শুক্রবার, ৯ মে, ২০২৫২৬ বৈশাখ, ১৪৩২
logo
ENকনভার্টার
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
    • বিশ্বকাপ
    • ক্রিকেট
    • ফুটবল
    • অন্যান্য খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
    • আইন-আদালত
    • সাহিত্য
    • প্রবাস জীবন
    • কৃষি
    • বাংলাদেশে করোনা
    • গনমাধ্যম
    • আবহাওয়া
    • জাতীয় সংসদ নির্বাচন
    • ভাইরাল টপিক
    • অর্থনীতি
    • ব্যবসা ও বাণিজ্য
    • বিজ্ঞান-প্রযুক্তি
    • অপরাধ
    • স্বাস্থ্য
    • ধর্ম
    • বন্যা পরিস্থিতি
    • জনদুর্ভোগ
    • প্রতিবেশী
    • পর্যটন
    • মজার খবর
    • শিক্ষা
    • শেয়ার বাজার
    • চাকুরী
    • লাইফস্টাইল
অনুসন্ধান
logo
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
logo
  • হোম
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
  • অনুসন্ধান করুন
  • সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা
Logo

সম্পাদক : মোঃ শওকত হায়দার (জিকো)

প্রকাশক : ইনিউজ৭১ মিডিয়া লিমিটেড

হাউজ: নাম্বার ৫৫ , দ্বিতীয় তলা, রোড নাম্বার ৬/এ , সেক্টর - ১২ উত্তরা, ঢাকা - ১২৩০ ।

ফোন: +880 258 053 897, ইমেইল: [email protected] , [email protected]

গোপনীয়তার নীতি

ব্যবহারের শর্তাবলি

যোগাযোগ

আমাদের সম্পর্কে

আমরা

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

স্বত্ব © ইনিউজ৭১.কম

ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

https://enews71.com/storage/ads/01JQ1TK8B83CTTQWN3SJNRKSQ9.gif
বাংলাদেশ

বিশ্ব মানবতার শ্রেষ্ঠতম শিক্ষক হজরত মুহাম্মদ (সা.)

Ziaul Hoque
জিয়াউল হক, নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ১৬:৫৭

শেয়ার করুনঃ
বিশ্ব মানবতার শ্রেষ্ঠতম শিক্ষক হজরত মুহাম্মদ (সা.)

কোনো ট্যাগ পাওয়া যায়নি

https://enews71.com/storage/ads/01JR36BQSKCPE69WB8Z3TARXE3.jpg

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

https://enews71.com/storage/ads/01JR3CX28Y9BM01PRE4TXCNDWF.jpg

শিক্ষা জাতির মেরুদণ্ড। মেরুদণ্ডহীন মানুষ যেমন দাঁড়াতে পারে না, ঠিক তেমনি শিক্ষাবিহীন কোনো জাতি পৃথিবীতে মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে পারে না। মানুষের মধ্যে আল্লাহপ্রদত্ত যেসব গুণাবলি ও প্রতিভা সুপ্ত রয়েছে, তার বিকাশ ঘটে শিক্ষার মাধ্যমে। পবিত্র কোরআনের প্রথম কথাই হলো ‘পড়ো’। মানব জাতির উদ্দেশ্যে এটিই হলো আল্লাহর প্রথম নির্দেশ।

শিক্ষা বিস্তারে রাসুল (সা.)-এর আদর্শ নীতি

মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) মাত্র ২৩ বছরে মানব জাতির এক অপূর্ব জাগরণ এনে দিয়েছেন। যারা একদিন তাঁর প্রাণের শত্রু ছিল, তারাই তাঁর শিক্ষা গ্রহণ করে পরম বন্ধুতে পরিণত হয়েছে। যেখানে সর্বত্র রক্তক্ষয়ী সংঘাত, খুন-খারাবির আগুন দাবানলের মতো জ্বলে উঠেছিল, সেখানে তাঁর শিক্ষার কারণেই শান্তি ও মীমাংসার ফুল ফুটেছিল। যে সমাজে প্রস্তরনির্মিত মূর্তিগুলোকে সিজদা করা হচ্ছিল, সেখানেই তাওহিদের পতাকা উড্ডীন করা হয়েছিল।

প্রিয়নবী (সা.) যে পন্থায় মানুষকে সত্যের শিক্ষা দিয়েছিলেন, তন্মধ্যে একটি হলো মানুষের প্রতি দয়ামায়া, তাদের কল্যাণ কামনা এবং তাঁর বিনম্র স্বভাব। আল্লাহ তায়ালা পবিত্র কোরআনে রাসুল (সা.)-এর বৈশিষ্ট্যের উল্লেখ করেছেন এভাবে- ‘আল্লাহপাকের অনুগ্রহে (হে রাসুল!) আপনি তাদের জন্য কোমল হৃদয়ের অধিকারী হয়েছেন, আর যদি আপনি রূঢ় মেজাজ ও কঠিন হৃদয় বিশিষ্ট হতেন, তাহলে এসব লোক আপনার চার পাশ থেকে দূরে সরে যেত।’ (৩ : ১৫৯)

দ্বিতীয়ত, প্রিয়নবী মানুষকে যে কাজের শিক্ষা প্রদান করতেন, তিনি নিজেও সে কাজ করতেন। অর্থাৎ তাঁর উপদেশ বা ওয়াজ-নসিহত শুধু মানুষের জন্য ছিল না বরং নিজে এর ওপর সর্বপ্রথম আমল করতেন।

হজরত মুহাম্মদ (সা.) বিশ্বমানবতার শ্রেষ্ঠতম শিক্ষক

শিক্ষক এবং শিক্ষা শব্দ দুটি পারস্পরিক সম্পর্কযুক্ত। শিক্ষকের মাধ্যমেই শিক্ষার প্রচার ও প্রসার ঘটে থাকে। মানব জাতির শিক্ষক মূলত মহান রাব্বুল আলামিন। প্রথমেই তিনি তাদের তাঁর প্রতি আনুগত্য করার শিক্ষাদান করেন। সব মানুষের আত্মাকে একসঙ্গে সৃষ্টি করে মহান আল্লাহ বলেন, ‘আমি কি তোমাদের প্রভু নই? সব আত্মা সমস্বরে বলে উঠল- হ্যাঁ; আপনিই আমাদের প্রভু’। (৭: ১৭২) মহান আল্লাহ কলমের সাহায্যে মানুষের জন্য শিক্ষার ব্যবস্থা করেছেন। কিন্তু একমাত্র মহান আল্লাহর অতিশয় প্রিয় নবী (সা.)-কে ফেরেশতা জিব্রাইল (আ.)-এর মারফত মৌখিকভাবে পৃথিবীর সর্বশ্রেষ্ঠ শিক্ষক হিসেবে প্রস্তুত করেন।

আল্লাহর রাসুল হজরত মুহাম্মদ (সা.) কোনো বিশ্ববিদ্যালয়, কলেজ এমনকি স্কুল বা মক্তবে পাঠ গ্রহণ করেননি। এখানে একটা কথা মনে রাখতে হবে যে মানুষের জ্ঞান হচ্ছে- ‘Derived knowledge’ বা সংগৃহীত জ্ঞান। কিন্তু আমাদের নবীজির জ্ঞান ছিল ‘Revealed knowledge’ বা নাজিলকৃত জ্ঞান। স্বয়ং আল্লাহই ছিলেন তাঁর শিক্ষক। এ কথার যথার্থতা প্রমাণে আল্লাহ তায়ালা পবিত্র কোরআনে ইরশাদ করেন- ‘শপথ নক্ষত্রের, যখন তা অস্তমিত হয়, তোমাদের সঙ্গী (মুহাম্মদ সা.) বিভ্রান্ত নয় এবং বিপথগামী নয় এবং তিনি নিজ ইচ্ছায় কোনো কথা বলেন না, ওহি যা তাঁর কাছে প্রত্যাদেশ হয়। তাঁকে শিক্ষা দেয় এক মহা শক্তিশালী সত্তা’ (৫৩:১-৫)। তাঁর শিক্ষা ছিল নিখুঁত।

তাঁর ব্যবহার ছিল নমনীয় এবং আচরণ ছিল উদার ও ভালোবাসাপূর্ণ। মহান রাব্বুল আলামিন তাঁর প্রিয় বান্দা ও রাসুল (সা.)-কে জন্মগতভাবেই শিক্ষকসুলভ আচরণ দান করেছিলেন। তাই তো নবী (সা.) নিজেই বলেছেন- ‘নিশ্চয়ই আমি মু’আল্লিম (শিক্ষক) হিসেবে (দুনিয়ায়) প্রেরিত হয়েছি’। (দারিমী) আল্লাহ বলেন- ‘হে মানুষেরা! আমি তোমাদের কাছে তোমাদেরই মধ্য থেকে একজন রাসুল পাঠিয়েছি। যে তোমাদের কাছে আমার আয়াত (কোরআন) পাঠ করে শোনায়, তোমাদের জীবন পরিশুদ্ধ করে, তোমাদের কিতাব ও হিকমত (কোরআন ও বিজ্ঞান) শিক্ষা দেয় এবং তোমরা যে বিষয়ে কিছুই জানতে না, সেটা শিক্ষা দেয়’ (২ : ১৫১)। আল্লাহ যেখানে নিজেই নবীজিকে শিক্ষা দিয়েছেন, সেখানে নবীজির উক্তিগুলো যে বিজ্ঞানসম্মত হবে, তাতে আর সন্দেহ কোথায়?

মূলত মহানবী (সা.) একজন বিশ্বসেরা শিক্ষক ছিলেন এবং মহান আল্লাহই তাঁকে পৃথিবীর সর্বশ্রেষ্ঠ শিক্ষক বানিয়েছিলেন, তাঁর শিক্ষাকে মানুষ অতি সহজেই গ্রহণ করতে বাধ্য হতো এবং তাঁর পদতলে এসে আনুগত্য স্বীকার করে ইসলামে দীক্ষিত হতো। তিনি প্রথমে নিজে শিখতেন এবং পরে অন্যকে সেই জ্ঞান শিক্ষাদান করতেন, ফলে সেই শিক্ষা সহজেই কার্যকর হতো।

শিক্ষাবিস্তারে মহানবী (সা.)-এর বাস্তব পদক্ষেপ মহানবী (সা.)-এর আগমনের আগে যেখানে সীমাহীন মূর্খতা বিরাজমান ছিল, সম্ভ্রান্ত পরিবারে লেখাপড়া দোষ হিসাবে বিবেচিত হতো। মহানবী (সা.) আগমনের পর সেখানে প্রতিটি ঘর ফিকহ, হাদিস ও তাফসিরের বিদ্যালয়ে পরিণত হয়ে গেল। এতদসত্ত্বেও প্রত্যেক ব্যক্তির পক্ষে ফিকহ সম্বন্ধে জ্ঞান লাভ ও শিক্ষাদানের উপযোগী সময় করে নেওয়া খুব কঠিন ছিল। এ কারণে প্রত্যেক দল ও গোত্রের মধ্য থেকে কিছুসংখ্যক লোককে মহানবী (সা.) দায়িত্ব দিলেন, যাতে তারা শিক্ষাদান ও উপদেশ দানের কর্তব্য সম্পাদন করতে পারে।

https://enews71.com/storage/ads/01JQ184AJV9F0T856X9BBSG85X.gif

হজরত ইবনে আব্বাস (রা.) হতে বর্ণিত- ‘আরবের প্রত্যেক গোত্রের একটি দল মহানবী (সা.)-এর কাছে যেত এবং তাঁর কাছে ধর্মীয় বিষয়াদি জিজ্ঞেস করে ধর্ম সম্পর্কে গভীর জ্ঞান অর্জন করত।’ শিক্ষা ও উপদেশ দানের বিভিন্ন নিয়ম পদ্ধতি ছিল। প্রথমত, ১০-২০ দিন কিংবা এক মাস দুই মাস অবস্থান করে আকায়েদ বা মৌলিক বিশ্বাস ও অন্যান্য জরুরি মাসয়ালা শিখে নিত। এরপর আপন গোত্রে ফিরে গিয়ে তাদের তা শিক্ষা দিত। উদাহরণস্বরূপ মালেক ইবনে হুয়াইরেস (রা.) প্রতিনিধি দল নিয়ে এসে ২০ দিন অবস্থান করলেন এবং জরুরি মাসয়ালা শিখে নিলেন। দ্বিতীয় পদ্ধতি ছিল খুব স্থায়ী। অর্থাৎ মুসলমানগণ স্থায়ীভাবে মদিনায় বাস করতেন এবং চরিত্র সম্পর্কে জ্ঞান লাভ করতেন।

তাদের জন্য ‘সুফ্ফা’ নামের বিশেষ শিক্ষাকেন্দ্র ছিল। এতে বেশির ভাগ ওইসব মুসলমান অবস্থান করতেন, যারা যাবতীয় পার্থিব ক্রিয়া-কর্ম থেকে মুক্ত হয়ে দিন-রাত ইবাদত ও জ্ঞানার্জনে মগ্ন থাকতেন। মহানবী (সা.) শিক্ষক ও শিক্ষার প্রতি যে অনুরাগী ছিলেন এবং শিক্ষকদের মূল্যায়ন করতেন এর প্রমাণ নিম্নে বর্ণিত হাদিস থেকে আমরা তার শিক্ষা পাচ্ছি। নবী (সা.) একদিন মসজিদে গেলেন। মসজিদে তখন দুটি মজলিস চলছিল: একটি হচ্ছে জিকিরের মজলিস, অন্যটি পাঠদানের। নবী (সা.) পাঠদান তথা জ্ঞানচর্চার মজলিসটিতে বসলেন এবং মন্তব্য করলেন যে আমাকে শিক্ষকরূপে প্রেরণ করা হয়েছে। (মিশকাত, কিতাবুল ইলম পর্ব)

শিক্ষাবিস্তারে রাসুল (সা.)-এর বাস্তব পদক্ষেপের এক জ্বলন্ত উদাহরণ হলো- বদরের যুদ্ধে যুদ্ধাহত বন্দিদের মুক্তিপণ নির্ধারণে। দ্বিতীয় হিজরি ১৭ রমজান শুক্রবার বদরের যুদ্ধ অনুষ্ঠিত হয়। এই যুদ্ধে পরাজিত ৭০ জন কাফিরকে বন্দি করে মদিনায় আনা হয়। এসব বন্দির প্রত্যেকের মুক্তিপণ হিসেবে অর্থ জরিমানার নিয়ম ছিল। কিন্তু প্রিয়নবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) এতটা বিচক্ষণ ছিলেন, তিনি ঘোষণা দিলেন- ‘বন্দিদের মধ্যে যারা শিক্ষিত, তারা ১০ জন করে নিরক্ষরকে শিক্ষাদান করতে পারলে বন্দিজীবন থেকে মুক্তি পাবে।

তিনি এতটা শিক্ষানুরাগী ছিলেন যে মদিনায় মসজিদে নববীর একাংশ ইবাদতের জন্য নির্ধারিত রেখে বাকি অংশের কিছুটা প্রশাসনের জন্য এবং অন্য অংশকে শিক্ষার জন্য মাদ্রাসা হিসেবে ব্যবহার করেন। এই ঐতিহাসিক মাদ্রাসা ‘সুফ্ফা’ নামে পরিচিত ছিল। তিনি ব্যক্তিগতভাবে এই সুফ্ফাটি দেখাশোনা করতেন এবং হজরত আব্দুল্লাহ ইবনে সাইদ আল আ’স (রা.)-কে এখানকার শিক্ষক নিযুক্ত করলেন। এই সুফ্ফাটি অবৈতনিক ছিল এবং এখানে সর্বপ্রকার লেখাপড়ার ব্যবস্থা ছিল। ‘মুসনাদে ইমাম আহমদ ইবনে হাম্বলে’ বলা হয়েছে, হজরত আনাস (রা.) বলেন- সুফ্ফা শিক্ষার্থীদের মধ্য থেকে ৭০ জন রাতের বেলায় এক শিক্ষকের কাছে যেতেন এবং সকাল পর্যন্ত শিক্ষালাভে মশগুল থাকতেন। (৩য় খণ্ড, পৃ. ১৩৭)

বস্তুত সাহাবায়ে কিরাম প্রিয়নবী (সা.)-এর পক্ষ থেকে যে শিক্ষাই লাভ করতেন, সঙ্গে সঙ্গে তার ওপর আমল শুরু করতেন। এটি ছিল প্রিয়নবীর শিক্ষার বৈশিষ্ট্য এবং সাহাবায়ে কিরামের আদর্শ। মহানবীর আগমনের আগে আরবে লেখার প্রচলন ছিল না বললেই চলে। তখন অল্প পরিসরে প্রস্তরখণ্ড, কাঠ ও গাছের ছাল বা পাতায় লিপিবদ্ধ করে রাখা হতো।

কিন্তু রাসুল (সা.) আগমনের সঙ্গে সঙ্গে যেন লিখনপদ্ধতিও নিয়ে আসলেন। তখন কোরআন মজিদকে লিপিবদ্ধ ও সুসংহত করার প্রয়োজন ছিল সর্বাধিক। প্রথমদিকে কোরআনের সঙ্গে হাদিসের সংমিশ্রণের আশঙ্কায় হাদিস লিখতে নিষেধ করা হয়েছিল। কিন্তু পরবর্তী সময়ে সংমিশ্রণের আশঙ্কা দুরীভূত হওয়ায় লেখার মাধ্যমে কোরআন ও হাদিস প্রচার ও প্রসারে নতুন মাত্রা যোগ হলো। তাই এ কথা স্পষ্ট বোঝা যাচ্ছে, রাসুল (সা.) কিভাবে শিক্ষা বিস্তারের কাজকে ত্বরান্বিত করেছিলেন এবং অশিক্ষিত লোকদের শিক্ষাদানের বাস্তব পদক্ষেপকে সফল করে তুলেছিলেন।

মোটকথা, মানবসমাজে জ্ঞান ও শিক্ষার বিস্তারে রাসুল (সা.)-এর আদর্শকে এক কথায় ‘Mile stone’ হিসেবে আখ্যায়িত করা যায়। প্রায় ১৫০০ বছর আগেই আরবের মরুভূমিতে মহানবী (সা.) বিদ্যা শিক্ষাকে ফরজ করে দিয়ে ক্ষান্ত হননি, তিনি এর জন্য গ্রহণ করেছিলেন অসংখ্য বাস্তবমুখি পদক্ষেপ।

ইদানীং বিভিন্ন দেশের শিক্ষাবিদগণ যে সমস্যা নিয়ে দিনরাত কাজ করছেন, কমিশনের পর কমিশন ও শিক্ষানীতি গ্রহণ করে শিক্ষাব্যবস্থাকে বাস্তবমুখী করার যে প্রাণান্তকর শ্রম সাধনা করে চলেছেন, মূলত মহানবী (সা.) প্রায় ১৫০০ বছর আগেই তা করে দেখিয়েছেন। মহান আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতাআ’লা যেন উপরোক্ত আলোচনার প্রতি আমল করার তাওফিক দান করেন আমীন।

সর্বশেষ সংবাদ

নিজ বাসা থেকে ডা. সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেপ্তার, উত্তপ্ত তার দেওভোগ এলাকা !

নিজ বাসা থেকে ডা. সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেপ্তার, উত্তপ্ত তার দেওভোগ এলাকা !

ভারতে ২৪টি বিমানবন্দর বন্ধ, ভারত-পাক উত্তেজনায় নতুন মোড়

ভারতে ২৪টি বিমানবন্দর বন্ধ, ভারত-পাক উত্তেজনায় নতুন মোড়

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় কেঁপে উঠল ভারত, বহু হতাহতের খোজ!

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় কেঁপে উঠল ভারত, বহু হতাহতের খোজ!

“পাকিস্তানের হামলার পরে ভয়ে তরিঘরি করে আইপিএল এর ম্যাচ বন্ধ”

“পাকিস্তানের হামলার পরে ভয়ে তরিঘরি করে আইপিএল এর ম্যাচ বন্ধ”

যমুনার সামনে অবস্থান কর্মসূচিতে এনসিপি, আওয়ামী লীগের বিচার দাবি

যমুনার সামনে অবস্থান কর্মসূচিতে এনসিপি, আওয়ামী লীগের বিচার দাবি

জনপ্রিয় সংবাদ

গোয়ালন্দে প্রলোভনের ফাঁদে নারীদের সাথে সখ্যতা! ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন

গোয়ালন্দে প্রলোভনের ফাঁদে নারীদের সাথে সখ্যতা! ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন

মৎস্য সম্পদ রক্ষায় সফল অভিযানে মোহাম্মদ আলমের দায়িত্বশীলতা

মৎস্য সম্পদ রক্ষায় সফল অভিযানে মোহাম্মদ আলমের দায়িত্বশীলতা

গোয়ালন্দে উপজেলা কৃষকলীগের সভাপতি গ্রেফতার

গোয়ালন্দে উপজেলা কৃষকলীগের সভাপতি গ্রেফতার

লক্ষ্মীছড়িতে ধর্ষণ করে ভিডিও ধারণ, দুই যুবক গ্রেপ্তার

লক্ষ্মীছড়িতে ধর্ষণ করে ভিডিও ধারণ, দুই যুবক গ্রেপ্তার

হিজলায় ঔষধ ব্যবসায়ী সমিতির নির্বাচন সম্পন্ন

হিজলায় ঔষধ ব্যবসায়ী সমিতির নির্বাচন সম্পন্ন

এ সম্পর্কিত আরও পড়ুন

দেবীদ্বারে ভুল সিজারে প্রসূতির মৃত্যু, পালিয়েছে ডাক্তার !

দেবীদ্বারে ভুল সিজারে প্রসূতির মৃত্যু, পালিয়েছে ডাক্তার !

কুমিল্লার দেবীদ্বারে সিজারিয়ান অপারেশনে ভুল চিকিৎসার অভিযোগ উঠেছে। এই ঘটনায় মারা গেছেন যুক্তগ্রামের আকরাম খানের স্ত্রী মুক্তা খাতুন (২৮)। বৃহস্পতিবার (৮ মে) দুপুরে তার মরদেহ বাড়িতে পৌঁছালে শোকের মাতমে আকাশ ভারী হয়ে ওঠে। সন্তানের মুখে হাসি নেই, বুক ভরা কান্নায় ভেঙে পড়েছেন স্বজনরা। নিহতের স্বামী আকরাম খান অভিযোগ করেন, গত ৫ মে মুক্তার প্রসব বেদনা শুরু হলে তাকে দেবীদ্বারের স্কোয়ার হাসপাতালে

নোয়াখালীতে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

নোয়াখালীতে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

নোয়াখালীর সুবর্ণচরে পৃথক স্থানে পানিতে ডুবে মো.ইয়াছিন(৪) ও ইয়াছিন আলিফ (২) নামে দুই শিশুর মৃত্যু হয়েছে।   বৃহস্পতিবার (৮ মে) দুপুরের দিকে উপজেলার চরজব্বর ইউনিয়নের চরপানাউল্ল্যা ও পশ্চিম চর জুবলি গ্রামে এ দুর্ঘটনা ঘটে।   ইয়াছিন উপজেলার চরজব্বর ইউনিয়নের ৭নম্বর ওয়ার্ডের চরপানাউল্ল্যা গ্রামের মো.আব্দুল মান্নানের ছেলে এবং আলিফ চরজুবলি ইউনিয়নের ২নম্বর ওয়ার্ডের পশ্চিম চরজুবলি গ্রামের মো.ইউসুফের ছেলে।    স্থানীয়রা জানায়, দুপুর ২টার দিকে পরিবারের

ছাগল পালনে স্বাবলম্বী সাইফুর, দেখাচ্ছেন স্বপ্ন

ছাগল পালনে স্বাবলম্বী সাইফুর, দেখাচ্ছেন স্বপ্ন

কুড়িগ্রামের ভূরুঙ্গামারী উপজেলার শিলখুড়ি ইউনিয়নের সীমান্তবর্তী উত্তর ছাট গোপালপুর গ্রামের কৃষক সাইফুর রহমান এখন স্বাবলম্বী। প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের "সমন্বিত প্রাণিসম্পদ উন্নয়ন প্রকল্প" তাকে এনে দিয়েছে জীবনের নতুন দিশা। নিজে স্বচ্ছল হওয়ার পাশাপাশি এখন অন্যদের স্বপ্ন দেখাচ্ছেন তিনি। ২০২৩ সালে প্রকল্পের আওতায় প্রশিক্ষণ নিয়ে বিনামূল্যে দুটি উন্নত জাতের ছাগল এবং ছাগল পালনের ঘর পেয়েছিলেন সাইফুর। ধীরে ধীরে ছাগলগুলোর যত্ন ও পরিচর্যা করে আজ

এসএসসি পাশ টেকনেশিয়ান! দেবীদ্বারে দুই ডায়াগনেস্টিক সেন্টার সিলগালা

এসএসসি পাশ টেকনেশিয়ান! দেবীদ্বারে দুই ডায়াগনেস্টিক সেন্টার সিলগালা

কুমিল্লার দেবীদ্বারে অনিয়ম, অব্যবস্থাপনা ও দুর্নীতির অভিযোগে বৃহস্পতিবার (৮ মে) দুপুরে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তদারকিতে অভিযান পরিচালিত হয়েছে। ডেপুটি সিভিল সার্জন ডা. সারোয়ার আকবরের নেতৃত্বে পরিচালিত এই অভিযানে স্থানীয় প্রশাসনের প্রতিনিধিসহ স্বাস্থ্য বিভাগের একাধিক কর্মকর্তা অংশ নেন। অভিযান চলাকালে টিনসেট খুপড়িঘরে, অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে এবং অভিজ্ঞ টেকনিশিয়ান ও নার্স ছাড়া ক্লিনিক পরিচালনার অভিযোগে ‘ড্রীম ডায়াগনেস্টিক সেন্টার’ এবং ডিপ্লোমা ছাড়াই এসএসসি পাশ টেকনিশিয়ান সাকিবুল

বিরামপুরে খেলার ছলে গাড়িতে উঠে কিশোরের মৃত্যু

বিরামপুরে খেলার ছলে গাড়িতে উঠে কিশোরের মৃত্যু

দিনাজপুরের বিরামপুর উপজেলায় বালু বোঝাই মেসি গাড়ির চাপায় ইমন হোসেন (১৫) নামের এক কিশোর প্রাণ হারিয়েছে। বৃহস্পতিবার (৮ এপ্রিল) বিকেল সাড়ে চারটার দিকে উপজেলার কাটলা ইউনিয়নের দক্ষিণ রামচন্দ্রপুর গ্রামে এ মর্মান্তিক দুর্ঘটনাটি ঘটে। নিহত ইমন কাটলা ইউনিয়নের মাধুপুর গ্রামের সাকো হোসেনের ছেলে। সে দক্ষিণ রামচন্দ্রপুর এলাকায় তার নানির বাড়িতে অবস্থান করছিল। ইমনের অকাল মৃত্যুর ঘটনায় এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে। বিরামপুর থানার