নোয়াখালীর বেগমগঞ্জে সড়কে গৃহবধূ শাহনাজ আক্তার পিংকিকে নির্মমভাবে ছুরিকাঘাতে হত্যার ঘটনায় পুলিশ প্রধান আসামি সাইফুল সাইফুল্ল্যাহ ওরফে খালেদকে গ্রেপ্তার করেছে। মঙ্গলবার (২৪ ডিসেম্বর) দুপুরে তাকে নোয়াখালী চীফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে সোপর্দ করা হয়।
গ্রেপ্তারের আগে আসামি খালেদ নরসিংদীর মনোহরদী থানাধীন মৌলভীবাজার এলাকার নলুয়া জামে মসজিদে আত্মগোপন করেছিল। পুলিশ তথ্যপ্রযুক্তির মাধ্যমে তার অবস্থান শনাক্ত করে সোমবার সন্ধ্যায় অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেপ্তার করে।
নিহত পিংকি (৩০) উপজেলার চৌমুহনী পৌরসভার হাজীপুর এলাকার বাসিন্দা এবং কুয়েত প্রবাসী জাহাঙ্গীর আলমের স্ত্রী। তাদের সংসারে দুই সন্তান রয়েছে। পারিবারিক সূত্রে জানা যায়, খালেদ পিংকির দূর সম্পর্কের চাচাতো দেবর এবং একই বাড়িতে বাস করত।
এক বছর আগে পিংকির মোবাইল ঠিক করার সময় খালেদ তার ব্যক্তিগত ছবি ও ভিডিও নিজের মুঠোফোনে সংরক্ষণ করে। এরপর ব্ল্যাকমেইলিংয়ের মাধ্যমে সাত লাখ টাকা আদায় করে এবং অবৈধ সম্পর্ক গড়ার চেষ্টা চালায়। এতে ব্যর্থ হয়ে গত ১৭ ডিসেম্বর চৌমুহনী পৌরসভার হাজীপুর এলাকায় প্রকাশ্য সড়কে পিংকিকে ছুরিকাঘাতে হত্যা করে। একই সময়ে তার শ্বশুর রেজাউল হককেও (৮০) কুপিয়ে জখম করে।
ঘটনার পর খালেদ তাবলিগ জামায়াতে যোগ দিয়ে বিভিন্ন স্থানে আত্মগোপন করেছিল। পুলিশের অনুসন্ধানে জানা যায়, হত্যাকাণ্ডের পর ফেনী থেকে ঢাকার কাকরাইল মসজিদে গিয়ে তাবলিগে যোগ দেয়। সেখান থেকে নরসিংদীর নলুয়া জামে মসজিদে যায়।
নোয়াখালীর পুলিশ সুপার মো. আবদুল্লাহ আল ফারুক জানান, মামলার প্রধান আসামিকে আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে এবং অন্যান্য আসামিদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে। নোয়াখালীর বেগমগঞ্জে সড়কে গৃহবধূ শাহনাজ আক্তার পিংকিকে নির্মমভাবে ছুরিকাঘাতে হত্যার ঘটনায় পুলিশ প্রধান আসামি সাইফুল সাইফুল্ল্যাহ ওরফে খালেদকে গ্রেপ্তার করেছে। মঙ্গলবার (২৪ ডিসেম্বর) দুপুরে তাকে নোয়াখালী চীফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে সোপর্দ করা হয়।
গ্রেপ্তারের আগে আসামি খালেদ নরসিংদীর মনোহরদী থানাধীন মৌলভীবাজার এলাকার নলুয়া জামে মসজিদে আত্মগোপন করেছিল। পুলিশ তথ্যপ্রযুক্তির মাধ্যমে তার অবস্থান শনাক্ত করে সোমবার সন্ধ্যায় অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেপ্তার করে।
নিহত পিংকি (৩০) উপজেলার চৌমুহনী পৌরসভার হাজীপুর এলাকার বাসিন্দা এবং কুয়েত প্রবাসী জাহাঙ্গীর আলমের স্ত্রী। তাদের সংসারে দুই সন্তান রয়েছে। পারিবারিক সূত্রে জানা যায়, খালেদ পিংকির দূর সম্পর্কের চাচাতো দেবর এবং একই বাড়িতে বাস করত।
এক বছর আগে পিংকির মোবাইল ঠিক করার সময় খালেদ তার ব্যক্তিগত ছবি ও ভিডিও নিজের মুঠোফোনে সংরক্ষণ করে। এরপর ব্ল্যাকমেইলিংয়ের মাধ্যমে সাত লাখ টাকা আদায় করে এবং অবৈধ সম্পর্ক গড়ার চেষ্টা চালায়। এতে ব্যর্থ হয়ে গত ১৭ ডিসেম্বর চৌমুহনী পৌরসভার হাজীপুর এলাকায় প্রকাশ্য সড়কে পিংকিকে ছুরিকাঘাতে হত্যা করে। একই সময়ে তার শ্বশুর রেজাউল হককেও (৮০) কুপিয়ে জখম করে।
ঘটনার পর খালেদ তাবলিগ জামায়াতে যোগ দিয়ে বিভিন্ন স্থানে আত্মগোপন করেছিল। পুলিশের অনুসন্ধানে জানা যায়, হত্যাকাণ্ডের পর ফেনী থেকে ঢাকার কাকরাইল মসজিদে গিয়ে তাবলিগে যোগ দেয়। সেখান থেকে নরসিংদীর নলুয়া জামে মসজিদে যায়।
নোয়াখালীর পুলিশ সুপার মো. আবদুল্লাহ আল ফারুক জানান, মামলার প্রধান আসামিকে আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে এবং অন্যান্য আসামিদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।
আপনার মতামত লিখুন :
বি: দ্র: প্রিয় পাঠক সমালোচনা আপনার অধিকার । তবে ভাষাটাও মার্জিত হতে হবে। সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ ।