বুধবার, ২৭ আগস্ট, ২০২৫১২ ভাদ্র, ১৪৩২
logo
ENকনভার্টার
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
    • বিশ্বকাপ
    • ক্রিকেট
    • ফুটবল
    • অন্যান্য খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
    • আইন-আদালত
    • সাহিত্য
    • প্রবাস জীবন
    • কৃষি
    • বাংলাদেশে করোনা
    • গনমাধ্যম
    • আবহাওয়া
    • জাতীয় সংসদ নির্বাচন
    • ভাইরাল টপিক
    • অর্থনীতি
    • ব্যবসা ও বাণিজ্য
    • বিজ্ঞান-প্রযুক্তি
    • অপরাধ
    • স্বাস্থ্য
    • ধর্ম
    • বন্যা পরিস্থিতি
    • জনদুর্ভোগ
    • প্রতিবেশী
    • পর্যটন
    • মজার খবর
    • শিক্ষা
    • শেয়ার বাজার
    • চাকুরী
    • লাইফস্টাইল
অনুসন্ধান
logo
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
logo
  • হোম
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
  • অনুসন্ধান করুন
  • সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা
Logo

সম্পাদক : মোঃ শওকত হায়দার (জিকো)

প্রকাশক : ইনিউজ৭১ মিডিয়া লিমিটেড

হাউজ: নাম্বার ৫৫ , দ্বিতীয় তলা, রোড নাম্বার ৬/এ , সেক্টর - ১২ উত্তরা, ঢাকা - ১২৩০ ।

ফোন: +880 258 053 897, ইমেইল: [email protected] , [email protected]

গোপনীয়তার নীতি

ব্যবহারের শর্তাবলি

যোগাযোগ

আমাদের সম্পর্কে

আমরা

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

স্বত্ব © ইনিউজ৭১.কম

ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

ধর্ম

দয়া ও মানবিকতা: রাসূলের (সা.) জীবন থেকে শিক্ষা

হায়দার মনির - হেড অফ ইসলামি ডেস্ক
মোহাম্মাদ হায়দার মনির - হেড অফ, ধর্ম ডেস্ক

প্রকাশ: ২৭ আগস্ট ২০২৫, ১০:৫৭

শেয়ার করুনঃ
দয়া ও মানবিকতা: রাসূলের (সা.) জীবন থেকে শিক্ষা
দয়া ও মানবিকতারাসূলের জীবন শিক্ষাইসলামিক দয়া
https://enews71.com/storage/ads/01JR36BQSKCPE69WB8Z3TARXE3.jpg

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

https://enews71.com/storage/ads/01JR3CX28Y9BM01PRE4TXCNDWF.jpg

রাসূলুল্লাহ (সা.)-এর জীবন ছিল মানবিকতা, দয়া এবং ক্ষমাশীলতার সর্বোচ্চ উদাহরণ। তিনি এমন এক সমাজে জন্মেছিলেন যেখানে কঠোরতা, প্রতিশোধ এবং অমানবিক আচরণ ছিল নিত্যনৈমিত্তিক। তবু তিনি মানুষের প্রতি দয়া, অসহায়দের প্রতি সহানুভূতি এবং শত্রুর প্রতিও ক্ষমার মাধ্যমে পৃথিবীকে দেখিয়েছেন প্রকৃত মানবিকতার পথ। আল্লাহর কিতাব কুরআনে বারবার মানবিকতার শিক্ষা এসেছে, যেমন সূরা আনবিয়ায় বলা হয়েছে, “আমি আপনাকে পাঠিয়েছি বিশ্ববাসীর জন্য রহমতস্বরূপ।”

রাসূলুল্লাহ (সা.) ক্ষুধার্তদের খাওয়াতেন, অসুস্থদের খোঁজখবর নিতেন এবং এতিমদের প্রতি মমতাশীল ছিলেন। এমনকি তিনি অমুসলিম প্রতিবেশীর অসুস্থতার খবর শুনে তাকে দেখতে গিয়েছিলেন। এর মাধ্যমে তিনি দেখিয়েছেন, মানবিকতার কোন সীমানা নেই; ধর্ম, বর্ণ বা জাতি দ্বারা এর সীমা নির্ধারণ করা যায় না।

হাদিসে বর্ণিত আছে, এক নারীকে জান্নাত দেওয়া হয়েছিল শুধু একটি তৃষ্ণার্ত কুকুরকে পানি খাওয়ানোর কারণে। অন্যদিকে এক নারীকে জাহান্নামে পাঠানো হয়েছিল একটি বিড়ালকে না খাইয়ে রাখার জন্য। এই শিক্ষা থেকে বোঝা যায়, দয়া শুধু মানুষের প্রতি নয়, প্রাণীদের প্রতিও থাকা উচিত।

আরও

সৎ ব্যবসায় বরকত, অসৎ পথে ধ্বংস

সৎ ব্যবসায় বরকত, অসৎ পথে ধ্বংস

রাসূলুল্লাহ (সা.)-এর জীবনের আরেকটি উজ্জ্বল উদাহরণ হলো তায়েফের ঘটনা। যখন তিনি সেখানে ইসলামের দাওয়াত নিয়ে গিয়েছিলেন, তখন শহরের মানুষ তাকে অপমান করে রক্তাক্ত অবস্থায় বের করে দেয়। তবুও তিনি তাদের জন্য অভিশাপ করেননি বরং দোয়া করেছিলেন—“হে আল্লাহ, এরা জানে না, তাই ক্ষমা করো।”

https://enews71.com/storage/ads/01JQ184AJV9F0T856X9BBSG85X.gif

মানবিকতার শিক্ষা শুধু আবেগপ্রবণতার মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়। রাসূলুল্লাহ (সা.) ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা ও মানুষের অধিকার রক্ষার দিকেও গুরুত্ব দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, “যে ব্যক্তি মানুষের প্রতি দয়া করে না, আল্লাহও তার প্রতি দয়া করেন না।” এই হাদিস আমাদের মনে করিয়ে দেয়, দয়া এবং মানবিকতা আল্লাহর রহমত লাভের অন্যতম উপায়।

আজকের বিশ্বে দয়া ও মানবিকতার এই শিক্ষা বিশেষভাবে প্রয়োজন। সহিংসতা, ঘৃণা ও বিভাজনের যুগে রাসূলুল্লাহ (সা.)-এর জীবন আমাদের পথ দেখাতে পারে। সমাজে সহমর্মিতা, সহযোগিতা এবং ক্ষমাশীলতার পরিবেশ সৃষ্টি করতে হলে তাঁর আদর্শ অনুসরণ করা আবশ্যক।

আরও

সংকটময় সময়ে ধৈর্য ও আল্লাহর উপর ভরসায় রয়েছে স্বস্তি

সংকটময় সময়ে ধৈর্য ও আল্লাহর উপর ভরসায় রয়েছে স্বস্তি

ইসলামের এই নির্দেশনা শুধু ব্যক্তিগত জীবনের জন্য নয়; সামাজিক ও রাষ্ট্রীয় পর্যায়েও প্রযোজ্য। অসহায়, দরিদ্র ও নিপীড়িতদের প্রতি করুণা ও সাহায্য প্রদর্শন করাই ইসলামী সমাজের ভিত্তি। কুরআনের সূরা বাকারায় বলা হয়েছে, “সৎকর্ম শুধুমাত্র নামাজ ও রোজায় নয়, বরং দানশীলতা, অসহায়ের পাশে দাঁড়ানো এবং মানবিক আচরণ।”

রাসূলুল্লাহ (সা.)-এর জীবন থেকে শিক্ষা নিয়ে আমরা যদি পরিবার, সমাজ ও রাষ্ট্রে দয়া ও মানবিকতা প্রতিষ্ঠা করতে পারি, তবে পৃথিবী আরও শান্তিপূর্ণ ও কল্যাণময় হবে। ইসলামের প্রকৃত চেতনা হলো মানুষের প্রতি ভালোবাসা ও করুণা ছড়িয়ে দেওয়া, যা আমাদের প্রত্যেকের জীবনে প্রতিফলিত হওয়া উচিত।

সর্বশেষ সংবাদ

সিলেটের সাদা পাথর লুটকারীদের সিআইডির নজর

সিলেটের সাদা পাথর লুটকারীদের সিআইডির নজর

বুয়েট শিক্ষার্থীরা শাহবাগে অবরোধ চালাচ্ছেন

বুয়েট শিক্ষার্থীরা শাহবাগে অবরোধ চালাচ্ছেন

আরকান আর্মির জিম্মি তৎপরতায় সাগরে আতঙ্ক

আরকান আর্মির জিম্মি তৎপরতায় সাগরে আতঙ্ক

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নাকচ করলেন সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নাকচ করলেন সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট

নির্বাচনকালীন সরকারে স্থায়ী সমাধান চায় আপিল বিভাগ

নির্বাচনকালীন সরকারে স্থায়ী সমাধান চায় আপিল বিভাগ

জনপ্রিয় সংবাদ

কাপ্তাই হ্রদে গেট খোলার দ্বিতীয় ঘটনা, সতর্কতা অব্যাহত

কাপ্তাই হ্রদে গেট খোলার দ্বিতীয় ঘটনা, সতর্কতা অব্যাহত

‘পৃথিবীর সবচেয়ে দয়ালু বিচারক’ ফ্রাঙ্ক ক্যাপ্রিও আর নেই

‘পৃথিবীর সবচেয়ে দয়ালু বিচারক’ ফ্রাঙ্ক ক্যাপ্রিও আর নেই

গৃহবধূ থেকে আপসহীন নেত্রী, দেশের রাজনীতিতে অম্লান পদচারণা

গৃহবধূ থেকে আপসহীন নেত্রী, দেশের রাজনীতিতে অম্লান পদচারণা

টেকনাফে লাখ টাকা মুক্তিপণ দিয়ে মাছ ব্যবসায়ী উদ্ধার

টেকনাফে লাখ টাকা মুক্তিপণ দিয়ে মাছ ব্যবসায়ী উদ্ধার

বরিশালে লিটু হত্যার মূল আসামি জাকির গাজী ঢাকায় গ্রেফতার

বরিশালে লিটু হত্যার মূল আসামি জাকির গাজী ঢাকায় গ্রেফতার

এ সম্পর্কিত আরও পড়ুন

কোরআন-হাদিসে মুমিনদের জন্য সুসংবাদ

কোরআন-হাদিসে মুমিনদের জন্য সুসংবাদ

আজকের দিনে বিশ্বজুড়ে নানা প্রতিযোগিতা, জয়-পরাজয়ের খবর শোনা যায়। তবে ইসলামের দৃষ্টিতে প্রকৃত বিজয় হলো আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভ করা এবং জান্নাতের অধিকারী হওয়া। পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তা’আলা ঘোষণা করেছেন যে, যারা ঈমান আনে এবং সৎকর্ম করে, তাদের জন্য জান্নাত সুসংবাদস্বরূপ নির্ধারিত। সূরা আহকাফে আল্লাহ বলেন, “যারা বলে, আমাদের পালনকর্তা আল্লাহ এবং এরপর সরল পথে অটল থাকে, তাদের কোন ভয় নেই এবং

মাহে রবিউল আউয়াল: নবীর আগমন ও বরকতের মাস

মাহে রবিউল আউয়াল: নবীর আগমন ও বরকতের মাস

মাহে রবিউল আউয়াল ইসলামী মাসগুলোর মধ্যে বিশেষ গুরুত্ব ও মহত্ত্বসম্পন্ন। এই মাসে সমগ্র জগতের জন্য রহমত হিসেবে শেষ নবী হযরত মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর আগমন আলোকিত মক্কার মরুপ্রান্তর ও চিরবাস্বর মদিনাতুল মুনাওয়ারাহের জন্য বিশেষ বরকত বয়ে এনেছে। কোরআনে আল্লাহ তা’আলা ইরশাদ করেছেন, রসূল (সা.) গোটা সৃষ্টি জগতের জন্য রহমত, যা তাঁর নবুয়তের মহত্ত্বকে প্রমাণ করে। রবিউল আউয়াল

সংকটময় সময়ে ধৈর্য ও আল্লাহর উপর ভরসায় রয়েছে স্বস্তি

সংকটময় সময়ে ধৈর্য ও আল্লাহর উপর ভরসায় রয়েছে স্বস্তি

মানুষের জীবনে সুখ-দুঃখ, আনন্দ-বেদনা এবং সাফল্য-বিফল সবই একে অপরের পরিপূরক। কুরআনে আল্লাহ বলেছেন, “আমি অবশ্যই তোমাদের পরীক্ষা করব ভয়, ক্ষুধা, ধনসম্পদ, জীবন ও ফসলের ক্ষতি দ্বারা; আর ধৈর্যশীলদের জন্য সুসংবাদ রয়েছে” (সূরা বাকারা: ১৫৫)। সংকটের মুহূর্তে এই ধৈর্যই একজন মুমিনের জন্য প্রধান আশ্রয়। ধৈর্য মানে কেবল কষ্ট সহ্য করা নয়, বরং আল্লাহর উপর পূর্ণ আস্থা রেখে তাঁর সিদ্ধান্তে সন্তুষ্ট থাকা। রাসূলুল্লাহ

ইসলামে দান-সদকার অপরিসীম গুরুত্ব

ইসলামে দান-সদকার অপরিসীম গুরুত্ব

দান ও সদকা ইসলামে অন্যতম শ্রেষ্ঠ ইবাদত। কোরআন ও হাদিসে এ বিষয়ে অসংখ্যবার আলোচনা করা হয়েছে। আল্লাহ তায়ালা কোরআনে ঘোষণা করেছেন, যারা আল্লাহর পথে ব্যয় করে তাদের সম্পদ কখনও ক্ষয়প্রাপ্ত হয় না, বরং বহুগুণে বৃদ্ধি পায়। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, সদকা গুনাহ মুছে দেয় যেমন পানি আগুনকে নেভায়। এই হাদিসে দানের মাহাত্ম্য ও আধ্যাত্মিক সুফল স্পষ্টভাবে বোঝা যায়। সদকা শুধু সম্পদ দান

জুমার দিনের বরকত ও দোয়ার তাৎপর্য

জুমার দিনের বরকত ও দোয়ার তাৎপর্য

জুমার দিন মুসলিম উম্মাহর জন্য বিশেষ মর্যাদাপূর্ণ এবং বরকতময় দিন। হাদিসে এসেছে, এই দিনে এমন একটি মুহূর্ত আছে যখন বান্দার করা দোয়া অবশ্যই কবুল হয়। নবী করিম (সা.) বলেছেন, জুমা হলো ঈদের দিনসমূহের মধ্যে সেরা দিন এবং এই দিনে আল্লাহর রহমত বিশেষভাবে বর্ষিত হয়। তাই মুসলমানদের উচিত এ দিনকে ইবাদত ও তাকওয়ার মাধ্যমে পরিপূর্ণ করা। আল্লাহ তায়ালা কোরআনে সূরা আল-জুমা অবতীর্ণ