টাইগার ক্রিকেটের সম্ভাবনাময় পেসারদের একজন কাজী অনিক। ২০১৮ অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপে গতির ঝলক দেখিয়ে নজরে আসেন সবার। তার আগে বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগে (বিপিএল) জায়গা করে নেন এই পেসার। ২০১৭ সালে প্রথমবার রাজশাহী কিংসের হয়ে খেলেছেন, এরপর ঢাকা ডায়নামাইটসের হয়ে খেলার সুযোগ পেলেও খেলতে পারেননি চোটে পড়ে।
তবে ২০১৮ সালের নভেম্বরে কক্সবাজারে জাতীয় লিগ খেলার সময় ডোপ পরীক্ষার জন্য নমুনা দিতে বলা হয়। ৬ নভেম্বর পরীক্ষা শেষে ২০ ডিসেম্বর বিসিবি জানায়, কাজী অনিকের শরীরে নিষিদ্ধ ড্রাগসের উপস্থিতি পাওয়ার কথা। বিসিবির দেয়া তথ্যের সঙ্গে একমত পোষণ করেন অনিকও।
সেই ঘটনার প্রায় দেড় বছর পর আজ রোববার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বিসিবি জানিয়েছে, অনিকের দুই (২) বছর নিষিদ্ধের কথা।বিসবি জানায়, গত ২০১৮ সালের ৬ নভেম্বর কাজী অনিকের ডোপ টেস্ট করানো হয়। ওই পরীক্ষায় তার শরীরে মেথামফেটামিন নামক ড্রাগসের অস্তিত্ব মেলে। যা ২০১৮ সালে আইসিসি নিষিদ্ধ ঔষধের তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করে। অনিক তার দোষ স্বীকার করে নেয়পরীক্ষা শেষে অনিক নিয়মিত খেলেন ঘরোয়া ক্রিকেটে। সবশেষ ২০১৯ মৌসুমে ঢাকা প্রিমিয়ার লিগে (ডিপিএল) মোহামেডানের হয়ে খেলেছেন।
আপনার মতামত লিখুন :
বি: দ্র: প্রিয় পাঠক সমালোচনা আপনার অধিকার । তবে ভাষাটাও মার্জিত হতে হবে। সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ ।