মঙ্গলবার, ৪ নভেম্বর, ২০২৫১৯ কার্তিক, ১৪৩২
logo
ENকনভার্টার
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
    • বিশ্বকাপ
    • ক্রিকেট
    • ফুটবল
    • অন্যান্য খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
    • আইন-আদালত
    • সাহিত্য
    • প্রবাস জীবন
    • কৃষি
    • বাংলাদেশে করোনা
    • গনমাধ্যম
    • আবহাওয়া
    • জাতীয় সংসদ নির্বাচন
    • ভাইরাল টপিক
    • অর্থনীতি
    • ব্যবসা ও বাণিজ্য
    • বিজ্ঞান-প্রযুক্তি
    • অপরাধ
    • স্বাস্থ্য
    • ধর্ম
    • বন্যা পরিস্থিতি
    • জনদুর্ভোগ
    • প্রতিবেশী
    • পর্যটন
    • মজার খবর
    • শিক্ষা
    • শেয়ার বাজার
    • চাকুরী
    • লাইফস্টাইল
অনুসন্ধান
logo
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
logo
  • হোম
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
  • অনুসন্ধান করুন
  • সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা
Logo

সম্পাদক : মোঃ শওকত হায়দার (জিকো)

প্রকাশক : ইনিউজ৭১ মিডিয়া লিমিটেড

হাউজ: নাম্বার ৫৫ , দ্বিতীয় তলা, রোড নাম্বার ৬/এ , সেক্টর - ১২ উত্তরা, ঢাকা - ১২৩০ ।

ফোন: +880 258 053 897, ইমেইল: [email protected] , [email protected]

গোপনীয়তার নীতি

ব্যবহারের শর্তাবলি

যোগাযোগ

আমাদের সম্পর্কে

আমরা

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

স্বত্ব © ইনিউজ৭১.কম

ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

ধর্ম

দয়া ও মানবিকতা: রাসূলের (সা.) জীবন থেকে শিক্ষা

মাওলানা মোহাম্মাদ ছগির হোসেন-হেড অফ
মাওলানা মোহাম্মাদ ছগির হোসেন-হেড অফ, ধর্ম ডেস্ক

প্রকাশ: ২৭ আগস্ট ২০২৫, ১০:৫৭

শেয়ার করুনঃ
দয়া ও মানবিকতা: রাসূলের (সা.) জীবন থেকে শিক্ষা
দয়া ও মানবিকতারাসূলের জীবন শিক্ষাইসলামিক দয়া
https://enews71.com/storage/ads/01JR36BQSKCPE69WB8Z3TARXE3.jpg

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

https://enews71.com/storage/ads/01JR3CX28Y9BM01PRE4TXCNDWF.jpg

রাসূলুল্লাহ (সা.)-এর জীবন ছিল মানবিকতা, দয়া এবং ক্ষমাশীলতার সর্বোচ্চ উদাহরণ। তিনি এমন এক সমাজে জন্মেছিলেন যেখানে কঠোরতা, প্রতিশোধ এবং অমানবিক আচরণ ছিল নিত্যনৈমিত্তিক। তবু তিনি মানুষের প্রতি দয়া, অসহায়দের প্রতি সহানুভূতি এবং শত্রুর প্রতিও ক্ষমার মাধ্যমে পৃথিবীকে দেখিয়েছেন প্রকৃত মানবিকতার পথ। আল্লাহর কিতাব কুরআনে বারবার মানবিকতার শিক্ষা এসেছে, যেমন সূরা আনবিয়ায় বলা হয়েছে, “আমি আপনাকে পাঠিয়েছি বিশ্ববাসীর জন্য রহমতস্বরূপ।”

রাসূলুল্লাহ (সা.) ক্ষুধার্তদের খাওয়াতেন, অসুস্থদের খোঁজখবর নিতেন এবং এতিমদের প্রতি মমতাশীল ছিলেন। এমনকি তিনি অমুসলিম প্রতিবেশীর অসুস্থতার খবর শুনে তাকে দেখতে গিয়েছিলেন। এর মাধ্যমে তিনি দেখিয়েছেন, মানবিকতার কোন সীমানা নেই; ধর্ম, বর্ণ বা জাতি দ্বারা এর সীমা নির্ধারণ করা যায় না।

হাদিসে বর্ণিত আছে, এক নারীকে জান্নাত দেওয়া হয়েছিল শুধু একটি তৃষ্ণার্ত কুকুরকে পানি খাওয়ানোর কারণে। অন্যদিকে এক নারীকে জাহান্নামে পাঠানো হয়েছিল একটি বিড়ালকে না খাইয়ে রাখার জন্য। এই শিক্ষা থেকে বোঝা যায়, দয়া শুধু মানুষের প্রতি নয়, প্রাণীদের প্রতিও থাকা উচিত।

আরও

ইসলামের আলোয় মানবতার পুনর্জাগরণ

ইসলামের আলোয় মানবতার পুনর্জাগরণ

রাসূলুল্লাহ (সা.)-এর জীবনের আরেকটি উজ্জ্বল উদাহরণ হলো তায়েফের ঘটনা। যখন তিনি সেখানে ইসলামের দাওয়াত নিয়ে গিয়েছিলেন, তখন শহরের মানুষ তাকে অপমান করে রক্তাক্ত অবস্থায় বের করে দেয়। তবুও তিনি তাদের জন্য অভিশাপ করেননি বরং দোয়া করেছিলেন—“হে আল্লাহ, এরা জানে না, তাই ক্ষমা করো।”

https://enews71.com/storage/ads/01JQ184AJV9F0T856X9BBSG85X.gif

মানবিকতার শিক্ষা শুধু আবেগপ্রবণতার মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়। রাসূলুল্লাহ (সা.) ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা ও মানুষের অধিকার রক্ষার দিকেও গুরুত্ব দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, “যে ব্যক্তি মানুষের প্রতি দয়া করে না, আল্লাহও তার প্রতি দয়া করেন না।” এই হাদিস আমাদের মনে করিয়ে দেয়, দয়া এবং মানবিকতা আল্লাহর রহমত লাভের অন্যতম উপায়।

আজকের বিশ্বে দয়া ও মানবিকতার এই শিক্ষা বিশেষভাবে প্রয়োজন। সহিংসতা, ঘৃণা ও বিভাজনের যুগে রাসূলুল্লাহ (সা.)-এর জীবন আমাদের পথ দেখাতে পারে। সমাজে সহমর্মিতা, সহযোগিতা এবং ক্ষমাশীলতার পরিবেশ সৃষ্টি করতে হলে তাঁর আদর্শ অনুসরণ করা আবশ্যক।

আরও

ইসলামের আলোয় মানবতার পুনর্জাগরণ

ইসলামের আলোয় মানবতার পুনর্জাগরণ

ইসলামের এই নির্দেশনা শুধু ব্যক্তিগত জীবনের জন্য নয়; সামাজিক ও রাষ্ট্রীয় পর্যায়েও প্রযোজ্য। অসহায়, দরিদ্র ও নিপীড়িতদের প্রতি করুণা ও সাহায্য প্রদর্শন করাই ইসলামী সমাজের ভিত্তি। কুরআনের সূরা বাকারায় বলা হয়েছে, “সৎকর্ম শুধুমাত্র নামাজ ও রোজায় নয়, বরং দানশীলতা, অসহায়ের পাশে দাঁড়ানো এবং মানবিক আচরণ।”

রাসূলুল্লাহ (সা.)-এর জীবন থেকে শিক্ষা নিয়ে আমরা যদি পরিবার, সমাজ ও রাষ্ট্রে দয়া ও মানবিকতা প্রতিষ্ঠা করতে পারি, তবে পৃথিবী আরও শান্তিপূর্ণ ও কল্যাণময় হবে। ইসলামের প্রকৃত চেতনা হলো মানুষের প্রতি ভালোবাসা ও করুণা ছড়িয়ে দেওয়া, যা আমাদের প্রত্যেকের জীবনে প্রতিফলিত হওয়া উচিত।

সর্বশেষ সংবাদ

৩০০ আসনে প্রার্থী দেওয়ার প্রস্তুতি এনসিপির

৩০০ আসনে প্রার্থী দেওয়ার প্রস্তুতি এনসিপির

বগুড়া-৬ আসন থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন তারেক রহমান

বগুড়া-৬ আসন থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন তারেক রহমান

ফেনী-বগুড়া-দিনাজপুরে লড়বেন খালেদা জিয়া

ফেনী-বগুড়া-দিনাজপুরে লড়বেন খালেদা জিয়া

আসন্ন জাতীয় নির্বাচন: ২৩৭ আসনে প্রার্থীদের প্রাথমিক তালিকা দিল বিএনপি

আসন্ন জাতীয় নির্বাচন: ২৩৭ আসনে প্রার্থীদের প্রাথমিক তালিকা দিল বিএনপি

শ্রীমঙ্গল উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স: ভরসার হাসপাতাল নিজেই রোগী

শ্রীমঙ্গল উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স: ভরসার হাসপাতাল নিজেই রোগী

জনপ্রিয় সংবাদ

স্বপ্ন শিক্ষক হওয়ার: দারিদ্র্য আর প্রতিবন্ধকতার বিরুদ্ধে মনার লড়াই

স্বপ্ন শিক্ষক হওয়ার: দারিদ্র্য আর প্রতিবন্ধকতার বিরুদ্ধে মনার লড়াই

আগামী নির্বাচন নিরপেক্ষ করতে পারবে না: হাসনাত আবদুল্লাহ

আগামী নির্বাচন নিরপেক্ষ করতে পারবে না: হাসনাত আবদুল্লাহ

ভারত-যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে ১০ বছরের প্রতিরক্ষা কাঠামো চুক্তি স্বাক্ষর

ভারত-যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে ১০ বছরের প্রতিরক্ষা কাঠামো চুক্তি স্বাক্ষর

নতুন দেশ বিনির্মিাণের মাধ্যমে জবাবদিহীতার রাষ্ট্র সৃষ্টি করতে হবে: সিলেটের বিভাগীয় কমিশনার

নতুন দেশ বিনির্মিাণের মাধ্যমে জবাবদিহীতার রাষ্ট্র সৃষ্টি করতে হবে: সিলেটের বিভাগীয় কমিশনার

ভূরুঙ্গামারীতে সন্দেহভাজন চার নারীকে পুলিশে সোপর্দ

ভূরুঙ্গামারীতে সন্দেহভাজন চার নারীকে পুলিশে সোপর্দ

এ সম্পর্কিত আরও পড়ুন

জুমার দিন: সপ্তাহের ঈদ ও ইবাদতের সর্বোত্তম মুহূর্ত

জুমার দিন: সপ্তাহের ঈদ ও ইবাদতের সর্বোত্তম মুহূর্ত

ইসলামে সপ্তাহের সাত দিনের মধ্যে জুমার দিনকে সর্বোচ্চ মর্যাদা ও শ্রেষ্ঠত্ব দেওয়া হয়েছে। এ দিনকে বলা হয় সপ্তাহের ঈদ। পবিত্র কোরআন ও সহিহ হাদিসে জুমার দিনের বিশেষ ফজিলত, সম্মান, দোয়া কবুলের মুহূর্ত এবং ইবাদতের তাৎপর্য স্পষ্টভাবে বর্ণনা করা হয়েছে। জুমার দিন মুসলমানদের জন্য শুধু জামাতের নামাজ আদায়ের সময় নয়; বরং এটি আত্মার পরিশুদ্ধি, তাকওয়া অর্জন, সামাজিক বন্ধন দৃঢ়করণ এবং আল্লাহর

ব্যবসায় সততা মুসলমানের পরিচয়

ব্যবসায় সততা মুসলমানের পরিচয়

বর্তমান দুনিয়ায় ব্যবসা-বাণিজ্য মানুষের জীবনে অপরিহার্য। প্রতিদিনই বাজারে প্রতিযোগিতা বাড়ছে, লাভের লোভ মানুষকে নানা ভুল পথে নিয়ে যাচ্ছে। কিন্তু ইসলাম ব্যবসায় সততা ও ন্যায়পরায়ণতাকে ঈমানের অংশ হিসেবে দেখেছে। একজন মুসলমান শুধু নামাজে নয়, লেনদেনের ক্ষেত্রেও আল্লাহভীতি ধারণ করে চলবে—এটাই প্রকৃত ধর্মীয়তা। কুরআনে আল্লাহ বলেন, মাপে ও ওজনে কম দিও না (সূরা হুদ, আয়াত ৮৪)। এই আয়াত আমাদের সততার মূল শিক্ষা দেয়।

সংকটের সময় আল্লাহর উপর ভরসা রাখার শিক্ষা

সংকটের সময় আল্লাহর উপর ভরসা রাখার শিক্ষা

জীবনের প্রতিটি মুহূর্তে মানুষ নানা রকম বিপদ, দুঃখ ও অনিশ্চয়তার মুখোমুখি হয়। কারো জীবনে আসে আর্থিক কষ্ট, কারো জীবনে আসে শারীরিক অসুস্থতা বা পারিবারিক সংকট। এসব অবস্থায় মানুষ প্রায়ই হতাশ হয়ে পড়ে। কিন্তু ইসলামের দৃষ্টিতে একজন মুমিনের উচিত প্রতিটি বিপদের সময় আল্লাহর উপর পূর্ণ ভরসা রাখা। আল্লাহ বলেন, “যে আল্লাহর উপর ভরসা করে, আল্লাহ তার জন্য যথেষ্ট।” (সূরা আত-তালাক: ৩)।

দুনিয়ার ব্যস্ততায় নামাজ ভুলে যাওয়া মুসলমানের ক্ষতি কত বড়

দুনিয়ার ব্যস্ততায় নামাজ ভুলে যাওয়া মুসলমানের ক্ষতি কত বড়

আজকের দুনিয়ায় মানুষ সময়ের পেছনে ছুটছে। কাজ, ব্যবসা, মোবাইল, সামাজিক যোগাযোগ—সবকিছুই আমাদের জীবনকে এমনভাবে ব্যস্ত করে ফেলেছে যে নামাজের সময় এলে অনেকেই বলে, ‘একটু পর পড়ব’। কিন্তু এই ‘একটু পর’-এর মধ্যেই মানুষ ভুলে যায়, হারিয়ে ফেলে আল্লাহর সঙ্গে যোগাযোগের সেই বরকতময় সম্পর্ক। ইসলামে নামাজকে শুধু একটি ফরজ কাজ নয়, বরং জীবনযাত্রার মূল কেন্দ্র হিসেবে দেখা হয়েছে। পবিত্র কুরআনে আল্লাহ বলেন, “নিশ্চয়ই

ধৈর্য ও আল্লাহর উপর ভরসাই মুমিনের শক্তি

ধৈর্য ও আল্লাহর উপর ভরসাই মুমিনের শক্তি

জীবনের প্রতিটি পর্যায়েই মানুষ নানা সংকট, দুঃখ-কষ্ট ও পরীক্ষার সম্মুখীন হয়। কখনও তা অর্থনৈতিক, কখনও পারিবারিক, আবার কখনও মানসিক। এসব অবস্থায় একজন মুমিনের উচিত নিজের ধৈর্য ধরে আল্লাহর উপর সম্পূর্ণ ভরসা রাখা। কুরআনে আল্লাহ বলেন, “নিশ্চয়ই আল্লাহ ধৈর্যশীলদের সঙ্গে আছেন।” (সূরা আল-বাকারা: ১৫৩) এ আয়াতই প্রমাণ করে যে কঠিন পরিস্থিতিতে ধৈর্যই মুমিনের প্রকৃত অস্ত্র। মানুষ সাধারণত বিপদের সময় উদ্বিগ্ন ও হতাশ