প্রকাশ: ৩০ ডিসেম্বর ২০২১, ১:৩৭
পার্বত্য খাগড়াছড়ি জেলা জনস্বাস্হ্য প্রকৌশল বিভাগের স্টেকহোন্ডারদের সমন্বয়ে অবহিতকরণ সভা অনুষ্টিত হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (৩০ডিসেম্বর ২০২১ইং) বিকালের দিকে জেলা জনস্বাস্হ্য প্রকৌশল বিভাগের আইবি ভবন, ডিপএইচই,নির্বাহী প্রকৌশলীর আয়োজনে জাতীয় শ্রদ্ধাচার অনুষ্টানে খাগড়াছড়ি জনস্বাস্হ্য প্রকৌশল বিভাগের প্রধান সহকারি বিভুসুৎ এিপুরার সঞ্চালনায় সভাপতিত্ব করেন খাগড়াছড়ি জনস্বাস্হ্য প্রকৌশল বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী রেবেকা আহসান ।
অনুষ্টানে খাগড়াছড়ি জনস্বাস্হ্য প্রকৌশল বিভাগের স্টিমেটার ও উপ-সহকারি প্রকৌশলী মো:আয়ুব আলী আনসারী, মাটিরাঙ্গা উপজেলা জনস্বাস্হ্য প্রকৌশল বিভাগের উপ-সহকারি প্রকৌশলী দিপশিখা চাকমা, দিঘীনালা উপজেলা জনস্বাস্হ্য প্রকৌশল বিভাগের উপ-সহকারি প্রকৌশলী মো:জাহাঙ্গীর আলম, লক্ষীছড়ি উপজেলা জনস্বাস্হ্য প্রকৌশল বিভাগের উপ-সহকারি প্রকৌশলী মো:ইব্রাহিম খলিল, দৈনিক আমার সংবাদের খাগড়াছড়ি জেলা প্রতিনিধি জসিম উদ্দিন জয়নাল, ঠিকাদার মো:নুরুল আলম, ঠিকাদার মো:শাহ জালাল, সহ জেলা উপজেলার কর্মকর্তা কর্মচারীরা উপস্হিত ছিলেন।
সভাপতির বক্তব্যে খাগড়াছড়ি জনস্বাস্হ্য প্রকৌশল বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী রেবেকা আহসান বলেন,বর্তমান সরকারের আমলে জনস্বাস্হ্য প্রকৌশল বিভাগের সেবার মান আমুল পরির্বতন হয়েছে।প্রতিটি গ্রামে সুপেয় বিশুদ্ধ খাবার পানির জন্য গভীর নলকূপ স্হাপন করা হয়েছে।জনস্বাস্হ্য প্রকৌশল বিভাগে নাগরিক সেবা বুদ্ধি পেয়েছে।
খাগড়াছড়ি জনস্বাস্হ্য প্রকৌশল বিভাগকে ডিজিটাল জনস্বাস্হ্য বিভাগে রুপান্তর করার আহবান জানিয়ে সকল সহকর্মীদের সহযোগিতা কামনা করে বলেন বর্তমান পাহাড়ের প্রত্যান্তঞ্চলের মানুষের মাঝে সুপেয় পানি পৌঁছেদিচ্ছি একসময় পাহাড়ে মানুষ ছড়া,ঝিঝির, কুয়ার পানি পান করতো যার ফলে মানুষ পানিবাহিত রোগে আক্রান্ত হতো বর্তমানে বিশুদ্ধ খাবার পানি পাওয়ার কারনে রোগব্যাধি অনেক কমেছে।
তিনি আরো বলেন, জনস্বাস্হ্য প্রকৌশল বিভাগের কোন তথ্য কারো প্রয়োজন হলে তথ্যঅধিকার আইনে সরকারি নিদিষ্ট ফ্রি দিয়ে ফরম পূরন করে দিলে অফিস থেকে তথ্য পাওয়া যাবে। ঠিকাদারদের সুবিধা -অসুবিধা, প্রকৌশলীগণের সীমাবদ্ধতা ও বিভিন্ন নির্মান কাজের বিষয় নিয়ে আলোচনা করেন তিনি।
আলোচনা সভা শেষে খাগড়াছড়ি জনস্বাস্হ্য প্রকৌশল বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী রেবেকা আহসান অতিথি ও সহকর্মীদের সাথে নিয়ে শীতের পিঠা উৎসবে মিলিত হন।