মঙ্গলবার, ৭ অক্টোবর, ২০২৫২২ আশ্বিন, ১৪৩২
logo
ENকনভার্টার
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
    • বিশ্বকাপ
    • ক্রিকেট
    • ফুটবল
    • অন্যান্য খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
    • আইন-আদালত
    • সাহিত্য
    • প্রবাস জীবন
    • কৃষি
    • বাংলাদেশে করোনা
    • গনমাধ্যম
    • আবহাওয়া
    • জাতীয় সংসদ নির্বাচন
    • ভাইরাল টপিক
    • অর্থনীতি
    • ব্যবসা ও বাণিজ্য
    • বিজ্ঞান-প্রযুক্তি
    • অপরাধ
    • স্বাস্থ্য
    • ধর্ম
    • বন্যা পরিস্থিতি
    • জনদুর্ভোগ
    • প্রতিবেশী
    • পর্যটন
    • মজার খবর
    • শিক্ষা
    • শেয়ার বাজার
    • চাকুরী
    • লাইফস্টাইল
অনুসন্ধান
logo
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
logo
  • হোম
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
  • অনুসন্ধান করুন
  • সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা
Logo

সম্পাদক : মোঃ শওকত হায়দার (জিকো)

প্রকাশক : ইনিউজ৭১ মিডিয়া লিমিটেড

হাউজ: নাম্বার ৫৫ , দ্বিতীয় তলা, রোড নাম্বার ৬/এ , সেক্টর - ১২ উত্তরা, ঢাকা - ১২৩০ ।

ফোন: +880 258 053 897, ইমেইল: [email protected] , [email protected]

গোপনীয়তার নীতি

ব্যবহারের শর্তাবলি

যোগাযোগ

আমাদের সম্পর্কে

আমরা

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

স্বত্ব © ইনিউজ৭১.কম

ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

ধর্ম

সন্তানের চরিত্র গঠনে মা-বাবার ভূমিকা

Ziaul Hoque
জিয়াউল হক, নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ৯ মার্চ ২০২১, ১০:৮

শেয়ার করুনঃ
সন্তানের চরিত্র গঠনে মা-বাবার ভূমিকা
ইসলাম
https://enews71.com/storage/ads/01JR36BQSKCPE69WB8Z3TARXE3.jpg

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

https://enews71.com/storage/ads/01JR3CX28Y9BM01PRE4TXCNDWF.jpg

ইবরাহিম খলিল

প্রত্যেক মা-বাবাই তার সন্তানের ভালো চায়। আর আমি-আপনি অবশ্যই চাই যে, আমার-আপনার ছেলে-মেয়ে বড় হয়ে সুশিক্ষায় শিক্ষিত হবে, দেশ ও দেশের মানুষের কল্যাণে এগিয়ে আসবে। তাই সন্তানের উত্তম চরিত্র গঠনের পেছনে সবচেয়ে বেশি ভূমিকা পালন করতে হবে মাকে। তারপর বাবার।

আরও

হাদিসের আলোকে দয়া ও মানবিকতা

হাদিসের আলোকে দয়া ও মানবিকতা

মা-বাবার গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকায় প্রতিটি সন্তান হবে আদর্শ চরিত্রবান।বর্তমান আধুনিকতার যুগে অশ্লীলতা ও পাপাচার বেড়ে যাচ্ছে। এ অশ্লীলতায় অনায়েশে যে কেউ জড়িয়ে যেতে পারে। সে কারণে সবকিছুর আগে সন্তানের গতিবিধি ও নীতি-নৈতিকতার দিকে নজর দিতে হয়।

সন্তান কার সাথে কথা বলছে? কাকে সঙ্গ দিচ্ছে? কাকে বন্ধু হিসেবে গ্রহন করছে? কার সঙ্গে সময় দিচ্ছে? অভিভাবক হিসেবে এই বিষয়গুলো মাকেই বেশি তদারকি করতে হয়; খোঁজ-খবর নিতে হয়। কারণ সন্তানের সঙ্গে মায়ের সখ্যতাই সাধারণত বেশি থাকে। মা সবকাজে বাবার সহযোগিতা নেবে।

আরও

দোয়ার শক্তি: মুমিনের অদৃশ্য অস্ত্র

দোয়ার শক্তি: মুমিনের অদৃশ্য অস্ত্র

অনেক সময় বয়স কম হওয়ার কারনে অজ্ঞতাবশতঃ ছেলে-মেয়ে ভুল করতে পারে। তখন তাদের প্রতি রাগ না করে তাদেরকে বুঝাতে হবে। কোন কাজ সঠিক এবং কোন কাজ সঠিক নয়; সে সবের ধারণা দিতে হবে। এবং এই ভুলের ক্ষতির দিকটিও সন্তানের সামনে তুলে ধরা আবশ্যক।

https://enews71.com/storage/ads/01JQ184AJV9F0T856X9BBSG85X.gif

বর্তমানে প্রায় সবার হাতেই র্স্মাট ফোন ও ইন্টারনেটের ব্যবহার বাড়ছে। অনিয়ন্ত্রিত এসব ডিভাইসের ব্যবহার অনেক ছেলে-মেয়েকে অনিরাপদ জীবনের দিকে ঠেলে দিচ্ছে। মা-বাবার সঠিক তদারকি থাকলে, আল্লাহর কাছে জবাবদিহিতার মনোভাব থাকলে কেবল তা নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব। সে কারণে সন্তানের পাশাপাশি মা-বাবাকেও আল্লাহর কাছে প্রতিটি কাজের জবাবদিহিতার ভয় থাকতে হবে।

তাই সন্তানের অভিভাবক মা-বাবার উচিত, নিজেকে এবং নিজের সন্তানকে একজন খাটি মুসলিম হিসেবে তৈরি করা। একজন ভালো মানুষ হিসবে তৈরি করা। যাদের মধ্যে থাকবে সবসময় ইতিবাচক চিন্তা-ভাবনা। অপরকে উপকার করার মন-মানসিকতা। সন্তানের প্রতি সঠিক তদারকি করা। আর তাতেই সন্তান হবে উত্তম আদর্শ ও চরিত্রবান।

প্রত্যেক দায়িত্বশীল মা-বাবাকে মনে রাখতে হবে, নিজেদের অবহেলার কারণে কোনো সন্তান যদি বিপথে চলে যায়, তবে সেসব অপরাধের জন্য আল্লাহর কাছে সবার আগে তাদেরকেই জবাবদিহি করতে হবে।আল্লাহ তাআলা সব মা-বাবাকে সন্তানের প্রতি যথাযথ দায়িত্ব পালন করার তাওফিক দান করুন। সন্তানকে আদশ চরিত্রবান হিসেবে গড়ে তোলার তাওফিক দান করুন। আমিন।

জনপ্রিয় সংবাদ

সাত জেলায় বন্যার পূর্বাভাস, বাড়ছে নদীর পানি

সাত জেলায় বন্যার পূর্বাভাস, বাড়ছে নদীর পানি

দুর্দান্ত বোলিংয়ে পাকিস্তানকে ১২৯ রানে গুটিয়ে দিল টাইগ্রেসরা

দুর্দান্ত বোলিংয়ে পাকিস্তানকে ১২৯ রানে গুটিয়ে দিল টাইগ্রেসরা

গোয়ালন্দে আশ্রয়ণে ক্ষতিগ্রস্ত ১০ পরিবারের পাশে এ্যাড. আসলাম মিয়া

গোয়ালন্দে আশ্রয়ণে ক্ষতিগ্রস্ত ১০ পরিবারের পাশে এ্যাড. আসলাম মিয়া

দৌলতদিয়ায় মেলা বন্ধ করে দিল উপজেলা প্রশাসন

দৌলতদিয়ায় মেলা বন্ধ করে দিল উপজেলা প্রশাসন

দেবীদ্বারে আন্তঃজেলা ডাকাত চক্রের ১৪ সদস্য গ্রেফতার, অস্ত্র উদ্ধার

দেবীদ্বারে আন্তঃজেলা ডাকাত চক্রের ১৪ সদস্য গ্রেফতার, অস্ত্র উদ্ধার

সর্বশেষ সংবাদ

এইচএসসি ও সমমানের ফল ১৮ অক্টোবরের আগেই প্রকাশ

এইচএসসি ও সমমানের ফল ১৮ অক্টোবরের আগেই প্রকাশ

আবরার ফাহাদ ও বিডিআর ম্যাসাকার দিবস প্রতি বছর পালিত হবে

আবরার ফাহাদ ও বিডিআর ম্যাসাকার দিবস প্রতি বছর পালিত হবে

দেশে ফিরে সৈয়দ আব্দুল্লাহ মো. তাহের যা বলিলেন সাংবাদিকদের

দেশে ফিরে সৈয়দ আব্দুল্লাহ মো. তাহের যা বলিলেন সাংবাদিকদের

বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দাম আকাশছোঁয়া অবস্থায়

বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দাম আকাশছোঁয়া অবস্থায়

অন্তর্বর্তী সরকার যত দৃঢ় হবে, তত বিশ্বাস বাড়বে—তারেক রহমান

অন্তর্বর্তী সরকার যত দৃঢ় হবে, তত বিশ্বাস বাড়বে—তারেক রহমান

এ সম্পর্কিত আরও পড়ুন

দোয়ার শক্তি: মুমিনের অদৃশ্য অস্ত্র

দোয়ার শক্তি: মুমিনের অদৃশ্য অস্ত্র

দোয়া আল্লাহর সঙ্গে মানুষের সবচেয়ে সরাসরি যোগাযোগের মাধ্যম। এটি এমন এক ইবাদত, যা মানুষকে হতাশা থেকে মুক্তি দেয় এবং আত্মাকে শান্ত করে। আল্লাহ কুরআনে বলেছেন, “তোমরা আমাকে ডাকো, আমি তোমাদের ডাকে সাড়া দেব” (সূরা গাফির: ৬০)। এই আয়াত স্পষ্ট করে দেয়, দোয়া শুধু চাওয়া নয়—এটি আল্লাহর প্রতি বিশ্বাস ও ভালোবাসার প্রকাশ। রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, “দোয়া ইবাদতের মূল” (তিরমিজি)। অর্থাৎ, নামাজ, রোজা,

নামাজে খুশু অর্জনের সহজ উপায়

নামাজে খুশু অর্জনের সহজ উপায়

ইবাদতের সর্বোচ্চ রূপ নামাজ, আর নামাজের আত্মা হলো খুশু বা বিনয়। খুশু মানে মনোযোগ ও অন্তরের উপস্থিতি, যা আল্লাহর সঙ্গে মানুষের সরাসরি সংযোগ সৃষ্টি করে। কিন্তু আজকের ব্যস্ত জীবনে অধিকাংশ মানুষ নামাজে দাঁড়ালেও মন থাকে অন্যত্র। ইসলামে খুশু অর্জনের গুরুত্ব তাই অপরিসীম, কারণ রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, “মানুষের জন্য নামাজ থেকে শুধু সেই অংশই গণনা হবে, যেখানে সে মনোযোগী ছিল।” (আবু

ইসলামে পরোপকার ও মানবসেবা

ইসলামে পরোপকার ও মানবসেবা

ইসলাম এমন এক পূর্ণাঙ্গ জীবনব্যবস্থা, যা মানুষের কল্যাণকেই মূল লক্ষ্য হিসেবে স্থাপন করেছে। এই ধর্ম শুধু ইবাদত বা নামাজ-রোজার মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়, বরং সমাজে অন্য মানুষের জন্য কল্যাণকর কাজ করাকে সমানভাবে গুরুত্ব দিয়েছে। আল্লাহ তায়ালা কুরআনে বলেছেন, “তোমরা একে অপরকে সৎকাজ ও আল্লাহভীতিতে সহযোগিতা করো” (সূরা মায়িদা: ২)। অর্থাৎ ইসলামে মানবসেবা ও পরোপকার কেবল সামাজিক দায়িত্ব নয়, বরং এটি ইমানের

আত্মসংযম: ইসলামী জীবনের মূল ভিত্তি

আত্মসংযম: ইসলামী জীবনের মূল ভিত্তি

আত্মসংযম এমন এক গুণ যা একজন মানুষকে নৈতিকভাবে দৃঢ় করে তোলে এবং তাকে পাপ ও অশুদ্ধতা থেকে রক্ষা করে। ইসলাম আত্মসংযমকে শুধু একটি নৈতিক মূল্য নয়, বরং আল্লাহর নিকট প্রিয়তম বৈশিষ্ট্য হিসেবে ঘোষণা করেছে। কুরআনে বলা হয়েছে, “যে ব্যক্তি নিজের প্রবৃত্তিকে সংযত করেছে, নিশ্চয়ই সে সফল হয়েছে” (সূরা আশ-শামস, আয়াত ৯-১০)। এ আয়াতের মাধ্যমে আল্লাহ তায়ালা স্পষ্টভাবে জানিয়ে দিয়েছেন, প্রকৃত

ধৈর্যের শিক্ষা কোরআন ও হাদিসের আলোকে

ধৈর্যের শিক্ষা কোরআন ও হাদিসের আলোকে

ইসলাম মানবজীবনে ধৈর্যকে এমন এক মহান গুণ হিসেবে উপস্থাপন করেছে যা দুনিয়া ও আখেরাত উভয় ক্ষেত্রেই কল্যাণ বয়ে আনে। আল্লাহ তায়ালা কোরআনে বহুবার ধৈর্যের কথা উল্লেখ করেছেন এবং বলেছেন, নিশ্চয়ই আল্লাহ ধৈর্যশীলদের সঙ্গে আছেন। মানুষের জীবনে বিপদ, পরীক্ষা ও সংকট আসবে, আর এসব মোকাবিলার সর্বোত্তম উপায় হলো ধৈর্য ধারণ করা। রাসূলুল্লাহ (সা.) তাঁর জীবনেও ধৈর্যের অনন্য দৃষ্টান্ত রেখে গেছেন। তায়েফে অপমানিত