রাতের আঁধারে চলা গোপন আঁতাত। শেখ হাসিনা দেশ ছেড়ে পালিয়ে যাওয়ার পরই শুরু সেই অধ্যায়—অজিত দোভালের সঙ্গে বৈঠক, নানা রকম ছক আঁকা, সংবিধান মেনে শপথ নেওয়া একটি  সরকারকে উৎখাতের নীলনকশা। প্রথমে ইউনূসকে জঙ্গি, মৌলবাদী আখ্যা দেওয়া হলো। তারপর গরু ছাগলের মতো ভিন্ন ভিন্ন সময়ে হিন্দু নির্যাতনের মিথ্যা গল্প সাজানো হলো। কোটি কোটি ডলার খরচ করে

"ঈদের খুশিতে রেমিট্যান্সের ছোঁয়া: প্রবাসীদের অবদান ও অর্থনীতির প্রভাব"

"ঈদের খুশিতে রেমিট্যান্সের ছোঁয়া: প্রবাসীদের অবদান ও অর্থনীতির প্রভাব"

ঈদ মানেই আনন্দ, ঈদ মানেই বন্ধন ,ঈদ মানে  উৎসব ও পরিবারের সঙ্গে সময় কাটানোর সুখস্মৃতি। আর এই আনন্দের অন্তরালে রয়েছে লাখো প্রবাসী বাংলাদেশিদের নিরলস পরিশ্রম ও ত্যাগ। দেশের অর্থনীতির অন্যতম চালিকাশক্তি হিসেবে প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স বিশেষ করে ঈদের আগে বাজারে প্রাণসঞ্চার করেছে। পরিবারের মুখে হাসি ফোটানোর পাশাপাশি অর্থনীতি চাকা সচল রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। বৈদেশিক মুদ্রার প্রবাহ বৃদ্ধির ফলে দেশের

রাজনীতির নীতি: ভুলের খেসারত দেশকে কী দেয়?

রাজনীতির নীতি: ভুলের খেসারত দেশকে কী দেয়?

রাজনীতি, রাজার নীতি। এটি একটি গভীর অর্থপূর্ণ উক্তি যা আমাদের দেশের রাজনৈতিক পরিবেশের বাস্তবতা তুলে ধরে। রাজনীতির জগতে কোনো একটি ভুল সিদ্ধান্ত বা আচরণ কেবল ব্যক্তিগত ক্ষতি নয়, এটি দেশের জনগণের ভবিষ্যতকেও বিপদে ফেলে দিতে পারে। একটি অল্প সময়ের ভুল কিংবা অসাবধানতা সমস্ত সিস্টেমকে বিপর্যস্ত করে দিতে পারে। ২০২৪ এর  ২৪ আগস্ট মাসে ঘটেছে তেমনই একটি ঘটনা যা রাজনীতি এবং

৯০ এর গণআন্দোলনের পর বাংলাদেশে ড. ইউনুসের মতো নেতার প্রয়োজন ছিল।

৯০ এর গণআন্দোলনের পর বাংলাদেশে ড. ইউনুসের মতো নেতার প্রয়োজন ছিল।

১৯৯০-এ এরশাদের পতন ছিল গণতন্ত্রের বড় বিজয়। সাধারণ জনগণের জন্য ভাবার সময় বহু মতের একটি সার্বজনীন দেশ হওয়ার কথা ছিল। তবে এ দেশের রাষ্ট্রনায়করা দেশের জনগণের সঙ্গে প্রতারণা করেছেন। তারা এসেছিলেন শুধু ক্ষমতায় থাকার জন্য, আর দীর্ঘদিন থাকার জন্য যা করার দরকার তাই করেছেন, যা আসলে জনগণের সঙ্গে প্রতারণার সামিল ছিল । বারবার দুর্নীতিতে চ্যাম্পিয়ন হওয়া, স্বজনপ্রীতি করা, দেশের সম্পদ