বিশেষ করে প্রতাপনগর, কুড়িকাহুনিয়া, সোনাতনকাঠি, শ্রীপুর, চাকলা, রুইয়ার বিল, সুভদ্রাকাঠি, নাকনা (দক্ষিণ), কল্যাণপুর (দক্ষিণ), মাদার বাড়ীয়া, হিজলা ও কোলা গ্রামের মানুষেরা সীমাহীন ক্ষয় ক্ষতির শিকার হয়েছে। ঘর-বাড়ী, রাস্তা-ঘাট, স্কুল-মাদ্রাসা, গাছ-পালা, মৎস্য খামার, সবজীর খামার, ব্যবসা প্রতিষ্ঠান, মসজিদ, মন্দির ইত্যাদি আম্ফানের ভয়ানক ছোবলে তছনছ হয়ে যায়। মানুষ এখনও খোলা আকাশের নিচে এবং বিভিন্ন আশ্রয় কেন্দ্রে বসবাস করছে।