রাবিতে ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির মোমবাতি প্রজ্জ্বলন

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশিত: সোমবার ২৫শে মার্চ ২০১৯ ১১:৩৭ অপরাহ্ন
রাবিতে ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির মোমবাতি প্রজ্জ্বলন

‘শুধীতে হবে জন্মের ঋণ’ “চলে এসো আলোর মিছিলে” এই শ্লোগানে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে (রাবি) জাতীয় গণহত্যা দিবস উপলক্ষে মোমবাতি প্রজ্জ্বলন করেছে একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটি রাবি শাখা। সোমবার সন্ধ্যা ৭ টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় শহিদ মিনারে এ কর্মসূচি পালন করেছে সংগঠনটি।

একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির সাধারণ সম্পাদক মামুন-অর-রশিদের সঞ্চালনায় মোমবাতি প্রজ্জ্বলন শেষে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য আনন্দ কুমার সাহা বলেন, ‘২৫ মার্চ রাতের চিত্র আমরা টেলিভিশনে ও জেনোসাইডে দেখেছি, কিভাবে নৃশংসভাবে মানুষকে হত্যা করা হয়েছে! আকস্মিকভাবে পাকিস্তানি সেনারা নির্বিচারে হত্যাকান্ড চালিয়ে এক লক্ষ মানুষকে হত্যা করে। জাতির জনকের কন্যা দেশরত্ন শেখ হাসিনা তিনিই প্রথম, যিনি যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের জন্য স্যার হয়েছিলেন এবং বিচার কার্য চালিয়ে যাচ্ছেন। 

ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির প্রতিষ্ঠাতা শহিদ জননী জাহানারা ইমাম তিনি বাংলার মানুষকে একত্রিত করেছিলেন যুদ্ধাপরাধীদের বিচার করবার জন্য। ৭ মার্চের ভাষণ ও আর্ন্তজাতিক মাতৃভাষা দিবসকে ইউনেস্কো স্বীকৃতি দিয়েছে, তেমনিভাবে বাঙ্গালিরা স্বোচ্চার হয়েছে ২৫ মার্চ কে গণহত্যা ও জেনোসাইড দিবস হিসেবে স্বীকৃতি পাওয়ার জন্য।’ এসময় তিনি এ দিনটি খুব তাড়াতাড়ি আন্তর্জাতিক দিবস হিসেবে স্বীকৃতি পাবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন। অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন আইন বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মো. শিবলী ইসলাম, একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির রাবি শাখার সভাপতি রবিউল ইসলাম, রাবি ছাত্রলীগের সভাপতি গোলাম কিবরিয়া, সাধারণ সম্পাদক ফয়সাল আহমেদ রুনু প্রমুখ।

ইনিউজ ৭১/টি.টি. রাকিব