প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা অনুযায়ী পাঁচ অপরাধের সঙ্গে আওয়ামী লীগের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাকর্মী যারা জড়িত তাদের তালিকা তৈরি করা হয়েছে।
তবে একাধিক সূত্র বলছে, আইন প্রয়োগকারী সংস্থা এমনভাবে একটি পরিস্থিতি তৈরি করতে পারে না যাতে আতঙ্ক তৈরি হয়। বরং ধাপে ধাপে যাদের বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্ট তথ্য প্রমাণ রয়েছে এবং যারা সীমা অতিক্রম করেছে তাদেরকেই এখন আইনের আওতায় আনা হচ্ছে।
সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো বলছে, মূলত ৫ টি ক্ষেত্রের অভিযোগ খতিয়ে দেখা হয়েছে:
১. অবৈধ টেন্ডার বাণিজ্য। দলীয় পরিচয় ব্যবহার করে টেন্ডারে প্রভাব বিস্তার করা।
২. সন্ত্রাসের মাধ্যমে অন্যের জমি দখল করা। বিভিন্ন ব্যবসা প্রতিষ্ঠান থেকে চাঁদা আদায়।
৩. মাদক ব্যবহার, মাদক ব্যবসা বা মাদকসেবীদের সঙ্গে যোগসাজশ।
৪. জঙ্গিদের সঙ্গে সম্পৃক্ততা, সহায়তা প্রদান বা প্রত্যক্ষ পরোক্ষভাবে জঙ্গিদের মদদ দেয়া।
৫. সংখ্যালঘুদের নির্যাতন, সংখ্যালঘুদের সম্পদ দখল, নিপীড়ন।
৬. নারী নির্যাতন, নারী নিপীড়ন সহ নারী নিপীড়নকারীদের নানারকম সহায়তা প্রদান।
ইনিউজ ৭১/টি.টি. রাকিব
আপনার মতামত লিখুন :
বি: দ্র: প্রিয় পাঠক সমালোচনা আপনার অধিকার । তবে ভাষাটাও মার্জিত হতে হবে। সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ ।