মঙ্গলবার, ৯ ডিসেম্বর, ২০২৫২৫ অগ্রহায়ণ, ১৪৩২
logo
ENকনভার্টার
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
    • বিশ্বকাপ
    • ক্রিকেট
    • ফুটবল
    • অন্যান্য খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
    • আইন-আদালত
    • সাহিত্য
    • প্রবাস জীবন
    • কৃষি
    • বাংলাদেশে করোনা
    • গনমাধ্যম
    • আবহাওয়া
    • জাতীয় সংসদ নির্বাচন
    • ভাইরাল টপিক
    • অর্থনীতি
    • ব্যবসা ও বাণিজ্য
    • বিজ্ঞান-প্রযুক্তি
    • অপরাধ
    • স্বাস্থ্য
    • ধর্ম
    • বন্যা পরিস্থিতি
    • জনদুর্ভোগ
    • প্রতিবেশী
    • পর্যটন
    • মজার খবর
    • শিক্ষা
    • শেয়ার বাজার
    • চাকুরী
    • লাইফস্টাইল
অনুসন্ধান
logo
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
logo
  • হোম
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
  • অনুসন্ধান করুন
  • সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা
Logo

সম্পাদক : মোঃ শওকত হায়দার (জিকো)

প্রকাশক : ইনিউজ৭১ মিডিয়া লিমিটেড

হাউজ: নাম্বার ৫৫ , দ্বিতীয় তলা, রোড নাম্বার ৬/এ , সেক্টর - ১২ উত্তরা, ঢাকা - ১২৩০ ।

ফোন: +880 258 053 897, ইমেইল: [email protected] , [email protected]

গোপনীয়তার নীতি

ব্যবহারের শর্তাবলি

যোগাযোগ

আমাদের সম্পর্কে

আমরা

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

স্বত্ব © ইনিউজ৭১.কম

ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

বাংলাদেশ

এশিয়ার সবচেয়ে বড় আমগাছ দেখতে পর্যটকদের ভিড়

Ziaul Hoque
জিয়াউল হক, নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ২১ নভেম্বর ২০২২, ০:৭

শেয়ার করুনঃ
এশিয়ার সবচেয়ে বড় আমগাছ দেখতে পর্যটকদের ভিড়
পর্যটক
https://enews71.com/storage/ads/01JR36BQSKCPE69WB8Z3TARXE3.jpg

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

https://enews71.com/storage/ads/01JR3CX28Y9BM01PRE4TXCNDWF.jpg

ঠাকুরগাঁও জেলার পাঁচটি উপজেলায় ছড়িয়ে রয়েছে ঐতিহ্যবাহী অসংখ্য দর্শনীয় বিষয়। এর মধ্যে রয়েছে আলোচিত ঐতিহ্যবাহী ২০০ বছরের পুরোনো সূর্যপুরী আমগাছ। ফলে এটি এশিয়া মহাদেশের সবচেয়ে বড় আমগাছের স্বীকৃতি পেয়েছে। ভারতের সীমান্তবর্তী উপজেলা বালিয়াডাঙ্গীর হরিণমারী (নয়াপাড়া) গ্রামে বিশাল এ আমগাছটির অবস্থান। প্রায় ২ দশমিক ৫ বিঘাজুড়ে বিস্তৃত সূর্যপুরী গাছটি। প্রায় ৮০ থেকে ৯০ ফুট উঁচু এ গাছের পরিধি প্রায় ৩৫ ফুট।

সরেজমিনে গেলে দেখা যায়, প্রকৃতির আপন খেয়ালে বেড়ে ওঠা আমগাছটি ইতিহাস-ঐতিহ্যের সাক্ষী হয়ে দাঁড়িয়ে রয়েছে আজও। গাছটির বিশালাকৃতির কারণে দূর থেকে দেখলে মনে হবে এটি বিশাল একটি ঝাউগাছ। কিন্তু কাছে গেলে ধারণা বদলে যায় সবার। দূর-দূরান্ত থেকে দর্শনার্থীরা এই আমগাছ দেখার জন্য এখানে ভিড় জমায়।

আরও

নোয়াখালীতে রেলওয়ের জায়গা থেকে ১০৭টি অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

নোয়াখালীতে রেলওয়ের জায়গা থেকে ১০৭টি অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

স্থানীয়রা গাছটির সঠিক কোনো তথ্য দিতে না পারলেও তাদের মতে, সূর্যপুরী জাতের এত বড় আমগাছ বাংলাদেশের আর কোথাও নেই। তাই প্রতিদিন দূর-দূরান্ত থেকে দর্শনার্থীরা ভিড় করেন গাছটি একনজর দেখার জন্য। বিশেষ করে ছুটির দিনগুলোতে দর্শনার্থীদের উপস্থিতি থেকে বেশি। জনপ্রতি দর্শনার্থীদের কাছে নেয়া হচ্ছে ২০ টাকা করে টিকিট। টিকিট বিক্রি থেকে যা আয় হয়, তা দিয়ে গাছটির পরিচর্যা করা হয়।

জানা যায়, ২০০ বছরের বেশি বয়স হলেও গাছটিতে আমের বাম্পার ফলন হয়। প্রতিবছর প্রায় ৭০ থেকে ৮০ মণের বেশি আম পাওয়া যায় গাছটি থেকে। এগুলোর মূল্য বাজারের অন্যান্য আমের চেয়ে দ্বিগুণ। আমের মৌসুমে গাছের পাশেই তা বিক্রি করা হয়। গাছটির বয়স প্রায় ২০০ বছরেরও বেশি, এমনই ধারণা স্থানীয়দের।

আরও

গোয়ালন্দে বেগম রোকেয়া দিবসে ৫ অদম্য নারীকে সংবর্ধনা

গোয়ালন্দে বেগম রোকেয়া দিবসে ৫ অদম্য নারীকে সংবর্ধনা

এর বর্তমান মালিক স্থানীয় বাসিন্দা দুই ভাই সাইদুর রহমান ও নূর ইসলাম। তবে তারাও বলতে পারেন না ঠিক কবে গাছটির চারা রোপণ করা হয়েছিল। তবে অনুমান করে তারা বলছেন, প্রায় ২০০ বছর হবে গাছটির বয়স।

দিনাজপুর থেকে পরিবারসহ গাছটি দেখতে এসেছেন জয়নুদ্দিন নামের এক দর্শনার্থী। তিনি বলেন, অনেকের মুখে শুনেছি এই গাছটির কথা। আজ পরিবারসহ এলাম। আসলেই গাছটি অনেক সুন্দর। গাছটির ডালপালা অনেক বড়। অনেক ভালো লাগলো গাছটি দেখে।

পীরগঞ্জ থেকে তাসিন, সুমন, মামুনসহ কয়েকজন এসেছেন দেশের সবচেয়ে বড় গাছটি দেখতে। তারা বলেন, অনেকের মুখেই শুনেছিলাম গাছটির কথা। তাই আজ বন্ধুরাসহ এসেছি। গাছটির ডালপালাগুলো অনেক বিস্তৃত। সবই ঠিক আছে, তবে চারপাশের পরিবেশ খুব একটা ভালো না। এখানে খাওয়ার মতো তেমন কোনো ভালো হোটেল নেই। না আছে বিশ্রাম নেয়ার মতো তেমন কোনো কিছু। যদি এসব সংস্কার করা হয়, তাহলে হয়তো যারা দূর থেকে আসেন, তাদের জন্য অনেক ভালো হবে।

https://enews71.com/storage/ads/01JQ184AJV9F0T856X9BBSG85X.gif

ঠাকুরগাঁও শহর থেকে গাছটি দেখতে এসেছেন আসাদুজ্জামান। তিনি বলেন, গাছটিকে দূর থেকে দেখলে মনে হয় জঙ্গলে ঘেরা কিছু। কাছে এলে বোঝা যায় এটি আমগাছ। দৃশ্যটা অনেক সুন্দর। তবে গাছটির আশপাশ যদি সংস্কার করা হয়, যেমন এখানে বসার জন্য কোনো ব্যবস্থা, শিশুদের জন্য খেলার কোনো ব্যবস্থা, এককথায় এটাকে একটি পর্যটন কেন্দ্র হিসেবে যদি গড়ে তোলা হতো, তাহলে মানুষ আরও বেশি করে আসবে।

সূর্যপুরী গাছের মালিক সাইদুর রহমান বলেন, গাছটি আমার বাবার দাদার (প্রপিতামহ) লাগানো। এরপর থেকে আমাদের পরিবারের লোকজনই পরম্পরায় এটাকে দেখাশোনা করে। ধীরে ধীরে গাছটি আকারে বাড়তে শুরু করে। গাছটির অদ্ভুত দিক হলো এর ডালগুলো। মূল কাণ্ড থেকে ডাল বেরিয়ে একটু ওপরে উঠে আবারও তা মাঠিতে নেমে গেছে। তারপর আবারও ঊর্ধ্বমুখী হয়ে ওপরে উঠেছে। দেখতে অনেকটা নদীর ঢেউয়ের মতো উঁচু-নিচু।

গাছের মূল কাণ্ড থেকে বেরিয়েছে ২০টির মতো শাখা। গাছটির শাখাগুলোর দৈর্ঘ্য আনুমানিক ৪০ থেকে ৫০ ফুটের মতন। গাছের প্রতিটি ডালে চাইলে অনায়াসে হাঁটাচলা ও বসা যায়। এখানে প্রতিদিন অনেক দর্শনার্থী আসেন। বিষয়টি আমাদেরও ভালো লাগে।

বালিয়াডাঙ্গী উপজেলা চেয়ারম্যান আলী আসলাম জুয়েল বলেন, গাছটি আমাদের জেলার একটি ঐতিহ্য। দীর্ঘ বছরের পুরোনো গাছটি। আমরা এলাকাটিকে পর্যটন এলাকা হিসেবে গড়ে তোলার জন্য মন্ত্রণালয় বরাবর একটি বরাদ্দের আবেদন করেছি। আশা করছি, বরাদ্দ পেলে আমরা এখানকার সৌন্দর্যবর্ধন করতে পারবো।

ঠাকুরগাঁওয়ের জেলা প্রশাসক মাহবুবুর রহমান বলেন, এটা ব্যক্তি মালিকানাধীন গাছ। যেহেতু এটা পর্যটন সম্ভবনাময়, তাই আমরা একে কেন্দ্র করে সেখানে রেস্ট হাউস, মানুষের বসার জায়গাসহ দর্শনার্থীদের জন্য যা যা প্রয়োজন, সে কাজগুলো আমরা করবো। যাতে ঐতিহ্যবাহী এ গাছটি সব সময় মানুষের নজরে থাকে।

যেভাবে যাবেন: ঠাকুরগাঁও শহর থেকে বালিয়াডাঙ্গীর দূরত্ব ২৫ কিলোমিটার। রাণীশংকৈল থেকে ৩০ কিলোমিটার আর বালিয়াডাঙ্গী থেকে দূরত্ব ১০ কিলোমিটার। ঢাকা থেকে হানিফ, শ্যামলি, নাবিল, তাজসহ বিভিন্ন পরিবহনে ঠাকুরগাঁও যেতে পারবেন। এ ছাড়া ঠাকুরগাঁও থেকে বালিয়াডাঙ্গী যেতে লোকাল বাস সার্ভিস আছে। লালমনিরহাট বা ঠাকুরগাঁও রুটে চলাচলকারী ট্রেনেও যেতে পারেন। বাসভেদে ভাড়া পড়বে ৬০০ থেকে ৬৫০ টাকা। আর ট্রেনে ৬৫০ থেকে ১৬০০ টাকা। আর বিমানযোগে যেতে চাইলে ৩৬০০ টাকা সৈয়দপুর পর্যন্ত (টিকিটের দর ওঠানামা করে)। তারপর সৈয়দপুর থেকে বাসে ১০০ টাকা ভাড়া পড়বে। সবশেষ গাছটি দেখতে আপনাকে ২০ টাকায় টিকিট কাটতে হবে।"

জনপ্রিয় সংবাদ

জুলাই আন্দোলেন শহীদদের মরদেহ উত্তোলন শুরু রবিবার

জুলাই আন্দোলেন শহীদদের মরদেহ উত্তোলন শুরু রবিবার

হিলি বাজারে নাটকীয়ভাবে বেড়েছে পেঁয়াজের দাম, বিপাকে নিম্ন আয়ের মানুষ

হিলি বাজারে নাটকীয়ভাবে বেড়েছে পেঁয়াজের দাম, বিপাকে নিম্ন আয়ের মানুষ

সেন্ট মার্টিনে ১৫তম পরিচ্ছন্নতা অভিযানে ২টন প্লাস্টিক বর্জ্য অপসারণ

সেন্ট মার্টিনে ১৫তম পরিচ্ছন্নতা অভিযানে ২টন প্লাস্টিক বর্জ্য অপসারণ

ডিইউজে নির্বাচনে পুনঃনির্বাচিত সভাপতি শহিদুল, সাধারণ সম্পাদক খুরশীদ

ডিইউজে নির্বাচনে পুনঃনির্বাচিত সভাপতি শহিদুল, সাধারণ সম্পাদক খুরশীদ

কুড়িগ্রামে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীর রহস্যজনক মৃত্যু, মরদেহ উদ্ধার

কুড়িগ্রামে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীর রহস্যজনক মৃত্যু, মরদেহ উদ্ধার

সর্বশেষ সংবাদ

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের পূর্ণাঙ্গ ৮ খণ্ডের প্রতিবেদন প্রকাশ

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের পূর্ণাঙ্গ ৮ খণ্ডের প্রতিবেদন প্রকাশ

জামায়াতসহ ৮ দলকে ক্ষমতায় দেখতে মানুষের আগ্রহ বাড়ছে: হামিদুর রহমান আযাদ

জামায়াতসহ ৮ দলকে ক্ষমতায় দেখতে মানুষের আগ্রহ বাড়ছে: হামিদুর রহমান আযাদ

ডেঙ্গুতে আরও তিন মৃত্যু, আক্রান্তের ঢেউ থামছে না

ডেঙ্গুতে আরও তিন মৃত্যু, আক্রান্তের ঢেউ থামছে না

জনগণের ম্যান্ডেটেই ক্ষমতায় যেতে চাই: এনসিপির হাসনাত আবদুল্লাহ

জনগণের ম্যান্ডেটেই ক্ষমতায় যেতে চাই: এনসিপির হাসনাত আবদুল্লাহ

চব্বিশের অভ্যুত্থানের স্বপ্ন ব্যর্থ হতে দেওয়া যাবে না: মির্জা ফখরুল

চব্বিশের অভ্যুত্থানের স্বপ্ন ব্যর্থ হতে দেওয়া যাবে না: মির্জা ফখরুল

এ সম্পর্কিত আরও পড়ুন

টেকনাফ মহাসড়কে ট্রাক–সিএনজি সংঘর্ষে দুইজন নিহত

টেকনাফ মহাসড়কে ট্রাক–সিএনজি সংঘর্ষে দুইজন নিহত

কক্সবাজারের টেকনাফ–কক্সবাজার মহাসড়কে মাছবাহী ট্রাক ও সিএনজিচালিত অটোরিকশার মুখোমুখি সংঘর্ষে চালক ও যাত্রীসহ দুইজন নিহত হয়েছেন। নিহত সিএনজি চালকের নাম ফারুক (৩০)। তিনি হ্নীলা মৌলভীবাজার এলাকার মো. সেলিমের ছেলে। অপরজন নিহত যাত্রী ইমান হোসেন (২৫), যার বাড়ি সদর ইউনিয়নের নাজিরপাড়ায়। তার বাবা মো. সৈয়দ নুর। মঙ্গলবার (৯ ডিসেম্বর) দুপুর আড়াইটার দিকে দুর্ঘটনার বিষয়টি নিশ্চিত করেন হোয়াইক্যং হাইওয়ে পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ পরিদর্শক

দিনাজপুরে এক মাসে চার কোটি টাকার মাদক–চোরাচালান জব্দ করেছে বিজিবি

দিনাজপুরে এক মাসে চার কোটি টাকার মাদক–চোরাচালান জব্দ করেছে বিজিবি

উত্তর-পশ্চিম রিজিয়ন রংপুরের আওতাধীন ব্যাটালিয়নগুলো গত এক মাসে (নভেম্বর) মাদক, অস্ত্র এবং বিভিন্ন ধরনের চোরাচালানী মালামালসহ মোট ৪৮ জন আসামিকে আটক করেছে। আটককৃত পণ্যের বাজারমূল্য প্রায় ৪ কোটি টাকারও বেশি। মঙ্গলবার (৯ ডিসেম্বর) দুপুরে দিনাজপুরের কুঠিবাড়ি ৪২-বিজিবি অডিটোরিয়ামে আয়োজিত এক প্রেস ব্রিফিংয়ে এ তথ্য জানান সেক্টর কমান্ডার কর্নেল ফয়সাল হাসান। ফুলবাড়ি-২৯ বিজিবির আয়োজনে অনুষ্ঠিত এই ব্রিফিংয়ে উপস্থিত ছিলেন ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক

গোয়ালন্দে নানা আয়োজনে আন্তজার্তিক দুর্নীতি বিরোধী দিবস উদযাপন

গোয়ালন্দে নানা আয়োজনে আন্তজার্তিক দুর্নীতি বিরোধী দিবস উদযাপন

দুর্নীতির বিরুদ্ধে তারুণ্যের একতা : গড়বে আগামীর শুদ্ধতা" এই প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে রাজবাড়ীর গোয়ালন্দে আন্তর্জাতিক দুর্নীতি বিরোধী দিবস- ২০২৫ উদযাপন করা হয়েছে। মঙ্গলবার (৯ ডিসেম্বর) সকাল ৯টার দিকে উপজেলা পরিষদ চত্বরে জাতীয় ও দলীয় পতাকা উত্তোলন করা হয়। একই সাথে বেলুন উড়িয়ে দিবসটি উদযাপনের শুভ সূচনা করা হয়। পরবর্তীতে গোয়ালন্দ উপজেলা পরিষদের সামনে মানববন্ধন এবং উপজেলা পরিষদ সভাকক্ষে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

নোয়াখালীতে একাধিক মামলার আসামিকে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় থানায় মামলা

নোয়াখালীতে একাধিক মামলার আসামিকে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় থানায় মামলা

নোয়াখালীর বেগমগঞ্জে প্রকাশ্যে মধ্যযুগীয় কায়দায় ফখরুল ইসলাম মন্জু ওরফে বলি (২৫) নামে এক যুবককে পিটিয়ে-কুপিয়ে হত্যার ঘটনায় থানায় মামলা হয়েছে। তবে পুলিশের ভাষ্যমতে, নিহত যুবক একাধিক মামলার আসামি। তার বিরুদ্ধে সন্ত্রাসী কর্মকান্ডের অভিযোগ রয়েছে।   মঙ্গলবার (৯ ডিসেম্বর) বিকেলে মামলা হওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করেন বেগমগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এম এ বারী। এর আগে, একই দিন সকালে মামলাটি রুজু করা হয়।

গোয়ালন্দে খোলা ট্রাকে মাটি-বালু পরিবহন, দুর্ভোগ চরমে

গোয়ালন্দে খোলা ট্রাকে মাটি-বালু পরিবহন, দুর্ভোগ চরমে

রাজবাড়ীর গোয়ালন্দ উপজেলায় ঢাকা-খুলনা মহাসড়কসহ আঞ্চলিক সড়কগুলোতে নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে খোলা ট্রাকে বালু-মাটি বহন করা হচ্ছে। সড়ক দিয়ে চলাচলরত পথচারী, চালক ও যাত্রীদের চোখে-মুখে বালু ঢুকছে। এতে দুর্ঘটনার শঙ্কা দেখা দিয়েছে। সরেজমিন দেখা গেছে, প্রতিদিন দৌলতদিয়া ঘাট এলাকা ও আশপাশের এলাকা থেকে ভরাট বালু ও কাটা মাটি ট্রাকে করে বিভিন্ন স্থানে বহন করা হচ্ছে। এই বালু-মাটি বিভিন্ন বসতবাড়ির ভিটা উঁচুকরণ ও