শনিবার, ৬ ডিসেম্বর, ২০২৫২২ অগ্রহায়ণ, ১৪৩২
logo
ENকনভার্টার
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
    • বিশ্বকাপ
    • ক্রিকেট
    • ফুটবল
    • অন্যান্য খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
    • আইন-আদালত
    • সাহিত্য
    • প্রবাস জীবন
    • কৃষি
    • বাংলাদেশে করোনা
    • গনমাধ্যম
    • আবহাওয়া
    • জাতীয় সংসদ নির্বাচন
    • ভাইরাল টপিক
    • অর্থনীতি
    • ব্যবসা ও বাণিজ্য
    • বিজ্ঞান-প্রযুক্তি
    • অপরাধ
    • স্বাস্থ্য
    • ধর্ম
    • বন্যা পরিস্থিতি
    • জনদুর্ভোগ
    • প্রতিবেশী
    • পর্যটন
    • মজার খবর
    • শিক্ষা
    • শেয়ার বাজার
    • চাকুরী
    • লাইফস্টাইল
অনুসন্ধান
logo
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
logo
  • হোম
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
  • অনুসন্ধান করুন
  • সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা
Logo

সম্পাদক : মোঃ শওকত হায়দার (জিকো)

প্রকাশক : ইনিউজ৭১ মিডিয়া লিমিটেড

হাউজ: নাম্বার ৫৫ , দ্বিতীয় তলা, রোড নাম্বার ৬/এ , সেক্টর - ১২ উত্তরা, ঢাকা - ১২৩০ ।

ফোন: +880 258 053 897, ইমেইল: [email protected] , [email protected]

গোপনীয়তার নীতি

ব্যবহারের শর্তাবলি

যোগাযোগ

আমাদের সম্পর্কে

আমরা

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

স্বত্ব © ইনিউজ৭১.কম

ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

বাংলাদেশ

সিম্পল লিভিং হাই থিংকিং, এটাই ছিল আমাদের আদর্শ: প্রধানমন্ত্রী

Ziaul Hoque
জিয়াউল হক, নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ৫ আগস্ট ২০২২, ২১:৩৭

শেয়ার করুনঃ
সিম্পল লিভিং হাই থিংকিং, এটাই ছিল আমাদের আদর্শ: প্রধানমন্ত্রী

কোনো ট্যাগ পাওয়া যায়নি

https://enews71.com/storage/ads/01JR36BQSKCPE69WB8Z3TARXE3.jpg

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

https://enews71.com/storage/ads/01JR3CX28Y9BM01PRE4TXCNDWF.jpg

শেখ কামালের জীবন থেকে উদ্বুদ্ধ হয়ে দেশের যুব সমাজ নিজেদের মেধা-মনন বিকশিত করে বাংলাদেশের মর্যাদা উন্নত করবে বলে আশা প্রকাশ করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেছেন, বহুমুখি প্রতিভা নিয়ে সে জন্মেছিল। হয়তো বেঁচে থাকলে আরও বেশি উন্নতি করতে পারত। 

সিম্পল লিভিং, হাই থিংকিং, এটাই ছিল আমাদের মটো (আদর্শ)। কামাল সব সময় অত্যন্ত সাদাসিধাভাবে চলাফেরা করতো। তার পোশাক-পরিচ্ছদ, জীবন-যাপন খুবই সীমিত ছিল। এমন কী দেশ স্বাধীন হওয়ার পর রাষ্ট্রপতির ছেলে বা প্রধানমন্ত্রীর ছেলে হিসেবে কোনো অহমিকা ছিল না তার। এটা আমার মা-বাবা কখনও চাননি। খুব সাধারণভাবে জীবনে চলা, এটাই ছিল তার লক্ষ্য।

আজ (শুক্রবার) রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে বীর মুক্তিযোদ্ধা শহীদ ক্যাপ্টেন শেখ কামালের ৭৩তম জন্মবার্ষিকী উদযাপন এবং শেখ কামাল জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ পুরস্কার-২০২২ প্রদান অনুষ্ঠানে তিনি এ সব কথা বলেন। প্রধানমন্ত্রী তার সরকারি বাসভবন গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে অনুষ্ঠানে যুক্ত হয়েছিলেন। 

পরিবারে খেলাধুলার ঐতিহ্য থাকার কথা জানিয়ে শেখ হাসিনা তার বক্তব্যে বলেন, আমার দাদা ফুটবল প্লেয়ার ছিলেন। আমার ছোট দাদা শেখ হাবিবুর রহমান। তিনিও ফুটবল প্লেয়ার ছিলেন। আমার বাবাও ফুটবল প্লেয়ার ছিলেন। অফিস শেষে আমার দাদাও যেমন খেলতেন, আমার আব্বাও খেলতেন। তাদের মধ্যে কম্পিটিশন হতো। 

তিনি বলেন, খেলাধুলায় আমাদের দেশের যুব সমাজ যেন আরও সম্পৃক্ত হয়, কিশোর-কিশোরীরা যেন সম্পৃক্ত হয় তার জন্য তিনি উদ্যোগী ছিলেন। আজকে কামালের জন্মদিন। বহুমুখি প্রতিভার অধিকারি ছিল সে। একাধারে হকি খেলতো, ফুটবল খেলতো। আবার সেতার বাজাতো। ভালো ছাত্র ছিল। ভালো গান গাইতে পারত। নাটকে অংশগ্রহণ করতো। অনেক নাটক তার করা আছে। উপস্থিত বুদ্ধি তার ছিল, সব সময় পুরস্কার পেত।

ভাইয়ের স্মৃতিচারণ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, স্কুল পাস করে যখন ঢাকা কলেজে ভর্তি হলো, তখন থেকে সে ছাত্রলীগের একজন সক্রিয় কর্মী। আমরা সবাই সংগঠন করতাম। কখনও কোনো পদ নেওয়ার চিন্তা আমাদের ছিল না। আমার বাবা এদেশের মানুষের জন্য রাজনীতি করেন, তার আদর্শ নিয়ে আমরা পথ চলতাম। তিনি আমাদের শিখিয়েছিলেন সাদাসিধা জীবন-যাপন করতে হবে।

শেখ হাসিনা বলেন, ৭ই মার্চের ভাষণে জাতির পিতা যে ঘোষণা দিয়েছেন সেই ভাষণকে সামনে রেখে প্রত্যেকটা এলাকায় আমাদের নেতাকর্মীরা সংগঠিত হচ্ছিল। কারণ তিনি বলেছিলেন, যার যা কিছু আছে তাই নিয়ে প্রস্তুত থাকতে,  তাই প্রত্যেকটা এলাকায় একটি সংগঠন গড়তে। কামাল সব চেয়ে বেশি কাজ করতো ১৯ নম্বর রোড, আবাহনী ক্লাব এবং সাতমসজিদ রোডে। যুব সমাজকে নিয়ে সে সর্বক্ষণ ব্যস্ত থাকতো। 

https://enews71.com/storage/ads/01JQ184AJV9F0T856X9BBSG85X.gif

একাত্তরের মার্চের উত্তাল দিনগুলোর বর্ণনা দিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, ২৫ মার্চ পাকিস্তান হানাদার বাহিনী গণহত্যা শুরু করে। সেই সময় জাতির পিতা স্বাধীনতার ঘোষণা দেন, যেটা ২৪ মার্চে প্রথম প্রহরে সমগ্র বাংলাদেশে আমাদের এখন যে বিজিবি তখনকার ইপিআরের মাধ্যমে এবং পুলিশের ওয়্যারলেসের মাধ্যমে সমগ্র বাংলাদেশে ছড়িয়ে দেওয়া হয়। রাতে আমাদের বাসায় আক্রমণ করে। বাবাকে গ্রেপ্তার করে নিয়ে যায়। বাসা সম্পূর্ণ ভেঙে-চুড়ে রেখে যায়। 

তিনি আরও বলেন, দ্বিতীয় দিন আবার আক্রমণ করে। বাবাকে গ্রেপ্তার করে নিয়ে গেছে শুনে কামাল আবাহনী ক্লাবের ওখান থেকে প্রায় ৫০টা ওয়াল টপকে মাকে দেখতে আসে। তখন কারফিউ ছিল। পাশের বাসা থেকে ডা. সামাদ সাহেব আমার মাকে আর রাসেলকে ওখানে নিয়ে যান। ২৫ তারিখ রাতে আব্বা আমাদের অন্য জায়গায় পাঠিয়ে দিয়েছিলেন। কামাল সেখান থেকে মুক্তিযুদ্ধে চলে যায়। কামাল মুক্তিযুদ্ধে যখন যায় ভারতের প্রধানমন্ত্রী তাকে বলেছিলেন লেখাপড়ার জন্য তাকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করবে, কামাল কিন্তু সেটাতে রাজি হয়নি। কামাল বলেছে, আমি যুদ্ধ করতে এসেছি, আমি ট্রেনিং নেব। দেরাদুনে প্রথম কোর্সে সে ট্রেনিং নেয় এবং যুদ্ধে যায়। পরবর্তীতে তাকে কর্নেল ওসমানীর এডিসি হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়। কামাল এবং নূর একই সাথে কর্নেল ওসমানীর এডিসি ছিল।

তিনি বলেন, নিয়তির কী পরিহাস ১৫ আগস্ট নূরই প্রথম আসে। ফারুকের নেতৃত্বে যে গ্রুপটা আমাদের ৩২ নম্বরের বাড়ি আক্রমণ করে সেখানে কর্নেল নূর-হুদা এরা ছিল। কামাল মনে হয় কিছু ধোকায় পড়ে গিয়েছিল তাকে দেখে। ভেবেছিল তারা বোধহয় উদ্ধার করতে এসেছে। কিন্তু তারা যে ঘাতক হয়ে এসেছে সেটা বোধহয় জানতো না। কারণ প্রথমে তারা কামালকে হত্যা করে। এরপর একে একে পরিবারের সকল সদস্যকে নির্মমভাবে হত্যা করে।

সরকারপ্রধান বলেন, আমার বাবা ক্ষমতায় ছিলেন সত্যি, কিন্তু আমরা কখনও এই ক্ষমতাটাকে বড় করে দেখিনি। এটা আমার মা-বাবার শিক্ষা ছিল না। আমার আব্বা ৩২ নম্বরের বাড়িতেই থেকে গিয়েছিলেন।  শেখ হাসিনা বলেন, আজ কামাল আমাদের মাঝে নেই। আধুনিক ফুটবল খেলা, আবাহনীকে গড়ে তোলা বা বিভিন্ন খেলাধুলায় এদেশের ছোট্ট শিশু থেকে শুরু করে যুবকদের সম্পৃক্ত করায় একটা দৃষ্টান্ত স্থাপন করে গেছে কামাল। 

শেখ হাসিনা বলেন, বহুমুখি প্রতিভা নিয়ে সে জন্মছিল। হয়তো বেঁচে থাকলে আরও বেশি উন্নতি করতে পারত। সেনাবাহিনীতে কমিশন্ড পেয়েছিল, যেহেতু সে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্সের ছাত্র, আমার মায়ের খুব ইচ্ছা ছিল সে যেন মাস্টার ডিগ্রিটা সম্পন্ন করে, সেনাবাহিনীর চাকরি ছেড়ে দিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হয়। পরীক্ষাও দিয়েছিলো, পরীক্ষার রেজাল্টও পেয়েছি, রেজাল্ট পরে পেয়েছি। এটা হচ্ছে দুর্ভাগ্য রেজাল্ট সে দেখে যেতে পারেনি।

তিনি বলেন, ক্রীড়া জগত, সাংস্কৃতিক জগতে তার যে অবদান সেটা সকলের মনে থাকবে। সাথে সাথে আমি এটাও চাই আমাদের যে যুব সমাজ তারাও খেলাধুলা, সাংস্কৃতিক চর্চা, সমাজসেবা এসব দিকে যেন আন্তরিক হয়, নিজেদের আরও বেশি সম্পৃক্ত করে। সেটাই আমার আকাঙ্খা। সেজন্য আমরা যখনই ক্ষমতায় এসেছি তখনই আমরা চেষ্টা করেছি আমাদের ক্রীড়া জগতটাকে আরও উন্নত করতে, সাংস্কৃতিক জগতটাকে আরও উন্নত করতে।

সর্বশেষ সংবাদ

বিএসএফের গুলিতে নিহত শহীদের মরদেহ ৭ দিন পর ফেরত

বিএসএফের গুলিতে নিহত শহীদের মরদেহ ৭ দিন পর ফেরত

খালেদা জিয়ার বিদেশযাত্রা মেডিক‌্যাল বোর্ডের সিদ্ধান্তে: বিএনপি

খালেদা জিয়ার বিদেশযাত্রা মেডিক‌্যাল বোর্ডের সিদ্ধান্তে: বিএনপি

ভিডিওকে কেন্দ্র করে সিরাজগঞ্জ-৩ এ নতুন বিতর্ক

ভিডিওকে কেন্দ্র করে সিরাজগঞ্জ-৩ এ নতুন বিতর্ক

ভারতে পেঁয়াজের প্রতীকী শেষকৃত্য: বাংলাদেশে রেকর্ড উৎপাদনের বড় প্রভাব

ভারতে পেঁয়াজের প্রতীকী শেষকৃত্য: বাংলাদেশে রেকর্ড উৎপাদনের বড় প্রভাব

ভারতে কতদিন থাকবেন হাসিনা, সিদ্ধান্ত তারই: এস জয়শঙ্কর

ভারতে কতদিন থাকবেন হাসিনা, সিদ্ধান্ত তারই: এস জয়শঙ্কর

জনপ্রিয় সংবাদ

উৎসবমুখর পরিবেশে সম্পন্ন জুয়াডা ২০২৫–২৭ নির্বাচন, সভাপতি নিপু:সম্পাদক জাকারিয়া

উৎসবমুখর পরিবেশে সম্পন্ন জুয়াডা ২০২৫–২৭ নির্বাচন, সভাপতি নিপু:সম্পাদক জাকারিয়া

হিলিতে বাগান থেকে সাবেক ইউপি সদস্যর মরদেহ উদ্ধার

হিলিতে বাগান থেকে সাবেক ইউপি সদস্যর মরদেহ উদ্ধার

মৌলভীবাজারে একযোগে ৭ থানার ওসি বদলি, লটারিতে নতুন পদায়ন

মৌলভীবাজারে একযোগে ৭ থানার ওসি বদলি, লটারিতে নতুন পদায়ন

দেবীদ্বারে ভ্রাম্যমান আদালতের অভিযান সংবাদে শতাধিক ফার্মেসি বন্ধ, ভোগান্তি

দেবীদ্বারে ভ্রাম্যমান আদালতের অভিযান সংবাদে শতাধিক ফার্মেসি বন্ধ, ভোগান্তি

শ্রীমঙ্গলে ফর্কলিফ্টের চাকায় পিষ্ট হয়ে নারী শ্রমিকের মৃত্যু; উত্তেজনা, ভাঙচুর

শ্রীমঙ্গলে ফর্কলিফ্টের চাকায় পিষ্ট হয়ে নারী শ্রমিকের মৃত্যু; উত্তেজনা, ভাঙচুর

এ সম্পর্কিত আরও পড়ুন

বিএসএফের গুলিতে নিহত শহীদের মরদেহ ৭ দিন পর ফেরত

বিএসএফের গুলিতে নিহত শহীদের মরদেহ ৭ দিন পর ফেরত

ঝিনাইদহের মহেশপুর ৫৮ বর্ডার গার্ড ব্যাটালিয়নের আওতাধীন জীবননগর উপজেলার মাধবখালী সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে নিহত শহিদুল ইসলাম শহীদের মরদেহ সাত দিন পর অবশেষে বাংলাদেশে ফেরত এসেছে। শনিবার (৬ ডিসেম্বর ২০২৫) দুপুরে সীমান্ত পিলার ৬৪/এমপি পয়েন্টে বিজিবি-বিএসএফের উপস্থিতিতে ভারতীয় পুলিশ মরদেহটি জীবননগর থানা পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে। ভারতের টুঙ্গী বিএসএফ ক্যাম্পের সদস্যদের উপস্থিতিতে নিহত শহীদের পিতা মো. লস্কর আলী মালিতা, ছোট ভাই মো.

ভিডিওকে কেন্দ্র করে সিরাজগঞ্জ-৩ এ নতুন বিতর্ক

ভিডিওকে কেন্দ্র করে সিরাজগঞ্জ-৩ এ নতুন বিতর্ক

সিরাজগঞ্জ-৩ (রায়গঞ্জ–তাড়াশ–সলঙ্গা আংশিক) আসনে বিএনপির মনোনয়নকে কেন্দ্র করে একটি ভিডিও ও কয়েকটি ছবি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ার পর ব্যাপক আলোচনার জন্ম দিয়েছে। ভিডিওতে দেখা যায়, সম্ভাব্য দলীয় মনোনীত প্রার্থী ভিপি আয়নুল হকের সঙ্গে অত্যন্ত সৌহার্দ্যপূর্ণ পরিবেশে কথা বলছেন একই আসনের আরেক মনোনয়নপ্রত্যাশী রাহিদ মান্নান লেনিন। এতে অনেকেই ধারণা করেন—লেনিন তাঁর রিভিউ আবেদন প্রত্যাহার করে ভিপি আয়নুলের পক্ষে অবস্থান নিয়েছেন। বিষয়টি

কলাপাড়া মুক্ত দিবস: বীর মুক্তিযোদ্ধাদের গৌরবময় বিজয়

কলাপাড়া মুক্ত দিবস: বীর মুক্তিযোদ্ধাদের গৌরবময় বিজয়

আজ ৬ ডিসেম্বর পটুয়াখালীর কলাপাড়া উপজেলা মুক্ত দিবস। ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন, ৪ ডিসেম্বর বিকেলে মুক্তিযোদ্ধারা গলাচিপা থেকে ’ভাট্রি’ নামের জাহাজে কলাপাড়ায় পৌঁছান। পরদিন রাত আটটার দিকে তারা পাক বাহিনী ও তাদের দোসরদের বিরুদ্ধে সরাসরি আক্রমণ শুরু করেন। মুক্তিযোদ্ধাদের আক্রমণে পাক বাহিনী পিছু হটতে বাধ্য হয়। রাত তিনটায় বীর মুক্তিযোদ্ধা হাবিবুল্লাহ রানা ও মরহুম নাজমুল সালেকের নেতৃত্বে ৫৩ জন মুক্তিযোদ্ধা কলাপাড়া

আজ ঝিনাইদহ মুক্ত দিবস: বীর মুক্তিযোদ্ধাদের ত্যাগের দিনে স্মরণ

আজ ঝিনাইদহ মুক্ত দিবস: বীর মুক্তিযোদ্ধাদের ত্যাগের দিনে স্মরণ

আজ ৬ ডিসেম্বর ঝিনাইদহ পাকিস্তানি হানাদার মুক্ত দিবস পালিত হচ্ছে। ১৯৭১ সালের এই দিনে দীর্ঘ নয় মাসের রক্তক্ষয়ী মুক্তিযুদ্ধের পর ঝিনাইদহ পাক হানাদার বাহিনীর কবল থেকে মুক্ত হয়। যশোর ও ঝিনাইদহ পাক বাহিনীর কাছে দীর্ঘ সময় আতঙ্কের জনপদ হয়ে থাকলেও, ডিসেম্বরের শুরু থেকেই বীর মুক্তিযোদ্ধা ও গেরিলা বাহিনীর তীব্র আক্রমণে দিশেহারা হয় পাক সেনারা। মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন ঝিনাইদহে মুক্তি বাহিনীর সঙ্গে পাক

প্রতিবেশীর ইঁদুর মারার বৈদ্যুতিক ফাঁদে প্রবাসীর মৃত্যু

প্রতিবেশীর ইঁদুর মারার বৈদ্যুতিক ফাঁদে প্রবাসীর মৃত্যু

নোয়াখালীর সোনাইমুড়ী উপজেলার নদনা ইউনিয়নের শিবপুর গ্রামে শনিবার (৬ ডিসেম্বর) সকালে বৈদ্যুতিক ফাঁদে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে মো. নুরুল হুদা (৫১) নামের এক কাতার প্রবাসী মারা গেছেন। স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, রিয়াজ নামের এক ব্যক্তি তার বাড়ির পাশের ধানের বীজতলা রক্ষা করার জন্য ইঁদুর মারার বৈদ্যুতিক ফাঁদ স্থাপন করেছিলেন। প্রবাসী নুরুল হুদা ভোরের দিকে বীজতলা জমিতে কাজ করতে গেলে অজান্তেই ওই ফাঁদে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট