শনিবার, ২২ নভেম্বর, ২০২৫৭ অগ্রহায়ণ, ১৪৩২
logo
ENকনভার্টার
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
    • বিশ্বকাপ
    • ক্রিকেট
    • ফুটবল
    • অন্যান্য খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
    • আইন-আদালত
    • সাহিত্য
    • প্রবাস জীবন
    • কৃষি
    • বাংলাদেশে করোনা
    • গনমাধ্যম
    • আবহাওয়া
    • জাতীয় সংসদ নির্বাচন
    • ভাইরাল টপিক
    • অর্থনীতি
    • ব্যবসা ও বাণিজ্য
    • বিজ্ঞান-প্রযুক্তি
    • অপরাধ
    • স্বাস্থ্য
    • ধর্ম
    • বন্যা পরিস্থিতি
    • জনদুর্ভোগ
    • প্রতিবেশী
    • পর্যটন
    • মজার খবর
    • শিক্ষা
    • শেয়ার বাজার
    • চাকুরী
    • লাইফস্টাইল
অনুসন্ধান
logo
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
logo
  • হোম
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
  • অনুসন্ধান করুন
  • সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা
Logo

সম্পাদক : মোঃ শওকত হায়দার (জিকো)

প্রকাশক : ইনিউজ৭১ মিডিয়া লিমিটেড

হাউজ: নাম্বার ৫৫ , দ্বিতীয় তলা, রোড নাম্বার ৬/এ , সেক্টর - ১২ উত্তরা, ঢাকা - ১২৩০ ।

ফোন: +880 258 053 897, ইমেইল: [email protected] , [email protected]

গোপনীয়তার নীতি

ব্যবহারের শর্তাবলি

যোগাযোগ

আমাদের সম্পর্কে

আমরা

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

স্বত্ব © ইনিউজ৭১.কম

ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

বাংলাদেশ

'আমি খুন করিনি' আসামির চিৎকার ফাঁসির মঞ্চে

Ziaul Hoque
জিয়াউল হক, নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ১৩ অক্টোবর ২০২১, ২৩:২

শেয়ার করুনঃ
'আমি খুন করিনি' আসামির চিৎকার ফাঁসির মঞ্চে
দিনাজপুর
https://enews71.com/storage/ads/01JR36BQSKCPE69WB8Z3TARXE3.jpg

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

https://enews71.com/storage/ads/01JR3CX28Y9BM01PRE4TXCNDWF.jpg

দিনাজপুর জেলা কারাগারে প্রথমবারের মতো ফাঁসি কার্যকর হয়েছে। স্ত্রী হত্যার দায়ে আদালতে দণ্ডপ্রাপ্ত আবদুল হক নামের এক আসামির ফাঁসি কার্যকর করা হয়।চলতি বছর ৯ জুন প্রস্তুত হচ্ছিল দিনাজপুর জেলা কারাগার। যাকে কেন্দ্র করে পুরো কারাগারে এমন কর্মচাঞ্চল্য, সেই ফাঁসির দন্ডপ্রাপ্ত আসামি আবদুল হকের মধ্যে ছিল না কোনো প্রতিক্রিয়া। কারণ, তিনি জানতেও পারছিলেন না যে তাকে নিয়েই কারাগারে সৃষ্টি হয়েছে ভিন্ন এক পরিবেশ। কয়েক ঘণ্টা পরই ফাঁসির দড়িতে ঝুলতে হবে তাকে। 

কনডেম সেলে বন্দী আবদুল হক শুয়ে বসে সময় কাটাচ্ছেন অন্যান্য দিনের মতোই। কারাগারে তার বন্দী জীবন যখন শুরু হয়, তখন তার বয়স ছিল ৩৩। এখন ৫২। দীর্ঘ ১৯ বছর কারাগারে বন্দী জীবনের অবসান ঘটবে তার মৃত্যুর মধ্য দিয়ে। সেদিন বিকালেই কারাগারের ফাঁসির সেলের কাছে হঠাৎ আত্মীয়-স্বজনকে দেখে তার মুখে হাসি ফুটে ওঠে। অন্যান্য সময়ে যেভাবে তাকে দেখতে আসতেন, সে রকম সাধারণ দিনের মতোই ভেবেছিলেন আবদুল হক। আত্মীয়-স্বজনকেও এ বিষয়ে কথা বলতে বারণ করে দিয়েছিলেন কারা কর্তৃপক্ষ। করোনাকাল। যে কারণে, যারা দেখতে আসতে পারেনি, তাদের সঙ্গেও মোবাইলে কথা বলার সুযোগ দেওয়া হয়। 

এরপরও ঘুণাক্ষরেও বুঝতে পারেননি আবদুল হক, এ দেখাই শেষ দেখা প্রিয় স্বজনদের সঙ্গে। সন্ধ্যার মধ্যেই সবাই চলে যান। আবারও একা জীবন। আত্মীয়রা সঙ্গে করে কিছু খাবার এনেছিলেন। আর এনেছিলেন তার প্রিয় আম। সেই আম কেটে দেওয়া হয়েছিল আবদুল হককে। কিন্তু খাননি। প্লেট ভর্তি আম রয়ে গেছে। কিছু সময় পর একজন ডেপুটি জেলার কয়েকজন কারারক্ষীকে নিয়ে গেলেন সেই কনডেম সেলে। আবদুল হক শুয়ে ছিলেন। কারা কর্মকর্তার ডাকে তিনি উঠে বসলেন। 

ডেপুটি জেলার তাকে বললেন, আপনাকে প্রস্তুত হতে হবে। আর কিছুক্ষণ পরই যেতে হবে। এটাই জীবনের শেষ সময় আপনার। ডেপুটি জেলারের মুখে এমন ভয়ংকর কথা শুনে কিছু বললেন না আবদুল হক। কথাটা শোনা মাত্রই সামনে রাখা প্লেট ভর্তি আমের দিকে তাকালেন। আমের টুকড়া হাতে নিয়ে মুখে দিলেন। খেতে থাকলেন। একটা শেষ হতে আরেকটা। একটার পর একটা। তৃপ্তি সহকারে খাচ্ছেন। অন্য কোথাও তাকাচ্ছেন না। দৃষ্টি আমের প্লেটে। সেদিকে তাকিয়েই খেয়ে যাচ্ছেন। মনে হচ্ছিল দৃষ্টি সরালেই হয়তো কেউ আম সরিয়ে নেবে। চোখ তার সরেনি প্লেট ভর্তি আম শেষ না হওয়া পর্যন্ত। 

আবদুল হক কোনো কথা বলেননি। জবান বন্ধ। ডেপুটি জেলার তাকে জিজ্ঞাস করলেন, আর কিছু খেতে মন চায় কি না। কিন্তু আবদুল হকের জবান বন্ধ। ডেপুটি জেলার তাকে প্রস্তুত হতে বলে চলে গেলেন। এরপর আসলেন জেলা কারাগার মসজিদের ইমাম। আবদুল হককে গোসলের পর অজু করতে বলেন। এরপর তওবা পাঠ করান তাকে। একদম ধীর স্থির হয়ে যান আবদুল হক। কোনো কথাই ছিল না তার মুখে। ইতিমধ্যে সময় ঘনিয়ে আসে। 

রাত পোনে ১২টায় তার সেলে যান জেলার, ডেপুটি জেলার, কারারক্ষী আর জল্লাদের সহযোগী। কালো রঙের জমটুপি পরিয়ে ধীরে ধীরে তাকে নিয়ে যাওয়া হয় মঞ্চের দিকে। হাতে লাগানো হ্যান্ডকাফ। কিছুই বলছিলেন না। বাধাও দিচ্ছিলেন না আবদুল হক। তার কোনো বিকার ছিল না। তাকে দাঁড় করানো হয় মঞ্চে। জল্লাদ তার গলায় পরিয়ে দেন ফাঁসির দড়ি। সেখান থেকে সরে মঞ্চের হাতল নিয়ে প্রস্তুত হলেন। পিনপতন নিস্তব্ধতা। জেল সুপার তার বাম হাত উঁচু করে ঘড়ির দিকে তাকিয়ে আছেন। আরেক হাতে তার লাল রুমাল। ১২টা ০১ মিনিটেই তার হাতের রুমাল ছেড়ে দেবেন। জল্লাদ তখনই হাতল ধরে টান দেবেন। আবদুল হকের পায়ের নিচের দুই পাটাতন দুই পাশে সরে যাবে। ঝুলে পড়বেন আবদুল হক। এমনই এক শাসরুদ্ধকর পরিস্থিতি। আর মিনিট সময় আছে। 

https://enews71.com/storage/ads/01JQ184AJV9F0T856X9BBSG85X.gif

ঘড়ির সেকেন্ডের কাঁটা ঘুরছে। জল্লাদ হাতলে হাত রেখে তাকিয়ে আছেন জেল সুপারের হাতের রুমালের দিকে। আর দশ সেকেন্ড! ঠিক তখনই আবদুল হকের জবান খুলল। তিনি চিৎকার করে বলে উঠলেন, আমি খুন করিনি। হে আল্লাহ! আমাকে ক্ষমা করুন। এ সময় আঁতকে ওঠেন উপস্থিত সবাই। বলে কী লোকটা। কিন্তু আবদুল হকের শেষ শব্দটাই ছিল জীবনের শেষ মুহূর্ত। রুমাল শূন্যে ভাসছে। জল্লাদ ততক্ষণে হাতল টেনে ধরেছেন। ফাঁসির দড়িতে ঝুলছেন আবদুল হক। স্ত্রী হত্যার দায়ে চলতি বছরের ৯ জুন বুধবার দিবাগত রাত ১২টা এক মিনিটে দিনাজপুর জেলা কারাগারে প্রথম ফাঁসি কার্যকর হলো এভাবেই।

জানা যায়, রংপুরের মিঠাপুকুর উপজেলার ভক্তিপুর চৌধুরীপাড়া গ্রামের মৃত আছির উদ্দিনের ছেলে ২০০২ সালের ফেব্রুয়ারিতে তার স্ত্রী বেলি বেগমকে হত্যা করে। ওই মামলায় ২০০৭ সালে ৩ মে রংপুর নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-১ আসামি আব্দুল হককে ফাঁসিতে মৃত্যুদণ্ডাদেশ প্রদান করে। পরবর্তীতে হাইকোর্ট ও সুপ্রিম কোর্ট সাজা বহাল রাখে। রাষ্ট্রপতির কাছে প্রাণভিক্ষার আবেদনও নামঞ্জুর হলে কারা কর্তৃপক্ষ ফাঁসি কার্যকরের উদ্যোগ নেয় এবং কার্যকর করে।

 এই ফাঁসি কার্যকর করতে রাজশাহী কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে অহিদুল ইসলাম নামে যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত বন্দীকে জল্লাদ হিসেবে আনা হয়। দিনাজপুর জেল সুপার মো. মোকাম্মেল হোসেন লাল রুমাল ফেলে ফাঁসির সংকেত দেন। এ সময় জেলা প্রশাসক খালেদ মোহাম্মদ জাকী, পুলিশ সুপার মোহাম্মদ আনোয়ার হোসেন বিপিএম, পিপিএম (বার), সিভিল সার্জন ডা. আবদুল কুদ্দুস ছাড়াও রংপুর ডিআইজি (প্রিজন) আলতাফ হোসেন, জেলার ফরিদুর রহমান রুবেল, কারা চিকিৎসকসহ পদস্থ কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। ২০০২ সালের ২৮ আগস্ট থেকে আবদুল হক রংপুর জেলা কারাগারে বন্দী ছিলেন। ফাঁসির রায় কার্যকর করতে তাকে দিনাজপুর জেলা কারাগারে নেওয়া হয়।

সর্বশেষ সংবাদ

ফাঁস হলো ট্রাম্পের নতুন যুদ্ধ–বিরতি শান্তি পরিকল্পনা

ফাঁস হলো ট্রাম্পের নতুন যুদ্ধ–বিরতি শান্তি পরিকল্পনা

ঢাকায় পৌঁছেছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী শেরিং তোবগে

ঢাকায় পৌঁছেছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী শেরিং তোবগে

দেশে বড় ভূমিকম্পের আশঙ্কা বাড়ছে: বিশেষজ্ঞদের কঠোর সতর্কবার্তা

দেশে বড় ভূমিকম্পের আশঙ্কা বাড়ছে: বিশেষজ্ঞদের কঠোর সতর্কবার্তা

আসন্ন নির্বাচন সর্বাঙ্গসুন্দর করতে সম্মিলিত প্রচেষ্টার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

আসন্ন নির্বাচন সর্বাঙ্গসুন্দর করতে সম্মিলিত প্রচেষ্টার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

বিশিষ্ট আ'লেমে দ্বীন হযরত মাওলানা আব্দুল মান্নান পীর সাহেবের জানাযায় মানুষের ঢল

বিশিষ্ট আ'লেমে দ্বীন হযরত মাওলানা আব্দুল মান্নান পীর সাহেবের জানাযায় মানুষের ঢল

জনপ্রিয় সংবাদ

শার্ট ডাউনে পর্যটন বিপর্যয়: কুয়াকাটা সৈকতে নেই পর্যটকের ভিড়

শার্ট ডাউনে পর্যটন বিপর্যয়: কুয়াকাটা সৈকতে নেই পর্যটকের ভিড়

মনোনয়ন বাতিলের দাবিতে রাজবাড়ীতে বিএনপির বিক্ষোভ ও সড়ক অবরোধ

মনোনয়ন বাতিলের দাবিতে রাজবাড়ীতে বিএনপির বিক্ষোভ ও সড়ক অবরোধ

মওলানা ভাসানী জাতীয় ইতিহাসের অবিস্মরণীয় নাম: তারেক রহমান

মওলানা ভাসানী জাতীয় ইতিহাসের অবিস্মরণীয় নাম: তারেক রহমান

ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি, বাড়তি সতর্কতা

ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি, বাড়তি সতর্কতা

পুলিশের ঊর্ধ্বতন প্রশাসনে বড় পরিবর্তন: ১৫ কর্মকর্তা রদবদল

পুলিশের ঊর্ধ্বতন প্রশাসনে বড় পরিবর্তন: ১৫ কর্মকর্তা রদবদল

এ সম্পর্কিত আরও পড়ুন

বিশিষ্ট আ'লেমে দ্বীন হযরত মাওলানা আব্দুল মান্নান পীর সাহেবের জানাযায় মানুষের ঢল

বিশিষ্ট আ'লেমে দ্বীন হযরত মাওলানা আব্দুল মান্নান পীর সাহেবের জানাযায় মানুষের ঢল

সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়ায় বিশিষ্ট আলেমে দ্বীন পীরে কামেল হযরত মাওলানা আব্দুল মান্নান সাহেব ইন্তেকাল করেছেন। ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রজিউ'ন।  তাঁর বয়স হয়েছিল ৯০ বছর। তিনি উল্লাপাড়া  উপজেলার  দবিরগঞ্জের নিজ বাড়িতে আজ (২১ নভেম্বর) ভোর রাত চারটার সময় শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন।মৃর্ত্যকালে তিনি দুই স্ত্রী,১০ ছেলে এবং ৬ মেয়ে সহ অসংখ্য গুনগ্রাহী রেখে যান। চাকুরি জীবনে তিনি তাড়াশের নওগা ফাজিল সিনিয়র মাদ্রাসায়

টেকনাফে জহুর আলম চৌধুরী স্মৃতি গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্ণামেন্ট উদ্বোধন

টেকনাফে জহুর আলম চৌধুরী স্মৃতি গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্ণামেন্ট উদ্বোধন

কক্সবাজারের টেকনাফে নয়াপাড়া জহুর আলম চৌধুরী স্মৃতি গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্ণামেন্ট ২০২৫ উদ্বোধন হয়েছে। শুক্রবার (২১ নভেম্বর) বিকাল তিনটায় নয়াপাড়া  ফুটবল মাঠে এ খেলা অনুষ্ঠিত হয়। খেলার উদ্বোধনী বক্তব্যে প্রধান অতিথি টেকনাফ উপজেলা বিএনপির সভাপতি এড হাসান ছিদ্দিকী বলেন, মাদক ও অপহরণ মুক্ত টেকনাফ গড়তে যুবকদের অংশগ্রহণের বিকল্প নেই। টেকনাফের বদনাম কে গোছাতে এধরণের খেলা জরুরি। দর্শকদের বিনোদন দিতে খেলোয়াড়দের সুন্দর খেলা

সন্ধ্যা নদীর ভাঙনে বানারীপাড়ায় বসতঘর–জমি বিলীন, অসহায় পরিবার

সন্ধ্যা নদীর ভাঙনে বানারীপাড়ায় বসতঘর–জমি বিলীন, অসহায় পরিবার

বরিশালের বানারীপাড়া উপজেলার বাইশারী ইউনিয়নে সন্ধ্যা নদীর ভয়াবহ ভাঙনে একটি পরিবারের বসতঘরসহ প্রায় ৫০ শতক জমি নদীগর্ভে বিলীন হয়েছে। শুক্রবার (২১ নভেম্বর) সকাল আটটার দিকে হঠাৎ শুরু হওয়া এ ভাঙনে মুহূর্তে পরিবর্তন হয়ে যায় স্থানীয়দের জীবনের বাস্তবতা। স্থানীয় বাসিন্দা ওয়াসিম মৃধা জানান, সকাল ৮টার দিকে নদীর পাড়ে ফাটল দেখা দেয় এবং অল্প সময়ের মধ্যেই মাটি ধসে পড়ে বিশাল অংশ নদীতে মিশে

গোয়ালন্দে চোরাই গরু ও পিকাপসহ গরু চোর চক্রের দুই সদস্য গ্রেফতার

গোয়ালন্দে চোরাই গরু ও পিকাপসহ গরু চোর চক্রের দুই সদস্য গ্রেফতার

রাজবাড়ীর গোয়ালন্দে চুরি করা গরু এবং চোরাই কাজে ব্যবহৃত একটি পিকাপভ্যানসহ গরু চোর চক্রের দুই সদস্যকে গ্রেফতার করেছে গোয়ালন্দ ঘাট থানা পুলিশ। শুক্রবার (২১ নভেম্বর) বিকেলে প্রেস নোটিশের মাধ্যমে বিষয়টি নিশ্চিত করেন থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আব্দুল্লাহ্ আল মামুন। গ্রেফতার হওয়া দুইজন হলেন— গোয়ালন্দ উপজেলার উজানচর নলিয়াপাড়া গ্রামের সুজাত প্রামানিক (৩৮) এবং নওগাঁর মহাদেবপুর উপজেলার খাজুর খোর্দ্দকালনা গ্রামের আতোয়ার হোসেন (৪৩)। থানা

আত্রাইয়ে খবিরুল ফাউন্ডেশনের প্রাথমিক ও জুনিয়র মেধা যাচাই অনুষ্ঠিত

আত্রাইয়ে খবিরুল ফাউন্ডেশনের প্রাথমিক ও জুনিয়র মেধা যাচাই অনুষ্ঠিত

নওগাঁর আত্রাইয়ে খবিরুল ইসলাম ফাউন্ডেশন কর্তৃক প্রাথমিক ও জুনিয়র মেধা যাচাই অনুষ্ঠিত হয়েছে। শুক্রবার (২১ নভেম্বর) সকাল নয়টায় আত্রাই পাইলট উচ্চ বালিকা বিদ্যালয়ে মেধা যাচাইয়ের লক্ষে পরীক্ষা গ্রহণ, ফলাফল প্রকাশ ও পুরস্কার বিতরণিতে প্রাথমিক ও জুনিয়র মিলে ৬ শত ১৫ জন ছাত্র-ছাত্রী অংশ নেয়। এমসিকিউ প্রশ্নের মাধ্যমে ৫০ নম্বরের পরীক্ষা নেওয়া হয়। পরীক্ষায় প্রাথমিক ও জুনিয়র উভয় ক্ষেত্রে আলাদাভাবে সর্বোচ্চ নম্বর