শনিবার, ২০ ডিসেম্বর, ২০২৫৫ পৌষ, ১৪৩২
logo
ENকনভার্টার
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
    • বিশ্বকাপ
    • ক্রিকেট
    • ফুটবল
    • অন্যান্য খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
    • আইন-আদালত
    • সাহিত্য
    • প্রবাস জীবন
    • কৃষি
    • বাংলাদেশে করোনা
    • গনমাধ্যম
    • আবহাওয়া
    • জাতীয় সংসদ নির্বাচন
    • ভাইরাল টপিক
    • অর্থনীতি
    • ব্যবসা ও বাণিজ্য
    • বিজ্ঞান-প্রযুক্তি
    • অপরাধ
    • স্বাস্থ্য
    • ধর্ম
    • বন্যা পরিস্থিতি
    • জনদুর্ভোগ
    • প্রতিবেশী
    • পর্যটন
    • মজার খবর
    • শিক্ষা
    • শেয়ার বাজার
    • চাকুরী
    • লাইফস্টাইল
অনুসন্ধান
logo
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
logo
  • হোম
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
  • অনুসন্ধান করুন
  • সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা
Logo

সম্পাদক : মোঃ শওকত হায়দার (জিকো)

প্রকাশক : ইনিউজ৭১ মিডিয়া লিমিটেড

হাউজ: নাম্বার ৫৫ , দ্বিতীয় তলা, রোড নাম্বার ৬/এ , সেক্টর - ১২ উত্তরা, ঢাকা - ১২৩০ ।

ফোন: +880 258 053 897, ইমেইল: [email protected] , [email protected]

গোপনীয়তার নীতি

ব্যবহারের শর্তাবলি

যোগাযোগ

আমাদের সম্পর্কে

আমরা

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

স্বত্ব © ইনিউজ৭১.কম

ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

ধর্ম

ক্ষমা প্রাপ্তির সূবর্ণ সময়

Ziaul Hoque
জিয়াউল হক, নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ২ মে ২০১৯, ১৬:৪৬

শেয়ার করুনঃ
ক্ষমা প্রাপ্তির সূবর্ণ সময়

মানুষ প্রেরিত হয়েছে আল্লাহর ইবাদতের জন্য। রমজান ইবাদতের অন্যতম মোক্ষম সময়। হাদিসে এসেছে- যে ব্যক্তি রমজান পেলো কিন্তু নিজেকে গুনাহ থেকে মুক্ত করতে পারল না; তার পানাহারে আল্লাহর কোনো প্রয়োজন নেই। সুতরাং আমরা নিমজ্জিত পাপাচার থেকে মুক্ত হতে রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের শিখানো পদ্ধতি অবলম্বন করতে পারি। আর তা হচ্ছে- তাওবা ও ইসতিগফার। আমরা তাওবা ও ইসতিগফারের মর্মার্থগুলো জেনে নিই-

তাওবাহ : তাওবাহ অর্থ ফিরে আসা, প্রত্যাবর্তন করা। শরীয়তের পরিভাষায়, অতীতে সব খারাপ কাজের জন্য লজ্জিত ও অনুতপ্ত হয়ে গুনাহের কাজ পরিত্যাগ  করা এবং পুনরায় গুনাহ না করার দৃঢ় সংকল্প করা।

মাগফিরাত : মাগফিরাত অর্থ ক্ষমা চাওয়া, মাফ চাওয়া, মার্জনা প্রার্থনা করা। আল্লাহর নিকট গুনাহের জন্য ক্ষমতা চাওয়া ও গুনাহের জন্য ক্ষমা চাওয়া ও গুনাহের মন্দ পরিণাম থেকে পরিত্রান কামনা করাকে ইসতিগফার বলে। সুতরাং আমরা আল্লাহর দরবারে খাঁটি তওবা করবো এবং মাগফিরাত কামনা করবো। কারণ রমজানের বর্তমান (মাগফিরাতের) দশকেই রয়েছে এর সূবর্ণ সময়। আসুন আস্বস্ত হই; জেনে নিই রাসুল সাল্লাল্লাহ আলাইহি ওয়া সাল্লামের পবিত্র জবান মোবারকের কয়েকটি অমীয় বাণী-

আরও

পবিত্র শুক্রবার: রহমত, বরকত ও ক্ষমার বার্তা

পবিত্র শুক্রবার: রহমত, বরকত ও ক্ষমার বার্তা
ক. হযরত আবু হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত, রাসুল সাল্লাল্লাহ আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, ‘মহান আল্লাহ তাঁর বান্দার তাওবায় তোমাদের ঐ লোকের চাইতে বেশি খুশি হন, যে ব্যক্তি তার হারানো উট ফিরে পেল। (মুসলিম)। 

খ. আবু সাঈদ খুদরী রাদিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত, রাসুল সাল্লাল্লাহ আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, ‘তোমাদের আগের যুগের এক ব্যক্তি নিরানব্বই জনকে হত্যা করার পর পৃথিবীতে সর্বশ্রেষ্ঠ আলেমের সন্ধানে বেরিয়ে পরে। তাকে এক খ্রিস্টান দরবেশের খোঁজ দেয়া হয়। সে তার কাছে গিয়ে বলে যে, সে নিরানব্বই জন লোককে হত্যা করেছে, তার জন্য এখন তাওবার কোনো সুযোগ আছে কি? দরবেশ বললো, নেই। ফলে সে দরবেশকেও হত্যা করে সংখ্যা একশ’ পূর্ণ করে। অতঃপর পুনরায় সে দুনিয়ার সর্বশ্রেষ্ঠ আলেমের খোঁজে বেরিয়ে পড়লে তাকে এক আলেমের সন্ধান দেয়া হলো। তার কাছে গিয়ে হত্যাকারী বললো, সে একশ’ লোককে হত্যা করেছে, এখন তার জন্য তাওবার সুযোগ আছে কি? আলেম বলল, হ্যাঁ, তাওবার সুযোগ আছে। তাওবার বাঁধা কে হতে পারে? তুমি অমুক স্থানে চলে যাও। সেখানে কিছু সংখ্যক লোক আল্লাহর ইবাদাত করছে। তাদের সাথে তুমিও ইবাদাত করো। আর তোমার দেশে ফিরে যেও না। কারণ ওটা মন্দ এলাকা। ফলে নির্দেশের স্থানের দিকে লোকটি চলতে তাকলো। অর্ধেক রাস্তা গেলে তার মৃত্যুর সময় এসে পড়ল। তখন রহমতের ফেরেশতা ও আযাবের ফেরেশতার মধ্যে বাদানুবাদ শুরু হলো। রহমতের ফেরেশতা বললো, এ লোক তাওবা করে আল্লাহর দিকে ফিরে এসেছে। কিন্তু আযাবের ফেরেশতা বললো, লোকটি কখরো কোনো সৎ কাজ করেনি। এমন সময় মানুষ রূপ ধারণ করে আরেক ফেরেশতা তাদের কাছে এলো। তারা এ বিষয়ে তাদের মধ্যে তাকেই বিচারক মেনে নিলো। বিচারক বললো, তোমরা উভয় দিকের রাস্তার দূরত্ব মেপে দেখো। যে দিকটি নিকটে হবে সে সেটিরই অন্তর্ভূক্ত হবে। কাজেই জায়গা পরিমাপের পর দেখা গেল সে যে দিকের উদ্দেশ্যে রওয়ানা হয়েছিল সে দিকের নিকটবর্তী। ফলে রহমতের ফেরেশতাগণ তার জান (রূহ) কবয করলেন। (বুখারি, মুসলিম)।

ধর্ম
https://enews71.com/storage/ads/01JR36BQSKCPE69WB8Z3TARXE3.jpg

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

https://enews71.com/storage/ads/01JR3CX28Y9BM01PRE4TXCNDWF.jpg
সুতরাং আমরা বুঝতে পারলাম তাওবা একজন গোনাহগার বান্দাকে কীভাবে জাহান্নামের ক্ষতিগ্রস্ত পথ থেকে জান্নাতের সীমাহীন আলোর পথে নিয়ে আসতে পারে। আমরা তাওবা করে আল্লাহর পথে ফিরে আসব। মাগফিরাত লাভ করব।

https://enews71.com/storage/ads/01JQ184AJV9F0T856X9BBSG85X.gif
লক্ষণীয়-

আরও

আল্লাহর পরিচয় ও কর্তৃত্ব: কুরআনের আলোকে ব্যাখ্যা

আল্লাহর পরিচয় ও কর্তৃত্ব: কুরআনের আলোকে ব্যাখ্যা
এখন রমজান মাস; এই মাসের ইবাদতের ব্যাপারে অসংখ্য ছাওয়াবের কথা বলা হয়েছে। যেহেতু এই মাসের প্রতিদান আল্লাহ দেবেন। কীসের ভয়! আমরা আল্লাহর দরবারে তাওবা করি; মাগফিরাত চাই। কেননা রাসুল সাল্লাল্লাহ আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, হযরত আবু হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত, ‘আমি রাসুল সাল্লাল্লাহ আলাইহি ওয়া সাল্লামকে বলতে শুনেছি- আল্লাহর শপথ! আমি দৈনিক সত্তর বারের বেশি তাওবা করি এবং আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাই (বুখারি)।  অন্য বর্ণনায় এসেছে- রাসুল সাল্লাল্লাহ আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন, ‘হে লোকেরা! তোমরা আল্লাহর কাছে তাওবাহ কর এবং তাঁর কাছে ক্ষমা চাও। কেননা আমি প্রতিদিন একশ’ বার তাওবা করি (মুসলিম)।

অর্থাৎ রাসুল সাল্লাল্লাহ আলাইহি ওয়া সাল্লাম আমাদেরকে তাওবা ও ইসতিগফারের দিকে উৎসাহিত করেছেন। সুতরাং এই রমজানের মাগফিরাতের দশকে আল্লাহর কাছে মাফ পাওয়া, ক্ষমা পাওয়া সূবর্ণ সুযেগ। আল্লাহ আমাদের গুনাহ মার্জনা করুন। আমাদের সঠিক পথের সন্ধান দিন। আমাদের তাওবা ও ইসতিগফারের তাওফিক দান করুন। আমীন।

তথ্যসূত্র : সহি বুখারি, মুসলিম, জামে আত-তিরমিজি।

ইনিউজ ৭১/এম.আর

সর্বশেষ সংবাদ

বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে হস্তক্ষেপ করবে না নয়াদিল্লি

বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে হস্তক্ষেপ করবে না নয়াদিল্লি

দেশে ফেরার জন্য ট্রাভেল পাস পেলেন তারেক রহমান

দেশে ফেরার জন্য ট্রাভেল পাস পেলেন তারেক রহমান

মৌলভীবাজারে র‌্যাবের অভিযানে ১১০ টি গুলিসহ দুটি এয়ারগান উদ্ধার

মৌলভীবাজারে র‌্যাবের অভিযানে ১১০ টি গুলিসহ দুটি এয়ারগান উদ্ধার

শাহবাগের নাম হলো শহীদ ওসমান হাদি চত্বর

শাহবাগের নাম হলো শহীদ ওসমান হাদি চত্বর

ঢাকায় বিজিবি মোতায়েন, বিমানবন্দর ও গুরুত্বপূর্ণ স্থানে নজরদারি

ঢাকায় বিজিবি মোতায়েন, বিমানবন্দর ও গুরুত্বপূর্ণ স্থানে নজরদারি

জনপ্রিয় সংবাদ

হাদি ইস্যুতে সরকারের সর্বোচ্চ উদ্যোগ, পরিবারের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার সাক্ষাৎ

হাদি ইস্যুতে সরকারের সর্বোচ্চ উদ্যোগ, পরিবারের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার সাক্ষাৎ

পরিশুদ্ধ অন্তরের মানুষ দুনিয়া ও আখিরাতে সর্বাধিক সম্মানিত হবে: ছারছীনার পীর ছাহেব

পরিশুদ্ধ অন্তরের মানুষ দুনিয়া ও আখিরাতে সর্বাধিক সম্মানিত হবে: ছারছীনার পীর ছাহেব

২০ ফেব্রুয়ারি শুরু হচ্ছে অমর একুশে বইমেলা ২০২৬

২০ ফেব্রুয়ারি শুরু হচ্ছে অমর একুশে বইমেলা ২০২৬

নির্বাচন ঘিরে ঢাকাস্থ দূতাবাসগুলোর নিরাপত্তার আশ্বাস সরকারের

নির্বাচন ঘিরে ঢাকাস্থ দূতাবাসগুলোর নিরাপত্তার আশ্বাস সরকারের

তারেক রহমানের প্রত্যাবর্তনে বিএনপিতে উৎসবের প্রস্তুতি, ৩০০ ফিটে সংবর্ধনা

তারেক রহমানের প্রত্যাবর্তনে বিএনপিতে উৎসবের প্রস্তুতি, ৩০০ ফিটে সংবর্ধনা

এ সম্পর্কিত আরও পড়ুন

পবিত্র রজব মাসের ফজিলত ও ইবাদত

পবিত্র রজব মাসের ফজিলত ও ইবাদত

‘রজব’ হলো আল্লাহ তায়ালার বিশেষ অনুগ্রহের মাস। রজব মাস বান্দার গুনাহ মাফের মাস। রজব মাসের সঙ্গে ইসলামের অতীত ইতিহাস, সংস্কৃতি ও ঐতিহ্য জড়িয়ে আছে। হযরত রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-রজব মাসে আকাশ পানে মেরাজে গমন করেছিলেন। হযরত নূহ (আ.) মহাপ্লাবনের আশঙ্কায় রজব মাসেই কিস্তিতে আরোহণ করেছিলেন। হযরত রাসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের- কাছে রজব মাসেই প্রথম ওহি আসে। এছাড়া রজব হলো জান্নাতের

জুমার দিনের শ্রেষ্ঠ ৩ আমল, কোরআন-হাদিসের ব্যাখ্যা

জুমার দিনের শ্রেষ্ঠ ৩ আমল, কোরআন-হাদিসের ব্যাখ্যা

রসুলুল্লাহ সা. বলেন, ‘জুমার দিন দিবসসমূহের মধ্যে শ্রেষ্ঠ, তা আল্লাহর নিকট অধিক সম্মানিত।’ (ইবনে মাজাহ: হাদিস ১০৮৪) সপ্তাহের অন্যান্য দিনের তুলনায় জুমার দিনের আমল অনেক বেশি ও গুরুত্বপূর্ণ। এ দিনের বিশেষ মর্যাদার কথা জানা যায় কোরআন-হাদিসের বিভিন্ন ব্যাখ্যায়। সপ্তাহের অন্যান্য দিনের তুলনায় জুমার দিনের আমল অনেক বেশি ও গুরুত্ত্বপূর্ণ। এ দিনের বিশেষ মর্যাদার কথা জানা যায় কুরআন-হাদিসের বিভিন্ন ব্যাখ্যায়। সপ্তাহের অন্যান্য দিনের

কোরআন ও হাদিসের আলোকে ইসলামী দাওয়াত এর গুরুত্ব

কোরআন ও হাদিসের আলোকে ইসলামী দাওয়াত এর গুরুত্ব

নাহমাদুহু ওয়া নুসাল্লি আলা রাসূলিহিল কারীম। আম্মা বা‘দ। ইসলামী দাওয়াত মানবজাতীর পরিবর্তন ও হেদায়াতের জন্য প্রয়োজন। আর এই মানবজাতীর মঙ্গলের জন্য মহান আল্লাহ তায়ালা অসংখ্য নবী রাসুল এই পৃথিবীতে প্রেরন করছেন। সেই নবী রাসুল মানবজাতীর নিকট গিয়ে মহান প্রভূর পরিচয় তুলে ধরে ইসলামের পথে দাওয়াত দিয়েছেন। সৎকাজের আদেশ অসৎ কাজের নিষেধ প্রদান করাই ছিল নবী রাসুলদের কাজ। সকল নবীই তার উম্মতকে

সুন্দর ব্যবহার ও আচরণের বিনিময়ে জান্নাত

সুন্দর ব্যবহার ও আচরণের বিনিময়ে জান্নাত

মানুষের একটি ভালো কথা যেমন একজনের মন জয় করে নিতে পারে,তেমনি একটু খারাপ বা অশোভন আচরণ মানুষের মনে কষ্ট আসে।সৃষ্টির শ্রেষ্ঠ হিসেবে আমাদের উচিৎ সর্বদা মানুষের সঙ্গে ভালো ও সুন্দরভাবে কথা বলা। সুন্দর ব্যবহার ও আচার-আচরণ বলতে আমরা বুঝি কারও সঙ্গে ভালোভাবে কথা বলা,দেখা হলে সালাম দেওয়া,কুশলাদি জিজ্ঞেস করা,কর্কশ ভাষায় কথা না বলা, ঝগড়া-ফ্যাসাদে লিপ্ত না হওয়া,ধমক বা রাগের সুরে কথা

জমাদিউস সানি মাসের গুরুত্ব ও ফজিলত

জমাদিউস সানি মাসের গুরুত্ব ও ফজিলত

আরবি বর্ষপঞ্জির হিজরি সনের ষষ্ঠ মাস হলো জমাদিউস সানি। এর জোড়া মাস হলো ‘জমাদিউল আউয়াল’। এটি হিজরি সনের পঞ্চম মাস। এর বাংলা অর্থ হলো প্রথম জুমাদা ও দ্বিতীয় জুমাদা বা প্রথম শীত ও দ্বিতীয় শীত; অর্থাৎ শীতকালের প্রথম মাস ও শীতকালের দ্বিতীয় মাস। আরবে তৎকালে এই দুই মাস ছিল শীতকাল। আরবিতে মাস দুটির নাম হলো ‘আল জুমাদাল উলা’ ও ‘আল