শনিবার, ১৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৫২৯ ভাদ্র, ১৪৩২
logo
ENকনভার্টার
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
    • বিশ্বকাপ
    • ক্রিকেট
    • ফুটবল
    • অন্যান্য খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
    • আইন-আদালত
    • সাহিত্য
    • প্রবাস জীবন
    • কৃষি
    • বাংলাদেশে করোনা
    • গনমাধ্যম
    • আবহাওয়া
    • জাতীয় সংসদ নির্বাচন
    • ভাইরাল টপিক
    • অর্থনীতি
    • ব্যবসা ও বাণিজ্য
    • বিজ্ঞান-প্রযুক্তি
    • অপরাধ
    • স্বাস্থ্য
    • ধর্ম
    • বন্যা পরিস্থিতি
    • জনদুর্ভোগ
    • প্রতিবেশী
    • পর্যটন
    • মজার খবর
    • শিক্ষা
    • শেয়ার বাজার
    • চাকুরী
    • লাইফস্টাইল
অনুসন্ধান
logo
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
logo
  • হোম
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
  • অনুসন্ধান করুন
  • সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা
Logo

সম্পাদক : মোঃ শওকত হায়দার (জিকো)

প্রকাশক : ইনিউজ৭১ মিডিয়া লিমিটেড

হাউজ: নাম্বার ৫৫ , দ্বিতীয় তলা, রোড নাম্বার ৬/এ , সেক্টর - ১২ উত্তরা, ঢাকা - ১২৩০ ।

ফোন: +880 258 053 897, ইমেইল: [email protected] , [email protected]

গোপনীয়তার নীতি

ব্যবহারের শর্তাবলি

যোগাযোগ

আমাদের সম্পর্কে

আমরা

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

স্বত্ব © ইনিউজ৭১.কম

ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

ধর্ম

আল্লাহর প্রেরিত সব ধর্মের মূল বাণী একই

Ziaul Hoque
জিয়াউল হক, নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ৯ অক্টোবর ২০২৩, ১৭:৩৮

শেয়ার করুনঃ
আল্লাহর প্রেরিত সব ধর্মের মূল বাণী একই

কোনো ট্যাগ পাওয়া যায়নি

https://enews71.com/storage/ads/01JR36BQSKCPE69WB8Z3TARXE3.jpg

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

https://enews71.com/storage/ads/01JR3CX28Y9BM01PRE4TXCNDWF.jpg

সুরা বায়্যিনাহ মুসলমানদের কোরআনের ৯৮তম সুরা, মদিনায় অবতীর্ণ এ সুরাটির আয়াত সংখ্যা ৮টি এবং রুকু ১টি। সুরাটিতে আল্লাহ বলেছেন, তার প্রেরিত সব ধর্মের মূল বাণী একই। প্রতিটি আসমানি ধর্মই একনিষ্ঠভাবে আল্লাহর ইবাদত, নামাজ কায়েম ও জাকাত প্রদানের নির্দেশ দেয়।

সুরাটিতে আরও বলা হয়েছে, রাসুলের (সা.) নবুয়্যত লাভের আগে তার নবুয়্যতের ব্যাপারে আহলে কিতাব অর্থাৎ ইহুদি ও খ্রিষ্টানদের মধ্যে কোনো মতবিরোধ ছিল না। তারা সবাই শেষ নবির নবুয়্যতের ব্যাপারে ঐকমত্য পোষণ করতো এবং তার আগমনের অপেক্ষায় ছিল। কারণ তাদের কিতাব তাওরাত ও ইনজিলে রসুলের (সা.) নবুয়্যত, তার বিশেষ গুণাবলী ও তার ওপর কোরআন নাজিল সম্পর্কে সুস্পষ্ট বিবরণ ছিল।

আরও

দয়া ও মানবিকতা: রাসূলের (সা.) জীবন থেকে শিক্ষা

দয়া ও মানবিকতা: রাসূলের (সা.) জীবন থেকে শিক্ষা

সুরা বায়্যিনাহ

بِسْمِ اللَّهِ الرَّحْمَـٰنِ الرَّحِيمِ

পরম করুণাময় ও দয়ালু আল্লাহর নামে শুরু করছি

আরও

জুমার দিনে দোয়া ও ইবাদতের গুরুত্ব

জুমার দিনে দোয়া ও ইবাদতের গুরুত্ব

(১)

لَمۡ یَکُنِ الَّذِیۡنَ کَفَرُوۡا مِنۡ اَہۡلِ الۡکِتٰبِ وَالۡمُشۡرِکِیۡنَ مُنۡفَکِّیۡنَ حَتّٰی تَاۡتِیَہُمُ الۡبَیِّنَۃُ 

লাম ইয়াকুনিল্লাযীনা কাফারূ মিন আহলিল কিতাবি ওয়াল মুশরিকীনা মুনফাক্কীনা হাত্তাতা’তিয়াহুমুল বাইয়িনাহ।

আহলে কিতাবদের মধ্যে যারা কুফরি করেছিল তারা এবং মুশরিকরা আপন মতে অবিচলিত ছিল যে পর্যন্ত না তাদের নিকট সুস্পষ্ট প্রমাণ এলো-

(২)

رَسُوۡلٌ مِّنَ اللّٰہِ یَتۡلُوۡا صُحُفًا مُّطَہَّرَۃً 

রাসূলুম মিনাল্লাহি ইয়াতলূসুহুফাম মুতাহহারাহ।

আল্লাহর পক্ষ থেকে একজন রাসুল, যে তেলাওয়াত করে পবিত্র গ্রন্থ,

(৩)

فِیۡہَا کُتُبٌ قَیِّمَۃٌ 

ফীহা কুতুবুন কাইয়িমাহ।

যাতে আছে সঠিক বিধান।

(৪)

وَمَا تَفَرَّقَ الَّذِیۡنَ اُوۡتُوا الۡکِتٰبَ اِلَّا مِنۡۢ بَعۡدِ مَا جَآءَتۡہُمُ الۡبَیِّنَۃُ 

ওয়ামা তাফাররাকাল্লাযীনা ঊতুলকিতাবা ইল্লা মিম বা‘দি মা জাআতহুমুল-বায়্যিনাহ।

যাদেরকে কিতাব দেওয়া হয়েছিল তারা তো বিভক্ত হল তাদের নিকট সুস্পষ্ট প্রমাণ আসার পর।

(৫)

وَمَاۤ اُمِرُوۡۤا اِلَّا لِیَعۡبُدُوا اللّٰہَ مُخۡلِصِیۡنَ لَہُ الدِّیۡنَ ۬ۙ  حُنَفَآءَ وَیُقِیۡمُوا الصَّلٰوۃَ وَیُؤۡتُوا الزَّکٰوۃَ وَذٰلِکَ دِیۡنُ الۡقَیِّمَۃِ 

ওয়ামা উমিরূ ইল্লা লিয়া‘বুদুল্লাহা মুখলিসীনা লাহুদ্দীনা হুনাফাআ ওয়া ইউকীমুসসালাতা ওয়া ইউ’তুঝঝাকাতা ওয়া যালিকা দীনুল কাইয়িমাহ।

তারা তো আদিষ্ট হয়েছিল আল্লাহর আনুগত্যে বিশুদ্ধচিত্ত হয়ে একনিষ্ঠভাবে তার ইবাদত করতে এবং সালাত কায়েম করতে ও জাকাত দিতে, এটাই সঠিক দ্বীন।

(৬)

https://enews71.com/storage/ads/01JQ184AJV9F0T856X9BBSG85X.gif

اِنَّ الَّذِیۡنَ کَفَرُوۡا مِنۡ اَہۡلِ الۡکِتٰبِ وَالۡمُشۡرِکِیۡنَ فِیۡ نَارِ جَہَنَّمَ خٰلِدِیۡنَ فِیۡہَا  اُولٰٓئِکَ ہُمۡ شَرُّ الۡبَرِیَّۃِ 

ইন্নাল্লাযীনা কাফারূ মিন আহলিল কিতাবি ওয়াল মুশরিকীনা ফী নারি জাহান্নামা খালিদীনা ফীহা উলাইকা হুম শাররুল বারিয়্যাহ।

আহলে কিতাবদের মধ্যে যারা কুফরি করে তারা এবং মুশরিকরা জাহান্নামের আগুনে স্থায়ীভাবে অবস্থান করবে; এরাই সৃষ্টির অধম।

(৭)

اِنَّ الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا وَعَمِلُوا الصّٰلِحٰتِ  اُولٰٓئِکَ ہُمۡ خَیۡرُ الۡبَرِیَّۃِ 

ইন্নাল্লাযীনা আমানূ ওয়া আমিলুসসালিহাতি উলাইকা হুম খাইরুল বারিয়্যাহ।

যারা ঈমান আনে ও সৎকর্ম করে, তারাই সৃষ্টির শ্রেষ্ঠ।

(৮)

جَزَآؤُہُمۡ عِنۡدَ رَبِّہِمۡ جَنّٰتُ عَدۡنٍ تَجۡرِیۡ مِنۡ تَحۡتِہَا الۡاَنۡہٰرُ خٰلِدِیۡنَ فِیۡہَاۤ اَبَدًا  رَضِیَ اللّٰہُ عَنۡہُمۡ وَرَضُوۡا عَنۡہُ  ذٰلِکَ لِمَنۡ خَشِیَ رَبَّہٗ 

জাঝাউহুম ইনদা রাব্বিহিম জান্নাতু আদনিন তাজরী মিন তাহতিহাল আনহারু খালিদীনা ফীহা আবাদা রাদিয়াল্লাহু আনহুম ওয়া রাদূ আনহু যালিকা লিমান খাশিয়া রাব্বাহ।

তাদের রবের কাছে রয়েছে তাদের প্রতিদান চিরকাল বসবাসের জান্নাত, যার নিচ দিয়ে বয়ে চলেছে ঝরনারাজি, সেখানে তারা অবস্থান করবে চিরকাল। আল্লাহ তাদের উপরে সন্তষ্ট আর তারাও সন্তষ্ট তার প্রতি। এটি তার জন্য যে তার রবকে ভয় করে।

শিক্ষা ও নির্দেশনা

১. ইসলামের আবির্ভাবের সময় বিদ্যমান সবগুলো ধর্মই বিকৃত হয়ে গিয়েছিলো। কোনো ধর্মই মানুষকে সঠিক পথের দিশা দিতে পারছিল না।

২. ইসলামের আবির্ভাবের আগে আহলে কিতাব অর্থাৎ ইহুদি ও খ্রিষ্টানরা শেষ নবির আগমণের অপেক্ষায় ছিলো। তারা জানতো তাদের ধর্ম বিকৃত হয়ে গেছে। কিন্তু যখন রাসুল (সা.) নবুয়্যত লাভ করলেন, তখন তাদের মধ্যে বিভক্তি দেখা গেলো; একটি দল মুসলমান হলো, একটি দল কুফরি করলো।

৩. ইহুদি ও খ্রিষ্টানদের কিতাবে তাদেরকে আল্লাহর ইবাদত করতে, কুফর ও শিরক থেকে বিরত থাকতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছিলো। তাদেরকেও মুসলমানদের মতোই নামাজ আদায় ও জাকাত প্রদানের নির্দেশ দেওয়া হয়েছিলো। কিন্তু তাদের ধর্ম বিকৃত হয়ে তাতে ঢুকে পড়েছিল শিরক ও নানা বিভ্রান্তি। তাই আল্লাহর একই বিধান নিয়ে নবিজি (সা.) যখন এলেন, তারা কুফরি করলো এবং তার সাথে শত্রুতা করতে লাগলো।

৪. আল্লাহর প্রেরিত সব ধর্মের মূল কথা একই। তা হলো, একনিষ্ঠভাবে আল্লাহর আনুগত্য করা, নামাজ কায়েম করা ও জাকাত প্রদান করা।

৫. যারা ইসলাম গ্রহণ না করে কুফরি করবে, পরকালে তারা চিরজাহান্নামি হবে।

৬. যারা ইমান আনবে, যথাযথভাবে ইসলাম গ্রহণ করবে, ইসলামের বিধানাবলি অনুসরণ করবে, তারা পরকালে চিরসুখের জীবন লাভ করবে।

৭. মুমিনের একটি বৈশিষ্ট্য হলো, মুমিন আল্লাহকে ভয় করে। এই ভয় তাকে আল্লাহর আনুগত্য করতে উদ্বুদ্ধ করে এবং সব ধরনের পাপাচার থেকে দূরে রাখে।

জনপ্রিয় সংবাদ

ঢাবি শিবিরকে কয়েকঘন্টার শুভেচ্ছা পাকিস্তান জামায়াতে ইসলামীর!

ঢাবি শিবিরকে কয়েকঘন্টার শুভেচ্ছা পাকিস্তান জামায়াতে ইসলামীর!

রাজনৈতিক অস্থিরতায় নেপালে বাতিল বাংলাদেশ-নেপাল প্রীতি ম্যাচ

রাজনৈতিক অস্থিরতায় নেপালে বাতিল বাংলাদেশ-নেপাল প্রীতি ম্যাচ

ডাকসু ভোট গণনায় ছাত্রদলের কারচুপির অভিযোগে টিএসসিতে উত্তেজনা

ডাকসু ভোট গণনায় ছাত্রদলের কারচুপির অভিযোগে টিএসসিতে উত্তেজনা

বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৩০ বিলিয়ন ডলারে দাঁড়িয়েছে

বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৩০ বিলিয়ন ডলারে দাঁড়িয়েছে

ভোটের মাধ্যমে জনগণই নেবে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত: তারেক রহমান

ভোটের মাধ্যমে জনগণই নেবে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত: তারেক রহমান

সর্বশেষ সংবাদ

জাবিতে স্বার্থপরতা ঊর্ধ্বে রেখে ভোটের রায় মেনে নেওয়ার আহ্বান-ছাত্রদলের আঞ্জুমান ইকরার

জাবিতে স্বার্থপরতা ঊর্ধ্বে রেখে ভোটের রায় মেনে নেওয়ার আহ্বান-ছাত্রদলের আঞ্জুমান ইকরার

তেল আবিবে বিস্ফোরণের শব্দ,আবারো মিসাইল অ্যাটাক !

তেল আবিবে বিস্ফোরণের শব্দ,আবারো মিসাইল অ্যাটাক !

লন্ডনে হাইকমিশনের খালি গাড়িতে ডিম নিক্ষেপ, নিরাপত্তায় কড়াকড়ি

লন্ডনে হাইকমিশনের খালি গাড়িতে ডিম নিক্ষেপ, নিরাপত্তায় কড়াকড়ি

গাজায় ইসরাইলি হামলায় নতুন প্রাণহানি, হতাহত শতাধিক

গাজায় ইসরাইলি হামলায় নতুন প্রাণহানি, হতাহত শতাধিক

৩৭ ঘণ্টা পেরিয়ে গেলেও ফলাফল দিতে পারছে না জাকসু নির্বাচন কমিশন !

৩৭ ঘণ্টা পেরিয়ে গেলেও ফলাফল দিতে পারছে না জাকসু নির্বাচন কমিশন !

এ সম্পর্কিত আরও পড়ুন

পরিবারে ইসলামী আদর্শের শিক্ষা

পরিবারে ইসলামী আদর্শের শিক্ষা

পরিবার মানুষের জীবনের প্রথম বিদ্যালয়। এখানে একজন মানুষ নৈতিকতা, আচার-আচরণ ও মূল্যবোধ শিখে। ইসলাম পরিবারকে সমাজের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠান হিসেবে দেখেছে। কোরআনে আল্লাহ তাআলা বলেছেন, “তোমরা নিজেদের ও তোমাদের পরিবারকে আগুন থেকে বাঁচাও” (সুরা তাহরিম: ৬)। এই আয়াত প্রমাণ করে পরিবারের দায়িত্ব হলো সন্তানদের নৈতিক ও ধর্মীয় শিক্ষা দেওয়া। দাম্পত্য জীবনে ইসলামের মূল শিক্ষা হলো ভালোবাসা, সম্মান ও দায়িত্বশীলতা। কোরআনে বলা

 জুমার দিনে সাদকা ও দানের ফজিলত

জুমার দিনে সাদকা ও দানের ফজিলত

শুক্রবারের দিন মুসলমানদের জন্য ইবাদত, দোয়া ও রহমতের পাশাপাশি সাদকা ও দানের জন্যও বিশেষ মর্যাদার দিন। রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, “মুসলমানের প্রতিটি ভালো কাজই সদকা” (মুসলিম)। আর শুক্রবারের দিন দান করলে এর সওয়াব অন্যান্য দিনের চেয়ে বেশি হয়। ইসলামের ইতিহাসে দেখা যায় সাহাবিরা জুমার দিনে বিশেষভাবে দান করতে পছন্দ করতেন। কুরআনে আল্লাহ বলেন, “যে ব্যক্তি উত্তম কাজ করবে, তার জন্য দশগুণ প্রতিদান

সমাজে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার শিক্ষা

সমাজে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার শিক্ষা

ইসলামে ন্যায়বিচার একটি মৌলিক শিক্ষা। আল্লাহ তায়ালা কুরআনে বারবার ন্যায় প্রতিষ্ঠার কথা বলেছেন এবং তা ঈমানের অপরিহার্য অংশ হিসেবে বর্ণনা করেছেন। আল্লাহ বলেন, “হে মুমিনগণ! তোমরা আল্লাহর জন্য ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা করো এবং ন্যায়সঙ্গতভাবে সাক্ষ্য দাও। কোনো জাতির প্রতি ঘৃণা তোমাদেরকে ন্যায়বিচার থেকে বিরত না রাখুক। ন্যায়বিচার করো, এটাই তাকওয়ার নিকটবর্তী” (সূরা মায়েদা: ৮)। এই আয়াত স্পষ্টভাবে প্রমাণ করে যে মুসলমানের

দয়া ও মানবিকতা: রাসূলের (সা.) জীবন থেকে শিক্ষা

দয়া ও মানবিকতা: রাসূলের (সা.) জীবন থেকে শিক্ষা

মানবজাতির কল্যাণ ও শান্তির জন্য ইসলাম যে মৌলিক শিক্ষা প্রদান করেছে তার অন্যতম হচ্ছে দয়া ও মানবিকতা। কোরআনুল কারিমে আল্লাহ তাআলা বহু স্থানে মানুষকে একে অপরের প্রতি দয়া ও সহানুভূতিশীল হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তাঁর জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে এই দয়ার শিক্ষাকে বাস্তবে রূপ দিয়েছেন। তিনি শুধু মুসলমানদের জন্য নয়, বরং সমগ্র মানবতার জন্য দয়া ও করুণার

আল্লাহর সন্তুষ্টিই মুমিনের জীবনের আসল সাফল্য

আল্লাহর সন্তুষ্টিই মুমিনের জীবনের আসল সাফল্য

মুমিন জীবনের মূল লক্ষ্য হওয়া উচিত আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জন করা। দুনিয়ার চাকচিক্য, ধন-সম্পদ কিংবা পদমর্যাদা ক্ষণস্থায়ী, কিন্তু আল্লাহর সন্তুষ্টি চিরন্তন। পবিত্র কুরআনে আল্লাহ বলেন, “আল্লাহর সন্তুষ্টিই সবচেয়ে বড় সাফল্য” (সূরা আত-তাওবা: ৭২)। এই আয়াত আমাদের শেখায় যে, প্রকৃত সফলতা হলো আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জন করা, দুনিয়ার অর্জন নয়। মানুষ প্রায়ই ভুলে যায় যে তার জীবন সীমিত সময়ের। সীমিত সময়ে সীমাহীন কামনা পূরণের