মঙ্গলবার, ৩০ ডিসেম্বর, ২০২৫১৬ পৌষ, ১৪৩২
logo
ENকনভার্টার
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
    • বিশ্বকাপ
    • ক্রিকেট
    • ফুটবল
    • অন্যান্য খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
    • আইন-আদালত
    • সাহিত্য
    • প্রবাস জীবন
    • কৃষি
    • বাংলাদেশে করোনা
    • গনমাধ্যম
    • আবহাওয়া
    • জাতীয় সংসদ নির্বাচন
    • ভাইরাল টপিক
    • অর্থনীতি
    • ব্যবসা ও বাণিজ্য
    • বিজ্ঞান-প্রযুক্তি
    • অপরাধ
    • স্বাস্থ্য
    • ধর্ম
    • বন্যা পরিস্থিতি
    • জনদুর্ভোগ
    • প্রতিবেশী
    • পর্যটন
    • মজার খবর
    • শিক্ষা
    • শেয়ার বাজার
    • চাকুরী
    • লাইফস্টাইল
অনুসন্ধান
logo
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
logo
  • হোম
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
  • অনুসন্ধান করুন
  • সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা
Logo

সম্পাদক : মোঃ শওকত হায়দার (জিকো)

প্রকাশক : ইনিউজ৭১ মিডিয়া লিমিটেড

হাউজ: নাম্বার ৫৫ , দ্বিতীয় তলা, রোড নাম্বার ৬/এ , সেক্টর - ১২ উত্তরা, ঢাকা - ১২৩০ ।

ফোন: +880 258 053 897, ইমেইল: [email protected] , [email protected]

গোপনীয়তার নীতি

ব্যবহারের শর্তাবলি

যোগাযোগ

আমাদের সম্পর্কে

আমরা

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

স্বত্ব © ইনিউজ৭১.কম

ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

ধর্ম

জিবরিল (আ.) মানুষের রূপে নবিজীর (সা.) কাছে এসেছিলেন কেন?

Ziaul Hoque
জিয়াউল হক, নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ৮ নভেম্বর ২০২১, ১৬:৩

শেয়ার করুনঃ
জিবরিল (আ.) মানুষের রূপে নবিজীর (সা.) কাছে এসেছিলেন কেন?

কোরআনুল কারিমের ওহিসহ দ্বীন-ইসলামের গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের কাছে আসতেন হজরত জিবরিল আলাইহিস সালাম। যা মানুষের জন্য কল্যাণকর। একবার তিনি নবিজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে ঈমান ও ইসলাম সম্পর্কিত বেশ কিছু প্রশ্ন করেছিলেন। সে প্রশ্নগুলো কী ছিল? প্রশ্ন এবং উত্তরের ধরণই বা কেমন ছিল? তাঁর পরিচয় সম্পর্কেই বা প্রিয় নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম কী বলেছিলেন?

একদিন হজরত জিবরিল আলাইহিস সালাম মানুষের বেশ ধারণ করে আসলেন এবং উপস্থিত অনেক সাহাবায়ে কেরামের সামনে নবিজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে দ্বীন সম্পর্কিত অনেক প্রশ্ন করলেন। আবার নবিজীর উত্তর শুনে বিজ্ঞের মতো তা সত্যয়নও করছিলেন। হাদিসের বর্ণনায় তা সুস্পষ্টভাবে ওঠে এসেছে-

আরও

জমাদিউস সানি মাসের গুরুত্ব ও ফজিলত

জমাদিউস সানি মাসের গুরুত্ব ও ফজিলত

হজরত ওমর ইবনুল খাত্ত্বাব রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা করেন, একদিন আমরা রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের কাছে উপস্থিত ছিলাম। এমন সময় এক ব্যক্তি আমাদের কাছে আত্মপ্রকাশ করলেন। তাঁর পোশাক ছিল ধবধবে সাদা। চুল ছিল কুচকুচে কালো। কিন্তু তাঁর মধ্যে সফরের না ছিল কোনো চিহ্ন; আর না আমাদের কেউ তাকে চিনতে পেরেছেন।

তিনি এসেই নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের কাছে বসে পড়লেন। নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের হাঁটুর সাথে তাঁর হাঁটু মিলিয়ে দিলেন। তাঁর দুই হাত তাঁর দুই উরুর উপর রেখে বললেন-

আরও

সুন্দর ব্যবহার ও আচরণের বিনিময়ে জান্নাত

সুন্দর ব্যবহার ও আচরণের বিনিময়ে জান্নাত

কোনো ট্যাগ পাওয়া যায়নি

https://enews71.com/storage/ads/01JR36BQSKCPE69WB8Z3TARXE3.jpg

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

https://enews71.com/storage/ads/01JR3CX28Y9BM01PRE4TXCNDWF.jpg

১. হে মুহাম্মাদ! আমাকে ইসলাম সম্পর্কে কিছু বলুন, অর্থাৎ- ইসলাম কী?

মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উত্তরে বললেন, ‘ইসলাম হচ্ছে-

> তুমি সাক্ষ্য দেবে, আল্লাহ ছাড়া প্রকৃত আর কোন ইলাহ (উপাস্য) নেই, মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আল্লাহর রাসুল।

 নামাজ প্রতিষ্ঠা করবে।

জাকাত আদায় করবে।

রমাজান মাসের রোজা পালন করবে এবং

বায়তুল্লাহর হজ করবে; যদি সেখানে যাওয়ার সামর্থ্য থাকে।’

আগন্তুক (বিজ্ঞের মতো এ কথাগুলোর সত্যয়ন করে) বললেন, ‘আপনি ঠিকই বলেছেন।’ আমরা আশ্চর্যান্বিত হলাম। কারণ, একদিকে তিনি রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে (অজ্ঞের ন্যায়) প্রশ্ন করলেন, আবার অপরদিকে রাসুলের বক্তব্যকে (বিজ্ঞের ন্যায়) সঠিক বলে সমর্থনও করলেন।

২. এরপর তিনি আবার জিজ্ঞেস করলেন, ‘আমাকে ঈমান সম্পর্কে কিছু বলুন। অর্থাৎ ঈমান কী?

তিনি (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) উত্তর দিলেন, ঈমান হচ্ছে-

আল্লাহ তাআলাকে বিশ্বাস করা।

https://enews71.com/storage/ads/01JQ184AJV9F0T856X9BBSG85X.gif

তাঁর ফেরেশতাদের বিশ্বাস করা।

তাঁর (আসমানি) কিতাবসমূহ বিশ্বাস করা।

তাঁর রাসুলগণকে বিশ্বাস করা এবং

পরকালকে সত্য বলে বিশ্বাস করা। এছাড়াও

তাকদিরের উপর, অর্থাৎ- জীবন ও জগতে কল্যাণ-অকল্যাণ যা কিছু ঘটছে, সবই আল্লাহর ইচ্ছায় হচ্ছে- এ কথার উপর বিশ্বাস করা।

উত্তর শুনে আগন্তুক (আগের মতোই বিজ্ঞের মতো) বললেন, ‘আপনি ঠিকই বলেছেন।’

৩. এরপর তিনি আবার বললেন, ‘‘আমাকে ইহসান সম্পর্কে বলুন। অর্থাৎ ইহসান কী?

তিনি (রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বললেন, ইহসান হচ্ছে-‘তুমি এমনভাবে আল্লাহর ইবাদাত করবে যেন তুমি তাঁকে দেখছো। আর তুমি যদি তাকে না-ও দেখো, তিনি তোমাকে অবশ্যই দেখছেন।’এবারও আগন্তুক আবার প্রশ্ন করলেন- ‘আমাকে কেয়ামাত সম্পর্কে বলুন-

এ প্রশ্নের উত্তরে তিনি (রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বললেন, ‘‘এ বিষয়ে যাকে জিজ্ঞাসা করা হচ্ছে তিনি প্রশ্নকারীর চেয়ে বেশি কিছু জানেন না।’এবার আগন্তুক বললেন, ‘তবে কেয়ামতের  নিদর্শনসমূহ সম্পর্কে বলুন। অর্থাৎ কেয়ামতের নিদর্শন কী?তিনি (রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বললেন, ‘কেয়ামতের নিদর্শন হলো-

দাসী তাঁর আপন মুনীবকে প্রসব করবে।

তুমি আরো দেখতে পাবে- নগ্নপায়ে চলা বস্ত্রহীন হতদরিদ্র মেষ চালকেরা বড় বড় দালান-কোঠা নিয়ে গর্ব ও অহংকার করবে।’

এরপর (অপরিচিত ধবধবে সাদা পোশাকের, কালো চুলের অধিকারী)  আগন্তুক চলে গেলে আমি (ওমর রাদিয়াল্লাহু আনহু) কিছুক্ষণ সেখানেই অবস্থান করলাম। পরে তিনি (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) আমাকে বললেন-

হে ওমর! প্রশ্নকারী আগন্তুককে চিনতে পেরেছো?

আমি বললাম, আল্লাহ ও তাঁর রাসুলই ভালো জানেন। তখন তিনি বললেন, ‘ইনি হচ্ছেন হজরত জিবরিল (আলাইহিস সালাম )। তিনি তোমাদেরকে তোমাদের দ্বীন শিক্ষা দেওয়ার উদ্দেশ্যে এসেছিলেন।’ (মুসলিম, আবু দাউদ, নাসাই, মুসনাদে আহামদা, তারগিব, মিশকাত)

মুসলিম উম্মাহকে দ্বীন শেখানোয় এ ছিলো হজরত জিবরিল আলাইহিস সালামের কৌশল। যা থেকে আদব-শিষ্টাচার এবং দ্বীনের গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো জানতে পেরেছেন উম্মতে মুসলিমাহ।আল্লাহ তাআলা মুসলিম উম্মাহকে ইসলাম, ঈমান ও ইহসানের বিষয়গুলো হৃদয়ে ধারণ করার তাওফিক দান করুন। হাদিসের উপর আমল করার তাওফিক দান করুন। আমিন।

সর্বশেষ সংবাদ

পটুয়াখালী–৩: আওয়ামীলীগের ঘাঁটিতে, বিএনপির প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপি

পটুয়াখালী–৩: আওয়ামীলীগের ঘাঁটিতে, বিএনপির প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপি

রুমিন-নিরবসহ ৯ নেতাকে বিএনপি থেকে বহিষ্কার

রুমিন-নিরবসহ ৯ নেতাকে বিএনপি থেকে বহিষ্কার

খালেদা জিয়ার প্রয়াণে শোক প্রকাশ আন্তর্জাতিক নেতাদের

খালেদা জিয়ার প্রয়াণে শোক প্রকাশ আন্তর্জাতিক নেতাদের

খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে ক্রিকেটাঙ্গনে শোকের ছায়া, আবেগঘন পোস্ট

খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে ক্রিকেটাঙ্গনে শোকের ছায়া, আবেগঘন পোস্ট

দেবীদ্বারে আ.লীগ সভাপতি সফিকুল ইসলাম গ্রেফতার

দেবীদ্বারে আ.লীগ সভাপতি সফিকুল ইসলাম গ্রেফতার

জনপ্রিয় সংবাদ

প্রধান বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ পেলেন জুবায়ের রহমান চৌধুরী

প্রধান বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ পেলেন জুবায়ের রহমান চৌধুরী

যুগপৎ আন্দোলনের শরিকদের জন্য আরও আট আসনে সমঝোতায় বিএনপি

যুগপৎ আন্দোলনের শরিকদের জন্য আরও আট আসনে সমঝোতায় বিএনপি

তারেক রহমানের প্রত্যাবর্তনে ঢাকায় জনসমুদ্রের অপেক্ষা

তারেক রহমানের প্রত্যাবর্তনে ঢাকায় জনসমুদ্রের অপেক্ষা

ভারতজুড়ে বিক্ষোভে বাংলাদেশ–ভারত সম্পর্কে টানাপড়েন

ভারতজুড়ে বিক্ষোভে বাংলাদেশ–ভারত সম্পর্কে টানাপড়েন

শ্রীমঙ্গলে কেন্দ্রীয় বোর্ড পরীক্ষায় ১৮জন শিক্ষার্থীর জিপিএ-৫ অর্জন, সংবর্ধনা

শ্রীমঙ্গলে কেন্দ্রীয় বোর্ড পরীক্ষায় ১৮জন শিক্ষার্থীর জিপিএ-৫ অর্জন, সংবর্ধনা

এ সম্পর্কিত আরও পড়ুন

কোরআন ও হাদীসের আলোকে শবে মেরাজ এবং মেরাজের ঘটনা

কোরআন ও হাদীসের আলোকে শবে মেরাজ এবং মেরাজের ঘটনা

সাতাশে রজবের রাতঃ প্রসিদ্ধ আছে যে, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর মেরাজ এই রাতে হয়েছিল। প্রসিদ্ধ কথাটা এজন্য বলা হল যে, কোন মাসে এবং কোন তারিখে মেরাজ হয়েছিল এ ব্যাপারে প্রচুর মতভেদ আছে। প্রসিদ্ধ হল রজব মাসের ২৭ তারিখেই এটা হয়েছিল। মেরাজ হয়েছিল একথা কোরআনে এবং হাদীসে আছে, ইতিহাসেও রয়েছে। এটা সত্য ঘটনা। কিন্তু কোন তারিখে হয়েছিল সেটা নিয়ে মতভেদ আছে।

পবিত্র রজব মাসের ফজিলত ও ইবাদত

পবিত্র রজব মাসের ফজিলত ও ইবাদত

‘রজব’ হলো আল্লাহ তায়ালার বিশেষ অনুগ্রহের মাস। রজব মাস বান্দার গুনাহ মাফের মাস। রজব মাসের সঙ্গে ইসলামের অতীত ইতিহাস, সংস্কৃতি ও ঐতিহ্য জড়িয়ে আছে। হযরত রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-রজব মাসে আকাশ পানে মেরাজে গমন করেছিলেন। হযরত নূহ (আ.) মহাপ্লাবনের আশঙ্কায় রজব মাসেই কিস্তিতে আরোহণ করেছিলেন। হযরত রাসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের- কাছে রজব মাসেই প্রথম ওহি আসে। এছাড়া রজব হলো জান্নাতের

জুমার দিনের শ্রেষ্ঠ ৩ আমল, কোরআন-হাদিসের ব্যাখ্যা

জুমার দিনের শ্রেষ্ঠ ৩ আমল, কোরআন-হাদিসের ব্যাখ্যা

রসুলুল্লাহ সা. বলেন, ‘জুমার দিন দিবসসমূহের মধ্যে শ্রেষ্ঠ, তা আল্লাহর নিকট অধিক সম্মানিত।’ (ইবনে মাজাহ: হাদিস ১০৮৪) সপ্তাহের অন্যান্য দিনের তুলনায় জুমার দিনের আমল অনেক বেশি ও গুরুত্বপূর্ণ। এ দিনের বিশেষ মর্যাদার কথা জানা যায় কোরআন-হাদিসের বিভিন্ন ব্যাখ্যায়। সপ্তাহের অন্যান্য দিনের তুলনায় জুমার দিনের আমল অনেক বেশি ও গুরুত্ত্বপূর্ণ। এ দিনের বিশেষ মর্যাদার কথা জানা যায় কুরআন-হাদিসের বিভিন্ন ব্যাখ্যায়। সপ্তাহের অন্যান্য দিনের

কোরআন ও হাদিসের আলোকে ইসলামী দাওয়াত এর গুরুত্ব

কোরআন ও হাদিসের আলোকে ইসলামী দাওয়াত এর গুরুত্ব

নাহমাদুহু ওয়া নুসাল্লি আলা রাসূলিহিল কারীম। আম্মা বা‘দ। ইসলামী দাওয়াত মানবজাতীর পরিবর্তন ও হেদায়াতের জন্য প্রয়োজন। আর এই মানবজাতীর মঙ্গলের জন্য মহান আল্লাহ তায়ালা অসংখ্য নবী রাসুল এই পৃথিবীতে প্রেরন করছেন। সেই নবী রাসুল মানবজাতীর নিকট গিয়ে মহান প্রভূর পরিচয় তুলে ধরে ইসলামের পথে দাওয়াত দিয়েছেন। সৎকাজের আদেশ অসৎ কাজের নিষেধ প্রদান করাই ছিল নবী রাসুলদের কাজ। সকল নবীই তার উম্মতকে

সুন্দর ব্যবহার ও আচরণের বিনিময়ে জান্নাত

সুন্দর ব্যবহার ও আচরণের বিনিময়ে জান্নাত

মানুষের একটি ভালো কথা যেমন একজনের মন জয় করে নিতে পারে,তেমনি একটু খারাপ বা অশোভন আচরণ মানুষের মনে কষ্ট আসে।সৃষ্টির শ্রেষ্ঠ হিসেবে আমাদের উচিৎ সর্বদা মানুষের সঙ্গে ভালো ও সুন্দরভাবে কথা বলা। সুন্দর ব্যবহার ও আচার-আচরণ বলতে আমরা বুঝি কারও সঙ্গে ভালোভাবে কথা বলা,দেখা হলে সালাম দেওয়া,কুশলাদি জিজ্ঞেস করা,কর্কশ ভাষায় কথা না বলা, ঝগড়া-ফ্যাসাদে লিপ্ত না হওয়া,ধমক বা রাগের সুরে কথা