
প্রকাশ: ৫ অক্টোবর ২০১৯, ১৯:১৩

দিনাজপুরের বড়পুকুরিয়া খনি থেকে কয়লা চুরির কোনো প্রমাণ পায়নি সরকার গঠিত তদন্ত কমিটি। খনি থেকে কয়লা গায়েবকে সিস্টেম লস হিসেবেই দেখানো হয়েছে প্রতিবেদনে। যদিও ১ লাখ ৪৪ হাজার টন কয়লার হদিস না মেলাকে ‘চুরি’ হিসেবেই দেখানো হয় দুদকের তদন্তে। এ অবস্থায় সরকারি তদন্ত কমিটির প্রতিবেদন নিয়ে প্রশ্ন তুলে ভোক্তা অধিকার সংগঠন ক্যাবের দাবি, দুই প্রতিবেদনের সাংঘর্ষিক বক্তব্যের সুরাহা যেন আদালতের মাধ্যমেই হয় দাবি ক্যাবের।
গত বছরের জুলাইয়ে হঠাৎই সামনে আসে বড়পুকুরিয়ায় ১ লাখ ৪৪ হাজার টন কয়লার হিসাবে গরমিলের বিষয়টি। জ্বালানির অভাবে তখন ৫২ দিন বন্ধ রাখতে হয় দেশের একমাত্র কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের উৎপাদনও। তাৎক্ষণিকভাবে মামলা হয় খনির ১৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে। গঠিত হয় একাধিক তদন্ত কমিটি। সরকারি ৩ কমিটিই কয়লা চুরির কোনো আলামত পায়নি। প্রায় দেড় লাখ টন কয়লা গায়েব হওয়াকে সিস্টেম লস হিসেবেই দেখছেন তারা। শুরু থেকেই খনি কর্তৃপক্ষ সিস্টেম লসের হিসাব না রাখায় ঘাটতির প্রকৃত চিত্র অস্পষ্ট ছিল বলে মত ৭ সদস্যের বিশেষজ্ঞ কারিগরি কমিটির।

ইনিউজ৭১/জিয়া