বুধবার, ১৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৫২ আশ্বিন, ১৪৩২
logo
ENকনভার্টার
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
    • বিশ্বকাপ
    • ক্রিকেট
    • ফুটবল
    • অন্যান্য খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
    • আইন-আদালত
    • সাহিত্য
    • প্রবাস জীবন
    • কৃষি
    • বাংলাদেশে করোনা
    • গনমাধ্যম
    • আবহাওয়া
    • জাতীয় সংসদ নির্বাচন
    • ভাইরাল টপিক
    • অর্থনীতি
    • ব্যবসা ও বাণিজ্য
    • বিজ্ঞান-প্রযুক্তি
    • অপরাধ
    • স্বাস্থ্য
    • ধর্ম
    • বন্যা পরিস্থিতি
    • জনদুর্ভোগ
    • প্রতিবেশী
    • পর্যটন
    • মজার খবর
    • শিক্ষা
    • শেয়ার বাজার
    • চাকুরী
    • লাইফস্টাইল
অনুসন্ধান
logo
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
logo
  • হোম
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
  • অনুসন্ধান করুন
  • সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা
Logo

সম্পাদক : মোঃ শওকত হায়দার (জিকো)

প্রকাশক : ইনিউজ৭১ মিডিয়া লিমিটেড

হাউজ: নাম্বার ৫৫ , দ্বিতীয় তলা, রোড নাম্বার ৬/এ , সেক্টর - ১২ উত্তরা, ঢাকা - ১২৩০ ।

ফোন: +880 258 053 897, ইমেইল: [email protected] , [email protected]

গোপনীয়তার নীতি

ব্যবহারের শর্তাবলি

যোগাযোগ

আমাদের সম্পর্কে

আমরা

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

স্বত্ব © ইনিউজ৭১.কম

ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

ধর্ম

জিবরিল (আ.) মানুষের রূপে নবিজীর (সা.) কাছে এসেছিলেন কেন?

Ziaul Hoque
জিয়াউল হক, নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ৮ নভেম্বর ২০২১, ১৬:৩

শেয়ার করুনঃ
জিবরিল (আ.) মানুষের রূপে নবিজীর (সা.) কাছে এসেছিলেন কেন?

কোনো ট্যাগ পাওয়া যায়নি

https://enews71.com/storage/ads/01JR36BQSKCPE69WB8Z3TARXE3.jpg

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

https://enews71.com/storage/ads/01JR3CX28Y9BM01PRE4TXCNDWF.jpg

কোরআনুল কারিমের ওহিসহ দ্বীন-ইসলামের গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের কাছে আসতেন হজরত জিবরিল আলাইহিস সালাম। যা মানুষের জন্য কল্যাণকর। একবার তিনি নবিজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে ঈমান ও ইসলাম সম্পর্কিত বেশ কিছু প্রশ্ন করেছিলেন। সে প্রশ্নগুলো কী ছিল? প্রশ্ন এবং উত্তরের ধরণই বা কেমন ছিল? তাঁর পরিচয় সম্পর্কেই বা প্রিয় নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম কী বলেছিলেন?

একদিন হজরত জিবরিল আলাইহিস সালাম মানুষের বেশ ধারণ করে আসলেন এবং উপস্থিত অনেক সাহাবায়ে কেরামের সামনে নবিজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে দ্বীন সম্পর্কিত অনেক প্রশ্ন করলেন। আবার নবিজীর উত্তর শুনে বিজ্ঞের মতো তা সত্যয়নও করছিলেন। হাদিসের বর্ণনায় তা সুস্পষ্টভাবে ওঠে এসেছে-

আরও

সমাজে ন্যায় প্রতিষ্ঠায় ইসলামের শিক্ষা

সমাজে ন্যায় প্রতিষ্ঠায় ইসলামের শিক্ষা

হজরত ওমর ইবনুল খাত্ত্বাব রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা করেন, একদিন আমরা রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের কাছে উপস্থিত ছিলাম। এমন সময় এক ব্যক্তি আমাদের কাছে আত্মপ্রকাশ করলেন। তাঁর পোশাক ছিল ধবধবে সাদা। চুল ছিল কুচকুচে কালো। কিন্তু তাঁর মধ্যে সফরের না ছিল কোনো চিহ্ন; আর না আমাদের কেউ তাকে চিনতে পেরেছেন।

তিনি এসেই নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের কাছে বসে পড়লেন। নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের হাঁটুর সাথে তাঁর হাঁটু মিলিয়ে দিলেন। তাঁর দুই হাত তাঁর দুই উরুর উপর রেখে বললেন-

আরও

জুমার দিনে সাদকা ও দানের ফজিলত

 জুমার দিনে সাদকা ও দানের ফজিলত

১. হে মুহাম্মাদ! আমাকে ইসলাম সম্পর্কে কিছু বলুন, অর্থাৎ- ইসলাম কী?

মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উত্তরে বললেন, ‘ইসলাম হচ্ছে-

> তুমি সাক্ষ্য দেবে, আল্লাহ ছাড়া প্রকৃত আর কোন ইলাহ (উপাস্য) নেই, মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আল্লাহর রাসুল।

 নামাজ প্রতিষ্ঠা করবে।

জাকাত আদায় করবে।

রমাজান মাসের রোজা পালন করবে এবং

বায়তুল্লাহর হজ করবে; যদি সেখানে যাওয়ার সামর্থ্য থাকে।’

আগন্তুক (বিজ্ঞের মতো এ কথাগুলোর সত্যয়ন করে) বললেন, ‘আপনি ঠিকই বলেছেন।’ আমরা আশ্চর্যান্বিত হলাম। কারণ, একদিকে তিনি রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে (অজ্ঞের ন্যায়) প্রশ্ন করলেন, আবার অপরদিকে রাসুলের বক্তব্যকে (বিজ্ঞের ন্যায়) সঠিক বলে সমর্থনও করলেন।

২. এরপর তিনি আবার জিজ্ঞেস করলেন, ‘আমাকে ঈমান সম্পর্কে কিছু বলুন। অর্থাৎ ঈমান কী?

তিনি (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) উত্তর দিলেন, ঈমান হচ্ছে-

আল্লাহ তাআলাকে বিশ্বাস করা।

https://enews71.com/storage/ads/01JQ184AJV9F0T856X9BBSG85X.gif

তাঁর ফেরেশতাদের বিশ্বাস করা।

তাঁর (আসমানি) কিতাবসমূহ বিশ্বাস করা।

তাঁর রাসুলগণকে বিশ্বাস করা এবং

পরকালকে সত্য বলে বিশ্বাস করা। এছাড়াও

তাকদিরের উপর, অর্থাৎ- জীবন ও জগতে কল্যাণ-অকল্যাণ যা কিছু ঘটছে, সবই আল্লাহর ইচ্ছায় হচ্ছে- এ কথার উপর বিশ্বাস করা।

উত্তর শুনে আগন্তুক (আগের মতোই বিজ্ঞের মতো) বললেন, ‘আপনি ঠিকই বলেছেন।’

৩. এরপর তিনি আবার বললেন, ‘‘আমাকে ইহসান সম্পর্কে বলুন। অর্থাৎ ইহসান কী?

তিনি (রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বললেন, ইহসান হচ্ছে-‘তুমি এমনভাবে আল্লাহর ইবাদাত করবে যেন তুমি তাঁকে দেখছো। আর তুমি যদি তাকে না-ও দেখো, তিনি তোমাকে অবশ্যই দেখছেন।’এবারও আগন্তুক আবার প্রশ্ন করলেন- ‘আমাকে কেয়ামাত সম্পর্কে বলুন-

এ প্রশ্নের উত্তরে তিনি (রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বললেন, ‘‘এ বিষয়ে যাকে জিজ্ঞাসা করা হচ্ছে তিনি প্রশ্নকারীর চেয়ে বেশি কিছু জানেন না।’এবার আগন্তুক বললেন, ‘তবে কেয়ামতের  নিদর্শনসমূহ সম্পর্কে বলুন। অর্থাৎ কেয়ামতের নিদর্শন কী?তিনি (রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বললেন, ‘কেয়ামতের নিদর্শন হলো-

দাসী তাঁর আপন মুনীবকে প্রসব করবে।

তুমি আরো দেখতে পাবে- নগ্নপায়ে চলা বস্ত্রহীন হতদরিদ্র মেষ চালকেরা বড় বড় দালান-কোঠা নিয়ে গর্ব ও অহংকার করবে।’

এরপর (অপরিচিত ধবধবে সাদা পোশাকের, কালো চুলের অধিকারী)  আগন্তুক চলে গেলে আমি (ওমর রাদিয়াল্লাহু আনহু) কিছুক্ষণ সেখানেই অবস্থান করলাম। পরে তিনি (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) আমাকে বললেন-

হে ওমর! প্রশ্নকারী আগন্তুককে চিনতে পেরেছো?

আমি বললাম, আল্লাহ ও তাঁর রাসুলই ভালো জানেন। তখন তিনি বললেন, ‘ইনি হচ্ছেন হজরত জিবরিল (আলাইহিস সালাম )। তিনি তোমাদেরকে তোমাদের দ্বীন শিক্ষা দেওয়ার উদ্দেশ্যে এসেছিলেন।’ (মুসলিম, আবু দাউদ, নাসাই, মুসনাদে আহামদা, তারগিব, মিশকাত)

মুসলিম উম্মাহকে দ্বীন শেখানোয় এ ছিলো হজরত জিবরিল আলাইহিস সালামের কৌশল। যা থেকে আদব-শিষ্টাচার এবং দ্বীনের গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো জানতে পেরেছেন উম্মতে মুসলিমাহ।আল্লাহ তাআলা মুসলিম উম্মাহকে ইসলাম, ঈমান ও ইহসানের বিষয়গুলো হৃদয়ে ধারণ করার তাওফিক দান করুন। হাদিসের উপর আমল করার তাওফিক দান করুন। আমিন।

সর্বশেষ সংবাদ

দেশের সোনার বাজারে নতুন রেকর্ড দাম, ভরিতে বাড়ল কত

দেশের সোনার বাজারে নতুন রেকর্ড দাম, ভরিতে বাড়ল কত

রেমিট্যান্স প্রবাহ বাড়ায় রিজার্ভ বেড়ে ৩০.৮৯ বিলিয়ন ডলার

রেমিট্যান্স প্রবাহ বাড়ায় রিজার্ভ বেড়ে ৩০.৮৯ বিলিয়ন ডলার

মৌলভীবাজারে চা-বাগানে নতুন সম্ভাবনা: গোলমরিচ চাষে আগ্রহ বাড়ছে

মৌলভীবাজারে চা-বাগানে নতুন সম্ভাবনা: গোলমরিচ চাষে আগ্রহ বাড়ছে

দেবীদ্বারে নিরাপত্তাহীন পুকুরে ঝরে গেল দুটি ফুটফুটে প্রাণ

দেবীদ্বারে নিরাপত্তাহীন পুকুরে ঝরে গেল দুটি ফুটফুটে প্রাণ

টানা রদবদল–বরখাস্তে অস্থিরতা, চাপে এনবিআর কর্মকর্তা

টানা রদবদল–বরখাস্তে অস্থিরতা, চাপে এনবিআর কর্মকর্তা

জনপ্রিয় সংবাদ

ঢাবি শিবিরকে কয়েকঘন্টার শুভেচ্ছা পাকিস্তান জামায়াতে ইসলামীর!

ঢাবি শিবিরকে কয়েকঘন্টার শুভেচ্ছা পাকিস্তান জামায়াতে ইসলামীর!

আমি কোটি টাকার মালিক নই: আদালতকে সাবেক প্রধান বিচারপতি

আমি কোটি টাকার মালিক নই: আদালতকে সাবেক প্রধান বিচারপতি

আশাশুনি হাটে কৃষি ডাক্তারদের ফসল ক্লিনিকের নতুন উদ্ভাবন

আশাশুনি হাটে কৃষি ডাক্তারদের ফসল ক্লিনিকের নতুন উদ্ভাবন

২৪ ঘন্টা না যেতেই নেপালের বিপ্লব ছিনতাই, দাবি জেন-জি'র

২৪ ঘন্টা না যেতেই নেপালের বিপ্লব ছিনতাই, দাবি জেন-জি'র

পদ্মায় জেলের জালে ১৯ কেজির কাতল, ৪৪ হাজারে বিক্রি

পদ্মায় জেলের জালে ১৯ কেজির কাতল, ৪৪ হাজারে বিক্রি

এ সম্পর্কিত আরও পড়ুন

সমাজে ন্যায় প্রতিষ্ঠায় ইসলামের শিক্ষা

সমাজে ন্যায় প্রতিষ্ঠায় ইসলামের শিক্ষা

বাংলাদেশের বর্তমান সামাজিক পরিস্থিতিতে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা নিয়ে নানা আলোচনা চলছে। এ প্রেক্ষাপটে ইসলামের নির্দেশনাগুলো আবারও প্রাসঙ্গিক হয়ে উঠছে। ইসলাম কেবল ইবাদতের ধর্ম নয়, এটি একটি পূর্ণাঙ্গ জীবনব্যবস্থা যা ন্যায় ও সাম্যের ভিত্তিতে সমাজ গঠনের শিক্ষা দেয়। কুরআনের বিভিন্ন আয়াতে আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা ন্যায়বিচারের গুরুত্ব তুলে ধরেছেন। সূরা নিসা’র ৫৮ নম্বর আয়াতে বলা হয়েছে, “নিশ্চয় আল্লাহ তোমাদের আদেশ দেন যে তোমরা

সততার মূল্য ও ইসলামের দিকনির্দেশনা

সততার মূল্য ও ইসলামের দিকনির্দেশনা

সততা ইসলাম ধর্মের মূল ভিত্তির একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক। একজন মুসলমানের জীবনে সততা শুধু একটি নৈতিক গুণ নয়, বরং এটি আল্লাহর নির্দেশিত একটি বাধ্যতামূলক আদর্শ। পবিত্র কুরআনে আল্লাহ তায়ালা বহু জায়গায় মুমিনদের সত্যবাদী ও সৎ হতে বলেছেন। রাসুলুল্লাহ (সা.) তাঁর জীবনের প্রতিটি পর্যায়ে সততার অনন্য উদাহরণ রেখে গেছেন যা আজও মুসলমানদের জন্য আদর্শ হিসেবে কাজ করে যাচ্ছে। সৎ আচরণ মানুষের ব্যক্তিত্বকে উজ্জ্বল

দুর্নীতি ও অনৈতিকতার বিরুদ্ধে ইসলামের দৃষ্টিভঙ্গি

দুর্নীতি ও অনৈতিকতার বিরুদ্ধে ইসলামের দৃষ্টিভঙ্গি

দুর্নীতি ও অনৈতিকতা মানবসমাজের শান্তি নষ্ট করে এবং মানুষের নৈতিক চরিত্রকে ধ্বংস করে দেয়। ইসলাম এ বিষয়ে অত্যন্ত কঠোর অবস্থান নিয়েছে। কোরআনে আল্লাহ তাআলা বলেন, “তোমরা একে অপরের সম্পদ অন্যায়ভাবে ভক্ষণ করো না এবং মানুষদের সম্পদ অন্যায়ভাবে গ্রাস করার জন্য বিচারকদের ঘুষ দিও না” (সুরা বাকারা: ১৮৮)। এই আয়াত সরাসরি দুর্নীতি ও ঘুষকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছে। রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, “যিনি ঘুষ

পরিবারে ইসলামী আদর্শের শিক্ষা

পরিবারে ইসলামী আদর্শের শিক্ষা

পরিবার মানুষের জীবনের প্রথম বিদ্যালয়। এখানে একজন মানুষ নৈতিকতা, আচার-আচরণ ও মূল্যবোধ শিখে। ইসলাম পরিবারকে সমাজের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠান হিসেবে দেখেছে। কোরআনে আল্লাহ তাআলা বলেছেন, “তোমরা নিজেদের ও তোমাদের পরিবারকে আগুন থেকে বাঁচাও” (সুরা তাহরিম: ৬)। এই আয়াত প্রমাণ করে পরিবারের দায়িত্ব হলো সন্তানদের নৈতিক ও ধর্মীয় শিক্ষা দেওয়া। দাম্পত্য জীবনে ইসলামের মূল শিক্ষা হলো ভালোবাসা, সম্মান ও দায়িত্বশীলতা। কোরআনে বলা

 জুমার দিনে সাদকা ও দানের ফজিলত

জুমার দিনে সাদকা ও দানের ফজিলত

শুক্রবারের দিন মুসলমানদের জন্য ইবাদত, দোয়া ও রহমতের পাশাপাশি সাদকা ও দানের জন্যও বিশেষ মর্যাদার দিন। রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, “মুসলমানের প্রতিটি ভালো কাজই সদকা” (মুসলিম)। আর শুক্রবারের দিন দান করলে এর সওয়াব অন্যান্য দিনের চেয়ে বেশি হয়। ইসলামের ইতিহাসে দেখা যায় সাহাবিরা জুমার দিনে বিশেষভাবে দান করতে পছন্দ করতেন। কুরআনে আল্লাহ বলেন, “যে ব্যক্তি উত্তম কাজ করবে, তার জন্য দশগুণ প্রতিদান