শুক্রবার, ৭ নভেম্বর, ২০২৫২২ কার্তিক, ১৪৩২
logo
ENকনভার্টার
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
    • বিশ্বকাপ
    • ক্রিকেট
    • ফুটবল
    • অন্যান্য খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
    • আইন-আদালত
    • সাহিত্য
    • প্রবাস জীবন
    • কৃষি
    • বাংলাদেশে করোনা
    • গনমাধ্যম
    • আবহাওয়া
    • জাতীয় সংসদ নির্বাচন
    • ভাইরাল টপিক
    • অর্থনীতি
    • ব্যবসা ও বাণিজ্য
    • বিজ্ঞান-প্রযুক্তি
    • অপরাধ
    • স্বাস্থ্য
    • ধর্ম
    • বন্যা পরিস্থিতি
    • জনদুর্ভোগ
    • প্রতিবেশী
    • পর্যটন
    • মজার খবর
    • শিক্ষা
    • শেয়ার বাজার
    • চাকুরী
    • লাইফস্টাইল
অনুসন্ধান
logo
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
logo
  • হোম
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
  • অনুসন্ধান করুন
  • সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা
Logo

সম্পাদক : মোঃ শওকত হায়দার (জিকো)

প্রকাশক : ইনিউজ৭১ মিডিয়া লিমিটেড

হাউজ: নাম্বার ৫৫ , দ্বিতীয় তলা, রোড নাম্বার ৬/এ , সেক্টর - ১২ উত্তরা, ঢাকা - ১২৩০ ।

ফোন: +880 258 053 897, ইমেইল: [email protected] , [email protected]

গোপনীয়তার নীতি

ব্যবহারের শর্তাবলি

যোগাযোগ

আমাদের সম্পর্কে

আমরা

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

স্বত্ব © ইনিউজ৭১.কম

ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

ধর্ম

জিবরিল (আ.) মানুষের রূপে নবিজীর (সা.) কাছে এসেছিলেন কেন?

Ziaul Hoque
জিয়াউল হক, নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ৮ নভেম্বর ২০২১, ১৬:৩

শেয়ার করুনঃ
জিবরিল (আ.) মানুষের রূপে নবিজীর (সা.) কাছে এসেছিলেন কেন?

কোনো ট্যাগ পাওয়া যায়নি

https://enews71.com/storage/ads/01JR36BQSKCPE69WB8Z3TARXE3.jpg

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

https://enews71.com/storage/ads/01JR3CX28Y9BM01PRE4TXCNDWF.jpg

কোরআনুল কারিমের ওহিসহ দ্বীন-ইসলামের গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের কাছে আসতেন হজরত জিবরিল আলাইহিস সালাম। যা মানুষের জন্য কল্যাণকর। একবার তিনি নবিজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে ঈমান ও ইসলাম সম্পর্কিত বেশ কিছু প্রশ্ন করেছিলেন। সে প্রশ্নগুলো কী ছিল? প্রশ্ন এবং উত্তরের ধরণই বা কেমন ছিল? তাঁর পরিচয় সম্পর্কেই বা প্রিয় নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম কী বলেছিলেন?

একদিন হজরত জিবরিল আলাইহিস সালাম মানুষের বেশ ধারণ করে আসলেন এবং উপস্থিত অনেক সাহাবায়ে কেরামের সামনে নবিজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে দ্বীন সম্পর্কিত অনেক প্রশ্ন করলেন। আবার নবিজীর উত্তর শুনে বিজ্ঞের মতো তা সত্যয়নও করছিলেন। হাদিসের বর্ণনায় তা সুস্পষ্টভাবে ওঠে এসেছে-

আরও

জমাদিউল আউয়াল মাসের গুরুত্ব ও ফজিলত

জমাদিউল আউয়াল মাসের গুরুত্ব ও ফজিলত

হজরত ওমর ইবনুল খাত্ত্বাব রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা করেন, একদিন আমরা রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের কাছে উপস্থিত ছিলাম। এমন সময় এক ব্যক্তি আমাদের কাছে আত্মপ্রকাশ করলেন। তাঁর পোশাক ছিল ধবধবে সাদা। চুল ছিল কুচকুচে কালো। কিন্তু তাঁর মধ্যে সফরের না ছিল কোনো চিহ্ন; আর না আমাদের কেউ তাকে চিনতে পেরেছেন।

তিনি এসেই নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের কাছে বসে পড়লেন। নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের হাঁটুর সাথে তাঁর হাঁটু মিলিয়ে দিলেন। তাঁর দুই হাত তাঁর দুই উরুর উপর রেখে বললেন-

আরও

ইসলামের আলোয় মানবতার পুনর্জাগরণ

ইসলামের আলোয় মানবতার পুনর্জাগরণ

১. হে মুহাম্মাদ! আমাকে ইসলাম সম্পর্কে কিছু বলুন, অর্থাৎ- ইসলাম কী?

মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উত্তরে বললেন, ‘ইসলাম হচ্ছে-

> তুমি সাক্ষ্য দেবে, আল্লাহ ছাড়া প্রকৃত আর কোন ইলাহ (উপাস্য) নেই, মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আল্লাহর রাসুল।

 নামাজ প্রতিষ্ঠা করবে।

জাকাত আদায় করবে।

রমাজান মাসের রোজা পালন করবে এবং

বায়তুল্লাহর হজ করবে; যদি সেখানে যাওয়ার সামর্থ্য থাকে।’

আগন্তুক (বিজ্ঞের মতো এ কথাগুলোর সত্যয়ন করে) বললেন, ‘আপনি ঠিকই বলেছেন।’ আমরা আশ্চর্যান্বিত হলাম। কারণ, একদিকে তিনি রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে (অজ্ঞের ন্যায়) প্রশ্ন করলেন, আবার অপরদিকে রাসুলের বক্তব্যকে (বিজ্ঞের ন্যায়) সঠিক বলে সমর্থনও করলেন।

২. এরপর তিনি আবার জিজ্ঞেস করলেন, ‘আমাকে ঈমান সম্পর্কে কিছু বলুন। অর্থাৎ ঈমান কী?

তিনি (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) উত্তর দিলেন, ঈমান হচ্ছে-

আল্লাহ তাআলাকে বিশ্বাস করা।

https://enews71.com/storage/ads/01JQ184AJV9F0T856X9BBSG85X.gif

তাঁর ফেরেশতাদের বিশ্বাস করা।

তাঁর (আসমানি) কিতাবসমূহ বিশ্বাস করা।

তাঁর রাসুলগণকে বিশ্বাস করা এবং

পরকালকে সত্য বলে বিশ্বাস করা। এছাড়াও

তাকদিরের উপর, অর্থাৎ- জীবন ও জগতে কল্যাণ-অকল্যাণ যা কিছু ঘটছে, সবই আল্লাহর ইচ্ছায় হচ্ছে- এ কথার উপর বিশ্বাস করা।

উত্তর শুনে আগন্তুক (আগের মতোই বিজ্ঞের মতো) বললেন, ‘আপনি ঠিকই বলেছেন।’

৩. এরপর তিনি আবার বললেন, ‘‘আমাকে ইহসান সম্পর্কে বলুন। অর্থাৎ ইহসান কী?

তিনি (রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বললেন, ইহসান হচ্ছে-‘তুমি এমনভাবে আল্লাহর ইবাদাত করবে যেন তুমি তাঁকে দেখছো। আর তুমি যদি তাকে না-ও দেখো, তিনি তোমাকে অবশ্যই দেখছেন।’এবারও আগন্তুক আবার প্রশ্ন করলেন- ‘আমাকে কেয়ামাত সম্পর্কে বলুন-

এ প্রশ্নের উত্তরে তিনি (রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বললেন, ‘‘এ বিষয়ে যাকে জিজ্ঞাসা করা হচ্ছে তিনি প্রশ্নকারীর চেয়ে বেশি কিছু জানেন না।’এবার আগন্তুক বললেন, ‘তবে কেয়ামতের  নিদর্শনসমূহ সম্পর্কে বলুন। অর্থাৎ কেয়ামতের নিদর্শন কী?তিনি (রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বললেন, ‘কেয়ামতের নিদর্শন হলো-

দাসী তাঁর আপন মুনীবকে প্রসব করবে।

তুমি আরো দেখতে পাবে- নগ্নপায়ে চলা বস্ত্রহীন হতদরিদ্র মেষ চালকেরা বড় বড় দালান-কোঠা নিয়ে গর্ব ও অহংকার করবে।’

এরপর (অপরিচিত ধবধবে সাদা পোশাকের, কালো চুলের অধিকারী)  আগন্তুক চলে গেলে আমি (ওমর রাদিয়াল্লাহু আনহু) কিছুক্ষণ সেখানেই অবস্থান করলাম। পরে তিনি (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) আমাকে বললেন-

হে ওমর! প্রশ্নকারী আগন্তুককে চিনতে পেরেছো?

আমি বললাম, আল্লাহ ও তাঁর রাসুলই ভালো জানেন। তখন তিনি বললেন, ‘ইনি হচ্ছেন হজরত জিবরিল (আলাইহিস সালাম )। তিনি তোমাদেরকে তোমাদের দ্বীন শিক্ষা দেওয়ার উদ্দেশ্যে এসেছিলেন।’ (মুসলিম, আবু দাউদ, নাসাই, মুসনাদে আহামদা, তারগিব, মিশকাত)

মুসলিম উম্মাহকে দ্বীন শেখানোয় এ ছিলো হজরত জিবরিল আলাইহিস সালামের কৌশল। যা থেকে আদব-শিষ্টাচার এবং দ্বীনের গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো জানতে পেরেছেন উম্মতে মুসলিমাহ।আল্লাহ তাআলা মুসলিম উম্মাহকে ইসলাম, ঈমান ও ইহসানের বিষয়গুলো হৃদয়ে ধারণ করার তাওফিক দান করুন। হাদিসের উপর আমল করার তাওফিক দান করুন। আমিন।

সর্বশেষ সংবাদ

পদ্মায় নৌ পুলিশের অভিযানে জাল জব্দ, তিন জেলে আটক

পদ্মায় নৌ পুলিশের অভিযানে জাল জব্দ, তিন জেলে আটক

৬৬ দেশি নির্বাচন পর্যবেক্ষক সংস্থার চূড়ান্ত নিবন্ধন অনুমোদন

৬৬ দেশি নির্বাচন পর্যবেক্ষক সংস্থার চূড়ান্ত নিবন্ধন অনুমোদন

খাগড়াছড়ি সীমান্তে ২ লক্ষ টাকার বাংলাদেশী মালামাল আটক

খাগড়াছড়ি সীমান্তে ২ লক্ষ টাকার বাংলাদেশী মালামাল আটক

লজিস্টিক খাত আধুনিক ও টেকসই হবে বাংলাদেশে: প্রধান উপদেষ্টা

লজিস্টিক খাত আধুনিক ও টেকসই হবে বাংলাদেশে: প্রধান উপদেষ্টা

ফখরুলের বার্তা: বিএনপিকে অবজ্ঞা বিপদের কারণ

ফখরুলের বার্তা: বিএনপিকে অবজ্ঞা বিপদের কারণ

জনপ্রিয় সংবাদ

স্বপ্ন শিক্ষক হওয়ার: দারিদ্র্য আর প্রতিবন্ধকতার বিরুদ্ধে মনার লড়াই

স্বপ্ন শিক্ষক হওয়ার: দারিদ্র্য আর প্রতিবন্ধকতার বিরুদ্ধে মনার লড়াই

ভারত-যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে ১০ বছরের প্রতিরক্ষা কাঠামো চুক্তি স্বাক্ষর

ভারত-যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে ১০ বছরের প্রতিরক্ষা কাঠামো চুক্তি স্বাক্ষর

আগামী নির্বাচন নিরপেক্ষ করতে পারবে না: হাসনাত আবদুল্লাহ

আগামী নির্বাচন নিরপেক্ষ করতে পারবে না: হাসনাত আবদুল্লাহ

ভূরুঙ্গামারীতে সন্দেহভাজন চার নারীকে পুলিশে সোপর্দ

ভূরুঙ্গামারীতে সন্দেহভাজন চার নারীকে পুলিশে সোপর্দ

‘জয় বাংলা ব্রিগেড’ রাষ্ট্রদ্রোহ মামলায় ২৬১ আসামিকে পলাতক ঘোষণা

‘জয় বাংলা ব্রিগেড’ রাষ্ট্রদ্রোহ মামলায় ২৬১ আসামিকে পলাতক ঘোষণা

এ সম্পর্কিত আরও পড়ুন

জুমার দিন: সপ্তাহের ঈদ ও ইবাদতের সর্বোত্তম মুহূর্ত

জুমার দিন: সপ্তাহের ঈদ ও ইবাদতের সর্বোত্তম মুহূর্ত

ইসলামে সপ্তাহের সাত দিনের মধ্যে জুমার দিনকে সর্বোচ্চ মর্যাদা ও শ্রেষ্ঠত্ব দেওয়া হয়েছে। এ দিনকে বলা হয় সপ্তাহের ঈদ। পবিত্র কোরআন ও সহিহ হাদিসে জুমার দিনের বিশেষ ফজিলত, সম্মান, দোয়া কবুলের মুহূর্ত এবং ইবাদতের তাৎপর্য স্পষ্টভাবে বর্ণনা করা হয়েছে। জুমার দিন মুসলমানদের জন্য শুধু জামাতের নামাজ আদায়ের সময় নয়; বরং এটি আত্মার পরিশুদ্ধি, তাকওয়া অর্জন, সামাজিক বন্ধন দৃঢ়করণ এবং আল্লাহর

ব্যবসায় সততা মুসলমানের পরিচয়

ব্যবসায় সততা মুসলমানের পরিচয়

বর্তমান দুনিয়ায় ব্যবসা-বাণিজ্য মানুষের জীবনে অপরিহার্য। প্রতিদিনই বাজারে প্রতিযোগিতা বাড়ছে, লাভের লোভ মানুষকে নানা ভুল পথে নিয়ে যাচ্ছে। কিন্তু ইসলাম ব্যবসায় সততা ও ন্যায়পরায়ণতাকে ঈমানের অংশ হিসেবে দেখেছে। একজন মুসলমান শুধু নামাজে নয়, লেনদেনের ক্ষেত্রেও আল্লাহভীতি ধারণ করে চলবে—এটাই প্রকৃত ধর্মীয়তা। কুরআনে আল্লাহ বলেন, মাপে ও ওজনে কম দিও না (সূরা হুদ, আয়াত ৮৪)। এই আয়াত আমাদের সততার মূল শিক্ষা দেয়।

সংকটের সময় আল্লাহর উপর ভরসা রাখার শিক্ষা

সংকটের সময় আল্লাহর উপর ভরসা রাখার শিক্ষা

জীবনের প্রতিটি মুহূর্তে মানুষ নানা রকম বিপদ, দুঃখ ও অনিশ্চয়তার মুখোমুখি হয়। কারো জীবনে আসে আর্থিক কষ্ট, কারো জীবনে আসে শারীরিক অসুস্থতা বা পারিবারিক সংকট। এসব অবস্থায় মানুষ প্রায়ই হতাশ হয়ে পড়ে। কিন্তু ইসলামের দৃষ্টিতে একজন মুমিনের উচিত প্রতিটি বিপদের সময় আল্লাহর উপর পূর্ণ ভরসা রাখা। আল্লাহ বলেন, “যে আল্লাহর উপর ভরসা করে, আল্লাহ তার জন্য যথেষ্ট।” (সূরা আত-তালাক: ৩)।

দুনিয়ার ব্যস্ততায় নামাজ ভুলে যাওয়া মুসলমানের ক্ষতি কত বড়

দুনিয়ার ব্যস্ততায় নামাজ ভুলে যাওয়া মুসলমানের ক্ষতি কত বড়

আজকের দুনিয়ায় মানুষ সময়ের পেছনে ছুটছে। কাজ, ব্যবসা, মোবাইল, সামাজিক যোগাযোগ—সবকিছুই আমাদের জীবনকে এমনভাবে ব্যস্ত করে ফেলেছে যে নামাজের সময় এলে অনেকেই বলে, ‘একটু পর পড়ব’। কিন্তু এই ‘একটু পর’-এর মধ্যেই মানুষ ভুলে যায়, হারিয়ে ফেলে আল্লাহর সঙ্গে যোগাযোগের সেই বরকতময় সম্পর্ক। ইসলামে নামাজকে শুধু একটি ফরজ কাজ নয়, বরং জীবনযাত্রার মূল কেন্দ্র হিসেবে দেখা হয়েছে। পবিত্র কুরআনে আল্লাহ বলেন, “নিশ্চয়ই

ধৈর্য ও আল্লাহর উপর ভরসাই মুমিনের শক্তি

ধৈর্য ও আল্লাহর উপর ভরসাই মুমিনের শক্তি

জীবনের প্রতিটি পর্যায়েই মানুষ নানা সংকট, দুঃখ-কষ্ট ও পরীক্ষার সম্মুখীন হয়। কখনও তা অর্থনৈতিক, কখনও পারিবারিক, আবার কখনও মানসিক। এসব অবস্থায় একজন মুমিনের উচিত নিজের ধৈর্য ধরে আল্লাহর উপর সম্পূর্ণ ভরসা রাখা। কুরআনে আল্লাহ বলেন, “নিশ্চয়ই আল্লাহ ধৈর্যশীলদের সঙ্গে আছেন।” (সূরা আল-বাকারা: ১৫৩) এ আয়াতই প্রমাণ করে যে কঠিন পরিস্থিতিতে ধৈর্যই মুমিনের প্রকৃত অস্ত্র। মানুষ সাধারণত বিপদের সময় উদ্বিগ্ন ও হতাশ