শুক্রবার, ১৭ অক্টোবর, ২০২৫১ কার্তিক, ১৪৩২
logo
ENকনভার্টার
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
    • বিশ্বকাপ
    • ক্রিকেট
    • ফুটবল
    • অন্যান্য খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
    • আইন-আদালত
    • সাহিত্য
    • প্রবাস জীবন
    • কৃষি
    • বাংলাদেশে করোনা
    • গনমাধ্যম
    • আবহাওয়া
    • জাতীয় সংসদ নির্বাচন
    • ভাইরাল টপিক
    • অর্থনীতি
    • ব্যবসা ও বাণিজ্য
    • বিজ্ঞান-প্রযুক্তি
    • অপরাধ
    • স্বাস্থ্য
    • ধর্ম
    • বন্যা পরিস্থিতি
    • জনদুর্ভোগ
    • প্রতিবেশী
    • পর্যটন
    • মজার খবর
    • শিক্ষা
    • শেয়ার বাজার
    • চাকুরী
    • লাইফস্টাইল
অনুসন্ধান
logo
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
logo
  • হোম
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
  • অনুসন্ধান করুন
  • সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা
Logo

সম্পাদক : মোঃ শওকত হায়দার (জিকো)

প্রকাশক : ইনিউজ৭১ মিডিয়া লিমিটেড

হাউজ: নাম্বার ৫৫ , দ্বিতীয় তলা, রোড নাম্বার ৬/এ , সেক্টর - ১২ উত্তরা, ঢাকা - ১২৩০ ।

ফোন: +880 258 053 897, ইমেইল: [email protected] , [email protected]

গোপনীয়তার নীতি

ব্যবহারের শর্তাবলি

যোগাযোগ

আমাদের সম্পর্কে

আমরা

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

স্বত্ব © ইনিউজ৭১.কম

ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

জাতীয়

সিজারের ৬ মাস পর সোফিয়ার পেটে মিলল গজ-ব্যান্ডেজ!

Ziaul Hoque
জিয়াউল হক, নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ১৫ মার্চ ২০১৯, ৪:৩৪

শেয়ার করুনঃ
সিজারের ৬ মাস পর সোফিয়ার পেটে মিলল গজ-ব্যান্ডেজ!
ঢাকা
https://enews71.com/storage/ads/01JR36BQSKCPE69WB8Z3TARXE3.jpg

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

https://enews71.com/storage/ads/01JR3CX28Y9BM01PRE4TXCNDWF.jpg

সিজারের মাধ্যমে সন্তান জন্ম দেয়ার ছয় মাস পর গৃহবধূর পেট থেকে বের হলো গজ-ব্যান্ডেজ। ছয় মাস আগে সিজারিয়ান অপারেশনের সময় পেটে গজ-ব্যান্ডেজ রেখেই সেলাই করে দিয়েছিল ডাক্তার। এতে পেটের ব্যাথা নিয়ে ছয় মাস যাবত বিভিন্ন হাসপাতাল আর ডাক্তারের কাছে ঘুরে অবশেষে ফরিদপুরে এসে ধরা পরে বিষয়টি। ভুক্তভোগী ওই গৃহবধূর নাম সোফিয়া বেগম (৪০)। তিনি মাদারীপুরের কালকিনি উপজেলার শিকার মঙ্গল ইউনিয়নের চরফতেবাহাদুর গ্রামের তোতা হাওলাদারের স্ত্রী। তিনি এর আগের দুটি সন্তান স্বাভাবিকভাবে প্রসব (নরমাল ডেলিভারি) করেছিলেন। তৃতীয় সন্তান প্রসবের সময় তার সিজার করা হয়। গত বৃহস্পতিবার বিকেলে ফরিদপুরের একটি বেসরকারি হাসপাতালে পুনরায় অপারেশন করে তার পেটের গজ-ব্যান্ডেজ বের করা হয়েছে। ভিতরে পচন ধরায় চিকিৎসকরা তার সুস্থতার বিষয়ে কিছুই বলতে পারছেন না। হাসপাতালে গিয়ে দেখা যায়, যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছেন সোফিয়া। তার অবস্থা খুবই গুরুতর।

সোফিয়া বেগমের স্বামী তোতা হাওলাদার জানান, ৬ মাস আগে প্রসব যন্ত্রণা নিয়ে মাদারীপুরের নিরাময় ক্লিনিকে ভর্তি করান স্ত্রীকে। সেখানকার ডাক্তার রুনিয়া স্ত্রীকে দেখে বলেন জরুরি সিজার করতে হবে। ডাক্তারের কথা শুনে সিজারে রাজি হলে সেদিনই সিজার করে মেয়ে সন্তানের জন্ম দেয় সোফিয়া। কিন্তু তার পেট ব্যাথা কোনোভাবেই কমে না। প্রায় ১৫ দিন হাসপাতালে থেকে বাড়ি নিয়ে আসি স্ত্রীকে। এরপর অপারেশনের ক্ষত থেকে পুঁজ বের হতে থাকলে আবারও নিয়ে আসি ওই ডাক্তারের কাছে। তখন ডাক্তার পেটে প্রথমে ইনফেকশন পরে টিউমারের কথা বলে আবারও হাসপাতালে ভর্তি করান। তিনি বলেন, সেখানে সোফিয়া সুস্থ না হওয়ায় মাদারীপুরেই অপর এক গাইনি চিকিৎসককে দেখায় ক্লিনিক কর্তৃপক্ষ। এরপরও সুস্থ না হওয়াতে তাকে নিয়ে যাই ঢাকার মিডফোর্ড হাসপাতালে। এরপরে বরিশাল হাসপাতালে। কিন্তু কোথাও স্ত্রীর রোগ ধরতে পারেনি, সুস্থও হয়নি। তোতা হাওলাদার বলেন, গত ৬ মাস স্ত্রীকে চিকিৎসা করিয়ে একদম নিঃস্ব হয়ে যাই আমি। অবৈধভাবে থাকার কারণে সিঙ্গাপুর থেকে ফেরত পাঠিয়ে দেয়ার পরে যা কিছু অবশিষ্ট ছিল সবই স্ত্রীর চিকিৎসার পেছনে খরচ হয়ে গেছে। সর্বশেষ, স্ত্রীকে নিয়ে আসি ফরিদপুরের সমরিতা জেনারেল হাসপাতালে। এখানকার সার্জারি বিশেষজ্ঞ ডা. ফজলুল হক শোভন অপারেশন করে পেট থেকে গজ ব্যান্ডেজ বের করেছেন। বলেছেন, ভেতরে নাড়িতে পচন ধরেছে, আল্লাহকে ডাকো।

সোফিয়ার ভাগ্নে আবুল হোসেন জানান, খালাকে ফেরত পাব কি-না তা জানি না। তবে ওই চিকিৎসকের বিচার চাই , যাতে এমন যন্ত্রণা আর কাউকে ভোগ করতে না হয়। এই ব্যাপারে সোফিয়ার পেট থেকে গজ ব্যান্ডেজ বের করা চিকিৎসক মো. ফজলুল হক শোভন বলেন, রোগীটিকে যখন আনা হয় তখনই তার পেট থেকে পুঁজ আর বিকট দুর্গন্ধ বের হচ্ছিল। ৬ মাস আগে রোগীর সিজার করা হয়েছিল মাদারীপুরের নিরাময় ক্লিনিকে। পরে আবারও সেলাই ওপেন করা হয়েছিল, ওরা নাকি বলেছিল পেটে টিউমারের কথা। কিন্তু আমরা টিউমার জাতীয় কিছু পাইনি। তিনি বলেন, রোগীর স্বজনদের সঙ্গে আলোচনা করে আমরা অস্ত্রোপচারের সিদ্ধান্ত নিই। অস্ত্রোপচারে পেটের ভেতর থেকে বড় একটি দলা (অপারেশনের সময় ব্যবহৃত গজ-ব্যান্ডেজ) বের করেছি। রোগীর অবস্থা এখন খুবই ক্রিটিক্যাল। অন্তত তিন দিন না যাওয়া পর্যন্ত কিছুই বলা যাবে না।

https://enews71.com/storage/ads/01JQ184AJV9F0T856X9BBSG85X.gif

আরও

দেশজুড়ে মোট ভোটার সংখ্যা ১২ কোটি ৬৩ লাখ, চূড়ান্ত তালিকা ১৮ নভেম্বর

দেশজুড়ে মোট ভোটার সংখ্যা ১২ কোটি ৬৩ লাখ, চূড়ান্ত তালিকা ১৮ নভেম্বর

ইনিউজ ৭১/টি.টি. রাকিব

সর্বশেষ সংবাদ

এখনও আগুনে জ্বলছে সিইপিজেড, বিস্ফোরণে কাঁপছে চট্টগ্রাম

এখনও আগুনে জ্বলছে সিইপিজেড, বিস্ফোরণে কাঁপছে চট্টগ্রাম

বিএনপির জুলাই সনদ সই: মির্জা ফখরুল বললেন, আরও অপেক্ষা প্রয়োজন

বিএনপির জুলাই সনদ সই: মির্জা ফখরুল বললেন, আরও অপেক্ষা প্রয়োজন

ইসরায়েলি গণহত্যা: ৭ কোটি টন ধ্বংসাবশেষ গাজায়, অবিস্ফোরিত বোমা ছড়িয়ে

ইসরায়েলি গণহত্যা: ৭ কোটি টন ধ্বংসাবশেষ গাজায়, অবিস্ফোরিত বোমা ছড়িয়ে

দুই হাত না থাকা সত্ত্বেও হুমায়রা সুলতানা লিখে, আঁকে ও স্বপ্ন দেখে

দুই হাত না থাকা সত্ত্বেও হুমায়রা সুলতানা লিখে, আঁকে ও স্বপ্ন দেখে

পটুয়াখালীর একটি কলেজে পাশ করেনি কেউ

পটুয়াখালীর একটি কলেজে পাশ করেনি কেউ

জনপ্রিয় সংবাদ

ডেঙ্গুতে আরও ৬ জনের মৃত্যু, আক্রান্ত ৯৫৩ জন

ডেঙ্গুতে আরও ৬ জনের মৃত্যু, আক্রান্ত ৯৫৩ জন

১৭ অক্টোবর অনুষ্ঠিত হবে জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান

১৭ অক্টোবর অনুষ্ঠিত হবে জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান

পাকিস্তানের হামলায় দুইশোর বেশি তালেবান যোদ্ধা নিহত

পাকিস্তানের হামলায় দুইশোর বেশি তালেবান যোদ্ধা নিহত

দেশের সব জেলায় পৃথক বিচারিক ম্যাজিস্ট্রেট আদালত গঠন

দেশের সব জেলায় পৃথক বিচারিক ম্যাজিস্ট্রেট আদালত গঠন

বাংলাদেশে গভীর সমুদ্র ও ফল রপ্তানি উন্নয়নে এফএওর সহায়তা

বাংলাদেশে গভীর সমুদ্র ও ফল রপ্তানি উন্নয়নে এফএওর সহায়তা

এ সম্পর্কিত আরও পড়ুন

শেখ হাসিনার ১ হাজার ৪০০ বার মৃত্যুদণ্ড হওয়া উচিত: চিফ প্রসিকিউটর

শেখ হাসিনার ১ হাজার ৪০০ বার মৃত্যুদণ্ড হওয়া উচিত: চিফ প্রসিকিউটর

আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ এ বৃহস্পতিবার (১৬ অক্টোবর) চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম যুক্তিতর্ক উপস্থাপন করে বলেন, বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সময় ১ হাজার ৪০০ জনকে হত্যা করা হয়েছে, ৩৫ হাজার মানুষ আহত হয়েছেন। তিনি দাবি করেন, এ ঘটনার দায়ে শেখ হাসিনার ১ হাজার ৪০০ বার মৃত্যুদণ্ড হওয়া উচিত। বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন ট্রাইব্যুনালে পঞ্চম দিনে রাষ্ট্রপক্ষের যুক্তিতর্ক উপস্থাপন করা হয়। চিফ

শতভাগ অকৃতকার্য ২০২টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, শিক্ষা মান নিয়ে প্রশ্ন

শতভাগ অকৃতকার্য ২০২টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, শিক্ষা মান নিয়ে প্রশ্ন

২০২৫ সালের এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় দেশের ২০২টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের একজন শিক্ষার্থীও পাস করতে পারেনি। গত বছর যেখানে এমন প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা ছিল ৬৫টি, সেখানে এবার তা তিনগুণের বেশি বেড়ে গেছে। শিক্ষা বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এটি দেশের মধ্যম পর্যায়ের শিক্ষাব্যবস্থায় মানহ্রাসের স্পষ্ট ইঙ্গিত। বৃহস্পতিবার (১৬ অক্টোবর) সকাল ১০টায় একযোগে দেশের ১১টি শিক্ষা বোর্ড ফলাফল প্রকাশ করে। বাংলাদেশ আন্তশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটির চেয়ারম্যান অধ্যাপক

এইচএসসি ও সমমানে ফেল করেছে ৫ লাখের বেশি শিক্ষার্থী

এইচএসসি ও সমমানে ফেল করেছে ৫ লাখের বেশি শিক্ষার্থী

চলতি বছরের এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় ৫ লাখ ৮ হাজার ৭০১ জন শিক্ষার্থী অকৃতকার্য হয়েছে, যা মোট পরীক্ষার্থীর ৪১ দশমিক ১৭ শতাংশ। বৃহস্পতিবার (১৬ অক্টোবর) সকাল ১০টায় প্রকাশিত ফলাফলে এ তথ্য জানা যায়। বাংলাদেশ আন্তশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটি জানিয়েছে, এবারের পরীক্ষায় মোট অংশগ্রহণ করেছে ১২ লাখ ৩৫ হাজার ৬৬১ জন শিক্ষার্থী। এর মধ্যে পাস করেছেন ৭ লাখ ২৬ হাজার ৯৬০ জন

আজ সন্ধ্যায় জরুরি বৈঠক ডেকেছে প্রধান উপদেষ্টা

আজ সন্ধ্যায় জরুরি বৈঠক ডেকেছে প্রধান উপদেষ্টা

জাতীয় সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে রাজনৈতিক মতভিন্নতার কারণে সনদ স্বাক্ষর নিয়ে তৈরি হয়েছে অনিশ্চয়তা। এই পরিস্থিতিতে জরুরি আলোচনার উদ্যোগ নিয়েছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। বুধবার (১৫ অক্টোবর) সন্ধ্যা ছয়টায় রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে ‘অতি জরুরি’ বৈঠক আহ্বান করেছে কমিশন। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন কমিশনের সহসভাপতি আলী রীয়াজ। চিঠিতে বলা হয়েছে, প্রতিটি রাজনৈতিক দল বা জোট থেকে দুজন প্রতিনিধি অংশ নিতে পারবেন। বিকেল ৪টার মধ্যে প্রতিনিধিদের নাম

বাংলাদেশের রাজনীতিতে সেফ এক্সিটের ইতিহাস: ১৯৭৫ থেকে ২০২৪

বাংলাদেশের রাজনীতিতে সেফ এক্সিটের ইতিহাস: ১৯৭৫ থেকে ২০২৪

বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে ‘সেফ এক্সিট’ শব্দটি যতটা নতুন শোনায়, বাস্তবে এর প্রয়োগ ততটাই পুরনো। সাম্প্রতিক আলোচনায় এনসিপি নেতা নাহিদ ইসলামের মন্তব্যে এই শব্দটি আবারও ফিরে এসেছে রাজনৈতিক অঙ্গনে। কিন্তু এর শিকড় ছড়িয়ে আছে মুক্তিযুদ্ধ-পরবর্তী সময় থেকে বর্তমান পর্যন্ত। ১৯৭৫: প্রথম সেফ এক্সিটের নজির ১৫ আগস্ট, ১৯৭৫ সালে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের হত্যার পর অভিযুক্ত সেনা সদস্যদের