প্রকাশ: ১১ ফেব্রুয়ারি ২০১৯, ২৩:১৭
ইন্দুরকানীতে তত কালিন পানিসম্পদ মন্ত্রীর সামনে হাতাহাতির ঘটনায় ও দলীয় শৃংখলা ভঙ্গের অভিযোগে ৪ জেপি নেতাকে সাময়িক বহিস্কার করা হয়েছিল। গত ৩ জানুয়ারি বৃহস্পতিবার উপজেলা জেপির সভাপতি আসাদুল কবির তালুকদার স্বপন স্বাক্ষরিত এক চিঠিতে এ আদেশ দেয়া হয়েছিল। ১১ ফেব্রুয়ারি সোমবার অন্য এক আদেশের মাধ্যেমে তাদের বহিস্কারাদেশ প্রত্যাহার করে নেয়া হয়েছে। যাদের বহিস্কৃরাদেশ প্রত্যাহার হল তারা হলেন জাতীয় পার্টি (জেপি) ইন্দুরকানী উপজেলা শাখা (জেপির) যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মো. মিজানুর রহমান, মো. মাহামুদ সেলিম, সহ দপ্তর সম্পাদক মো. দেলোয়ার হোসেন মাতুব্বর, শ্রম সম্পাদক মো. মহসিন হাওলাদার মধু। জেপি নেতৃবৃন্দ তাদের জবাব দিলে, তাদের বহিস্কারাদেশ তুলে নেন কতৃপক্ষোকে।ঘটনার বিবরনে জানা যায়, গত ৩১ ডিসেম্বর দলীয় নেতাকর্মী ও স্থানীয় সাধারণ জনগণের সাথে সৌজন্য সাক্ষাতের জন্য নব নির্বাচিত সংসদ সদস্য ও জাতীয় পার্টি (জেপি) চেয়ারম্যান আনোয়ার হোসেন মঞ্জু ইন্দুরকানীতে আসেন।
কিন্তু উপজেলা কমিটির উর্ধতন কর্তপক্ষকে উপেক্ষা করে নির্ধারিত স্থানে সভার আয়োজন না করে অন্যত্র করেন। এবং নব নির্বাচিত সংসদ সদস্য ও জাতীয় পার্টি জেপি চেয়ারম্যান ও তত কালিন, পানি সম্পদ মন্ত্রী আনোয়ার হোসেন মঞ্জুর উপস্থিতিতে দলীয় নেতাকর্মী ও জনসাধারণের সামনে উপজেলা জেপির সাংগঠনিক সম্পাদক মনিরুজ্জামান রানাকে অভিযুক্ত ও টানা হেচরা করে তাতে মন্ত্রী নিজেই ক্ষুব্দ হন যাহা মাননীয় সংসদ সদস্যের মানহানী সহ সংগঠনের আচরণবিধি ও শৃংখলা পরিপন্থী কাজ। সে কারণে চার নেতাকে সাময়িক ভাবে বহিস্কারের সিদ্বান্ত নেয়া হয়েছিল।এ ব্যাপারে উপজেলা জেপির সভাপতি আসাদুল কবির তালুকদার স্বপন জানান, দলীয় শৃংখলা ভঙ্গের অভিযোগে নব নির্বাচিত সংসদ সদস্য ও জাতীয় পার্টি জেপি চেয়ারম্যান আনোয়ার হোসেন মঞ্জুর পরামর্শক্রমে তাদেরকে সাময়িক বহিস্কার করা হয়েছেছিল, দ্রর্ঘ দিন পরে দলিয় সিন্ধান্তে তাদের ঐ বহিস্কার আদেশ প্রত্যাহার করে নেয়া হয়েছে।
ইনিউজ ৭১/টি.টি. রাকিব