শুক্রবার, ১৭ অক্টোবর, ২০২৫১ কার্তিক, ১৪৩২
logo
ENকনভার্টার
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
    • বিশ্বকাপ
    • ক্রিকেট
    • ফুটবল
    • অন্যান্য খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
    • আইন-আদালত
    • সাহিত্য
    • প্রবাস জীবন
    • কৃষি
    • বাংলাদেশে করোনা
    • গনমাধ্যম
    • আবহাওয়া
    • জাতীয় সংসদ নির্বাচন
    • ভাইরাল টপিক
    • অর্থনীতি
    • ব্যবসা ও বাণিজ্য
    • বিজ্ঞান-প্রযুক্তি
    • অপরাধ
    • স্বাস্থ্য
    • ধর্ম
    • বন্যা পরিস্থিতি
    • জনদুর্ভোগ
    • প্রতিবেশী
    • পর্যটন
    • মজার খবর
    • শিক্ষা
    • শেয়ার বাজার
    • চাকুরী
    • লাইফস্টাইল
অনুসন্ধান
logo
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
logo
  • হোম
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
  • অনুসন্ধান করুন
  • সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা
Logo

সম্পাদক : মোঃ শওকত হায়দার (জিকো)

প্রকাশক : ইনিউজ৭১ মিডিয়া লিমিটেড

হাউজ: নাম্বার ৫৫ , দ্বিতীয় তলা, রোড নাম্বার ৬/এ , সেক্টর - ১২ উত্তরা, ঢাকা - ১২৩০ ।

ফোন: +880 258 053 897, ইমেইল: [email protected] , [email protected]

গোপনীয়তার নীতি

ব্যবহারের শর্তাবলি

যোগাযোগ

আমাদের সম্পর্কে

আমরা

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

স্বত্ব © ইনিউজ৭১.কম

ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

জাতীয়বাংলাদেশ

রিজার্ভের টাকা নিয়ে সরকার অলস বসে থাকবে না: প্রধানমন্ত্রী

Ziaul Hoque
জিয়াউল হক, নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ১৪ নভেম্বর ২০২২, ১:২০

শেয়ার করুনঃ
রিজার্ভের টাকা নিয়ে সরকার অলস বসে থাকবে না: প্রধানমন্ত্রী
প্রধানমন্ত্রী
https://enews71.com/storage/ads/01JR36BQSKCPE69WB8Z3TARXE3.jpg

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

https://enews71.com/storage/ads/01JR3CX28Y9BM01PRE4TXCNDWF.jpg

রিজার্ভ নিয়ে সমালোচকদের জবাবে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, রিজার্ভের টাকা দিয়ে অলস বসে থাকবেন না বরং তা জনগণের কল্যাণে ব্যবহার করবেন।

তিনি বলেন, ‘রিজার্ভের টাকা নিয়ে অলস বসে থাকা ঠিক হবে না। আমাদের জনগণের ভোগান্তি কমাতে হবে।’

আরও

বাংলাদেশের রাজনীতিতে সেফ এক্সিটের ইতিহাস: ১৯৭৫ থেকে ২০২৪

বাংলাদেশের রাজনীতিতে সেফ এক্সিটের ইতিহাস: ১৯৭৫ থেকে ২০২৪

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আজ দুপুরে বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে (বিআইসিসি) নবনির্বাচিত ৫৯ জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানদের শপথবাক্য পাঠ উপলক্ষ্যে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অথিথির ভাষণে  এ কথা বলেন। অনুষ্ঠানে জেলা পরিষদের মোট ৬২৩ জন সদস্যও শপথ নেন।

প্রধানমন্ত্রী স্থানীয় সরকার প্রতিনিধিদের তাদের এলাকাকে খাদ্য উৎপাদনে স্বাবলম্বী করতে দ্রুত ব্যবস্থা নিতে বলেন, যাতে প্রতি ইঞ্চি জমি চাষাবাদের আওতায় আনা যায়।

আরও

বাংলাদেশের রাজনীতিতে সেফ এক্সিটের ইতিহাস: ১৯৭৫ থেকে ২০২৪

বাংলাদেশের রাজনীতিতে সেফ এক্সিটের ইতিহাস: ১৯৭৫ থেকে ২০২৪

সারাদেশে ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা বৃদ্ধি পাওয়ায় তিনি জনগণকে সচেতন করার পাশাপাশি নবনির্বাচিত জন প্রতিনিধিদেরকে তাদের এলাকা পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে বলেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমরা জনকল্যাণমূলক স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠা করতে চাই এবং তার মাধ্যমে দেশের উন্নয়ন যেন নিশ্চিত হয় সেটাই আমাদের লক্ষ্য। এখানে আপনাদের একটা বিরাট দায়িত্ব রয়েছে। এলাকায় কিধরনের অসুবিধা আছে,মানুষের জন্য কি কল্যাণকর কাজ করা যেতে পারে, উন্নয়নের জন্য কি কাজ করতে পারেন-সেটা আপনাদের ভাবতে হবে।

তিনি বলেন, আমাদের এখানে বহুদলীয় গণতন্ত্র রয়েছে, অনেক দল রয়েছে। কেউ দল থেকে বা কেউ আলাদা ভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। কিন্তু একটা কথা মনে রাখতে হবে যখন আপনি ভোটে নির্বাচিত হয়ে এসেছেন তখন আপনার দায়িত্ব  সকলের জন্য। 

শেখ হাসিনা নিজের উদাহারণ টেনে বলেন, তিনি বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হওয়ার পর থেকে উন্নয়নের ক্ষেত্রে কে তাকে ভোট দিল আর কোন এলাকার ভোটার সেটা দেখেননি।

তিনি বলেন, ‘আমি সার্বিকভাবে উন্নয়নের ব্যবস্থা নিয়েছি, প্রতিটি মানুষ যাতে উন্নয়নের ছোঁয়া পায় সেই ব্যবস্থাই আমরা নিয়েছি’।

তিনি বলেন, আমরা ৬১টি জেলা পরিষদে ২০২১-২২ অর্থবছরে রাজস্ব খাতের আওতায় প্রায় ৩ হাজার কোটি টাকা এবং এডিপি’র আওতায় ৫৪০ কোটি টাকার প্রকল্প গ্রহণ করেছি।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, তাঁর সরকার দরিদ্র জনগোষ্ঠীর বিচার প্রাপ্তি সহজ করতে ২৭টি জেলার ১৩৫টি উপজেলার ১ হাজার ৮০টি ইউনিয়নে গ্রাম আদালত সক্রিয়করন (২য় পর্যায়) বাস্তবায়ন করেছে। মানুষ যাতে ন্যয় বিচার পায় সেজন্য আলাদা ফান্ড দিয়ে লিগ্যাল এইড কমিটি করে দিয়েছি এবং অবকাঠামো উন্নয়ন যতভাবে করা যায় তা করেছি। 

স্থানীয় সরকার পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম জেলা পরিষদের নির্বাচিত এবং সংরক্ষিত আসনের সদস্যদের শপথ বাক্য পাঠ করান। স্থানীয় সরকার বিভাগের সচিক মুহাম্মদ ইবরাহিম অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, হঠাৎ একটা কথা এসেছে রিজার্ভের টাকা নাকি নাই, চুরি হয়ে গেছে। এই চুরি কিভাবে সম্ভব উল্লেখ করে বিএনপি আমল এবং বর্তমানের রিজার্ভের তুলনামূলক পরিসংখ্যান তুলে ধরে তিনি বলেন, রিজার্ভের টাকা খরচ হয়েছে মানুষের কল্যাণে, তাদের প্রয়োজন মেটাতে।

https://enews71.com/storage/ads/01JQ184AJV9F0T856X9BBSG85X.gif

সরকার প্রধান বলেন, একুশ বছর পর ক্ষমতায় এসে তাঁর সরকার রিজার্ভ পেয়েছিল প্রায় আড়াই বিলিয়ন ডলারের মত, যেটাকে বাড়িয়ে তার সরকার প্রায় ৪ বিলিয়ন ডলারে উন্নীত করে। আর ২০০৮ সালে ক্ষমতায় এসে রিজার্ভ যেটা ৫ বিলিয়ন ডলার পেয়েছিল সেটাকে ৪৮ বিলিয়ন ডলারে উন্নীত করে। 

তিনি বলেন, রিজার্ভের টাকা সবসময় খরচ হতে থাকে, এটা রোলিং করে। কিন্তু করোনার সময় আমদানী, রপ্তানী, যোগাযোগ, যাতায়াত সবকিছু একরকম বন্ধ ছিল বলেই রিজার্ভ এতটা জমা পড়েছিল। কিন্তু করোনা শেষ হয়ে গেলে আমদানী-রপ্তানী এমনকি চাষবাষের জন্য মেশিনারিজ ক্রয়ে টাকা ব্যয় করতে হয়। করোনার ভ্যাকসিন ক্রয় এবং বিনামূল্যে টেস্ট করাসহ আনুসাঙ্গিক খাতেও অর্থ ব্যয় করতে হয়। এভাবেই এ টাকা ব্যবহার হয়েছে মানুষের কল্যাণে।

তিনি বলেন, করোনা যেতে পারেনি, শুরু হলো ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ, স্যাংশন এবং পাল্টা স্যাংশন। প্রতিটি পণ্যের দাম সারাবিশ্বে বেড়ে গেছে। চাল, গম, ভোজ্য ও জ্বালানি তেল এবং গ্যাসের মূল্য বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে আন্তর্জাতিক বাজারে এর পরিবহন খরচও বেড়ে গেছে। অতিরিক্ত দামে ক্রয় করতে হলেও আমরাতো দেশের মানুষকে কষ্ট দিতে পারিনা, যেখানে যত দামই লাগুক আমরা কিন্তু কিনে নিয়ে আসছি। মানুষকে দিচ্ছি।

তিনি বলেন, টিসিবি কার্ডের মাধ্যমে এক কোটি মানুষকে আমরা স্বল্পমূল্যে খাদ্য সরবরাহ করছি। ৫০ লাখ মানুষকে ১৫ টাকা কেজি দরে চাল সরবরাহ করছি। যারা একেবারে অপারগ তাদেরকে বিনা পয়সায় খাবার দিচ্ছি। বিনামূল্যে ঘর তৈরী করে দিচ্ছি। সাথে সাথে তাদের জীবন জীবিকার ব্যবস্থা করছি। সেই সাথে ৮ বিলিয়ন ডলার আমরা আলাদাভাবে বিনিয়োগ করেছি। আধুনিক বিমান ক্রয় করেছি। এটা আমাদের রিজার্ভের টাকা দিয়েই করেছি, অন্যের কাছ থেকে টাকা ধার নেইনি। কারণ সেখানে ধার নিলেও সেটাকা সুদসহ শোধ দিতে হত। সেই টাকা বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে বিমান নিয়েছে এবং ২ শতাংশ সুদে সেই টাকা আবার ফেরত দিচ্ছে। ফলে দেশের ঠাকা দেশের থাকছে। রপ্তানী ক্ষেত্রে প্রণোদনা দেয়ায় টাকা খরচ হচ্ছে যাতে আমাদের লোকই লাভবান হচ্ছে। কাজেই টাকা নিয়ে বসে থাকলে হবেনা। আমার দেশের মানুষের জন্য খরচ করতে হবে।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, বিএনপির অনেক নেতা মানিলন্ডারিংয়ের কথা বলেন, তারেক জিয়ার শাস্তি হয়েছে মানিলন্ডারিং কেসে। তার বিরুদ্ধে আমেরিকা থেকে এফবিআই এর লোক এসে বাংলাদেশের সাক্ষী দিয়ে গেছে। মানি লন্ডারিং কেসে সাত বছর সাজা, বিশ কোটি টাকা জরিমানা আর গ্রেনেড হামলায় যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত, দশ ট্রাক অস্ত্র চোরাকারবারি তার জন্যও সে সাজাপ্রাপ্ত। যাদের নেতাই হচ্ছে খুন, মানিলন্ডারিং ও অবৈধ অস্ত্র চোরাকারবারি মামলার আসামি। আর খালেদা জিয়া এতিমের অর্থ আত্মসাৎ করে সাজা প্রাপ্ত। 

তিনি বলেন, ‘বিএনপির গঠনতন্ত্রে সাজাপ্রাপ্তদের নেতা হওয়ার বিধান না থাকলেও সাজাপ্রাপ্ত আসামিকেই দলটির মূল পদে বসিয়ে রাখা হয়েছে।’

বিএনপির অপপ্রচারে দেশবাসীকে বিভ্রান্ত না হওয়ার আহ্বান জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘অপপ্রচার চালানোই বিএনপির চরিত্র।’

জাতির পিতা যখন যুদ্ধ বিধ্বস্ত দেশ গড়ে তুলছিলেন তখন বিদেশি সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেছিলেন তাঁর কিছু না থাকলেও যে ‘মাটি ও মানুষ’ রয়েছে তা দিয়েই তিনি দেশ গড়বেন। এই বিষয়টিও নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিদের মাথায় থাকতে হবে।

তিনি বলেন, ‘আমি আশা করি আমাদের নবনির্বাচিত জনপ্রতিনিধিদের ভেতরে ওটাই থাকতে হবে যে মাটি মানুষ দিয়েই আমরা উন্নতি করতে পারি। কাজেই সেই আদর্শ নিয়েই আপনারা চলবেন।’

তাঁর সরকারের সকল পদক্ষেপ মানুষের কল্যাণে বলেই আজ এত উন্নয়ন করতে পেরেছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, আপনারা নির্বাচিত প্রতিনিধি হয়েছেন ভোগ দখলের জন্য নয়, জনগণের সেবা দেয়ার জন্য। আপনারা জনগণকে সেবা দিয়ে তাদের মন জয় করতে পারেন অথবা জনগণের অর্থ-সম্পদ লুট করে চিরদিনের জন্য বিদায় নিতে পারেন, এটা হলো বাস্তবতা। আমি চাই যেহেতু জনগণ আপনাদের ভোট দিয়েছে তাই জনগণকে সেবা দিয়ে তাদের মন জয় করে দেশের উন্নয়নে আত্মনিয়োগ করুন।

তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ সরকার এই নিয়ে ৪র্থ বার ক্ষমতায়। আমরা মানুষের কল্যাণেই কাজ করে কাজ করে যাচ্ছি। আর এদেশের মানুষকে আমি চাই একটা উন্নত জীবন দিতে। একটি লোকও দরিদ্র, গৃহহীন বা ভূমিহীন থাকবেনা, কেউ অশিক্ষার অন্ধকারে থাকবেনা, প্রতিটি মানুষ সুন্দরভাবে বাঁচবে এবং সুস্বাস্থ্যের অধিকারী হবে।

তিনি সরকারের আশ্রয়ণ প্রকল্পের দিকেও নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিদের লক্ষ্য রাখার আহ্বান জানান।

সূত্র: বাসস

সর্বশেষ সংবাদ

এখনও আগুনে জ্বলছে সিইপিজেড, বিস্ফোরণে কাঁপছে চট্টগ্রাম

এখনও আগুনে জ্বলছে সিইপিজেড, বিস্ফোরণে কাঁপছে চট্টগ্রাম

বিএনপির জুলাই সনদ সই: মির্জা ফখরুল বললেন, আরও অপেক্ষা প্রয়োজন

বিএনপির জুলাই সনদ সই: মির্জা ফখরুল বললেন, আরও অপেক্ষা প্রয়োজন

ইসরায়েলি গণহত্যা: ৭ কোটি টন ধ্বংসাবশেষ গাজায়, অবিস্ফোরিত বোমা ছড়িয়ে

ইসরায়েলি গণহত্যা: ৭ কোটি টন ধ্বংসাবশেষ গাজায়, অবিস্ফোরিত বোমা ছড়িয়ে

দুই হাত না থাকা সত্ত্বেও হুমায়রা সুলতানা লিখে, আঁকে ও স্বপ্ন দেখে

দুই হাত না থাকা সত্ত্বেও হুমায়রা সুলতানা লিখে, আঁকে ও স্বপ্ন দেখে

পটুয়াখালীর একটি কলেজে পাশ করেনি কেউ

পটুয়াখালীর একটি কলেজে পাশ করেনি কেউ

জনপ্রিয় সংবাদ

ডেঙ্গুতে আরও ৬ জনের মৃত্যু, আক্রান্ত ৯৫৩ জন

ডেঙ্গুতে আরও ৬ জনের মৃত্যু, আক্রান্ত ৯৫৩ জন

১৭ অক্টোবর অনুষ্ঠিত হবে জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান

১৭ অক্টোবর অনুষ্ঠিত হবে জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান

পাকিস্তানের হামলায় দুইশোর বেশি তালেবান যোদ্ধা নিহত

পাকিস্তানের হামলায় দুইশোর বেশি তালেবান যোদ্ধা নিহত

দেশের সব জেলায় পৃথক বিচারিক ম্যাজিস্ট্রেট আদালত গঠন

দেশের সব জেলায় পৃথক বিচারিক ম্যাজিস্ট্রেট আদালত গঠন

বাংলাদেশে গভীর সমুদ্র ও ফল রপ্তানি উন্নয়নে এফএওর সহায়তা

বাংলাদেশে গভীর সমুদ্র ও ফল রপ্তানি উন্নয়নে এফএওর সহায়তা

এ সম্পর্কিত আরও পড়ুন

শেখ হাসিনার ১ হাজার ৪০০ বার মৃত্যুদণ্ড হওয়া উচিত: চিফ প্রসিকিউটর

শেখ হাসিনার ১ হাজার ৪০০ বার মৃত্যুদণ্ড হওয়া উচিত: চিফ প্রসিকিউটর

আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ এ বৃহস্পতিবার (১৬ অক্টোবর) চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম যুক্তিতর্ক উপস্থাপন করে বলেন, বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সময় ১ হাজার ৪০০ জনকে হত্যা করা হয়েছে, ৩৫ হাজার মানুষ আহত হয়েছেন। তিনি দাবি করেন, এ ঘটনার দায়ে শেখ হাসিনার ১ হাজার ৪০০ বার মৃত্যুদণ্ড হওয়া উচিত। বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন ট্রাইব্যুনালে পঞ্চম দিনে রাষ্ট্রপক্ষের যুক্তিতর্ক উপস্থাপন করা হয়। চিফ

শতভাগ অকৃতকার্য ২০২টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, শিক্ষা মান নিয়ে প্রশ্ন

শতভাগ অকৃতকার্য ২০২টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, শিক্ষা মান নিয়ে প্রশ্ন

২০২৫ সালের এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় দেশের ২০২টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের একজন শিক্ষার্থীও পাস করতে পারেনি। গত বছর যেখানে এমন প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা ছিল ৬৫টি, সেখানে এবার তা তিনগুণের বেশি বেড়ে গেছে। শিক্ষা বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এটি দেশের মধ্যম পর্যায়ের শিক্ষাব্যবস্থায় মানহ্রাসের স্পষ্ট ইঙ্গিত। বৃহস্পতিবার (১৬ অক্টোবর) সকাল ১০টায় একযোগে দেশের ১১টি শিক্ষা বোর্ড ফলাফল প্রকাশ করে। বাংলাদেশ আন্তশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটির চেয়ারম্যান অধ্যাপক

এইচএসসি ও সমমানে ফেল করেছে ৫ লাখের বেশি শিক্ষার্থী

এইচএসসি ও সমমানে ফেল করেছে ৫ লাখের বেশি শিক্ষার্থী

চলতি বছরের এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় ৫ লাখ ৮ হাজার ৭০১ জন শিক্ষার্থী অকৃতকার্য হয়েছে, যা মোট পরীক্ষার্থীর ৪১ দশমিক ১৭ শতাংশ। বৃহস্পতিবার (১৬ অক্টোবর) সকাল ১০টায় প্রকাশিত ফলাফলে এ তথ্য জানা যায়। বাংলাদেশ আন্তশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটি জানিয়েছে, এবারের পরীক্ষায় মোট অংশগ্রহণ করেছে ১২ লাখ ৩৫ হাজার ৬৬১ জন শিক্ষার্থী। এর মধ্যে পাস করেছেন ৭ লাখ ২৬ হাজার ৯৬০ জন

আজ সন্ধ্যায় জরুরি বৈঠক ডেকেছে প্রধান উপদেষ্টা

আজ সন্ধ্যায় জরুরি বৈঠক ডেকেছে প্রধান উপদেষ্টা

জাতীয় সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে রাজনৈতিক মতভিন্নতার কারণে সনদ স্বাক্ষর নিয়ে তৈরি হয়েছে অনিশ্চয়তা। এই পরিস্থিতিতে জরুরি আলোচনার উদ্যোগ নিয়েছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। বুধবার (১৫ অক্টোবর) সন্ধ্যা ছয়টায় রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে ‘অতি জরুরি’ বৈঠক আহ্বান করেছে কমিশন। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন কমিশনের সহসভাপতি আলী রীয়াজ। চিঠিতে বলা হয়েছে, প্রতিটি রাজনৈতিক দল বা জোট থেকে দুজন প্রতিনিধি অংশ নিতে পারবেন। বিকেল ৪টার মধ্যে প্রতিনিধিদের নাম

বাংলাদেশের রাজনীতিতে সেফ এক্সিটের ইতিহাস: ১৯৭৫ থেকে ২০২৪

বাংলাদেশের রাজনীতিতে সেফ এক্সিটের ইতিহাস: ১৯৭৫ থেকে ২০২৪

বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে ‘সেফ এক্সিট’ শব্দটি যতটা নতুন শোনায়, বাস্তবে এর প্রয়োগ ততটাই পুরনো। সাম্প্রতিক আলোচনায় এনসিপি নেতা নাহিদ ইসলামের মন্তব্যে এই শব্দটি আবারও ফিরে এসেছে রাজনৈতিক অঙ্গনে। কিন্তু এর শিকড় ছড়িয়ে আছে মুক্তিযুদ্ধ-পরবর্তী সময় থেকে বর্তমান পর্যন্ত। ১৯৭৫: প্রথম সেফ এক্সিটের নজির ১৫ আগস্ট, ১৯৭৫ সালে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের হত্যার পর অভিযুক্ত সেনা সদস্যদের