প্রকাশ: ২৯ এপ্রিল ২০২১, ১৬:৪১
রাজধানীর মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ে মঙ্গলবার (৫ আগস্ট) এক বিজয়ী পরিবেশে অনুষ্ঠিত হয় জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস উপলক্ষে বিশেষ এক অনুষ্ঠান। বিকেল ৫টায় শুরু হওয়া এই আয়োজনে জাতির পক্ষ থেকে এক ঐতিহাসিক ঘোষণা দেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। ঘোষণায় তিনি বলেন, বাংলাদেশের জনগণ ২০২৪ সালের জুলাই অভ্যুত্থানে শহীদ হওয়া সকল ছাত্র-জনতাকে জাতীয় বীর হিসেবে ঘোষণা করছে। একইসঙ্গে আহত যোদ্ধা ও আন্দোলনকারীদের
জাতীয় সংসদের দক্ষিণ প্লাজায় মঙ্গলবার বিকাল ৫টায় আয়োজিত ‘জুলাই পুনর্জাগরণ’ অনুষ্ঠানে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস ‘জুলাই ঘোষণাপত্র’ পাঠ করেন। জাতীয় সংগীত পরিবেশনার মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠান শুরু হওয়ার পর দেশের ইতিহাসে একটি নতুন মাইলফলক হিসেবে বিবেচিত এই ঘোষণাপত্র পাঠ কার্যক্রম শুরু হয়। অনুষ্ঠানে ড. ইউনূসের উপস্থিতি ও তার কণ্ঠে ঘোষণাপত্র পাঠ দেশের রাজনীতিতে একটি গুরুত্বপূর্ণ ও প্রতীকী বার্তা দেয়। গত
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস আজ মঙ্গলবার বিকেল পাঁচটায় জাতীয় সংসদের দক্ষিণ প্লাজায় ঐতিহাসিক ‘জুলাই ঘোষণাপত্র’ পাঠ করবেন। প্রধানমন্ত্রী পদে তার দায়িত্ব গ্রহণের পর এই প্রথমবারের মতো এমন একটি গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক ভাষণ উপস্থাপন করতে যাচ্ছেন তিনি। অনুষ্ঠানটি বাংলাদেশ টেলিভিশনে সরাসরি সম্প্রচারিত হবে বলে জানিয়েছে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং। এই ঘোষণাপত্র পাঠ অনুষ্ঠানে দেশের সকল রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধি, জুলাই
পাঁচই আগস্ট সকাল থেকেই ঢাকার আকাশে যেন থমথমে এক চাপা উত্তেজনা। সরকার ঘোষিত কারফিউর কারণে রাজধানীর সব সড়কে কাঁটাতারের ব্যারিকেড, সেনাবাহিনীর অবস্থান এবং পুলিশের টহলে রাজধানী পরিণত হয় এক রুদ্ধশ্বাস নগরীতে। মহাখালী, বনানী, শাহবাগ, যাত্রাবাড়ী, রামপুরা, গুলশানসহ প্রায় প্রতিটি গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টে কড়া পাহারা বসানো হয়। কারফিউ পাশ থাকা সত্ত্বেও সংবাদকর্মীরা পড়েন সেনা-পুলিশের জেরার মুখে। ঢাকার প্রবেশমুখে নিরাপত্তা চৌকি বসিয়ে আটকে দেওয়া
২০২৪ সালের ৫ আগস্ট, ইতিহাসে আজকের দিনটি ‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ হিসেবে স্বীকৃতি পেল। দীর্ঘ একমাসের রক্তাক্ত ছাত্র আন্দোলনের পর এদিনে দেশজুড়ে অভ্যুত্থান ঘটে, পতন ঘটে শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন সাড়ে ১৫ বছরের ফ্যাসিবাদী শাসনের। জনগণের ঐক্য, আত্মত্যাগ ও ছাত্রদের দৃঢ় মনোভাবের কাছে মাথানত করে শেখ হাসিনা দেশত্যাগে বাধ্য হন এবং ভারতে পালিয়ে যান। ‘মার্চ টু ঢাকা’ কর্মসূচির ডাক পেয়ে রাজধানীমুখী মানুষের ঢল