
প্রকাশ: ১৯ জুলাই ২০১৯, ০:৫৪

পাঁচ ওয়াক্ত ফরজ নামাজের জন্য আজান দেয়া সুন্নতে মুয়াক্কাদাহ। ফজরের আজানের আওয়াজে পৃথিবীর ঘুম ভাঙে। আবার এশার আজনের ডাকে সাড়া দিয়ে নামাজ শেষে সবাই ঘুমের দেশে তলিয়ে যায়। মাঝে আছে যোহর, আছর ও মাগরিব। এক গবেষণায় দেখা গেছে, পৃথিবীর কোনও না কোনও প্রান্তে সবসময়ই আজান হয়। ফজরের পবিত্র আজানের ধ্বনিতে ঘুম ভাঙে মুসলমানের। তাওহিদ ও রিসালাতের সাক্ষ্য, নামাজ ও কল্যাণের আহ্বানে দিন শুরু হয় তাদের। ঘোষণা করা হয়, হে মানব! ওঠো, ঘুমের চেয়ে নামাজ উত্তম। শুধু স্রষ্টার ইবাদত নয়, জাগতিক অনেক বিচারেও ফজরের আজানের এই আহ্বান কল্যাণের বাহক।
গ্রিনিচ মান সময়ের হিসাবে উভয় দেশের মধ্যে সময়ের পার্থক্য ৯ ঘণ্টা। অর্থাৎ ইন্দোনেশিয়ায় ফজরের আজান শুরু হওয়ার ৯ ঘণ্টা পর আজান হয় আফ্রিকার দেশ মৌরিতানিয়ায়। ইন্দোনেশিয়ার সুলাওয়াসি দ্বীপে আজান শুরু হওয়ার পর তা ক্রমেই পশ্চিমের দিকে অগ্রসর হয়। অগ্রসরমাণ আজানের ধ্বনি প্রায় অবিচ্ছিন্নভাবেই অগ্রসর হতে থাকে।

ইনিউজ ৭১/টি.টি. রাকিব