সোমবার, ১৯ মে, ২০২৫৫ জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩২
logo
ENকনভার্টার
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
    • বিশ্বকাপ
    • ক্রিকেট
    • ফুটবল
    • অন্যান্য খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
    • আইন-আদালত
    • সাহিত্য
    • প্রবাস জীবন
    • কৃষি
    • বাংলাদেশে করোনা
    • গনমাধ্যম
    • আবহাওয়া
    • জাতীয় সংসদ নির্বাচন
    • ভাইরাল টপিক
    • অর্থনীতি
    • ব্যবসা ও বাণিজ্য
    • বিজ্ঞান-প্রযুক্তি
    • অপরাধ
    • স্বাস্থ্য
    • ধর্ম
    • বন্যা পরিস্থিতি
    • জনদুর্ভোগ
    • প্রতিবেশী
    • পর্যটন
    • মজার খবর
    • শিক্ষা
    • শেয়ার বাজার
    • চাকুরী
    • লাইফস্টাইল
অনুসন্ধান
logo
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
logo
  • হোম
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
  • অনুসন্ধান করুন
  • সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা
Logo

সম্পাদক : মোঃ শওকত হায়দার (জিকো)

প্রকাশক : ইনিউজ৭১ মিডিয়া লিমিটেড

হাউজ: নাম্বার ৫৫ , দ্বিতীয় তলা, রোড নাম্বার ৬/এ , সেক্টর - ১২ উত্তরা, ঢাকা - ১২৩০ ।

ফোন: +880 258 053 897, ইমেইল: [email protected] , [email protected]

গোপনীয়তার নীতি

ব্যবহারের শর্তাবলি

যোগাযোগ

আমাদের সম্পর্কে

আমরা

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

স্বত্ব © ইনিউজ৭১.কম

ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

https://enews71.com/storage/ads/01JQ1TK8B83CTTQWN3SJNRKSQ9.gif
ধর্ম

যেভাবে আমরা ইসলাম পেলাম

Ziaul Hoque
জিয়াউল হক, নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ১৮ আগস্ট ২০২২, ১৬:১৪

শেয়ার করুনঃ
যেভাবে আমরা ইসলাম পেলাম
ইসলাম
https://enews71.com/storage/ads/01JR36BQSKCPE69WB8Z3TARXE3.jpg

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

https://enews71.com/storage/ads/01JR3CX28Y9BM01PRE4TXCNDWF.jpg

বাংলাদেশে ইসলাম কখন এসেছে? বেশ কয়েকজনকে এ প্রশ্নটি করলাম। প্রায় সবাই উত্তর দিল, ইখতিয়ার উদ্দিন মুহাম্মদ বিন বখতিয়ার খিলজির হাত ধরে। যার অর্থ দাঁড়ায় ১২০৩ খ্রিষ্টাব্দে।

আরও

জীবনের প্রতিটি কাজে নিয়তের বিশুদ্ধতা কেন জরুরি

জীবনের প্রতিটি কাজে নিয়তের বিশুদ্ধতা কেন জরুরি

এ উত্তরকে ভুল বলা যায় না আবার সঠিকও না। প্রশ্নটা যদি হতো, বাংলাদেশীয় অঞ্চলে মুসলমানদের শাসন কবে প্রতিষ্ঠিত হয়? তখন উত্তর এটা হতে পারত। কুতুবউদ্দিন আইবেকের সেনাপতি ইখতিয়ার উদ্দিন মুহাম্মদ বিন বখতিয়ার খিলজির হাতে পূর্ব ভারত তথা বাংলাদেশে মুসলমানদের শাসন প্রতিষ্ঠিত হয়। তবে ইসলাম এ দেশে আরও বহু আগেই এসেছিল।

হজরত উমর (রা.)-এর শাসনামলে বাহরাইন ও ওমানের শাসক প্রখ্যাত সাহাবি হজরত উসমান বিন আবুল আস সাকাফী তার দুই ভাই আল হাকাম ও মুগিরাকে ভারতবর্ষে প্রেরণ করেছিলেন। তারাই প্রথম ভারত উপমহাদেশে ইসলামের পতাকা উড্ডীন করেন। এ কাফেলায় আরও বেশ কয়েকজন সাহাবি ছিলেন।

আরও

আজ বুদ্ধপূর্ণিমা, বৌদ্ধ সম্প্রদায়ে ধর্মীয় ভাবগম্ভীরতা

আজ বুদ্ধপূর্ণিমা, বৌদ্ধ সম্প্রদায়ে ধর্মীয় ভাবগম্ভীরতা

হজরত আব্দুল্লাহ বিন আব্দুল্লাহ ওতবান, আশইয়াম বিন আমর তামিমী, সোহার বিন আল আবদী, সুহাইল বিন আদী, আব্দুর রহমান বিন সামুরাহ রাজি তাদের অন্যতম। হজরত উসমানের যুগে উবায়দুল্লাহ বিন তামিমি, হজরত আলী রাজি-এর যুগে হারিস বিন মুররাহ আবদী ভারত বর্ষে এসেছিলেন।

এ অভিযানগুলোর সবকটিই হয়েছিল ভারতবর্ষের সিন্ধু, দেবল ও সিজিস্তান অঞ্চলে। বাংলাদেশীয় অঞ্চলে ইসলাম এসেছে মূলত আরব বণিকদের হাত ধরে।

আয়তনে প্রায় ইউরোপ মহাদেশের সমান এ উপমহাদেশের প্রতি আরবদের আগ্রহ ছিল আগ থেকেই। বিভিন্ন ধরনের মসলা, উৎকৃষ্টমানের বস্ত্র, সুগন্ধি ও কাঁচামালের জন্য তারা এ দেশে আনাগোনা করত অহরহ। সম্ভবত বাণিজ্যের এ পথ ধরেই প্রথম মুসলিম ধর্ম প্রচারক ও সুফি সাধকরা এ দেশের মাটিতে পদার্পণ করেন।

এসব ইসলাম প্রচারক, খোদাভীরু ওলি আউলিয়াদের সুমহান চরিত্রে মুগ্ধ হয়ে এ দেশের মানুষ ইসলাম ধর্মের প্রতি আকৃষ্ট হতে থাকে। এবং ইসলামের সুশীতল ছায়ায় দীক্ষিত হতে থাকে। উপমহাদেশের দক্ষিণাঞ্চল অর্থাৎ সমুদ্র উপকূলীয় অঞ্চলে তাদের আগমন ঘটেছিল সবচেয়ে বেশি।

যার ফলে বাংলাদেশের চট্টগ্রাম, ঢাকার উপকূলীয় অঞ্চল এবং রংপুরে সেসব নওমুসলিমদের বসতি উঠেছিল ব্যাপকভাবে। মুসলিম ভৌগোলিক ও পর্যটকদের লেখা থেকে জানা যায়, খ্রিষ্ট্রীয় অষ্টম শতকের দিকে চট্টগ্রাম বন্দর ও মেঘনার পূর্ববর্তী এলাকা আরব উপনিবেশে পরিণত হয়।

রংপুরে হিজরি ২০০ সালের দিকে মুসলিম সভ্যতার নিদর্শন পাওয়া গেছে। রাজশাহীতে ৭৮৬-৮০৯ খ্রিষ্টাব্দের একটি মুসলিম আমলের মুদ্রা আবিষ্কৃত হয়েছে। কুমিল্লা জেলার ময়নামতিতে খননকালে আব্বাসি যুগের আরও দুটি স্বর্ণমুদ্রা পাওয়া যায়। লালমনিটরহাটে অবস্থিত ‘সাহাবা মসজিদ’ও মুসলিম সভ্যতার সাক্ষ্য বহন করে দাঁড়িয়ে আছে সগৌরবে।

https://enews71.com/storage/ads/01JQ184AJV9F0T856X9BBSG85X.gif

মসজিদটি ৬৯০ খ্রিষ্টাব্দ মোতাবেক ৬৯ হিজরিতে নির্মিত হয়। লোকমুখে প্রচলিত আছে, এক দল সাহাবি হজরত আবু ওয়াক্কাস মালিক বিন ওয়াহাব (রা.)-এর নেতৃত্বে চট্টগ্রাম বন্দর হয়ে সমুদ্রপথ পাড়ি দিয়ে চীনে আগমন করেন তখন আবু ওয়াক্কাস (রা.) মসজিদটি নির্মাণ করেন।

তা ছাড়া বহু প্রাচীন আউলিয়া কেরামের খানকাহ ও মাজার জানান দিচ্ছে যে এ দেশে ইসলাম বহু আগেই এসেছে। অবশ্য এর আগে পুরো উপমহাদেশে আর্য হিন্দুদের বসতি ছিল।

ইখতিয়ার উদ্দিন মুহাম্মদ বিন বখতিয়ার খিলজি বাংলাদেশীয় অঞ্চল জয় করেছিলেন ঠিক। কিন্তু মানব কল্যাণে উৎসর্গিত প্রাণ সুফি সাধকরা এ দেশের মানুষের মন বহু আগেই জয় করে ফেলেছিলেন। এ জন্যই ইসলাম এখনো এ দেশে মাথা উঁচু করে আছে। ক্ষমতার পালাবদলে হারিয়ে যায়নি।

আমরা গর্বভরে নিজেদের মুসলমান পরিচয় দিতে পারি। সেসব ওলি আউলিয়ারা স্বদেশ, পরিজন ছেড়ে এ দেশে না এলে আমরা কখনোই ইসলাম পেতাম না। এ রকম দুনিয়া ত্যাগী কয়েকজন আউলিয়ার নাম উল্লেখ করতে হয়।

যাদের মধ্যে অন্যতম হলেন, হজরত শাহজালাল (র.)। ৭০৩ হিজরি মোতাবেক ১৩০৩ খ্রিষ্টীয় সালে ৩২ বছর বয়সে ইসলাম ধর্ম প্রচারের লক্ষ্যে অধুনা বাংলাদেশের সিলেট অঞ্চলে এসেছিলেন। সুদূর ইয়েমেনে পরিবার ছেড়ে আসার একমাত্র উদ্দেশ্য ছিল ধর্ম প্রচার। মানবজাতিকে সঠিক পথের দিশা দেওয়া। তার সঙ্গে আরও ৩৬০ জন আউলিয়া এসেছিলেন। যাদের প্রত্যেকেই পরিবারের তুলনায় ধর্মকে প্রাধান্য দিয়েছিলেন।

হজরত শাহ পরান (র.)-এর কথাও বলতে হবে। মামার যোগ্য সহযোগী হিসাবে তিনিও ধর্মপ্রচারের উদ্দেশ্যে দেশ ছেড়ে সিলেটে এসেছিলেন। এর পরই যার নাম আসবে তিনি হলেন সুলতানুল আরেফিন বায়েজিদ বোস্তামী (র.)। ২৬১ হিজরিতে সুদূর ইরান থেকে তিনি চট্টগ্রামে আসেন। এবং ধর্ম প্রচারে আÍনিয়োগ করেন। নেত্রকোনা ও ময়মনসিংহে শাহ সুলতান রুমি (র.) আসেন ৪৪৫ হিজরিতে।

বাবা আদম শহীদ (র.) ৪৯২ হিজরিতে বিক্রমপুর, ঢাকা ও পাবনায় ইসলাম প্রচার করেন। শেখ ফরিদ উদ্দিন গঞ্জেশকর (র.) ফরিদপুরে ধর্মের দাওয়াত দেন। শাহ মখদুম রুপোশ (র.) ৬১৫ হিজরিতে রাজশাহীতে আসেন। তিনি ছিলেন রাজশাহী অঞ্চলের শ্রেষ্ঠ ইসলাম প্রচারক। শেখ শরফুদ্দিন আবু তাওয়ামা ৬৭৭ হিজরিতে নারায়ণগঞ্জে এসে এ দেশে প্রথম হাদিসের দরস দেন।

এসব ওলি আউলিয়াদের অধিকাংশ আরব, ইয়েমেন, ইরাক, ইরান, খোরাসান, মধ্য এশিয়া থেকে এসেছিলেন। কিন্তু তারা আর নিজেদের দেশে ফিরে যাননি। ধর্ম প্রচার করতে করতে এ দেশেই চিরতরে শায়িত হয়েছেন। যাদের ত্যাগ তিতিক্ষার ফলে আমরা ইসলাম পেলাম আল্লাহ তাদের চির সুখের জান্নাতে মহান সম্মানিত আসনে সমাসীন করুন। আমিন

জনপ্রিয় সংবাদ

প্রথমবারের মতো হাইকোর্টের রায়ে বাতিল হলো রাজনৈতিক দলের রেজিস্ট্রেশন- প্রধান বিচারপতি

প্রথমবারের মতো হাইকোর্টের রায়ে বাতিল হলো রাজনৈতিক দলের রেজিস্ট্রেশন- প্রধান বিচারপতি

আওয়ামী লীগ সভাপতির ছেলের বাগানে গাঁজা চাষ !

আওয়ামী লীগ সভাপতির ছেলের বাগানে গাঁজা চাষ !

ছাত্র আন্দোলনে হামলা: রাজবাড়ীতে আ.লীগ-যুবলীগ নেতার জামিন নামঞ্জুর

ছাত্র আন্দোলনে হামলা: রাজবাড়ীতে আ.লীগ-যুবলীগ নেতার জামিন নামঞ্জুর

তিন ঘণ্টার মধ্যেই ভারত পিছু হটেছিল: দাবি পাকিস্তানি মুখ্যমন্ত্রীর

তিন ঘণ্টার মধ্যেই ভারত পিছু হটেছিল: দাবি পাকিস্তানি মুখ্যমন্ত্রীর

স্ত্রীর সাথে দ্বন্দ্বে গলায় ফাঁস দিয়ে স্বামীর আত্মহত্যা !

স্ত্রীর সাথে দ্বন্দ্বে গলায় ফাঁস দিয়ে স্বামীর আত্মহত্যা !

সর্বশেষ সংবাদ

দেশ গড়ার আহ্বান দিয়ে নির্বাচনের প্রতি গুরুত্বারোপ করলেন তারেক রহমান

দেশ গড়ার আহ্বান দিয়ে নির্বাচনের প্রতি গুরুত্বারোপ করলেন তারেক রহমান

পাকিস্তানি হামলায় কাশ্মিরের ১০ হাজার ঘর ধ্বংস!

পাকিস্তানি হামলায় কাশ্মিরের ১০ হাজার ঘর ধ্বংস!

বৈষম্য বিরোধী মামলায় কারাগারে নুসরাত ফারিয়া

বৈষম্য বিরোধী মামলায় কারাগারে নুসরাত ফারিয়া

দিনাজপুরে ট্রাক-মাইক্রোবাস সংঘর্ষে প্রাণ গেল ৩ জনের

দিনাজপুরে ট্রাক-মাইক্রোবাস সংঘর্ষে প্রাণ গেল ৩ জনের

নওগাঁয় হানিফ বাসের ধাক্কায় প্রাণ গেল মোটর মেকানিকের

নওগাঁয় হানিফ বাসের ধাক্কায় প্রাণ গেল মোটর মেকানিকের

এ সম্পর্কিত আরও পড়ুন

মৃত্যুর পরে কবরের প্রশ্ন: কেমন হবে প্রথম রাতটি?

মৃত্যুর পরে কবরের প্রশ্ন: কেমন হবে প্রথম রাতটি?

মুসলমানদের বিশ্বাস অনুযায়ী, মৃত্যুর পর মানুষের যাত্রা শেষ নয়, বরং শুরু হয় অনন্ত জীবনের প্রথম অধ্যায়—কবর। কবরের প্রথম রাতটি এমন একটি বাস্তবতা, যা নিয়ে আল্লাহর রাসুল (সা.) আমাদের সতর্ক করেছেন বহুবার। তিনি বলেছেন, কবর হচ্ছে জান্নাতের একটি বাগান অথবা জাহান্নামের একটি গর্ত। অর্থাৎ, এই রাতেই শুরু হবে একজন মৃত ব্যক্তির প্রকৃত পরিণতির ধারা। নবীজি (সা.) আরও বলেন, মানুষের মৃত্যুর সঙ্গে

জীবনের প্রতিটি কাজে নিয়তের বিশুদ্ধতা কেন জরুরি

জীবনের প্রতিটি কাজে নিয়তের বিশুদ্ধতা কেন জরুরি

ইসলাম একটি পূর্ণাঙ্গ জীবনব্যবস্থা, যেখানে ছোট থেকে বড় প্রতিটি কাজেই আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনের লক্ষ্য নির্ধারিত। মুসলমানের জীবনে নিয়তের গুরুত্ব এতই বেশি যে, মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) হাদিসে বলেছেন, ‘প্রত্যেক কাজ নিয়তের উপর নির্ভরশীল। এবং প্রত্যেক ব্যক্তি তার নিয়ত অনুযায়ী ফল পাবে।’ (সহীহ বুখারী, হাদিস ১) একজন মুমিনের প্রতিটি কাজে আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনের নিয়ত থাকা উচিত। দৈনন্দিন জীবনে এমন অনেক কাজ আছে

কোরআনের প্রতি ভালোবাসা গড়ে তোলার উপায়

কোরআনের প্রতি ভালোবাসা গড়ে তোলার উপায়

পৃথিবীর বুকে সবচেয়ে বিশুদ্ধ ও শ্রেষ্ঠ গ্রন্থ আল-কোরআন। আল্লাহ তাআলা এই কিতাব বিশ্ববাসীর জন্য নাজিল করেছেন, যাতে মানুষ এর মাধ্যমে হিদায়াত লাভ করতে পারে। কোরআন পাঠ, এর অর্থ নিয়ে চিন্তা-ভাবনা করা এবং এর বাণীকে জীবনে বাস্তবায়ন করাও এক ধরনের ইবাদত।  অনেকের জীবনে কোরআনের প্রকৃত ভালোবাসা অনুপস্থিত। এর ফলে আমরা কোরআনকে আমাদের দৈনন্দিন জীবনের সঙ্গী হিসেবে গ্রহণ করতে পারিনি। যখন কোনো বস্তুকে

জুমার দিন: মুসলমানের জন্য বরকত, ক্ষমা ও দোয়ার শ্রেষ্ঠ সুযোগ

জুমার দিন: মুসলমানের জন্য বরকত, ক্ষমা ও দোয়ার শ্রেষ্ঠ সুযোগ

পবিত্র জুমার দিন ইসলামে এক বিশেষ মর্যাদার অধিকারী। এই দিনটি মুসলিমদের সাপ্তাহিক ঈদের মতো, যার মাধ্যমে আল্লাহর নৈকট্য লাভ এবং গুনাহ মাফের সুযোগ মেলে। হাদিস শরীফে বর্ণিত আছে, জুমার দিন এমন একটি সময় আছে, যখন বান্দা আল্লাহর কাছে যা চায়, তা কবুল হয়। ইমাম বোখারী ও মুসলিমের হাদিস মতে, জুমার দিন আদম (আ.) কে সৃষ্টি করা হয়েছিল, এই দিনেই তাঁকে জান্নাতে

নেক আমলের প্রতিযোগিতায় এগিয়ে যাওয়ার তাগিদ কুরআনে

নেক আমলের প্রতিযোগিতায় এগিয়ে যাওয়ার তাগিদ কুরআনে

পবিত্র কুরআনে আল্লাহ তায়ালা মুসলমানদের কল্যাণের পথে এগিয়ে যাওয়ার জন্য উৎসাহ দিয়েছেন। সূরা আল-বাকারা’র ১৪৮ নম্বর আয়াতে আল্লাহ বলেন, “সুতরাং তোমরা কল্যাণের দিকে প্রতিযোগিতা করো।” এই আয়াতটি মুসলমানদের মনে করিয়ে দেয়, শুধু ভালো কাজ করলেই চলবে না, বরং সেই ভালো কাজে অগ্রগামী হওয়ার মনোভাব থাকতে হবে। আধুনিক যুগের ব্যস্ত জীবনে অনেকেই ইবাদত বা নেক আমলের সময় পান না বলে অভিযোগ করেন।