প্রকাশ: ২৯ মার্চ ২০১৯, ১৬:৩৬
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান হাদির হত্যাকারীদের বিচারের দাবিতে শুক্রবার (১৯ ডিসেম্বর) রাজধানীর শাহবাগ উত্তাল হয়ে উঠেছে। জুমার নামাজের পর থেকে হাজারো ছাত্র-জনতা শাহবাগে অবস্থান নেয় এবং বিক্ষোভ সমাবেশে অংশগ্রহণ করে। শাহবাগে বিকেলে অনুষ্ঠিত বিক্ষোভ সমাবেশ থেকে ডাকসুর ভিপি আবু সাদিক কায়েম ঘোষণা দেন, এখন থেকে শাহবাগের নাম হবে শহীদ ওসমান হাদি চত্বর। তিনি বলেন, ওসমান হাদির খুনিদের বিচার না হওয়া
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শহীদ ওসমান হাদির মরদেহ শুক্রবার (১৯ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় বাংলাদেশে এসে পৌঁছেছে। তার জানাজা আগামীকাল শনিবার (২০ ডিসেম্বর) দুপুরে জাতীয় সংসদ ভবন এলাকায় অনুষ্ঠিত হবে। শুক্রবার প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, শনিবার বেলা আড়াইটায় জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় শহীদ ওসমান হাদির নামাজে জানাজা অনুষ্ঠিত হবে। জানাজায় অংশগ্রহণকারীদের নিরাপত্তার স্বার্থে
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ও জুলাইযোদ্ধা শহীদ শরীফ ওসমান বিন হাদিকে কবি কাজী নজরুল ইসলামের সমাধির পাশে সমাহিত করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। শুক্রবার (১৯ ডিসেম্বর) ইনকিলাব মঞ্চের ফেসবুক পেজে প্রকাশিত এক পোস্টে এ তথ্য জানানো হয়। পোস্টে বলা হয়, শহীদ ওসমান হাদিকে বহনকারী গাড়ি হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে হিমাগারের উদ্দেশে যাত্রা শুরু করেছে। সেখানে মরদেহ সংরক্ষণ করা হবে। এ সময় ইনকিলাব
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শহীদ ওসমান ওসমান বিন হাদির মরদেহ শুক্রবার (১৯ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা ৬টায় হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছেছে। তাকে বহনকারী সিঙ্গাপুর থেকে আগত বিমানটি নির্ধারিত সময় অনুযায়ী ঢাকায় অবতরণ করে। মরদেহ দেশে পৌঁছানোর পর তা সরাসরি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মসজিদে নেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। সেখানে সর্বসাধারণের শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য শহীদ ওসমান হাদির মরদেহ রাখা হবে। ইনকিলাব মঞ্চের পক্ষ থেকে জানানো
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরীফ ওসমান হাদিকে গুলি করে হত্যার প্রতিবাদে গতরাত থেকে দেশের বিভিন্ন স্থানে বিক্ষোভ চললেও আজ শুক্রবার সকালে রাজধানীর শাহবাগে সড়ক অবরোধ করে ব্যাপক বিক্ষোভ শুরু হয়েছে। সকাল সাড়ে ১০টার দিকে শাহবাগ এলাকা মিছিল ও স্লোগানে উত্তাল হয়ে ওঠে। সরেজমিনে দেখা যায়, রাজধানীর বিভিন্ন এলাকা থেকে ছাত্র-জনতা দলে দলে শাহবাগে এসে জড়ো হন। কেউ মিছিল নিয়ে আসছেন, আবার কেউ