
প্রকাশ: ৫ আগস্ট ২০১৯, ১৫:৪৩

মানুষের পাস্পরিক সুসম্পর্কের মাধ্যমে তৈরি হয় বন্ধুত্ব। বন্ধুত্ব ছাড়া ব্যক্তি পরিবার সমাজ কার্যত কোনোটিই চলতে পারে না। সুন্দর ও উন্নত সমাজ বিনির্মাণে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্কে গুরুত্ব অনেক বেশি। তাই বন্ধুত্বের গুরুত্ব যেমন বেশি তেমনি বন্ধুত্ব বা সুসম্পর্ক বজায় রাখার গুরুত্ব তারচেয়ে বেশি। কুরআন সুন্নাহ ও ইসলামের ইতিহাসে বন্ধুতের মর্যাদা, গুরুত্বের ব্যাপারে রয়েছে সুস্পষ্ট দিক-নির্দেশনা। যা মানুষকে সফলতার পথ দেখায়। বন্ধুত্ব সম্পর্কে ইসলামের দিক-নির্দেশনার রয়েছে সুস্পষ্ট তথ্য। আর তাহলো-
ভালো বন্ধু নির্বাচনে আবশ্যকতা ও করণীয়
উত্তম বন্ধুর উদাহরণ এমন-

কুরআনে বন্ধু নির্বাচন
বন্ধু নির্বাচনে অগ্রাধিকার
ভালো বন্ধু থাকার উপকারিতা
যাদের সঙ্গে মুমিনের বন্ধুত্ব নয়
ভালো বন্ধুর গুণাবলি

বন্ধুত্ব স্থাপনে ইসলামিক স্কলারদের দিক-নির্দেশনা
- হজরত ইমাম গাজ্জালি রহমাতুল্লাহি আলাইহি বলেছেন, ‘যার সঙ্গে বন্ধুত্ব করবে তার মধ্যে পাঁচটি গুণ থাকা চাই। আর তা হলো-
সুতরাং পরকালের কল্যাণে সুসম্পর্ক তৈরি করা কিংবা বন্ধুত্ব গড়ে তোলা উত্তম। আর তাতেই প্রতিটি মানুষ হয়ে উঠবে পরিপূর্ণ ঈমানদার। প্রিয় নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের ছোট্ট একটি দিক-নির্দেশনাও এমন। হাদিসে এসেছে-
ইনিউজ ৭১/এম.আর