শুক্রবার, ২১ নভেম্বর, ২০২৫৬ অগ্রহায়ণ, ১৪৩২
logo
ENকনভার্টার
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
    • বিশ্বকাপ
    • ক্রিকেট
    • ফুটবল
    • অন্যান্য খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
    • আইন-আদালত
    • সাহিত্য
    • প্রবাস জীবন
    • কৃষি
    • বাংলাদেশে করোনা
    • গনমাধ্যম
    • আবহাওয়া
    • জাতীয় সংসদ নির্বাচন
    • ভাইরাল টপিক
    • অর্থনীতি
    • ব্যবসা ও বাণিজ্য
    • বিজ্ঞান-প্রযুক্তি
    • অপরাধ
    • স্বাস্থ্য
    • ধর্ম
    • বন্যা পরিস্থিতি
    • জনদুর্ভোগ
    • প্রতিবেশী
    • পর্যটন
    • মজার খবর
    • শিক্ষা
    • শেয়ার বাজার
    • চাকুরী
    • লাইফস্টাইল
অনুসন্ধান
logo
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
logo
  • হোম
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
  • অনুসন্ধান করুন
  • সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা
Logo

সম্পাদক : মোঃ শওকত হায়দার (জিকো)

প্রকাশক : ইনিউজ৭১ মিডিয়া লিমিটেড

হাউজ: নাম্বার ৫৫ , দ্বিতীয় তলা, রোড নাম্বার ৬/এ , সেক্টর - ১২ উত্তরা, ঢাকা - ১২৩০ ।

ফোন: +880 258 053 897, ইমেইল: [email protected] , [email protected]

গোপনীয়তার নীতি

ব্যবহারের শর্তাবলি

যোগাযোগ

আমাদের সম্পর্কে

আমরা

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

স্বত্ব © ইনিউজ৭১.কম

ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

আন্তর্জাতিক

মুশারফের জমানায় ভারত-পাকিস্তান সম্পর্কের উত্থানপতন

Ziaul Hoque
জিয়াউল হক, নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৩, ২:২৬

শেয়ার করুনঃ
মুশারফের জমানায় ভারত-পাকিস্তান সম্পর্কের উত্থানপতন
ভারত-পাকিস্তান
https://enews71.com/storage/ads/01JR36BQSKCPE69WB8Z3TARXE3.jpg

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

https://enews71.com/storage/ads/01JR3CX28Y9BM01PRE4TXCNDWF.jpg

স্থানীয় নেতারা বার বার দাবি করে গিয়েছেন, কাশ্মীর সমস্যা নিয়ে পাকিস্তানের সঙ্গে কথা বলা হোক। অতীতে সেই চেষ্টা যে হয়নি, তা কিন্তু একেবারেই নয়। ২০০১ সালের জুলাইয়ে আগরায় টেবিলে বসে কাশ্মীর নিয়ে চুক্তিতে শুধু সই করার অপেক্ষা ছিল। তার কয়েক মুহূর্ত আগেই ভেস্তে যায় সেই চুক্তি সই। মনে করা হয়, এ জন্য অনেকাংশেই দায়ী পাকিস্তানের তৎকালীন প্রেসিডেন্ট জেনারেল পারভেজ মুশারফ। কার্গিল যুদ্ধের কারণে আগরা চুক্তির টেবিলে বসার আগেই ভারতের বিশ্বাস হারিয়ে ফেলেছিলেন তিনি। তাঁর কারণেই বার বার ওঠানামা করেছে ভারত-পাকিস্তানের সম্পর্কের গ্রাফ।

১৯৯৯ সালের মে থেকে জুলাই কার্গিল যুদ্ধ শহিদ হয়েছিলেন প্রায় ৫০০ জন ভারতীয় জওয়ান। অথচ সেই বছরের শুরুতেই দুই দেশের সম্পর্ক ভিন্ন এক মাত্রায় পৌঁছেছিল। দিল্লি থেকে লাহোর পর্যন্ত ‘সদা-এ-সরহদ’ বাস পরিষেবা চালু হয়েছিল। ওয়াঘা-আট্টারি সীমান্ত দিয়ে চলাচল করত সেই বাস। কার্গিল যুদ্ধের সময়েও চালু ছিল বাস পরিষেবা। ওই বাসে চেপে লাহোর গিয়েছিলেন তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী অটলবিহারী বাজপেয়ী। উদ্দেশ্য ছিল দুই দেশের মধ্যে শান্তির সম্পর্ক ফিরিয়ে আনা। সে সময় পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ছিলেন নওয়াজ শরিফ। লাহোরে দাঁড়িয়ে অটল বলেছিলেন, ‘‘আমি যুদ্ধ হতে দেব না। তিন বার লড়েছি। খুব দামি ছিল সেই সওদা। আমি আর যুদ্ধ হতে দেব না।’’ তখনও অটল জানতেন না, আর কয়েক মাস পর আরও এক যুদ্ধ লড়বে দুই প্রতিবেশী দেশ।

আরও

কাশ্মীরে থানায় জব্দ বিস্ফোরক পরীক্ষায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, ৯ জন নিহত

কাশ্মীরে থানায় জব্দ বিস্ফোরক পরীক্ষায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, ৯ জন নিহত

আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমের দাবি, তৎকালীন পাক সেনাপ্রধান নওয়াজ শরিফের উচ্চাশার কারণেই দুই দেশের সৌহার্দ্য দীর্ঘস্থায়ী হয়নি। নিজেদের ক্ষমতা না মেপেই কার্গিলে ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন মুশারফ। আর সে জন্য মুখ পুড়েছিল পাকিস্তানের। পাকিস্তানের একটি সংবাদমাধ্যমের দাবি, পূর্বতন প্রধানমন্ত্রী বেনজির ভুট্টোকেও কার্গিল আক্রমণের রূপরেখা দেখিয়েছিলেন তিনি। বেনজির খারিজ করে দেন সেই পরিকল্পনা। কিন্তু নওয়াজের ক্ষেত্রে আর সে রকম হয়নি।

১৯৯৯ সালের মে থেকে জুলাই জম্মু এবং কাশ্মীরের দ্রাস-কার্গিল সেক্টরে চলে লড়াই। পাকিস্তানের দিক থেকে নাগাড়ে অনুপ্রবেশ চলতে থাকে কার্গিলে। পাকিস্তান প্রথমে দাবি করেছিল, জঙ্গিরাই এ সব করছে। পরে যদিও নিজের আত্মজীবনী ‘ইন দ্য লাইফ অব ফায়ার’-এ মুশারফ স্বীকার করেছিলেন, অনুপ্রবেশকারীদের মধ্যে ছিল পাক সেনাও। মনে করা হয়, মুশারফ ভেবেছিলেন দুই পরমাণু শক্তিধর দেশ যুদ্ধ করছে দেখে হস্তক্ষেপ করবে আমেরিকা-সহ আন্তর্জাতিক মহল। তাতে লাভের ধন আসবে পাকিস্তানেরই ঘরে। কাশ্মীরের ভূখণ্ড চলে আসবে তাদের দখলে।

আরও

মেক্সিকো সিটিতে সহিংস বিক্ষোভ, প্রেসিডেন্ট ভবনে হামলার চেষ্টা

মেক্সিকো সিটিতে সহিংস বিক্ষোভ, প্রেসিডেন্ট ভবনে হামলার চেষ্টা

কিন্তু আন্তর্জাতিক মহলকে কিছু করতে হয়নি। তার আগেই পাক সেনাবাহিনীকে শায়েস্তা করে ভারতীয় সেনাবাহিনী। ১৯৯৯ সালের ২৬ জুলাই বিজয় ঘোষণা করে ভারত। বহু বছর পর নওয়াজের প্রাক্তন সহকারী দাবি করেছিলেন, তাঁর আমলে ভারতের সঙ্গে যে সুসম্পর্ক গড়ে উঠছিল, তা ভেস্তে দিতেই কার্গিলে যুদ্ধ বাধিয়েছিলেন মুশারফ। ওই বছরই অক্টোবরে নওয়াজকে ক্ষমতাচ্যুত করে পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট পদে বসেন মুশারফ। নওয়াজের সহকারী রশিদ যদিও মনে করেন, নওয়াজকে ক্ষমতাচ্যুত করার থেকেও মুশারফ বেশি ‘অপরাধ’ করেছেন কাশ্মীরিদের যন্ত্রণা দিয়ে। তাঁর জন্যই কাশ্মীর সমস্যার সমাধান হয়নি।

https://enews71.com/storage/ads/01JQ184AJV9F0T856X9BBSG85X.gif

কাশ্মীর সমস্যার সমাধানের জন্য ২০০১ সালের জুলাই মাসে সস্ত্রীক আগরা এসেছিলেন মুশারফ। তখন তিনি পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট। কাশ্মীর সমস্যার জন্য চার পয়েন্টের একটি সমাধান তৈরি করেছিলেন তিনি। কী ছিল সেই সমাধান সূত্র? এক, নিয়ন্ত্রণরেখা (এলওসি) থেকে দুই দেশের ক্রমে সেনা সরাবে। দুই, কাশ্মীর সীমান্তে কোনও রদবদল হবে না। তবে কাশ্মীরের মানুষ নিয়ন্ত্রণরেখা পেরিয়ে ইচ্ছামতো যাতায়াত করতে পারবেন। তিন, কাশ্মীরকে স্বায়ত্তশাসন দিতে হবে। বাজপেয়ী এটি নিয়ে খুব বেশি আপত্তি করেননি। চার, জম্মু ও কাশ্মীরে নজর রাখবে ভারত, পাকিস্তান এবং স্থানীয় কাশ্মিরী নেতৃত্ব।

শেষ পর্যন্ত সেই চুক্তি ভেস্তে যায়। ২০০৪ সালে একটি সাক্ষাৎকারে আগরা চুক্তি ভেস্তে যাওয়ার জন্য ভারতকেই দায়ী করেন মুশারফ। তিনি বলেন, ‘‘আমায় বলা হয়েছিল, ভারতীয় মন্ত্রিসভা এই চুক্তিতে সায় দেয়নি।’’ অন্য একটি সূত্র দাবি করে, এই চুক্তি সইয়ে বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছিলেন কাশ্মীরের বিচ্ছিন্নতাবাদী নেতা সৈয়দ আলি শাহ গিলানি। ভারতীয় গুপ্তচর সংস্থা (রিসার্চ অ্যান্ড অ্যানালিসিস উইং)-এর প্রাক্তন প্রধান এএস দুলাত ২০১৫ সালে দাবি করেছিলেন, তৎকালীন উপপ্রধানমন্ত্রী লালকৃষ্ণ আডবাণীর জন্যই আগরায় চুক্তি সই হয়নি। মুশারফের জন্য নৈশভোজের আয়োজন করেছিলেন আডবাণী। সেখানে দাউদের প্রসঙ্গ তুলেছিলেন। তাতেই নাকি অন্য পথে বয়েছিল স্রোত।

তবে রাজনৈতিক মহলের একটা বড় অংশ মনে করে, বাজপেয়ীই আর বিশ্বাস করতে পারেননি মুশারফকে। ১৯৯৯ সালের ফেব্রুয়ারিতে লাহোরে গিয়ে শান্তির কথা বলেছিলেন। তিন মাসও কেটেছিল না। কার্গিল দিয়ে ভারতে অনুপ্রবেশ করে মুশারফের নেতৃত্বাধীন পাক সেনা। সেই মুশারফ আর নাকি আস্থা রাখতে চাননি প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী বাজপেয়ী। অগত্যা খালি হাতে ইসলামাবাদ ফিরতে হয়েছিল মুশারফকে। পাকিস্তানে গিয়ে মুখ পুড়েছিল তাঁর। দেশে আর্থিক সংস্কারের জন্য অনেক নীতি এনেছিলেন মুশারফ। সে জন্য প্রশংসাও পেয়েছিলেন। কিন্তু প্রতিবেশী দেশের সঙ্গে সৌহার্দ্য গড়ে তোলার কৃতিত্ব অধরাই থেকে গিয়েছে প্রাক্তন সেনাপ্রধানের।

সূত্র: আনন্দবাজার

সর্বশেষ সংবাদ

আগামী ৩–৪ কার্যদিবসে গণভোট আইন প্রণয়ন হবে: আইন উপদেষ্টা

আগামী ৩–৪ কার্যদিবসে গণভোট আইন প্রণয়ন হবে: আইন উপদেষ্টা

হাকিমপুরে ৩ দিনব্যাপী কাব স্কাউট পারদর্শিতা ব্যাজ কোর্সের উদ্বোধন

হাকিমপুরে ৩ দিনব্যাপী কাব স্কাউট পারদর্শিতা ব্যাজ কোর্সের উদ্বোধন

সিরাজগঞ্জে নারীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার, মেয়ে জামাইকে আসামী করে মামলা

সিরাজগঞ্জে নারীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার, মেয়ে জামাইকে আসামী করে মামলা

জাসমার ভার্মি কম্পোস্ট সার কারখানা পরিদর্শনে উদ্ধর্তন কর্মকর্তা

জাসমার ভার্মি কম্পোস্ট সার কারখানা পরিদর্শনে উদ্ধর্তন কর্মকর্তা

মৌলভীবাজারে লাল শাপলা যেন প্রকৃতির বুকে আঁকা এক নকশিকাঁথা

মৌলভীবাজারে লাল শাপলা যেন প্রকৃতির বুকে আঁকা এক নকশিকাঁথা

জনপ্রিয় সংবাদ

শার্ট ডাউনে পর্যটন বিপর্যয়: কুয়াকাটা সৈকতে নেই পর্যটকের ভিড়

শার্ট ডাউনে পর্যটন বিপর্যয়: কুয়াকাটা সৈকতে নেই পর্যটকের ভিড়

মনোনয়ন বাতিলের দাবিতে রাজবাড়ীতে বিএনপির বিক্ষোভ ও সড়ক অবরোধ

মনোনয়ন বাতিলের দাবিতে রাজবাড়ীতে বিএনপির বিক্ষোভ ও সড়ক অবরোধ

মওলানা ভাসানী জাতীয় ইতিহাসের অবিস্মরণীয় নাম: তারেক রহমান

মওলানা ভাসানী জাতীয় ইতিহাসের অবিস্মরণীয় নাম: তারেক রহমান

ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি, বাড়তি সতর্কতা

ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি, বাড়তি সতর্কতা

পুলিশের ঊর্ধ্বতন প্রশাসনে বড় পরিবর্তন: ১৫ কর্মকর্তা রদবদল

পুলিশের ঊর্ধ্বতন প্রশাসনে বড় পরিবর্তন: ১৫ কর্মকর্তা রদবদল

এ সম্পর্কিত আরও পড়ুন

পারমাণবিক যুদ্ধ ঠেকাতে ভারত–পাকিস্তানকে শুল্কের হুমকি দিয়েছিলেন: ট্রাম্পের দাবি

পারমাণবিক যুদ্ধ ঠেকাতে ভারত–পাকিস্তানকে শুল্কের হুমকি দিয়েছিলেন: ট্রাম্পের দাবি

ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে সম্ভাব্য পারমাণবিক যুদ্ধ থামাতে দুই দেশের সরকারকে ৩৫০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি দিয়েছিলেন বলে দাবি করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। বুধবার ওয়াশিংটন ডিসিতে ইউএস–সৌদি ইনভেস্টমেন্ট ফোরামের সম্মেলনে দেওয়া ভাষণে তিনি এ দাবি পুনর্ব্যক্ত করেন। ট্রাম্প বলেন, “তারা (ভারত ও পাকিস্তান) উভয়েই পরমাণু যুদ্ধের সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলেছিল। এটা জানার পর আমি বললাম— চাইলে আপনারা যুদ্ধ করতে পারেন, তবে

বিশ্বব্যাপী মানবিক বাজেট কমায় তীব্র ক্ষুধা বাড়ছে

বিশ্বব্যাপী মানবিক বাজেট কমায় তীব্র ক্ষুধা বাড়ছে

জাতিসংঘের বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচি (ডব্লিউএফপি) সতর্ক করেছে যে, বৈশ্বিক অর্থায়ন সংকটের কারণে ২০২৬ সালে তীব্র ক্ষুধার ঝুঁকিতে থাকা ৩১ কোটি ৮০ লাখ মানুষের মধ্যে প্রায় এক-তৃতীয়াংশকে খাদ্য সহায়তা দেওয়া কঠিন হয়ে পড়বে। মঙ্গলবার রোম থেকে এএফপি প্রকাশিত এক বিবৃতিতে ডব্লিউএফপি জানিয়েছে, মানবিক সহায়তার বাজেট সংকোচনের ফলে সংস্থাটি প্রায় ১১ কোটি ক্ষুধার্ত মানুষকে অগ্রাধিকারভিত্তিতে সহায়তা দিতে বাধ্য হচ্ছে। এ লক্ষ্যে আনুমানিক ১৩

জাপানে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড: রাতেই পুড়ল ১৭০টিরও বেশি ভবন

জাপানে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড: রাতেই পুড়ল ১৭০টিরও বেশি ভবন

জাপানের দক্ষিণাঞ্চলীয় শহর ওইতায় ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে এক রাতেই পুড়ে ছারখার হয়ে গেছে ১৭০টিরও বেশি আবাসিক ভবন। মঙ্গলবার স্থানীয় সময় বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে সাগানোসেকি জেলার একটি আবাসিক এলাকায় আগুন লাগার পর তা দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে। রাতভর দাবানলের মতো জ্বলতে থাকা আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে কাজ করে স্থানীয় ফায়ার সার্ভিস ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা সংস্থা। জাপানের অগ্নিনির্বাপণ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা সংস্থার বরাতে বার্তাসংস্থা রয়টার্স

গাজায় আন্তর্জাতিক স্থিতিশীলতা বাহিনী গঠনে জাতিসংঘের অনুমোদন

গাজায় আন্তর্জাতিক স্থিতিশীলতা বাহিনী গঠনে জাতিসংঘের অনুমোদন

ফিলিস্তিনের গাজা ইস্যুতে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ঘোষিত ২০ দফা পরিকল্পনাকে সমর্থন জানিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের করা খসড়া প্রস্তাব জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে পাস হয়েছে। মঙ্গলবার (১৮ নভেম্বর) ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি জানায়, নিরাপত্তা পরিষদের ১৫ সদস্যের মধ্যে ১৩টি দেশ প্রস্তাবের পক্ষে ভোট দেয়। যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স ও সোমালিয়া এতে সমর্থন করলেও রাশিয়া ও চীন ভোটদানে বিরত থাকে। খসড়া প্রস্তাবে গাজায় একটি আন্তর্জাতিক স্থিতিশীলতা বাহিনী (আইএসএফ)

ভারতের প্রতিক্রিয়া: শেখ হাসিনা ইস্যুতে নীরব প্রত্যর্পণ বক্তব্য

ভারতের প্রতিক্রিয়া: শেখ হাসিনা ইস্যুতে নীরব প্রত্যর্পণ বক্তব্য

জুলাইয়ের গণ-অভ্যুত্থানের সময় সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ এর মৃত্যুদণ্ড এবং আমৃত্যু কারাদণ্ডের রায় ঘোষণার পর নয়াদিল্লি আনুষ্ঠানিক প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে। সোমবার ভারতীয় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে জানায়, তারা রায়টি “নজরে নিয়েছে” এবং বাংলাদেশের জনগণের সর্বোত্তম স্বার্থে ভারত “অঙ্গীকারবদ্ধ”। বিবৃতিতে বলা হয়, ঘনিষ্ঠ প্রতিবেশী হিসেবে শান্তি, গণতন্ত্র, অন্তর্ভুক্তি ও স্থিতিশীলতার পক্ষে ভারত কাজ করে যাবে