এই প্রোগ্রামের সুবিধা নিতে হলে ভ্রমণকারীর ইলেকট্রনিক পাসপোর্ট থাকা আবশ্যক, যার মধ্যে এম্বেডেড চিপ থাকতে হবে। এটি ভ্রমণকারীর পরিচয় নিশ্চিত করার পাশাপাশি নিরাপত্তা বজায় রাখে। যাত্রীরা অবশ্যই অনলাইন নিবন্ধন (ESTA) সম্পন্ন করবেন। একবার অনুমোদন পাওয়া গেলে এটি দুই বছর পর্যন্ত বৈধ থাকবে।
ভিসা ওয়েভার প্রোগ্রামের আওতায় থাকা দেশগুলো অঞ্চলভিত্তিকভাবে বিভক্ত। ইউরোপীয় দেশগুলোর মধ্যে রয়েছে: অস্ট্রিয়া, ফ্রান্স, জার্মানি, নেদারল্যান্ডস, নরওয়ে, স্পেন, সুইজারল্যান্ড, রোমানিয়া, সুইডেন, মোনাকো। এশিয়া-প্যাসিফিক অঞ্চলের দেশগুলো: অস্ট্রেলিয়া, দক্ষিণ কোরিয়া, সিঙ্গাপুর, নিউজিল্যান্ড, জাপান। মধ্যপ্রাচ্য ও আমেরিকা অঞ্চলের দেশগুলো: তাইওয়ান, ইসরায়েল, কাতার, চিলি।
যোগ্যতার মূল শর্ত হলো, অপরাধমূলক রেকর্ড থাকা বা নিষিদ্ধ দেশে সফর করা ব্যক্তি প্রোগ্রামের আওতায় আসতে পারবেন না। এছাড়া যারা পূর্বে ভিসা প্রোটোকল লঙ্ঘন করেছেন বা ৯০ দিনের বেশি অবস্থান করতে চান, তাদের জন্য ভিসা ওয়েভার প্রোগ্রাম প্রযোজ্য হবে না।