রবিবার, ১৭ আগস্ট, ২০২৫২ ভাদ্র, ১৪৩২
logo
ENকনভার্টার
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
    • বিশ্বকাপ
    • ক্রিকেট
    • ফুটবল
    • অন্যান্য খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
    • আইন-আদালত
    • সাহিত্য
    • প্রবাস জীবন
    • কৃষি
    • বাংলাদেশে করোনা
    • গনমাধ্যম
    • আবহাওয়া
    • জাতীয় সংসদ নির্বাচন
    • ভাইরাল টপিক
    • অর্থনীতি
    • ব্যবসা ও বাণিজ্য
    • বিজ্ঞান-প্রযুক্তি
    • অপরাধ
    • স্বাস্থ্য
    • ধর্ম
    • বন্যা পরিস্থিতি
    • জনদুর্ভোগ
    • প্রতিবেশী
    • পর্যটন
    • মজার খবর
    • শিক্ষা
    • শেয়ার বাজার
    • চাকুরী
    • লাইফস্টাইল
অনুসন্ধান
logo
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
logo
  • হোম
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
  • অনুসন্ধান করুন
  • সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা
Logo

সম্পাদক : মোঃ শওকত হায়দার (জিকো)

প্রকাশক : ইনিউজ৭১ মিডিয়া লিমিটেড

হাউজ: নাম্বার ৫৫ , দ্বিতীয় তলা, রোড নাম্বার ৬/এ , সেক্টর - ১২ উত্তরা, ঢাকা - ১২৩০ ।

ফোন: +880 258 053 897, ইমেইল: [email protected] , [email protected]

গোপনীয়তার নীতি

ব্যবহারের শর্তাবলি

যোগাযোগ

আমাদের সম্পর্কে

আমরা

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

স্বত্ব © ইনিউজ৭১.কম

ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

আন্তর্জাতিক

মুশারফের জমানায় ভারত-পাকিস্তান সম্পর্কের উত্থানপতন

Ziaul Hoque
জিয়াউল হক, নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৩, ২:২৬

শেয়ার করুনঃ
মুশারফের জমানায় ভারত-পাকিস্তান সম্পর্কের উত্থানপতন
ভারত-পাকিস্তান
https://enews71.com/storage/ads/01JR36BQSKCPE69WB8Z3TARXE3.jpg

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

https://enews71.com/storage/ads/01JR3CX28Y9BM01PRE4TXCNDWF.jpg

স্থানীয় নেতারা বার বার দাবি করে গিয়েছেন, কাশ্মীর সমস্যা নিয়ে পাকিস্তানের সঙ্গে কথা বলা হোক। অতীতে সেই চেষ্টা যে হয়নি, তা কিন্তু একেবারেই নয়। ২০০১ সালের জুলাইয়ে আগরায় টেবিলে বসে কাশ্মীর নিয়ে চুক্তিতে শুধু সই করার অপেক্ষা ছিল। তার কয়েক মুহূর্ত আগেই ভেস্তে যায় সেই চুক্তি সই। মনে করা হয়, এ জন্য অনেকাংশেই দায়ী পাকিস্তানের তৎকালীন প্রেসিডেন্ট জেনারেল পারভেজ মুশারফ। কার্গিল যুদ্ধের কারণে আগরা চুক্তির টেবিলে বসার আগেই ভারতের বিশ্বাস হারিয়ে ফেলেছিলেন তিনি। তাঁর কারণেই বার বার ওঠানামা করেছে ভারত-পাকিস্তানের সম্পর্কের গ্রাফ।

১৯৯৯ সালের মে থেকে জুলাই কার্গিল যুদ্ধ শহিদ হয়েছিলেন প্রায় ৫০০ জন ভারতীয় জওয়ান। অথচ সেই বছরের শুরুতেই দুই দেশের সম্পর্ক ভিন্ন এক মাত্রায় পৌঁছেছিল। দিল্লি থেকে লাহোর পর্যন্ত ‘সদা-এ-সরহদ’ বাস পরিষেবা চালু হয়েছিল। ওয়াঘা-আট্টারি সীমান্ত দিয়ে চলাচল করত সেই বাস। কার্গিল যুদ্ধের সময়েও চালু ছিল বাস পরিষেবা। ওই বাসে চেপে লাহোর গিয়েছিলেন তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী অটলবিহারী বাজপেয়ী। উদ্দেশ্য ছিল দুই দেশের মধ্যে শান্তির সম্পর্ক ফিরিয়ে আনা। সে সময় পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ছিলেন নওয়াজ শরিফ। লাহোরে দাঁড়িয়ে অটল বলেছিলেন, ‘‘আমি যুদ্ধ হতে দেব না। তিন বার লড়েছি। খুব দামি ছিল সেই সওদা। আমি আর যুদ্ধ হতে দেব না।’’ তখনও অটল জানতেন না, আর কয়েক মাস পর আরও এক যুদ্ধ লড়বে দুই প্রতিবেশী দেশ।

আরও

সম্রাট হুমায়ুনের সমাধিক্ষেত্রে ধস, নিহত ৫ আহত ১০

সম্রাট হুমায়ুনের সমাধিক্ষেত্রে ধস, নিহত ৫ আহত ১০

আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমের দাবি, তৎকালীন পাক সেনাপ্রধান নওয়াজ শরিফের উচ্চাশার কারণেই দুই দেশের সৌহার্দ্য দীর্ঘস্থায়ী হয়নি। নিজেদের ক্ষমতা না মেপেই কার্গিলে ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন মুশারফ। আর সে জন্য মুখ পুড়েছিল পাকিস্তানের। পাকিস্তানের একটি সংবাদমাধ্যমের দাবি, পূর্বতন প্রধানমন্ত্রী বেনজির ভুট্টোকেও কার্গিল আক্রমণের রূপরেখা দেখিয়েছিলেন তিনি। বেনজির খারিজ করে দেন সেই পরিকল্পনা। কিন্তু নওয়াজের ক্ষেত্রে আর সে রকম হয়নি।

১৯৯৯ সালের মে থেকে জুলাই জম্মু এবং কাশ্মীরের দ্রাস-কার্গিল সেক্টরে চলে লড়াই। পাকিস্তানের দিক থেকে নাগাড়ে অনুপ্রবেশ চলতে থাকে কার্গিলে। পাকিস্তান প্রথমে দাবি করেছিল, জঙ্গিরাই এ সব করছে। পরে যদিও নিজের আত্মজীবনী ‘ইন দ্য লাইফ অব ফায়ার’-এ মুশারফ স্বীকার করেছিলেন, অনুপ্রবেশকারীদের মধ্যে ছিল পাক সেনাও। মনে করা হয়, মুশারফ ভেবেছিলেন দুই পরমাণু শক্তিধর দেশ যুদ্ধ করছে দেখে হস্তক্ষেপ করবে আমেরিকা-সহ আন্তর্জাতিক মহল। তাতে লাভের ধন আসবে পাকিস্তানেরই ঘরে। কাশ্মীরের ভূখণ্ড চলে আসবে তাদের দখলে।

আরও

স্বাধীনতা দিবসে পাকিস্তানকে তীব্র সতর্কবার্তা দিলেন মোদি

স্বাধীনতা দিবসে পাকিস্তানকে তীব্র সতর্কবার্তা দিলেন মোদি

কিন্তু আন্তর্জাতিক মহলকে কিছু করতে হয়নি। তার আগেই পাক সেনাবাহিনীকে শায়েস্তা করে ভারতীয় সেনাবাহিনী। ১৯৯৯ সালের ২৬ জুলাই বিজয় ঘোষণা করে ভারত। বহু বছর পর নওয়াজের প্রাক্তন সহকারী দাবি করেছিলেন, তাঁর আমলে ভারতের সঙ্গে যে সুসম্পর্ক গড়ে উঠছিল, তা ভেস্তে দিতেই কার্গিলে যুদ্ধ বাধিয়েছিলেন মুশারফ। ওই বছরই অক্টোবরে নওয়াজকে ক্ষমতাচ্যুত করে পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট পদে বসেন মুশারফ। নওয়াজের সহকারী রশিদ যদিও মনে করেন, নওয়াজকে ক্ষমতাচ্যুত করার থেকেও মুশারফ বেশি ‘অপরাধ’ করেছেন কাশ্মীরিদের যন্ত্রণা দিয়ে। তাঁর জন্যই কাশ্মীর সমস্যার সমাধান হয়নি।

https://enews71.com/storage/ads/01JQ184AJV9F0T856X9BBSG85X.gif

কাশ্মীর সমস্যার সমাধানের জন্য ২০০১ সালের জুলাই মাসে সস্ত্রীক আগরা এসেছিলেন মুশারফ। তখন তিনি পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট। কাশ্মীর সমস্যার জন্য চার পয়েন্টের একটি সমাধান তৈরি করেছিলেন তিনি। কী ছিল সেই সমাধান সূত্র? এক, নিয়ন্ত্রণরেখা (এলওসি) থেকে দুই দেশের ক্রমে সেনা সরাবে। দুই, কাশ্মীর সীমান্তে কোনও রদবদল হবে না। তবে কাশ্মীরের মানুষ নিয়ন্ত্রণরেখা পেরিয়ে ইচ্ছামতো যাতায়াত করতে পারবেন। তিন, কাশ্মীরকে স্বায়ত্তশাসন দিতে হবে। বাজপেয়ী এটি নিয়ে খুব বেশি আপত্তি করেননি। চার, জম্মু ও কাশ্মীরে নজর রাখবে ভারত, পাকিস্তান এবং স্থানীয় কাশ্মিরী নেতৃত্ব।

শেষ পর্যন্ত সেই চুক্তি ভেস্তে যায়। ২০০৪ সালে একটি সাক্ষাৎকারে আগরা চুক্তি ভেস্তে যাওয়ার জন্য ভারতকেই দায়ী করেন মুশারফ। তিনি বলেন, ‘‘আমায় বলা হয়েছিল, ভারতীয় মন্ত্রিসভা এই চুক্তিতে সায় দেয়নি।’’ অন্য একটি সূত্র দাবি করে, এই চুক্তি সইয়ে বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছিলেন কাশ্মীরের বিচ্ছিন্নতাবাদী নেতা সৈয়দ আলি শাহ গিলানি। ভারতীয় গুপ্তচর সংস্থা (রিসার্চ অ্যান্ড অ্যানালিসিস উইং)-এর প্রাক্তন প্রধান এএস দুলাত ২০১৫ সালে দাবি করেছিলেন, তৎকালীন উপপ্রধানমন্ত্রী লালকৃষ্ণ আডবাণীর জন্যই আগরায় চুক্তি সই হয়নি। মুশারফের জন্য নৈশভোজের আয়োজন করেছিলেন আডবাণী। সেখানে দাউদের প্রসঙ্গ তুলেছিলেন। তাতেই নাকি অন্য পথে বয়েছিল স্রোত।

তবে রাজনৈতিক মহলের একটা বড় অংশ মনে করে, বাজপেয়ীই আর বিশ্বাস করতে পারেননি মুশারফকে। ১৯৯৯ সালের ফেব্রুয়ারিতে লাহোরে গিয়ে শান্তির কথা বলেছিলেন। তিন মাসও কেটেছিল না। কার্গিল দিয়ে ভারতে অনুপ্রবেশ করে মুশারফের নেতৃত্বাধীন পাক সেনা। সেই মুশারফ আর নাকি আস্থা রাখতে চাননি প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী বাজপেয়ী। অগত্যা খালি হাতে ইসলামাবাদ ফিরতে হয়েছিল মুশারফকে। পাকিস্তানে গিয়ে মুখ পুড়েছিল তাঁর। দেশে আর্থিক সংস্কারের জন্য অনেক নীতি এনেছিলেন মুশারফ। সে জন্য প্রশংসাও পেয়েছিলেন। কিন্তু প্রতিবেশী দেশের সঙ্গে সৌহার্দ্য গড়ে তোলার কৃতিত্ব অধরাই থেকে গিয়েছে প্রাক্তন সেনাপ্রধানের।

সূত্র: আনন্দবাজার

জনপ্রিয় সংবাদ

বাংলাদেশের উন্নয়ন বিএনপির হাতেই সম্ভব: তারেক রহমান

বাংলাদেশের উন্নয়ন বিএনপির হাতেই সম্ভব: তারেক রহমান

ইসরাইলকে অস্ত্র সরবরাহ ঠেকাতে জেনোয়া বন্দরে সৌদি জাহাজ আটক

ইসরাইলকে অস্ত্র সরবরাহ ঠেকাতে জেনোয়া বন্দরে সৌদি জাহাজ আটক

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনে নিয়ে সংশয়-নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনে নিয়ে সংশয়-নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী

দেশে মব সহিংসতা নিয়ে ৮০% মানুষের উদ্বেগ: জরিপ

দেশে মব সহিংসতা নিয়ে ৮০% মানুষের উদ্বেগ: জরিপ

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন মামলায় গোয়ালন্দে ৪ আ.লীগ নেতা গ্রেফতার

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন মামলায় গোয়ালন্দে ৪ আ.লীগ নেতা গ্রেফতার

সর্বশেষ সংবাদ

বঙ্গবন্ধুর বাড়ি ভাঙার ঘটনা নিয়ে কাদের সিদ্দিকীর হুঁশিয়ারি

বঙ্গবন্ধুর বাড়ি ভাঙার ঘটনা নিয়ে কাদের সিদ্দিকীর হুঁশিয়ারি

পাকিস্তানের ভারী বৃষ্টিতে ৩৫০-এর বেশি নিহত

পাকিস্তানের ভারী বৃষ্টিতে ৩৫০-এর বেশি নিহত

আসন ভাগাভাগি নিয়ে গুজবের বিরুদ্ধে এনসিপির প্রতিবাদ

আসন ভাগাভাগি নিয়ে গুজবের বিরুদ্ধে এনসিপির প্রতিবাদ

সত্যিকারের ধন-সম্পদ আল্লাহর ভয়

সত্যিকারের ধন-সম্পদ আল্লাহর ভয়

বিদেশে কূটনৈতিক মিশন থেকে রাষ্ট্রপতির ছবি সরানোর নির্দেশ

বিদেশে কূটনৈতিক মিশন থেকে রাষ্ট্রপতির ছবি সরানোর নির্দেশ

এ সম্পর্কিত আরও পড়ুন

পাকিস্তানের ভারী বৃষ্টিতে ৩৫০-এর বেশি নিহত

পাকিস্তানের ভারী বৃষ্টিতে ৩৫০-এর বেশি নিহত

পাকিস্তানের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলে ভারী বৃষ্টিপাতে আকস্মিক বন্যা ও ভূমিধসের ঘটনা ঘটেছে, যার ফলে মৃতের সংখ্যা ৩৫০ ছাড়িয়েছে। খাইবার পাখতুনখোয়ায় মারা গেছেন অন্তত ৩২৮ জন। এখনো বহু মানুষ নিখোঁজ রয়েছে এবং মৃতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে। সংবাদমাধ্যম জিও নিউজের প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে, বন্যা ও ভূমিধসের কারণে বুনের, সোয়াত, মানসেহরা, বাজাউর এবং বাটাগ্রামে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। ঘরবাড়ি, দোকানপাট ও গুরুত্বপূর্ণ অবকাঠামো ধ্বংস হয়েছে। উদ্ধার

পাকিস্তানে বন্যা-ভূমিধসে নিহত বেড়ে ৩০৭ জন

পাকিস্তানে বন্যা-ভূমিধসে নিহত বেড়ে ৩০৭ জন

পাকিস্তানে ভারী বৃষ্টিপাত, আকস্মিক বন্যা ও ভূমিধসে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৩০৭ জনে পৌঁছেছে। আহত হয়েছেন আরও কয়েক ডজন মানুষ। শনিবার (১৬ আগস্ট) প্রাদেশিক দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষ (পিডিএমএ) এই তথ্য নিশ্চিত করেছে। দেশটির খাইবার পাখতুনখোয়া প্রদেশের বুনের, বাজাউর ও বাটগ্রামে সবচেয়ে বেশি ক্ষয়ক্ষতি ও প্রাণহানির ঘটনা ঘটেছে। পিডিএমএ জানিয়েছে, নিহতদের মধ্যে ২৭৯ জন পুরুষ, ১৫ জন নারী এবং ১৩ জন শিশু রয়েছে।

ট্রাম্প-পুতিন বৈঠক: ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধের সম্ভাবনা

ট্রাম্প-পুতিন বৈঠক: ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধের সম্ভাবনা

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন শুক্রবার কয়েক ঘণ্টা বৈঠকে বসেন। বৈঠকের পর উভয় নেতা সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত হন এবং বৈঠককে ‘ইতিবাচক’ হিসেবে বর্ণনা করেন। সংবাদ সম্মেলনে ট্রাম্প জানান, তারা বিভিন্ন বিষয়ে একমত হয়েছেন, তবে কিছু বড় ইস্যুতে একমত হতে না পারায় কোনো চুক্তি হয়নি। তিনি বলেন, বৈঠকের আলোচনায় রাশিয়ার পক্ষের চাহিদা অনুযায়ী ইউক্রেনকে কিছু ভূখণ্ড দিতে হতে

পুতিন-ট্রাম্প বৈঠক যুক্তরাষ্ট্রের আলাস্কায়

পুতিন-ট্রাম্প বৈঠক যুক্তরাষ্ট্রের আলাস্কায়

যুক্তরাষ্ট্রের আলাস্কায় রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন এবং সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প কয়েক ঘণ্টা স্থায়ী বৈঠকে বসেন। বৈঠকটি ট্রাম্প ‘ইতিবাচক’ হিসেবে আখ্যায়িত করেন, তবে কোনো চুক্তি বা যুদ্ধবিরতির ঘোষণা এ সময় আসেনি। সংবাদ সম্মেলনে পুতিন বলেন, তারা বিভিন্ন বিষয়ে সহমত পোষণ করেছেন, তবে স্পষ্ট করেননি কোন বিষয়ে। তিনি আরও উল্লেখ করেন, যদি দীর্ঘস্থায়ী কোনো চুক্তি করতে হয়, তাহলে ইউক্রেনে হামলার মূল

পাকিস্তানে মেঘভাঙা বৃষ্টি, দুইদিনে নিহত ২০০

পাকিস্তানে মেঘভাঙা বৃষ্টি, দুইদিনে নিহত ২০০

পাকিস্তানে হঠাৎ মেঘভাঙা বৃষ্টি ও এর ফলে সৃষ্ট আকস্মিক বন্যায় ভয়াবহ পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে। মাত্র দুইদিনে দেশটিতে প্রাণ হারিয়েছেন অন্তত ২০০ জন। সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে খাইবার পাখতুনখোয়া প্রদেশের বুনের, বাজাউর ও বাটগ্রাম অঞ্চল। স্থানীয় প্রশাসনের বরাত দিয়ে জানানো হয়েছে, বৃহস্পতিবার থেকে শুরু হওয়া অতিভারী বৃষ্টিপাতে বহু মানুষ ভূমিধসে চাপা পড়েছেন। কেবল শুক্রবার পর্যন্ত বুনের জেলাতেই ১৫৭ জনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে।