প্রকাশ: ৫ জানুয়ারি ২০১৯, ২১:৫২
বগুড়ার আদমদীঘি-সান্তাহার ও এর আশপাশ এলাকার পোষ্ট আফিসের ডাকবক্সেগুলো আগেরমত আর ব্যবহার হয়না। বাক্স্রগুলো সুধু কালের স্বাক্ষী হয়ে আছে। আগেরমত আর ডাকবক্সেগুলেতে চিঠি পরেনা। তবে ডাক বিভাগের রেলওয়ে মেইল সাভির্সের মাধ্যমে চিঠিপত্রের আদান- প্রদান প্রায় আগের মত চলছে। ফলে সেখানে লোকবল সংকটের কারনে কাজকর্ম ব্যাহত হয় বলে জানাগাছে। এক সময় দেশ-বিদেশ দুরের কারোও সাথে যোগাযোগের একমাত্র মাধ্যমছিল ডাকবিভাগ। ডাকযোগে চিঠিপত্র দিয়ে দুরের প্রয়োজনীয় কাজ মিটানো হত এবং প্রিয়জনদের খোজ খবর নেওয়া হত। এক সপ্তাহ, দু-সপ্তাহ এমনকি এক মাস পর চিঠি পৌছিলেও এ যোগাযোগ ব্যবস্থার কদরছিল সবার কাছে। বাড়ীর সামনে ডাবিভাগের রানার-বা পিয়ন দেখলেই মনে হতো সু-সংবাদ না হয় দুঃসংবাদ এসেছে। আধুনিকতায় ছোওয়ায় ফ্যাক্স্র, ইমেই, মোবাইল ফোন উন্নতপ্রযুক্তির ব্যাবহারে মানুষের হিৃদয় থেকে হারিয়ে গাছে চিঠি লেখার ভাষা।
মোবাইল ফোনে মহর্তের মধ্যে দুরেরও কাছের এবং বিদেশে প্রবাসী আপনজনের খবরা-খবর নেওয়া হচ্ছে। ফলে পোষ্ট আফিসের ডাকবক্স্রগুলো সুধু কালের স্বাক্ষী। আগেরমত আর ডাবক্সেগুলোতে চিঠি পরেনা। তবে ডাক বিভাগের রেলওয়ে মেইল সাভির্সের মাধ্যমে চিঠিপত্রের আদান- প্রদান প্রায় আগের মত চললেও সে এখানে লোকবল সংকটের কারনে কাজকর্ম ব্যাহত হচ্ছে বলে জানাগাছে। এই রেলওয়ে মেইল সাভির্স ২৪ ঘন্টা খোলা থাকে। এই মেইল সাভির্সের মাধ্যেমে স্কুল, কলেজের ছাত্র-ছাত্রীদের পরীক্ষার খাতা,সরকারী অফিস, আদালতের জরুরী চিঠিপত্র, রেসরকারী এনজিও ঔষধ কোম্পানীর চিঠি দেশের বিভিন্ন স্থানে পাঠানো হয়। এখানে সবমিলে ২৬ জন লোক প্রয়োজন। কিন্ত আছে মাত্র ৯/১০ জন। ফলে এখানে কাজকর্ম ব্যাহত হচ্ছে বলে জানিয়েছেন ওই বিভাগের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা। সান্তাহার পোষ্ট মাষ্টার আলী আকবরের সাথে কথা বললে তিনি বলেন চিটি পত্রের চাপ কম তবে পার্সেল ,বীমা,পরীক্ষার খাত, স পত্রে মত কাজগুলো বেশী হচ্ছে।
ইনিউজ ৭১/টি.টি. রাকিব