সোমবার, ৩ নভেম্বর, ২০২৫১৯ কার্তিক, ১৪৩২
logo
ENকনভার্টার
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
    • বিশ্বকাপ
    • ক্রিকেট
    • ফুটবল
    • অন্যান্য খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
    • আইন-আদালত
    • সাহিত্য
    • প্রবাস জীবন
    • কৃষি
    • বাংলাদেশে করোনা
    • গনমাধ্যম
    • আবহাওয়া
    • জাতীয় সংসদ নির্বাচন
    • ভাইরাল টপিক
    • অর্থনীতি
    • ব্যবসা ও বাণিজ্য
    • বিজ্ঞান-প্রযুক্তি
    • অপরাধ
    • স্বাস্থ্য
    • ধর্ম
    • বন্যা পরিস্থিতি
    • জনদুর্ভোগ
    • প্রতিবেশী
    • পর্যটন
    • মজার খবর
    • শিক্ষা
    • শেয়ার বাজার
    • চাকুরী
    • লাইফস্টাইল
অনুসন্ধান
logo
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
logo
  • হোম
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
  • অনুসন্ধান করুন
  • সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা
Logo

সম্পাদক : মোঃ শওকত হায়দার (জিকো)

প্রকাশক : ইনিউজ৭১ মিডিয়া লিমিটেড

হাউজ: নাম্বার ৫৫ , দ্বিতীয় তলা, রোড নাম্বার ৬/এ , সেক্টর - ১২ উত্তরা, ঢাকা - ১২৩০ ।

ফোন: +880 258 053 897, ইমেইল: [email protected] , [email protected]

গোপনীয়তার নীতি

ব্যবহারের শর্তাবলি

যোগাযোগ

আমাদের সম্পর্কে

আমরা

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

স্বত্ব © ইনিউজ৭১.কম

ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

ধর্ম

মুসলিম জীবনে হিজরি সালের গুরুত্ব জেনে নিন

Ziaul Hoque
জিয়াউল হক, নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ৫ সেপ্টেম্বর ২০১৯, ২১:৩৫

শেয়ার করুনঃ
মুসলিম জীবনে হিজরি সালের গুরুত্ব জেনে নিন
ধর্ম
https://enews71.com/storage/ads/01JR36BQSKCPE69WB8Z3TARXE3.jpg

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

https://enews71.com/storage/ads/01JR3CX28Y9BM01PRE4TXCNDWF.jpg

হিজরি সাল ১৪৪০ বিদায় নিয়ে আসছে ১৪৪১ সাল। ইসলামের বিভিন্ন বিধিবিধান হিজরি সাল তথা আরবি তারিখ ও চান্দ্রমাসের সঙ্গে সম্পর্কিত। ধর্মীয় আচার-অনুষ্ঠান, আনন্দ-উৎসবসহ সব ক্ষেত্রেই মুসলিম উম্মাহ হিজরি সালের ওপর নির্ভরশীল।

যেসব ঐতিহাসিক উপাদান মুসলিম উম্মাহকে উজ্জীবিত করে, তার মধ্যে হিজরি সাল অন্যতম। বিশ্ব মুসলিম উম্মাহর সভ্যতা-সংস্কৃতিতে ও মুসলিম জীবনে হিজরি সালের গুরুত্ব অপরিসীম। হিজরি সালের সঙ্গে মুসলিম উম্মাহর তাহজিব-তামাদ্দুনিক ঐতিহ্য সম্পৃক্ত। 

মানবজীবন সময়ের সমষ্টি। সময়কে মানুষের প্রয়োজনে ব্যবহারোপযোগী করে আল্লাহ তাআলা প্রাকৃতিকভাবে বিভিন্ন ভাগে বিভক্ত করেছেন। যেমন দিন, রাত, মাস, বছর ইত্যাদি। আল্লাহ তাআলা এরশাদ করেন, ‘নিশ্চয়ই আকাশমণ্ডলী পৃথিবী সৃষ্টির দিন থেকেই আল্লাহর বিধানে মাস ১২টি, এর মধ্যে ৪টি নিষিদ্ধ মাস; এটিই সুপ্রতিষ্ঠিত বিধান’ (৯:৩৬)।

আরও

জমাদিউল আউয়াল মাসের গুরুত্ব ও ফজিলত

জমাদিউল আউয়াল মাসের গুরুত্ব ও ফজিলত

‘তিনিই সূর্যকে তেজস্কর ও চন্দ্রকে জ্যোতির্ময় করেছেন এবং এগুলোর মঞ্জিল নির্দিষ্ট করেছেন, যাতে তোমরা বছর গণনা ও সময়ের হিসাব জানতে পারো। আল্লাহ এগুলো নিরর্থক সৃষ্টি করেননি। জ্ঞানী সম্প্রদায়ের জন্য তিনি এসব নিদর্শন বিশদভাবে বিবৃত করেন’ (১০: ৫)। 

তৎকালীন আরবে সুনির্দিষ্ট কোনো সাল প্রচলিত ছিল না। বিশেষ ঘটনার নামে বছরগুলোর নামকরণ করা হতো। যেমন বিদায়ের বছর, অনুমতির বছর, হস্তীর বছর ইত্যাদি। ইসলামের দ্বিতীয় খলিফা হজরত উমর (রা.) যখন খলিফা হন, তখন অনেক নতুন ভূখণ্ড ইসলামি খেলাফতের অন্তর্ভুক্ত হয়। রাষ্ট্রীয় কাগজপত্র ইত্যাদিতে সাল-তারিখ উল্লেখ না থাকায় অসুবিধা হতো। 

আলবিরুনির বিবরণী থেকে জানা যায়, হজরত আবু মুসা আশআরি (রা.) একটি পত্রে উমর (রা.)-কে অবহিত করেন, ‘সরকারি চিঠিপত্রে সাল-তারিখ না থাকায় আমাদের অসুবিধা হয়।’ বিষয়টির গুরুত্ব অনুধাবন করে হজরত উমর (রা.) একটি সাল চালু করেন।

আল্লামা শিবলি নোমানি (র.) হিজরি সালের প্রচলন সম্পর্কে আল ফারুক গ্রন্থে উল্লেখ করেন: হজরত উমর (রা.)-এর শাসনামলে ১৬ হিজরি সালের শাবান মাসে খলিফা উমরের কাছে একটি দাপ্তরিক পত্রের খসড়া পেশ করা হয়, পত্রটিতে মাসের উল্লেখ ছিল; সালের উল্লেখ ছিল না। 

আরও

আল্লাহর পথে ফিরছে বিশ্ব: ইসলাম গ্রহণের ঢেউ

আল্লাহর পথে ফিরছে বিশ্ব: ইসলাম গ্রহণের ঢেউ

খলিফা জিজ্ঞাসা করলেন, পরবর্তী কোনো সময়ে তা কীভাবে বোঝা যাবে এটি কোন সালে পেশ করা হয়েছিল? এ প্রশ্নের কোনো সদুত্তর না পেয়ে হজরত উমর (রা.) সাহাবায়ে কেরাম ও অন্যান্য শীর্ষ পর্যায়ের জ্ঞানী-গুণীকে নিয়ে আলোচনা করে মহানবী (সা.)-এর মদিনায় হিজরতের বছর থেকে সাল গণনা করার সিদ্ধান্তে উপনীত হন।

হিজরতের বছর থেকে সাল গণনার পরামর্শ দেন হজরত আলী (রা.)। পবিত্র মহররম মাস থেকে ইসলামি বর্ষ হিজরি সালের শুরু করার ও জিলহজ মাসকে সর্বশেষ মাস হিসেবে নেওয়ার পরামর্শ দেন হজরত উমান (রা.) (বুখারি ও আবু দাউদ)।

প্রিয় নবীজি (সা.)-এর মক্কা মুকাররমা থেকে মদিনা মুনাওয়ারায় হিজরতের ঘটনা মুসলমানদের জন্য বেশ গুরুত্বপূর্ণ। হিজরত মানে ছেড়ে যাওয়া, পরিত্যাগ করা; দেশান্তর হওয়া ও দেশান্তরিত করা।

https://enews71.com/storage/ads/01JQ184AJV9F0T856X9BBSG85X.gif

পরিভাষায় হিজরত হলো ধর্মের জন্য এক স্থান ত্যাগ করে অন্য স্থানে চলে যাওয়া। নবুয়তের ত্রয়োদশ বর্ষে রাসুলুল্লাহ (সা.) মদিনায় হিজরত করেন। 

নবী করিম (সা.) জুমার দিনে মদিনায় প্রবেশ করলেন। তিনি যখন মদিনা শরিফে প্রবেশ করলেন, তখন তাঁকে বরণ করার জন্য তাঁর উটের দড়ি নিয়ে টানাটানি শুরু হলো। রাসুলুল্লাহ (সা.) বললেন, ‘উট ছেড়ে দাও। যেখানে সে বসবে, সেটাই হবে আমার বাসস্থান। তাকে এমনই নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।’

উট বনু নাজ্জার গোত্রের এলাকায় গিয়ে দাঁড়াল। এখানেই রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর নানার বাড়ি ছিল। এ গোত্রের হজরত আবু আইয়ুব আনসারি (রা.)-এর বাড়ির সামনে গিয়ে উট বসে পড়ল।

এখানেই নবীজি (সা.)-এর বাসস্থান নির্ধারণ করা হলো। এখানেই গড়ে উঠল মসজিদে নববি ও মদিনাতুর রাসুল বা রাসুলের শহর (আল বিদায়া ওয়ান নিহায়া, জাদুল মাআদ, তারিখুল ইসলাম)। 

নতুন বছরের সঙ্গে আসে নতুন চাঁদ ও নতুন মাস। নতুন চাঁদে নতুন মাসে রাসুলে খোদা (সা.) পড়তেন, ‘আল্লাহ মহান, হে আল্লাহ! এই মাসকে আমাদের জন্য নিরাপত্তা, ইমান, প্রশান্তি ও ইসলাম সহযোগে আনয়ন করুন; আমাদের তৌফিক দিন আপনার মহব্বত ও সন্তুষ্টির; আমার ও তোমার প্রভু আল্লাহ! এই চান্দ্রমাস সুপথ ও কল্যাণের’ (তিরমিজি: ৩৪৪৭ ও ৩৪৫১, মুসনাদে আহমাদ: ১৪০০, রিয়াদুস সালিহিন: ১২৩৬)। আল্লাহুম্মা আমিন।

হাফিজ মাছুম আহমদ প্রিন্সিপালঃ- শাহজালাল রহ, ৩৬০ আউলিয়া লতিফিয়া হাফিজিয়া মাদ্রাসা উপশহর সিলেট।

ইনিউজ ৭১/টি.টি. রাকিব

 

জনপ্রিয় সংবাদ

স্বপ্ন শিক্ষক হওয়ার: দারিদ্র্য আর প্রতিবন্ধকতার বিরুদ্ধে মনার লড়াই

স্বপ্ন শিক্ষক হওয়ার: দারিদ্র্য আর প্রতিবন্ধকতার বিরুদ্ধে মনার লড়াই

আগামী নির্বাচন নিরপেক্ষ করতে পারবে না: হাসনাত আবদুল্লাহ

আগামী নির্বাচন নিরপেক্ষ করতে পারবে না: হাসনাত আবদুল্লাহ

ভারত-যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে ১০ বছরের প্রতিরক্ষা কাঠামো চুক্তি স্বাক্ষর

ভারত-যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে ১০ বছরের প্রতিরক্ষা কাঠামো চুক্তি স্বাক্ষর

নির্বাচন সামনে রেখে বৃহৎ জোট গঠনের পরিকল্পনা বিএনপির

নির্বাচন সামনে রেখে বৃহৎ জোট গঠনের পরিকল্পনা বিএনপির

ভূরুঙ্গামারীতে সন্দেহভাজন চার নারীকে পুলিশে সোপর্দ

ভূরুঙ্গামারীতে সন্দেহভাজন চার নারীকে পুলিশে সোপর্দ

সর্বশেষ সংবাদ

ফেনী-বগুড়া-দিনাজপুরে লড়বেন খালেদা জিয়া

ফেনী-বগুড়া-দিনাজপুরে লড়বেন খালেদা জিয়া

আসন্ন জাতীয় নির্বাচন: ২৩৭ আসনে প্রার্থীদের প্রাথমিক তালিকা দিল বিএনপি

আসন্ন জাতীয় নির্বাচন: ২৩৭ আসনে প্রার্থীদের প্রাথমিক তালিকা দিল বিএনপি

শ্রীমঙ্গল উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স: ভরসার হাসপাতাল নিজেই রোগী

শ্রীমঙ্গল উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স: ভরসার হাসপাতাল নিজেই রোগী

ভূরুঙ্গামারীতে বন্যার আগাম সতর্কবার্তা ও ঝুঁকি বিষয়ক কর্মশালা

ভূরুঙ্গামারীতে বন্যার আগাম সতর্কবার্তা ও ঝুঁকি বিষয়ক কর্মশালা

গোয়ালন্দে জিপিএ-৫ প্রাপ্ত ৯ শিক্ষার্থীদের সম্মাননা স্মারক ও অর্থ সহায়তা

গোয়ালন্দে জিপিএ-৫ প্রাপ্ত ৯ শিক্ষার্থীদের সম্মাননা স্মারক ও অর্থ সহায়তা

এ সম্পর্কিত আরও পড়ুন

জুমার দিন: সপ্তাহের ঈদ ও ইবাদতের সর্বোত্তম মুহূর্ত

জুমার দিন: সপ্তাহের ঈদ ও ইবাদতের সর্বোত্তম মুহূর্ত

ইসলামে সপ্তাহের সাত দিনের মধ্যে জুমার দিনকে সর্বোচ্চ মর্যাদা ও শ্রেষ্ঠত্ব দেওয়া হয়েছে। এ দিনকে বলা হয় সপ্তাহের ঈদ। পবিত্র কোরআন ও সহিহ হাদিসে জুমার দিনের বিশেষ ফজিলত, সম্মান, দোয়া কবুলের মুহূর্ত এবং ইবাদতের তাৎপর্য স্পষ্টভাবে বর্ণনা করা হয়েছে। জুমার দিন মুসলমানদের জন্য শুধু জামাতের নামাজ আদায়ের সময় নয়; বরং এটি আত্মার পরিশুদ্ধি, তাকওয়া অর্জন, সামাজিক বন্ধন দৃঢ়করণ এবং আল্লাহর

ব্যবসায় সততা মুসলমানের পরিচয়

ব্যবসায় সততা মুসলমানের পরিচয়

বর্তমান দুনিয়ায় ব্যবসা-বাণিজ্য মানুষের জীবনে অপরিহার্য। প্রতিদিনই বাজারে প্রতিযোগিতা বাড়ছে, লাভের লোভ মানুষকে নানা ভুল পথে নিয়ে যাচ্ছে। কিন্তু ইসলাম ব্যবসায় সততা ও ন্যায়পরায়ণতাকে ঈমানের অংশ হিসেবে দেখেছে। একজন মুসলমান শুধু নামাজে নয়, লেনদেনের ক্ষেত্রেও আল্লাহভীতি ধারণ করে চলবে—এটাই প্রকৃত ধর্মীয়তা। কুরআনে আল্লাহ বলেন, মাপে ও ওজনে কম দিও না (সূরা হুদ, আয়াত ৮৪)। এই আয়াত আমাদের সততার মূল শিক্ষা দেয়।

সংকটের সময় আল্লাহর উপর ভরসা রাখার শিক্ষা

সংকটের সময় আল্লাহর উপর ভরসা রাখার শিক্ষা

জীবনের প্রতিটি মুহূর্তে মানুষ নানা রকম বিপদ, দুঃখ ও অনিশ্চয়তার মুখোমুখি হয়। কারো জীবনে আসে আর্থিক কষ্ট, কারো জীবনে আসে শারীরিক অসুস্থতা বা পারিবারিক সংকট। এসব অবস্থায় মানুষ প্রায়ই হতাশ হয়ে পড়ে। কিন্তু ইসলামের দৃষ্টিতে একজন মুমিনের উচিত প্রতিটি বিপদের সময় আল্লাহর উপর পূর্ণ ভরসা রাখা। আল্লাহ বলেন, “যে আল্লাহর উপর ভরসা করে, আল্লাহ তার জন্য যথেষ্ট।” (সূরা আত-তালাক: ৩)।

দুনিয়ার ব্যস্ততায় নামাজ ভুলে যাওয়া মুসলমানের ক্ষতি কত বড়

দুনিয়ার ব্যস্ততায় নামাজ ভুলে যাওয়া মুসলমানের ক্ষতি কত বড়

আজকের দুনিয়ায় মানুষ সময়ের পেছনে ছুটছে। কাজ, ব্যবসা, মোবাইল, সামাজিক যোগাযোগ—সবকিছুই আমাদের জীবনকে এমনভাবে ব্যস্ত করে ফেলেছে যে নামাজের সময় এলে অনেকেই বলে, ‘একটু পর পড়ব’। কিন্তু এই ‘একটু পর’-এর মধ্যেই মানুষ ভুলে যায়, হারিয়ে ফেলে আল্লাহর সঙ্গে যোগাযোগের সেই বরকতময় সম্পর্ক। ইসলামে নামাজকে শুধু একটি ফরজ কাজ নয়, বরং জীবনযাত্রার মূল কেন্দ্র হিসেবে দেখা হয়েছে। পবিত্র কুরআনে আল্লাহ বলেন, “নিশ্চয়ই

ধৈর্য ও আল্লাহর উপর ভরসাই মুমিনের শক্তি

ধৈর্য ও আল্লাহর উপর ভরসাই মুমিনের শক্তি

জীবনের প্রতিটি পর্যায়েই মানুষ নানা সংকট, দুঃখ-কষ্ট ও পরীক্ষার সম্মুখীন হয়। কখনও তা অর্থনৈতিক, কখনও পারিবারিক, আবার কখনও মানসিক। এসব অবস্থায় একজন মুমিনের উচিত নিজের ধৈর্য ধরে আল্লাহর উপর সম্পূর্ণ ভরসা রাখা। কুরআনে আল্লাহ বলেন, “নিশ্চয়ই আল্লাহ ধৈর্যশীলদের সঙ্গে আছেন।” (সূরা আল-বাকারা: ১৫৩) এ আয়াতই প্রমাণ করে যে কঠিন পরিস্থিতিতে ধৈর্যই মুমিনের প্রকৃত অস্ত্র। মানুষ সাধারণত বিপদের সময় উদ্বিগ্ন ও হতাশ