শরীয়তপুর সদর উপজেলার চিতলিয়া ইউনিয়নের ছোট বিনোদপুর এলাকার আবু কাশেম বেপারীর ছেলে হতদরিদ্র পান্নু বেপারীর। এলাকায় দৈনিক দিনমজুরের কাজ করেই চলতো সংসার। বাবা, বউ ও দুই সন্তানের পরিবারের একমাত্র উপার্জন কারি ব্যক্তি ছিলেন পান্নু বেপারীর।
তিন বছর আগে ব্রেনস্টক করেন পান্নু বেপারীর। ঢাকার বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসা করানো হয় হাসপাতালে ভর্তি থাকেন অনেক দিন, অর্থ না থাকায় বাড়িতে নিয়ে আসতে বাধ্য হয়, চিকিৎসা করালেও অর্থাভাবে ভালো উন্নত কোন চিকিৎসা করাতে পারেনি।
বর্তমানে তার সৃতিশক্তি হারা অবস্থায় ঘরে বসা , তার পরিবারের একমাত্র আয়-রোজগারের মাধ্যম ছিলেন পান্নু বেপারীর ।
তার স্ত্রী রেখা বেগম বলেন ডাক্তার বলছে বড় একটা অপারেশনে করলে তিনি সুস্থ হতে পারে যার খরচ দশ পনেরো লাখ টাকার মত লাগবে। এই অপারেশন তো আমরা করতে পারব না। কিন্তু তিন মাস পর পর ডাক্তারের কাছে যাইতে হয় সেই টাকাই যোগাড় করতে পারি না। ইতিমধ্যে তারা অনেক ধার দেনা কষ্ট করে ২টি অপারেশন করিয়েছি। যাতে ৪ লাখ টাকা খরচ হয়েছে। প্রতিনিয়ত ঔষধ কিনার টাকা যোগার করা আমার পরিবারের পক্ষে খুবই কষ্টকর হয়ে দাড়িয়েছে ।
পরিবারের একমাত্র উপার্জনক্ষম ব্যক্তির এমতাবস্থায় পরিবারটির অসহায়ত্ব যেন দিন দিন বেড়েই চলছে পয় না কোনো সরকারি সাহায্য। এদিকে, অসহায় পান্নু বেপারীর চিকিৎসার্থে তার আত্মীয়-স্বজন পাড়া-প্রতিবেশী, স্থানীয় যুবকরা এগিয়ে এসেছেন এবং সামর্থ অনুযায়ী পরিবারটির পাশে দাঁড়ানোর জন্য সমাজের বিত্তশালীদের প্রতি অনুরোধ জানিয়েছেন।
হতদরিদ্র পান্নু বেপারীর সাহায্য পাঠানোর জন্য
সরাসরি রোগীর পরিবারের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন-
রোগীর স্ত্রী -+8801950401633
(পার্সোনাল) বিকাশ, -+8801950401633
আপনার মতামত লিখুন :
বি: দ্র: প্রিয় পাঠক সমালোচনা আপনার অধিকার । তবে ভাষাটাও মার্জিত হতে হবে। সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ ।