রবিবার, ৬ জুলাই, ২০২৫২২ আষাঢ়, ১৪৩২
logo
ENকনভার্টার
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
    • বিশ্বকাপ
    • ক্রিকেট
    • ফুটবল
    • অন্যান্য খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
    • আইন-আদালত
    • সাহিত্য
    • প্রবাস জীবন
    • কৃষি
    • বাংলাদেশে করোনা
    • গনমাধ্যম
    • আবহাওয়া
    • জাতীয় সংসদ নির্বাচন
    • ভাইরাল টপিক
    • অর্থনীতি
    • ব্যবসা ও বাণিজ্য
    • বিজ্ঞান-প্রযুক্তি
    • অপরাধ
    • স্বাস্থ্য
    • ধর্ম
    • বন্যা পরিস্থিতি
    • জনদুর্ভোগ
    • প্রতিবেশী
    • পর্যটন
    • মজার খবর
    • শিক্ষা
    • শেয়ার বাজার
    • চাকুরী
    • লাইফস্টাইল
অনুসন্ধান
logo
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
logo
  • হোম
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
  • অনুসন্ধান করুন
  • সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা
Logo

সম্পাদক : মোঃ শওকত হায়দার (জিকো)

প্রকাশক : ইনিউজ৭১ মিডিয়া লিমিটেড

হাউজ: নাম্বার ৫৫ , দ্বিতীয় তলা, রোড নাম্বার ৬/এ , সেক্টর - ১২ উত্তরা, ঢাকা - ১২৩০ ।

ফোন: +880 258 053 897, ইমেইল: [email protected] , [email protected]

গোপনীয়তার নীতি

ব্যবহারের শর্তাবলি

যোগাযোগ

আমাদের সম্পর্কে

আমরা

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

স্বত্ব © ইনিউজ৭১.কম

ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

https://enews71.com/storage/ads/01JWDYBEN0YKRDEYVYW9JCHXDC.jpg
ধর্ম

আল্লাহর প্রেরিত সব ধর্মের মূল বাণী একই

Ziaul Hoque
জিয়াউল হক, নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ৯ অক্টোবর ২০২৩, ১৭:৩৮

শেয়ার করুনঃ
আল্লাহর প্রেরিত সব ধর্মের মূল বাণী একই

কোনো ট্যাগ পাওয়া যায়নি

https://enews71.com/storage/ads/01JR36BQSKCPE69WB8Z3TARXE3.jpg

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

https://enews71.com/storage/ads/01JR3CX28Y9BM01PRE4TXCNDWF.jpg

সুরা বায়্যিনাহ মুসলমানদের কোরআনের ৯৮তম সুরা, মদিনায় অবতীর্ণ এ সুরাটির আয়াত সংখ্যা ৮টি এবং রুকু ১টি। সুরাটিতে আল্লাহ বলেছেন, তার প্রেরিত সব ধর্মের মূল বাণী একই। প্রতিটি আসমানি ধর্মই একনিষ্ঠভাবে আল্লাহর ইবাদত, নামাজ কায়েম ও জাকাত প্রদানের নির্দেশ দেয়।

সুরাটিতে আরও বলা হয়েছে, রাসুলের (সা.) নবুয়্যত লাভের আগে তার নবুয়্যতের ব্যাপারে আহলে কিতাব অর্থাৎ ইহুদি ও খ্রিষ্টানদের মধ্যে কোনো মতবিরোধ ছিল না। তারা সবাই শেষ নবির নবুয়্যতের ব্যাপারে ঐকমত্য পোষণ করতো এবং তার আগমনের অপেক্ষায় ছিল। কারণ তাদের কিতাব তাওরাত ও ইনজিলে রসুলের (সা.) নবুয়্যত, তার বিশেষ গুণাবলী ও তার ওপর কোরআন নাজিল সম্পর্কে সুস্পষ্ট বিবরণ ছিল।

আরও

শিরোনাম: সত্যিকারের শান্তি আসে তাওবার মাধ্যমে

শিরোনাম: সত্যিকারের শান্তি আসে তাওবার মাধ্যমে

সুরা বায়্যিনাহ

بِسْمِ اللَّهِ الرَّحْمَـٰنِ الرَّحِيمِ

পরম করুণাময় ও দয়ালু আল্লাহর নামে শুরু করছি

আরও

মহররম মাসের ফজিলত ও আশুরার তাৎপর্য

মহররম মাসের ফজিলত ও আশুরার তাৎপর্য

(১)

لَمۡ یَکُنِ الَّذِیۡنَ کَفَرُوۡا مِنۡ اَہۡلِ الۡکِتٰبِ وَالۡمُشۡرِکِیۡنَ مُنۡفَکِّیۡنَ حَتّٰی تَاۡتِیَہُمُ الۡبَیِّنَۃُ 

লাম ইয়াকুনিল্লাযীনা কাফারূ মিন আহলিল কিতাবি ওয়াল মুশরিকীনা মুনফাক্কীনা হাত্তাতা’তিয়াহুমুল বাইয়িনাহ।

আহলে কিতাবদের মধ্যে যারা কুফরি করেছিল তারা এবং মুশরিকরা আপন মতে অবিচলিত ছিল যে পর্যন্ত না তাদের নিকট সুস্পষ্ট প্রমাণ এলো-

(২)

رَسُوۡلٌ مِّنَ اللّٰہِ یَتۡلُوۡا صُحُفًا مُّطَہَّرَۃً 

রাসূলুম মিনাল্লাহি ইয়াতলূসুহুফাম মুতাহহারাহ।

আল্লাহর পক্ষ থেকে একজন রাসুল, যে তেলাওয়াত করে পবিত্র গ্রন্থ,

(৩)

فِیۡہَا کُتُبٌ قَیِّمَۃٌ 

ফীহা কুতুবুন কাইয়িমাহ।

যাতে আছে সঠিক বিধান।

(৪)

وَمَا تَفَرَّقَ الَّذِیۡنَ اُوۡتُوا الۡکِتٰبَ اِلَّا مِنۡۢ بَعۡدِ مَا جَآءَتۡہُمُ الۡبَیِّنَۃُ 

ওয়ামা তাফাররাকাল্লাযীনা ঊতুলকিতাবা ইল্লা মিম বা‘দি মা জাআতহুমুল-বায়্যিনাহ।

যাদেরকে কিতাব দেওয়া হয়েছিল তারা তো বিভক্ত হল তাদের নিকট সুস্পষ্ট প্রমাণ আসার পর।

(৫)

وَمَاۤ اُمِرُوۡۤا اِلَّا لِیَعۡبُدُوا اللّٰہَ مُخۡلِصِیۡنَ لَہُ الدِّیۡنَ ۬ۙ  حُنَفَآءَ وَیُقِیۡمُوا الصَّلٰوۃَ وَیُؤۡتُوا الزَّکٰوۃَ وَذٰلِکَ دِیۡنُ الۡقَیِّمَۃِ 

ওয়ামা উমিরূ ইল্লা লিয়া‘বুদুল্লাহা মুখলিসীনা লাহুদ্দীনা হুনাফাআ ওয়া ইউকীমুসসালাতা ওয়া ইউ’তুঝঝাকাতা ওয়া যালিকা দীনুল কাইয়িমাহ।

তারা তো আদিষ্ট হয়েছিল আল্লাহর আনুগত্যে বিশুদ্ধচিত্ত হয়ে একনিষ্ঠভাবে তার ইবাদত করতে এবং সালাত কায়েম করতে ও জাকাত দিতে, এটাই সঠিক দ্বীন।

(৬)

https://enews71.com/storage/ads/01JQ184AJV9F0T856X9BBSG85X.gif

اِنَّ الَّذِیۡنَ کَفَرُوۡا مِنۡ اَہۡلِ الۡکِتٰبِ وَالۡمُشۡرِکِیۡنَ فِیۡ نَارِ جَہَنَّمَ خٰلِدِیۡنَ فِیۡہَا  اُولٰٓئِکَ ہُمۡ شَرُّ الۡبَرِیَّۃِ 

ইন্নাল্লাযীনা কাফারূ মিন আহলিল কিতাবি ওয়াল মুশরিকীনা ফী নারি জাহান্নামা খালিদীনা ফীহা উলাইকা হুম শাররুল বারিয়্যাহ।

আহলে কিতাবদের মধ্যে যারা কুফরি করে তারা এবং মুশরিকরা জাহান্নামের আগুনে স্থায়ীভাবে অবস্থান করবে; এরাই সৃষ্টির অধম।

(৭)

اِنَّ الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا وَعَمِلُوا الصّٰلِحٰتِ  اُولٰٓئِکَ ہُمۡ خَیۡرُ الۡبَرِیَّۃِ 

ইন্নাল্লাযীনা আমানূ ওয়া আমিলুসসালিহাতি উলাইকা হুম খাইরুল বারিয়্যাহ।

যারা ঈমান আনে ও সৎকর্ম করে, তারাই সৃষ্টির শ্রেষ্ঠ।

(৮)

جَزَآؤُہُمۡ عِنۡدَ رَبِّہِمۡ جَنّٰتُ عَدۡنٍ تَجۡرِیۡ مِنۡ تَحۡتِہَا الۡاَنۡہٰرُ خٰلِدِیۡنَ فِیۡہَاۤ اَبَدًا  رَضِیَ اللّٰہُ عَنۡہُمۡ وَرَضُوۡا عَنۡہُ  ذٰلِکَ لِمَنۡ خَشِیَ رَبَّہٗ 

জাঝাউহুম ইনদা রাব্বিহিম জান্নাতু আদনিন তাজরী মিন তাহতিহাল আনহারু খালিদীনা ফীহা আবাদা রাদিয়াল্লাহু আনহুম ওয়া রাদূ আনহু যালিকা লিমান খাশিয়া রাব্বাহ।

তাদের রবের কাছে রয়েছে তাদের প্রতিদান চিরকাল বসবাসের জান্নাত, যার নিচ দিয়ে বয়ে চলেছে ঝরনারাজি, সেখানে তারা অবস্থান করবে চিরকাল। আল্লাহ তাদের উপরে সন্তষ্ট আর তারাও সন্তষ্ট তার প্রতি। এটি তার জন্য যে তার রবকে ভয় করে।

শিক্ষা ও নির্দেশনা

১. ইসলামের আবির্ভাবের সময় বিদ্যমান সবগুলো ধর্মই বিকৃত হয়ে গিয়েছিলো। কোনো ধর্মই মানুষকে সঠিক পথের দিশা দিতে পারছিল না।

২. ইসলামের আবির্ভাবের আগে আহলে কিতাব অর্থাৎ ইহুদি ও খ্রিষ্টানরা শেষ নবির আগমণের অপেক্ষায় ছিলো। তারা জানতো তাদের ধর্ম বিকৃত হয়ে গেছে। কিন্তু যখন রাসুল (সা.) নবুয়্যত লাভ করলেন, তখন তাদের মধ্যে বিভক্তি দেখা গেলো; একটি দল মুসলমান হলো, একটি দল কুফরি করলো।

৩. ইহুদি ও খ্রিষ্টানদের কিতাবে তাদেরকে আল্লাহর ইবাদত করতে, কুফর ও শিরক থেকে বিরত থাকতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছিলো। তাদেরকেও মুসলমানদের মতোই নামাজ আদায় ও জাকাত প্রদানের নির্দেশ দেওয়া হয়েছিলো। কিন্তু তাদের ধর্ম বিকৃত হয়ে তাতে ঢুকে পড়েছিল শিরক ও নানা বিভ্রান্তি। তাই আল্লাহর একই বিধান নিয়ে নবিজি (সা.) যখন এলেন, তারা কুফরি করলো এবং তার সাথে শত্রুতা করতে লাগলো।

৪. আল্লাহর প্রেরিত সব ধর্মের মূল কথা একই। তা হলো, একনিষ্ঠভাবে আল্লাহর আনুগত্য করা, নামাজ কায়েম করা ও জাকাত প্রদান করা।

৫. যারা ইসলাম গ্রহণ না করে কুফরি করবে, পরকালে তারা চিরজাহান্নামি হবে।

৬. যারা ইমান আনবে, যথাযথভাবে ইসলাম গ্রহণ করবে, ইসলামের বিধানাবলি অনুসরণ করবে, তারা পরকালে চিরসুখের জীবন লাভ করবে।

৭. মুমিনের একটি বৈশিষ্ট্য হলো, মুমিন আল্লাহকে ভয় করে। এই ভয় তাকে আল্লাহর আনুগত্য করতে উদ্বুদ্ধ করে এবং সব ধরনের পাপাচার থেকে দূরে রাখে।

জনপ্রিয় সংবাদ

মুরাদনগরে বিবস্ত্র নির্যাতনের পেছনে ছাত্রলীগ নেতা সুমনের ‘ফিটিং কেস’

মুরাদনগরে বিবস্ত্র নির্যাতনের পেছনে ছাত্রলীগ নেতা সুমনের ‘ফিটিং কেস’

ঠাকুরগাঁওয়ে নিজ অর্থে রাস্তা মেরামত করলেন বিএনপি নেতা

ঠাকুরগাঁওয়ে নিজ অর্থে রাস্তা মেরামত করলেন বিএনপি নেতা

গ্যাপ পদ্ধতিতে বিষমুক্ত চাষ, কৃষক নিরঞ্জনের আম বিদেশে রফতানি

গ্যাপ পদ্ধতিতে বিষমুক্ত চাষ, কৃষক নিরঞ্জনের আম বিদেশে রফতানি

বরিশালে হবে বিপিএল! বিসিবি সভাপতির ইঙ্গিত

বরিশালে হবে বিপিএল! বিসিবি সভাপতির ইঙ্গিত

সরাইলে রাজপথ কাঁপালো নবগঠিত ছাত্রদলের মিছিল

সরাইলে রাজপথ কাঁপালো নবগঠিত ছাত্রদলের মিছিল

সর্বশেষ সংবাদ

রুদ্ধশ্বাস জয় ছিনিয়ে নিলো বাংলাদেশ, সিরিজে ফিরলো সমতায়

রুদ্ধশ্বাস জয় ছিনিয়ে নিলো বাংলাদেশ, সিরিজে ফিরলো সমতায়

এশিয়ান কাপে ইতিহাস গড়লো বাংলাদেশ নারী দল

এশিয়ান কাপে ইতিহাস গড়লো বাংলাদেশ নারী দল

মুরাদনগরে তিন ট্রাক ভেজাল লিচি-ললিপপ জব্দ, ধ্বংস

মুরাদনগরে তিন ট্রাক ভেজাল লিচি-ললিপপ জব্দ, ধ্বংস

গোয়ালন্দে ভ্রাতৃত্বের ফুটবল, হৃদয়ে স্পন্দন জাগানো সন্ধ্যা

গোয়ালন্দে ভ্রাতৃত্বের ফুটবল, হৃদয়ে স্পন্দন জাগানো সন্ধ্যা

তুরস্ক-চীনের ছায়া যুদ্ধেই বিপর্যস্ত ভারত

তুরস্ক-চীনের ছায়া যুদ্ধেই বিপর্যস্ত ভারত

এ সম্পর্কিত আরও পড়ুন

মহররম মাসের ফজিলত ও আশুরার তাৎপর্য

মহররম মাসের ফজিলত ও আশুরার তাৎপর্য

হিজরি সনের প্রথম মাস মহররম ইসলামের দৃষ্টিতে একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ও বরকতময় সময়। এই মাসকে আল্লাহর মাস বলা হয়েছে এবং এতে ইবাদত-বন্দেগির বিশেষ ফজিলত রয়েছে। রাসূলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম নিজে এই মাসে রোজা রাখতেন এবং সাহাবিদেরও রোজার প্রতি উৎসাহ দিতেন। বিশেষ করে আশুরার দিন, অর্থাৎ ১০ই মহররম, মুসলিম ইতিহাসে বহুবিধ তাৎপর্যপূর্ণ ঘটনার দিন হিসেবে পরিগণিত হয়। রাসূলুল্লাহ সা. মদিনায় এসে দেখতে

রাসুল (সা.) এর সুন্নাহভিত্তিক খাবার: আধুনিক বিজ্ঞানেও প্রমাণিত উপকারিতা

রাসুল (সা.) এর সুন্নাহভিত্তিক খাবার: আধুনিক বিজ্ঞানেও প্রমাণিত উপকারিতা

বর্তমানে বিশ্বজুড়ে স্বাস্থ্য সচেতনতা বাড়ছে, আর সেই ধারায় মুসলিম বিশ্বে নবী করিম (সা.) এর খাদ্যাভ্যাস ও সুন্নাহভিত্তিক খাবারের প্রতি আগ্রহও বেড়েছে। গবেষণা বলছে, রাসুল (সা.) এর প্রিয় খাবারগুলোর মধ্যে রয়েছে খেজুর, মধু, যব, দুধ ও অলিভ অয়েল—যেগুলোর প্রতিটিই আধুনিক চিকিৎসা বিজ্ঞানে উপকারিতার জন্য স্বীকৃত। এই অভ্যাসগুলো শুধু ধর্মীয় দিক থেকেই নয়, স্বাস্থ্যরক্ষার দিক থেকেও অত্যন্ত কার্যকর। রাসুল (সা.) খেজুর খুব পছন্দ

মৃত্যুর পর মুমিনের কবরের শান্তিময় জীবন

মৃত্যুর পর মুমিনের কবরের শান্তিময় জীবন

ইসলাম ধর্মে কবরকে বলা হয় ‘বারযাখ’ — যা মৃত্যুর পর ও কিয়ামতের আগে এক অন্তর্বর্তীকালীন জগৎ। একজন মুমিনের জন্য এই কবরের জীবন শান্তির, আর একজন কাফেরের জন্য এটি শাস্তির। আমাদের নবী হযরত মুহাম্মদ (সা.) বলেছেন, কবর হলো জান্নাতের বাগানসম একটি বাগান অথবা জাহান্নামের গর্তসম একটি গর্ত। কবরের এই জীবন সম্পর্কে জানা, আমাদের দুনিয়ার আচরণ ও আমল গঠনে গভীর প্রভাব ফেলে। মুমিন

পবিত্র কোরআন অবমাননা রোধে মুসলিম উম্মাহর করণীয় কী

পবিত্র কোরআন অবমাননা রোধে মুসলিম উম্মাহর করণীয় কী

সাম্প্রতিক সময়ে বিভিন্ন ইউরোপীয় দেশে পবিত্র কোরআন অবমাননার ঘটনায় মুসলিম বিশ্বে চরম ক্ষোভ ও উদ্বেগ বিরাজ করছে। ডেনমার্ক, সুইডেন ও ফ্রান্সসহ কিছু দেশে প্রকাশ্যে কোরআন পোড়ানোর ঘটনা ঘটলেও এসব দেশের সরকার অভিব্যক্তির স্বাধীনতার কথা বলে এসব অপকর্মকে রুখতে কার্যকর পদক্ষেপ নিচ্ছে না। এর ফলে মুসলিমদের ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত লাগছে এবং সাম্প্রদায়িক উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ছে। ইসলামের দৃষ্টিতে কোরআন শুধু একটি ধর্মগ্রন্থ নয়,

পবিত্র জুমার গুরুত্ব ও ফজিলত: মুমিনের সাপ্তাহিক ঈদ

পবিত্র জুমার গুরুত্ব ও ফজিলত: মুমিনের সাপ্তাহিক ঈদ

জুমার দিনকে ইসলাম বিশেষ মর্যাদা দিয়েছে। এটি সপ্তাহের সর্বোত্তম দিন এবং মুসলমানদের জন্য এক আত্মিক উজ্জীবনের দিন। হাদীসে এসেছে, জুমা হলো মুসলিম উম্মাহর জন্য ‘সপ্তাহের ঈদ’। রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘সূর্য যে দিনটিতে উদিত হয়েছে, তার মধ্যে শ্রেষ্ঠ দিন হলো জুমার দিন। এই দিনেই আদম (আ.) সৃষ্টি হয়েছিলেন, এই দিনেই তিনি জান্নাতে প্রবেশ করেন এবং এই দিনেই জান্নাত থেকে বের করে