মঙ্গলবার, ৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৫২৫ ভাদ্র, ১৪৩২
logo
ENকনভার্টার
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
    • বিশ্বকাপ
    • ক্রিকেট
    • ফুটবল
    • অন্যান্য খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
    • আইন-আদালত
    • সাহিত্য
    • প্রবাস জীবন
    • কৃষি
    • বাংলাদেশে করোনা
    • গনমাধ্যম
    • আবহাওয়া
    • জাতীয় সংসদ নির্বাচন
    • ভাইরাল টপিক
    • অর্থনীতি
    • ব্যবসা ও বাণিজ্য
    • বিজ্ঞান-প্রযুক্তি
    • অপরাধ
    • স্বাস্থ্য
    • ধর্ম
    • বন্যা পরিস্থিতি
    • জনদুর্ভোগ
    • প্রতিবেশী
    • পর্যটন
    • মজার খবর
    • শিক্ষা
    • শেয়ার বাজার
    • চাকুরী
    • লাইফস্টাইল
অনুসন্ধান
logo
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
logo
  • হোম
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
  • অনুসন্ধান করুন
  • সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা
Logo

সম্পাদক : মোঃ শওকত হায়দার (জিকো)

প্রকাশক : ইনিউজ৭১ মিডিয়া লিমিটেড

হাউজ: নাম্বার ৫৫ , দ্বিতীয় তলা, রোড নাম্বার ৬/এ , সেক্টর - ১২ উত্তরা, ঢাকা - ১২৩০ ।

ফোন: +880 258 053 897, ইমেইল: [email protected] , [email protected]

গোপনীয়তার নীতি

ব্যবহারের শর্তাবলি

যোগাযোগ

আমাদের সম্পর্কে

আমরা

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

স্বত্ব © ইনিউজ৭১.কম

ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

ধর্ম

সমাজে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার শিক্ষা

মাওলানা মোহাম্মাদ ছগির হোসেন-হেড অফ
মাওলানা মোহাম্মাদ ছগির হোসেন-হেড অফ, ধর্ম ডেস্ক

প্রকাশ: ৯ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ১০:৪০

শেয়ার করুনঃ
সমাজে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার শিক্ষা
ইসলাম ও ন্যায়বিচারকুরআন ও হাদিসসমাজে ন্যায় প্রতিষ্ঠা
https://enews71.com/storage/ads/01JR36BQSKCPE69WB8Z3TARXE3.jpg

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

https://enews71.com/storage/ads/01JR3CX28Y9BM01PRE4TXCNDWF.jpg

ইসলামে ন্যায়বিচার একটি মৌলিক শিক্ষা। আল্লাহ তায়ালা কুরআনে বারবার ন্যায় প্রতিষ্ঠার কথা বলেছেন এবং তা ঈমানের অপরিহার্য অংশ হিসেবে বর্ণনা করেছেন। আল্লাহ বলেন, “হে মুমিনগণ! তোমরা আল্লাহর জন্য ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা করো এবং ন্যায়সঙ্গতভাবে সাক্ষ্য দাও। কোনো জাতির প্রতি ঘৃণা তোমাদেরকে ন্যায়বিচার থেকে বিরত না রাখুক। ন্যায়বিচার করো, এটাই তাকওয়ার নিকটবর্তী” (সূরা মায়েদা: ৮)। এই আয়াত স্পষ্টভাবে প্রমাণ করে যে মুসলমানের জীবনে ন্যায়বিচার কেবল সামাজিক দায় নয়, বরং আল্লাহর কাছে জবাবদিহিতার অংশ।

রাসূলুল্লাহ (সা.)-এর জীবনে ন্যায়বিচারের অসংখ্য উদাহরণ রয়েছে। তিনি মুসলমান ও অমুসলিম সবার জন্য সমান বিচার প্রতিষ্ঠা করেছেন। একবার একজন সম্ভ্রান্ত পরিবারভুক্ত নারী চুরির দায়ে অভিযুক্ত হলে অনেক সাহাবি তার শাস্তি লঘু করার অনুরোধ করেন। কিন্তু রাসূল (সা.) স্পষ্ট ভাষায় বলেন, “আল্লাহর কসম! যদি আমার মেয়ে ফাতিমাও চুরি করত, তবে তাকেও আমি একই শাস্তি দিতাম।” এই শিক্ষা থেকে বোঝা যায়, ইসলামে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠায় কারও সামাজিক মর্যাদা বা পরিচয় কোনো প্রভাব ফেলতে পারে না।

আজকের সমাজে আমরা দেখছি, অন্যায় ও বৈষম্য দিন দিন বাড়ছে। ধনী-গরিবের মাঝে বৈষম্য, প্রভাবশালীদের রক্ষা এবং দুর্বলদের শাস্তি দেওয়ার প্রবণতা ন্যায়বিচারকে প্রশ্নবিদ্ধ করছে। অথচ ইসলাম স্পষ্টভাবে বলে দিয়েছে, অন্যায়ের পক্ষে দাঁড়ানো হারাম এবং ন্যায় প্রতিষ্ঠা করাই প্রকৃত তাকওয়ার প্রতিফলন।

আরও

অর্থনৈতিক সঙ্কট ও ইসলামী সমাধান

অর্থনৈতিক সঙ্কট ও ইসলামী সমাধান

কুরআনের আরেক জায়গায় বলা হয়েছে, “আল্লাহ তোমাদের আদেশ দেন যে, তোমরা আমানত তার যোগ্য ব্যক্তির কাছে পৌঁছে দেবে এবং মানুষের মাঝে যখন বিচার করবে, তখন ন্যায়সঙ্গতভাবে বিচার করবে” (সূরা নিসা: ৫৮)। এ আয়াত কেবল বিচারকের জন্য নয়, বরং প্রতিটি মানুষের জন্য নির্দেশনা। পরিবার, সমাজ বা রাষ্ট্র—সব জায়গায় ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা করা একান্ত দায়িত্ব।

ন্যায়বিচার শুধু আদালতের চার দেয়ালে সীমাবদ্ধ নয়। একজন ব্যবসায়ী যখন সঠিকভাবে মাপজোক করে, তখনও সে ন্যায়বিচার করছে। একজন শিক্ষক যখন পক্ষপাতিত্ব ছাড়া শিক্ষার্থীদের মূল্যায়ন করেন, তখনও ন্যায় প্রতিষ্ঠা হয়। একইভাবে রাষ্ট্র যখন আইন সকলের জন্য সমানভাবে প্রয়োগ করে, তখন প্রকৃত ন্যায়বিচার সমাজে দৃশ্যমান হয়।

https://enews71.com/storage/ads/01JQ184AJV9F0T856X9BBSG85X.gif

রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, “ন্যায়বান শাসক আল্লাহর আরশের ছায়াতলে আশ্রয় পাবে, যেদিন আর কোনো ছায়া থাকবে না” (সহিহ মুসলিম)। এই হাদিস প্রমাণ করে যে নেতৃত্বের মূল চাবিকাঠি হলো ন্যায়বিচার। একজন ন্যায়পরায়ণ নেতা শুধু জনগণের ভালোবাসাই পান না, বরং আল্লাহর কাছেও বিশেষ মর্যাদা অর্জন করেন।

অতএব বর্তমান সমাজে ন্যায় প্রতিষ্ঠা করা কেবল রাষ্ট্রের কাজ নয়, বরং প্রতিটি মুসলমানের দায়িত্ব। আমরা যদি পরিবার থেকে শুরু করে সর্বত্র ন্যায়বিচার চর্চা করি, তবে সমাজ থেকে বৈষম্য ও অন্যায় অনেকটাই দূর হবে।

আরও

অর্থনৈতিক সঙ্কট ও ইসলামী সমাধান

অর্থনৈতিক সঙ্কট ও ইসলামী সমাধান

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা ইসলামের মূল বার্তা। আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের নির্দেশনা মেনে চললে সমাজে শান্তি, সাম্য ও স্থিতিশীলতা ফিরে আসবে। ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠাই হলো প্রকৃত ইসলামী সমাজব্যবস্থার ভিত্তি।

জনপ্রিয় সংবাদ

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদের আসনের চূড়ান্ত সীমানা প্রকাশ

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদের আসনের চূড়ান্ত সীমানা প্রকাশ

নির্বাচন সহায়তায় বাংলাদেশের পাশে দাঁড়ালো জাতিসংঘ

নির্বাচন সহায়তায় বাংলাদেশের পাশে দাঁড়ালো জাতিসংঘ

শ্রীমঙ্গলে কৃষকলীগ নেতার ভাইয়ের নেতৃত্বে ব্যবসায়ীর ওপর হামলা

শ্রীমঙ্গলে কৃষকলীগ নেতার ভাইয়ের নেতৃত্বে ব্যবসায়ীর ওপর হামলা

"ইনিউজ৭১"-এ সংবাদ প্রকাশ- পদ্মায় অভিযানে পুলিশ, বিপুল জাল জব্দ

"ইনিউজ৭১"-এ সংবাদ প্রকাশ- পদ্মায় অভিযানে পুলিশ, বিপুল জাল জব্দ

কোম্পানীগঞ্জে চেক প্রতারণায় মামলায় সাবেক ছাত্রদল নেতা গ্রেপ্তার

কোম্পানীগঞ্জে চেক প্রতারণায় মামলায় সাবেক ছাত্রদল নেতা গ্রেপ্তার

সর্বশেষ সংবাদ

১৬ বছর বয়সী নাগরিকরা নিবন্ধন করে পাবে এনআইডি

১৬ বছর বয়সী নাগরিকরা নিবন্ধন করে পাবে এনআইডি

আদালত ভবনের দোতলা থেকে লাফ দিয়ে হত্যা মামলার আসামি আটক

আদালত ভবনের দোতলা থেকে লাফ দিয়ে হত্যা মামলার আসামি আটক

ঢাবিতে ডাকসু নির্বাচনের ভোটগ্রহণ সম্পন্ন

ঢাবিতে ডাকসু নির্বাচনের ভোটগ্রহণ সম্পন্ন

ডাকসু নির্বাচনে সংবাদ সংগ্রহকালে সাংবাদিক তরিকুল শিবলীর মৃত্যু

ডাকসু নির্বাচনে সংবাদ সংগ্রহকালে সাংবাদিক তরিকুল শিবলীর মৃত্যু

পাকুয়াখালী হত্যাকাণ্ডের বিচার দাবিতে খাগড়াছড়িতে নাগরিক পরিষদের বিক্ষোভ

পাকুয়াখালী হত্যাকাণ্ডের বিচার দাবিতে খাগড়াছড়িতে নাগরিক পরিষদের বিক্ষোভ

এ সম্পর্কিত আরও পড়ুন

দয়া ও মানবিকতা: রাসূলের (সা.) জীবন থেকে শিক্ষা

দয়া ও মানবিকতা: রাসূলের (সা.) জীবন থেকে শিক্ষা

মানবজাতির কল্যাণ ও শান্তির জন্য ইসলাম যে মৌলিক শিক্ষা প্রদান করেছে তার অন্যতম হচ্ছে দয়া ও মানবিকতা। কোরআনুল কারিমে আল্লাহ তাআলা বহু স্থানে মানুষকে একে অপরের প্রতি দয়া ও সহানুভূতিশীল হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তাঁর জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে এই দয়ার শিক্ষাকে বাস্তবে রূপ দিয়েছেন। তিনি শুধু মুসলমানদের জন্য নয়, বরং সমগ্র মানবতার জন্য দয়া ও করুণার

আল্লাহর সন্তুষ্টিই মুমিনের জীবনের আসল সাফল্য

আল্লাহর সন্তুষ্টিই মুমিনের জীবনের আসল সাফল্য

মুমিন জীবনের মূল লক্ষ্য হওয়া উচিত আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জন করা। দুনিয়ার চাকচিক্য, ধন-সম্পদ কিংবা পদমর্যাদা ক্ষণস্থায়ী, কিন্তু আল্লাহর সন্তুষ্টি চিরন্তন। পবিত্র কুরআনে আল্লাহ বলেন, “আল্লাহর সন্তুষ্টিই সবচেয়ে বড় সাফল্য” (সূরা আত-তাওবা: ৭২)। এই আয়াত আমাদের শেখায় যে, প্রকৃত সফলতা হলো আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জন করা, দুনিয়ার অর্জন নয়। মানুষ প্রায়ই ভুলে যায় যে তার জীবন সীমিত সময়ের। সীমিত সময়ে সীমাহীন কামনা পূরণের

আজ মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) এর জন্ম ও মৃত্যুবার্ষিকী পালিত

আজ মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) এর জন্ম ও মৃত্যুবার্ষিকী পালিত

আজ আরবি রবিউল আউয়াল মাসের ১২ তারিখে মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) এর জন্ম ও ওফাতের পুণ্যময় দিন উদযাপন করা হচ্ছে। ৫৭০ খ্রিস্টাব্দে মক্কা নগরীতে জন্মগ্রহণ করা তিনি ৬৩ বছর বয়সে একইদিনে ইন্তেকাল করেছেন। মহানবীর জন্মের আগে গোটা আরব জাহেলিয়াতের অন্ধকারে নিমজ্জিত ছিল। মানুষ আল্লাহর প্রতি অবহেলা করে নানা অনৈতিক ও হানাহানি কাজে লিপ্ত ছিল। অরাজকতা ও বিশৃঙ্খলার এই যুগে মহান আল্লাহ

শিক্ষাক্ষেত্রে নৈতিকতা ও ইসলামী দিকনির্দেশনা

শিক্ষাক্ষেত্রে নৈতিকতা ও ইসলামী দিকনির্দেশনা

শিক্ষা মানুষের জীবনের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ অংশ, তবে শিক্ষা তখনই পূর্ণতা লাভ করে যখন এর সাথে নৈতিকতার সমন্বয় ঘটে। আজকের বিশ্বে আমরা দেখি অনেকেই উচ্চশিক্ষা অর্জন করছে, কিন্তু নৈতিকতার অভাবে সেই জ্ঞান সমাজের জন্য কল্যাণের বদলে অকল্যাণ বয়ে আনছে। ইসলাম শিক্ষা ও নৈতিকতাকে একসাথে গড়ে তোলার নির্দেশ দিয়েছে, যাতে শিক্ষিত মানুষ সমাজে সত্যিকার অর্থে আদর্শ স্থাপন করতে পারে। কোরআনে আল্লাহ বলেন, “পড়

জুমার দিনে দোয়া ও ইবাদতের গুরুত্ব

জুমার দিনে দোয়া ও ইবাদতের গুরুত্ব

জুমার দিন ইসলামে একটি বিশেষ মর্যাদাপূর্ণ দিন। সপ্তাহের অন্যান্য দিনের তুলনায় এ দিনকে আল্লাহ তায়ালা অধিক সম্মানিত করেছেন। পবিত্র কোরআনে এ দিনের গুরুত্বের কথা উল্লেখ আছে এবং রাসূলুল্লাহ (সা.) এর অসংখ্য হাদিসে এ দিনের ফজিলত বর্ণিত হয়েছে। রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, জুমার দিন মুসলমানদের জন্য ঈদের সমতুল্য। এ দিনে যারা গোসল করে, পরিচ্ছন্নতা রক্ষা করে, সুগন্ধি ব্যবহার করে এবং জামাতে নামাজ আদায়