ইনিউজ৭১ - এই প্রজন্মের গণমাধ্যম

https://enews71.com/storage/ads/01JWDYBEN0YKRDEYVYW9JCHXDC.jpg

বৈশাখ সম্পর্কিত সকল খবর

মাটির শিল্পে প্রাণ ফেরাল বৈশাখ, বাউফলে কর্মব্যস্ততা

পটুয়াখালীর বাউফলের মদনপুরা ইউনিয়নের পালপাড়া এখন যেন এক টুকরো শিল্পকর্মে ব্যস্ত জনপদ। বৈশাখের আগমনী বার্তায় এখানে চলছে মৃৎশিল্পের প্রাণচাঞ্চল্য। বাংলা নববর্ষকে কেন্দ্র করে বৈশাখী মেলার জন্য ব্যাপক প্রস্তুতি নিচ্ছেন এখানকার কারিগররা, আর তাদের হাতে তৈরি হচ্ছে নানান শৌখিন ও ব্যবহারিক মাটির সামগ্রী। এই অঞ্চল প্রায় অর্ধশত বছর ধরে মৃৎশিল্পের জন্য সুপরিচিত। বর্ষবরণ উপলক্ষে বিশেষ করে পান্তার থালা, মগ, মিষ্টির পাতিল,

আত্রাইয়ে পহেলা বৈশাখ উদযাপনে প্রস্তুতি সভা

নওগাঁর আত্রাইয়ে পহেলা বৈশাখ উদযাপনে প্রস্তুতি মূলক সভা হয়েছে। ২৮ মার্চ বৃহস্পতিবার সকালে উপজেলা নির্বাহী অফিসার সঞ্চিতা বিশ্বাস এর সভাপতিত্বে সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য দেন সাংসদ অ্যাড. ওমর ফারুক সুমন। এসময় উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান এবাদুর রহমান প্রামানিক, ভাইস চেয়ারম্যান মমতাজ বেগম ও হাফিজুল ইসলাম, ওসি জহুরুল ইসলাম, জেলা পরিষদ সদস্য চৌধুরী গোলাম মোস্তফা বাদল, উপজেলা আ’লীগ সভাপতি নৃপেন্দ্রনাথ দত্ত দুলাল, আত্রাই প্রেস

শৈলকুপায় বৃষ্টির জন্য গ্রামবাসির নামাজ আদায়

প্রচন্ড খরতাপে পুড়ছে জনজীবন। রোদ আর গরমে অতিষ্ট জনজীবন। বৈশাখের অর্ধেক মাস পেরিয়ে গেলেও বৃষ্টির দেখা নেই। হাসফাস প্রানীকুল। বৃষ্টির অভাবে পুড়ছে ফসলের ক্ষেত। নেমে গেছে পানির স্তর। নলকুপে পানি নেই। পুকুর ও নদী শুকিয়ে চৌচির। এ অবস্থায় ঝিনাইদহের শৈলকুপা উপজেলার উত্তর মির্জাপুর গ্রামের মাঠে ইস্তিসকার নামাজ আদায় করেছেন গ্রামবাসী। মঙ্গলবার সকাল ৭ টার দিকে মির্জাপুর গ্রামের খোলা আকাশের নিচে ফাঁকা

শঙ্কিত হওয়ার কারণ নেই, সরকার পাশে আছে: প্রধানমন্ত্রী

করোনা মহামারির কারণে দেশে সর্বাত্মক যে লকডাউন শুরু হচ্ছে এর আগে দেশবাসীকে শঙ্কিত না হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি জানিয়েছেন, সরকার সবসময় পাশে আছে, এজন্য কারও শঙ্কিত হওয়ার কারণ নেই। সবাই স্বাস্থ্যবিধি মেনে চললে করোনা নিয়ন্ত্রণ সম্ভব বলে মনে করেন সরকারপ্রধান। মঙ্গলবার সন্ধ্যায় জাতির উদ্দেশে দেয়া ভাষণে প্রধানমন্ত্রী এসব কথা বলেন। ধারণকৃত ভাষণটি সন্ধ্যা সোয়া সাতটার দিকে টেলিভিশন, রেডিও

ঝিনাইদহের দোকানগুলতে প্রচন্ড ভীড়

কঠোর লকডাউন ঘোষনায় গ্রাম শহরের মানুষ বিচলিত জীবন ধারণের জন্য। কি ভাবে তারা বাঁচবে এই আশায় যেন দিশেহারা। তাই ঘরে যা কিচু সঞ্চয় আছে তাই নিয়ে কেনাকাটায় ঝাপিয়ে পড়ছে। এতে শহরের প্রায় সব দোকানে উপচে পড়া ভীড়। বিশেষ করে মহিলা ক্রেতাদের ভীড় সামাল দেওয়া কষ্ট। দেখ মনে হচ্ছে আর কখনো দোকানপাট খুলবে না। পলি বেগম এসেছেন হরিণাকুন্ডুর চাঁদপুর গ্রাম থেকে। কঠোর