শনিবার, ৪ অক্টোবর, ২০২৫২০ আশ্বিন, ১৪৩২
logo
ENকনভার্টার
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
    • বিশ্বকাপ
    • ক্রিকেট
    • ফুটবল
    • অন্যান্য খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
    • আইন-আদালত
    • সাহিত্য
    • প্রবাস জীবন
    • কৃষি
    • বাংলাদেশে করোনা
    • গনমাধ্যম
    • আবহাওয়া
    • জাতীয় সংসদ নির্বাচন
    • ভাইরাল টপিক
    • অর্থনীতি
    • ব্যবসা ও বাণিজ্য
    • বিজ্ঞান-প্রযুক্তি
    • অপরাধ
    • স্বাস্থ্য
    • ধর্ম
    • বন্যা পরিস্থিতি
    • জনদুর্ভোগ
    • প্রতিবেশী
    • পর্যটন
    • মজার খবর
    • শিক্ষা
    • শেয়ার বাজার
    • চাকুরী
    • লাইফস্টাইল
অনুসন্ধান
logo
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
logo
  • হোম
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
  • অনুসন্ধান করুন
  • সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা
Logo

সম্পাদক : মোঃ শওকত হায়দার (জিকো)

প্রকাশক : ইনিউজ৭১ মিডিয়া লিমিটেড

হাউজ: নাম্বার ৫৫ , দ্বিতীয় তলা, রোড নাম্বার ৬/এ , সেক্টর - ১২ উত্তরা, ঢাকা - ১২৩০ ।

ফোন: +880 258 053 897, ইমেইল: [email protected] , [email protected]

গোপনীয়তার নীতি

ব্যবহারের শর্তাবলি

যোগাযোগ

আমাদের সম্পর্কে

আমরা

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

স্বত্ব © ইনিউজ৭১.কম

ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

বাংলাদেশে করোনা

দেশে বেশির ভাগ মৃত্যুই করোনা উপসর্গ নিয়ে

Ziaul Hoque
জিয়াউল হক, নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ২ জুন ২০২০, ৭:৩৬

শেয়ার করুনঃ
দেশে বেশির ভাগ মৃত্যুই করোনা উপসর্গ নিয়ে
বাংলাদেশে করোনা
https://enews71.com/storage/ads/01JR36BQSKCPE69WB8Z3TARXE3.jpg

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

https://enews71.com/storage/ads/01JR3CX28Y9BM01PRE4TXCNDWF.jpg
সরকারি হিসাবের চেয়ে করোনাভাইরাসের উপসর্গ নিয়ে মৃতের সংখ্যা অনেক বেশি। সরকারি হিসাবে এ পর্যন্ত করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন ৬৭২ জন। আর উপসর্গ নিয়ে মৃতের সংখ্যা প্রায় এক হাজার।

জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের মতে, যাদের উপসর্গ ছিল; কিন্তু পরীক্ষা করাতে না পারায় করোনা নিশ্চিত হয়নি, চিকিৎসাসেবার জন্য এ ধরনের রোগীর স্বজনরা হাসপাতালের দ্বারে দ্বারে ঘুরেছেন। চিকিৎসা পাননি। তাদের অধিকাংশই অশেষ কষ্ট ভোগ করে ধীরে ধীরে মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়েছেন। এরপর তাদের দেহে কোভিড-১৯’র সংক্রমণ নিশ্চিত হওয়া গেছে।

বিশেষজ্ঞদের মতে, উপসর্গ নিয়ে মৃত্যু বলা একপ্রকার দায় এড়ানোর চেষ্টা। কারণ উপসর্গ নিয়ে যাদের মৃত্যু হয়েছে, তারা মূলত করোনায় মারা গেছেন। যখন একটি দেশে এ ধরনের মহামারী বিরাজ করে, তখন উপসর্গ নিয়ে মৃত্যু- এ কথা বলার কোনো যৌক্তিকতা থাকে না।

আরও

৯০ কোটি চীনা নাগরিক করোনা আক্রান্ত

৯০ কোটি চীনা নাগরিক করোনা আক্রান্ত
এ প্রসঙ্গে রোগতত্ত্ব, রোগনিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠান-আইইডিসিআর’এর সাবেক প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ডা. মুসতাক হোসেন যুগান্তরকে বলেন, উপসর্গ নিয়ে মৃত্যু প্রসঙ্গে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মন্তব্য হল- তারা মূলত এই রোগেই মারা গেছেন। তবে উপসর্গগুলো পর্যালোচনা করে একজন চিকিৎসককে এ মন্তব্য করতে হবে।

গবেষণায় দেখা গেছে, উপসর্গ নিয়ে মৃতদের মধ্যে ৮৮ জনের (২৩ ভাগ) কোনো রকম নমুনা সংগ্রহ করা হয়নি, ২৯৮ জনের (৭৭ ভাগ) নমুনা সংগ্রহ করে ল্যাবে পাঠানো হয়েছিল। এই ২৯৮টি নমুনার মধ্যে ২৬৫টি (৮৯ ভাগ) সংগৃহীত হয়েছে মৃত্যুর পরে। আর মাত্র ৩৩টি নমুনা (১১ ভাগ) সংগৃহীত হয়েছে মৃত্যুর আগে। অর্থাৎ ৩৮৬ জনের মধ্যে মাত্র ৩৩ জনের (৮.৬ ভাগ) থেকে জীবিত অবস্থায় নমুনা সংগ্রহ করা সম্ভব হয়। এই রোগীদের ১৩.৯৩ ভাগের মৃত্যু হয় ভর্তি হওয়ার মাত্র ১ ঘণ্টার মধ্যে। ৬ ঘণ্টার মধ্যে (কিন্তু ১ ঘণ্টার বেশি) মৃত্যু হয় ২১.৩১ ভাগ রোগী, ৬ ঘণ্টা থেকে ১২ ঘণ্টার মধ্যে মৃত্যু হয় ২২.১৩ ভাগ, আর ১২ ঘণ্টা থেকে ১ দিনের মধ্যে মৃত্যু হয় ২৩.৭৭ ভাগ। অর্থাৎ হাসপাতালের করোনা বা আইসোলেশন ওয়ার্ডে ভর্তির প্রথমদিনেই মারা গেছেন ৮১.১ ভাগ রোগী, আর ১ দিন থেকে ২ দিনের মধ্যে মৃত্যু হয় ১০.৬৬ ভাগ।

উপসর্গ নিয়ে মৃতদের মধ্যে ১৪ জন (৩.৯০ ভাগ) ব্যক্তিকে বাসার বাইরে রাস্তার ধারে, মসজিদে, বাজারে, উপকূলে, চা বাগানে, বাসার সামনে, হাসপাতালের বাইরে মৃত অবস্থায় পাওয়া যায়। ক্ষেত্রবিশেষ লাশ দীর্ঘ সময় ওভাবেই পড়ে ছিল। পুলিশ প্রশাসনের পক্ষ থেকে লাশ উদ্ধারের আগে কেউই মৃত দেহের কাছে যায়নি।

৮ মার্চ থেকে ১৩ মে পর্যন্ত উপসর্গ নিয়ে ৯২৯ জনের মৃত্যু হয়েছে বলে এক গবেষণা প্রতিবেদনে জানিয়েছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সেন্টার ফর জেনোসাইড স্টাডিজ (সিজিএস)। ইউএনডিপির আর্থিক সহায়তায় বাংলাদেশ পিস অবজারভেটরি এবং সিজিএস ১৩ মে এই প্রতিবেদন প্রকাশ করে। এরপর থেকে ১ জুন পর্যন্ত আরও অর্ধশত মানুষ মারা গেছেন উপসর্গ নিয়ে। ফলে উপসর্গ নিয়ে মৃতের সংখ্যা প্রায় এক হাজার বলে জানা গেছে।

আরও

মেরিন ড্রাইভের জঙ্গল থেকে কোটি টাকার ইয়াবা ও আইস উদ্ধার

মেরিন ড্রাইভের জঙ্গল থেকে কোটি টাকার ইয়াবা ও আইস উদ্ধার
এদিকে নেদারল্যান্ডসের ‘গ্রোনিনগেন ইউনিভার্সিটি’তে অধ্যয়নরত শিক্ষার্থী ও গবেষকদের একটি দল বাংলাদেশে করোনা উপসর্গ নিয়ে মৃতদের ওপর একটি গবেষণা প্রতিবেদন প্রকাশ করে ৩০ এপ্রিল। ৮ মার্চ থেকে ৩০ এপ্রিল পর্যন্ত প্রাপ্ত মৃত্যুর ঘটনাগুলোর নানাবিধ তথ্য বিশ্লেষণ করে সামগ্রিক পরিস্থিতি তুলে ধরা হয়েছে।

https://enews71.com/storage/ads/01JQ184AJV9F0T856X9BBSG85X.gif
এই দলটি ৮ মার্চ থেকে ৩০ এপ্রিল পর্যন্ত সর্বমোট ৩৮৬টি মৃত্যুর ঘটনা সংকলিত করে। এখানে তারা দেখান, করোনা উপসর্গে মার্চে মারা গেছেন ৭৩ জন এবং এপ্রিলে ৩১৩ জন। যদিও ওই সময়ে সরকারি হিসাবে কোভিড-১৯ পজিটিভ হয়ে মৃত্যু হয়েছে ১৬৮ জনের। এর মধ্যে মার্চে (১৮ মার্চ থেকে ৩১ মার্চ পর্যন্ত) মারা গেছেন ৫ জন এবং এপ্রিলে মারা গেছেন ১৬৩ জন।

করোনা উপসর্গ হিসাবে ৩৭টি মৃত্যুর ক্ষেত্রে পৃথক উপসর্গ বা লক্ষণ উল্লেখ করা হয়নি। তবে বাকি ৩৪৫টি মৃত্যুর ঘটনায় ১৬টি লক্ষণের কথা গণমাধ্যমে প্রকাশিত হয়। জ্বর, কাশি ও শ্বাসকষ্টের বাইরেও যেসব লক্ষণ দেখা গেছে সেগুলো হচ্ছে- সর্দি, ডায়রিয়া, গলাব্যথা, ঠাণ্ডা, বুকে ব্যথা, বমি, মাথাব্যথা, শরীরে ব্যথা, খিঁচুনি, পেটব্যথা, আমাশয় ও কানে ব্যথা, নাক দিয়ে রক্তপাত। মৃত্যু ৩৪৫ জনের মধ্যে ২৬৮ জনেরই জ্বর ছিল, ২৩৫ জনের ছিল শ্বাসকষ্ট, ১৩৮ জনের ছিল সর্দির লক্ষণ ছিল। জ্বর, কাশি, শ্বাসকষ্ট ও সর্দি- এই চার লক্ষণের কমপক্ষে দুটি ছিল ২৪৬ জনের, কমপক্ষে তিনটি ছিল ১৪৯ জনের। করোনা উপসর্গে সারা দেশে মৃতদের মধ্যে ২৬৫ জন পুরুষ এবং ১০৯ জন নারী (১১ জনের তথ্য পাওয়া যায়নি)। অর্থাৎ শতকরা ৭১ ভাগ পুরুষ ও ২৯ ভাগ নারী। তবে কোভিড-১৯ আক্রান্ত হয়ে যে ১৬৮ জনের মৃত্যু হয়, তার মধ্যে শতকরা ৭৩ ভাগ পুরুষ ও ২৭ ভাগ নারী।

কোভিড-১৯ পজিটিভ হওয়া মৃতদের মাঝে ২ শতাংশের মৃত্যু ঘটেছে ১০ বছর কম বয়সি শিশুর। করোনা উপসর্গে মৃতদের ক্ষেত্রে এই হার আরও বেশি, ৬ শতাংশ। ৩০ এপ্রিল পর্যন্ত ২০ জন শিশু করোনা উপসর্গে মারা গিয়েছে। ১০ থেকে ১৯ বছর বয়সী কিশোর-কিশোরী মারা গেছে ২৪ জন বা ৭.৬ শতাংশ। এছাড়া ৪০-৪৯ ও ৫০-৫৯ বছর বয়স গ্রুপে সবচেয়ে বেশি মৃত্যু ঘটেছে, যথাক্রমে ৬০ ও ৬২ জন। শতকরা হারে ১৯ শতাংশ। কোভিড-১৯ পজিটিভে মৃত্যুর ক্ষেত্রে ৪১-৫০ বছর বয়স গ্রুপেও মৃত্যুর হার ১৯ শতাংশ, যা করোনা উপসর্গে ৪০-৪৯ বছর বয়স গ্রুপের মৃত্যুহারের সমান। ৬০ বছরের বেশি বয়স গ্রুপে কোভিড-১৯ পজিটিভে মৃত্যুর হার সবচেয়ে বেশি, ৪২ শতাংশ। তবে উপসর্গে ৬০ বছরের বেশি বয়সীদের মৃত্যুহার ২২ শতাংশ।

গ্রোনিনজেন ইউনিভার্সিটি গবেষকরা জানান, করোনা উপসর্গে মৃত্যুর ঘটনাগুলোর ১৩২টির কোনো পেশাগত তথ্য পাওয়া যায়নি। বাকি ২৫৪ মৃত ব্যক্তির পেশাগত তথ্যে দেখা গেছে, এর মধ্যে কৃষক, নানা ধরনের শ্রমিক (গার্মেন্ট শ্রমিক, চা শ্রমিক, দোকান শ্রমিক, পরিবহন শ্রমিক, নির্মাণ শ্রমিক, ইটভাটা শ্রমিক, গৃহ শ্রমিক, স্টিল শ্রমিক), চালক (রিকশাচালক, ভ্যানচালক, ট্রলিচালক, সিনজিচালক), জেলে, মাঝি এবং দিনমজুর মারা গিয়েছেন ৬৭ জন (২৬.৪ শতাংশ)। এছাড়া শিশু, বৃদ্ধ, অবসরপ্রাপ্ত ব্যক্তি, কর্মক্ষম নন এমন প্রতিবন্ধী মারা গেছেন ৫০ জন। এরপর গৃহিণী মারা গেছে ৩৭ জন (১৪.৬ ভাগ), শিক্ষার্থী মারা গেছে ২৩ জন (৯.০১ ভাগ)। বিভিন্ন ধরনের ব্যবসায়ী (কাপড় ব্যবসায়ী, দোকান ব্যবসায়ী প্রভৃতি) মারা গেছেন ১৮ জন। নানা ধরনের ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী ও বিক্রেতা (মাছ বিক্রেতা, সবজি বিক্রেতা, ডিম বিক্রেতা, হকার ও ফেরিওয়ালা) মারা গেছেন ১১ জন। বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে কর্মরত কর্মচারী মারা গেছেন ১৪ জন। চিকিৎসক, ডেন্টাল সার্জনসহ স্বাস্থ্যকর্মী মারা গেছেন ৭ জন, শিক্ষক ৬ জন, বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ও ব্যাংকের কর্মকর্তা মারা গেছেন ৫ জন, পুলিশ, আনসার, নৌবাহিনীর সদস্য মারা গেছেন ৪ জন এবং সাংবাদিক ও সংস্কৃতিকর্মী মারা গেছেন ৩ জন। ৮ মার্চ থেকে ৩০ এপ্রিল পর্যন্ত ৬১টি জেলায় করোনা উপসর্গে মৃত্যুর ঘটনাগুলো ঘটেছে। সবচেয়ে বেশি ২৫ জন মারা গেছেন নারায়ণগঞ্জ জেলায়। দেশে সংক্রমণ শনাক্তের ওই দুই মাসেই ১০ বা ১০ এর বেশি ব্যক্তি করোনা উপসর্গে মারা গেছেন, সেসব জেলা হচ্ছে- লক্ষ্মীপুর, শরীয়তপুর, পটুয়াখালী, ময়মনসিংহ, বগুড়া, গাজীপুর, টাঙ্গাইল, খুলনা ও চট্টগ্রাম। সবচেয়ে বেশি মৃত্যু ঘটে ১৫ জন নারায়ণগঞ্জ সদরে। এরপর নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জ উপজেলায় ও শরীয়তপুরের নড়িয়া উপজেলায় ৮ জন করে মৃত্যু হয়।

মৃতদের মধ্যে ১৫৬ জন করোনাভাইরাসের উপসর্গে নিজ বাড়িতে, শ্বশুরবাড়িতে, স্বামীর বাড়িতে, বাবার বাড়িতে, ছেলে বা মেয়ের বাড়িতে, কিংবা ভাড়া বাসা বা কর্মস্থলের বাসায় মারা গেছেন। বাসায় যে ১৫৬ জন মারা যান, তার সিংহভাগ অর্থাৎ ৬৪.৭৪ ভাগ বিনা চিকিৎসায় মারা গেছেন। ১৪.১০ ভাগ স্থানীয় চিকিৎসক, পল্লী চিকিৎসক, কবিরাজ, হোমিওপ্যাথি চিকিৎসক, এমনকি তান্ত্রিক চিকিৎসকের কাছে গিয়েছিলেন কিংবা জ্বর, সর্দি, কাশির ওষুধ খেয়েছিলেন। ১২.৮২ ভাগ হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য গিয়েছিলেন এবং সেখান থেকে চিকিৎসা পরামর্শ দিয়ে বাড়িতে পাঠিয়ে দেয়ার পর তারা মারা যান। ৭.০৫ ভাগ হোম কোয়ারেন্টিনে বা প্রাতিষ্ঠানিক কোয়ারেন্টিনে থাকা অবস্থায় মারা গেছেন। আর ১.২৮ ভাগ এক বা একাধিক হাসপাতালে ঘুরে চিকিৎসা না পেয়ে মারা যান।

সূত্রঃ যুগান্তর

সর্বশেষ সংবাদ

১০বছর পূর্তিতে আবাবিল আয়োজন করবে 'হৃদয়ের মাহফিল'

১০বছর পূর্তিতে আবাবিল আয়োজন করবে 'হৃদয়ের মাহফিল'

হিলি স্থলবন্দর পরিদর্শনে বিভাগীয় কমিশনার রফতানি বৃদ্ধির আহ্বান

হিলি স্থলবন্দর পরিদর্শনে বিভাগীয় কমিশনার রফতানি বৃদ্ধির আহ্বান

মহিপুরে সৌন্দর্যবর্ধনে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচির উদ্বোধন

মহিপুরে সৌন্দর্যবর্ধনে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচির উদ্বোধন

হালট্রিপ কেলেঙ্কারির হোতা তাজবীর দেশে ফেরার পর আটক

হালট্রিপ কেলেঙ্কারির হোতা তাজবীর দেশে ফেরার পর আটক

নরসিংদীতে চাঁদাবাজি রোধে প্রতিবাদ, সহকারী পুলিশ সুপারের ওপর হামলা

নরসিংদীতে চাঁদাবাজি রোধে প্রতিবাদ, সহকারী পুলিশ সুপারের ওপর হামলা

জনপ্রিয় সংবাদ

শেখ হাসিনার সঙ্গে যোগাযোগ ঠেকাতে টেলিগ্রাম ও বোটিম বন্ধ!

শেখ হাসিনার সঙ্গে যোগাযোগ ঠেকাতে টেলিগ্রাম ও বোটিম বন্ধ!

সাত জেলায় বন্যার পূর্বাভাস, বাড়ছে নদীর পানি

সাত জেলায় বন্যার পূর্বাভাস, বাড়ছে নদীর পানি

ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনে ১৫০ জন পর্যবেক্ষক পাঠাচ্ছে ইইউ

ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনে ১৫০ জন পর্যবেক্ষক পাঠাচ্ছে ইইউ

শারদীয় দুর্গাপূজা উদযাপনে সম্প্রীতির আহ্বান তারেক রহমানের

শারদীয় দুর্গাপূজা উদযাপনে সম্প্রীতির আহ্বান তারেক রহমানের

নভেম্বর থেকে টিসিবির পণ্য তালিকায় নতুন পাঁচটি পণ্য

নভেম্বর থেকে টিসিবির পণ্য তালিকায় নতুন পাঁচটি পণ্য

এ সম্পর্কিত আরও পড়ুন

সরাইলের স্কুলে শিক্ষার্থীদের ক্লাস নিলেন ইউএনও মো. মোশারফ হোসাইন

সরাইলের স্কুলে শিক্ষার্থীদের ক্লাস নিলেন ইউএনও মো. মোশারফ হোসাইন

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইল উপজেলার কালিকচ্ছ পাঠশালা উচ্চ বিদ্যালয়ে আকস্মিক পরিদর্শনে গিয়ে শিক্ষার্থীদের ক্লাস নেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. মোশারফ হোসাইন। সোমবার সকাল সাড়ে ৯টার দিকে স্কুলে পৌঁছে তিনি শিক্ষার্থীদের সঙ্গে সরাসরি ক্লাসে অংশ নেন এবং তাদের পড়াশোনা, খাওয়া, ঘুম, খেলাধুলা ও ইবাদতের গুরুত্ব নিয়ে আলোচনা করেন। পরিদর্শনের সময় তিনি শিক্ষার্থীদের নানা সমস্যার কথা শুনে সমাধানের আশ্বাস দেন এবং শিক্ষার্থীদের উৎসাহিত করেন যাতে

কুয়াকাটায় জেলেদের জন্য জরিপ ও নিবন্ধন কর্মশালা অনুষ্ঠিত

কুয়াকাটায় জেলেদের জন্য জরিপ ও নিবন্ধন কর্মশালা অনুষ্ঠিত

পটুয়াখালীর কুয়াকাটায় উপজেলা পর্যায়ে যৌথভাবে DOF এবং MMO এর উদ্যোগে মাঠ পর্যায়ে বেসলাইন জরিপ ও নৌকা নিবন্ধন বিষয়ক একটি কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বুধবার দুপুরে হোটেল মিয়াদ ইন্টারন্যাশনালে এই কর্মশালার আয়োজন করা হয়। কর্মশালায় জেলার বিভিন্ন উপজেলার মৎস্য কর্মকর্তারা এবং শতাধিক জেলে অংশগ্রহণ করেন। কলাপাড়া সিনিয়র উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা এই কর্মশালার আয়োজন করেন এবং সাসটেইনেবল মেরিন ফিশারিজ প্রকল্পের অর্থায়নে এটি পরিচালিত হয়।

মেরিন ড্রাইভের জঙ্গল থেকে কোটি টাকার ইয়াবা ও আইস উদ্ধার

মেরিন ড্রাইভের জঙ্গল থেকে কোটি টাকার ইয়াবা ও আইস উদ্ধার

কক্সবাজারের টেকনাফে যৌথ অভিযানে কোস্ট গার্ড ও র‍্যাব সদস্যরা গোপন সংবাদের ভিত্তিতে জঙ্গলের ভেতর থেকে প্রায় সাড়ে ১২ কোটি টাকা মূল্যের মাদকদ্রব্য উদ্ধার করেছে। উদ্ধারকৃত দ্রব্যের মধ্যে ছিল এক লাখ ৩০ হাজার পিস ইয়াবা, এক কেজি ইয়াবা তৈরির সম্ভাব্য কাঁচামাল ও এক কেজি ক্রিস্টাল মেথ বা আইস। বুধবার দিবাগত রাত আড়াইটার দিকে টেকনাফের মহেশখালীয়া পাড়া মেরিন ড্রাইভ সড়কের পাশে হ্যাচারি সংলগ্ন

বিশ্বব্যাপী করোনায় জরুরি অবস্থার সমাপ্তি

বিশ্বব্যাপী করোনায় জরুরি অবস্থার সমাপ্তি

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) ঘোষণা দিয়েছে, কোভিড-১৯ এখন বিশ্বব্যাপী স্বাস্থ্য জরুরি অবস্থা প্রতিনিধিত্ব করে না। আজ শুক্রবার বিবিসির এক অনলাইন প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।  কর্মকর্তারা বলছেন, ২০২১ সালের জানুয়ারিতে এ ভাইরাসে প্রতি সপ্তাহে মৃত্যুর হার সর্বোচ্চ চূড়ায় ছিল। সেই সময় প্রতি সপ্তাহে করোনায় প্রাণহানি হয়েছে এক লাখের বেশি। সেখান থেকে মৃত্যু প্রতি সপ্তাহে তিন হাজার ৫০০ জনে নেমেছে।  ডব্লিউএইচও-এর প্রধান বলেন,

বিশ্বে মৃত্যু বাড়ল করোনায়, কমেছে শনাক্ত

বিশ্বে মৃত্যু বাড়ল করোনায়, কমেছে শনাক্ত

করোনায় বিশ্বব্যাপী গত ২৪ ঘণ্টায় আরও ৬৪০ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ সময় আক্রান্ত হয়েছেন ৮৩ হাজার ৭৫৯ জন। সুস্থ হয়েছেন ১ লাখ ৪৯ হাজার ৫১১ জন। শুক্রবার (২৪ মার্চ) সকালে করোনার হিসাব রাখা ওয়েবসাইট ওয়ার্ল্ডোমিটারস থেকে এ তথ্য পাওয়া যায়। এদিকে, গত ২৪ ঘণ্টায় করোনায় সবচেয়ে বেশি মৃত্যু ও আক্রান্তের ঘটনা ঘটেছে যুক্তরাষ্ট্রে। এ সময় দেশটিতে মৃত্যু হয়েছে ২০০ জনের এবং আক্রান্ত