বৃহস্পতিবার, ১৩ নভেম্বর, ২০২৫২৮ কার্তিক, ১৪৩২
logo
ENকনভার্টার
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
    • বিশ্বকাপ
    • ক্রিকেট
    • ফুটবল
    • অন্যান্য খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
    • আইন-আদালত
    • সাহিত্য
    • প্রবাস জীবন
    • কৃষি
    • বাংলাদেশে করোনা
    • গনমাধ্যম
    • আবহাওয়া
    • জাতীয় সংসদ নির্বাচন
    • ভাইরাল টপিক
    • অর্থনীতি
    • ব্যবসা ও বাণিজ্য
    • বিজ্ঞান-প্রযুক্তি
    • অপরাধ
    • স্বাস্থ্য
    • ধর্ম
    • বন্যা পরিস্থিতি
    • জনদুর্ভোগ
    • প্রতিবেশী
    • পর্যটন
    • মজার খবর
    • শিক্ষা
    • শেয়ার বাজার
    • চাকুরী
    • লাইফস্টাইল
অনুসন্ধান
logo
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
logo
  • হোম
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
  • অনুসন্ধান করুন
  • সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা
Logo

সম্পাদক : মোঃ শওকত হায়দার (জিকো)

প্রকাশক : ইনিউজ৭১ মিডিয়া লিমিটেড

হাউজ: নাম্বার ৫৫ , দ্বিতীয় তলা, রোড নাম্বার ৬/এ , সেক্টর - ১২ উত্তরা, ঢাকা - ১২৩০ ।

ফোন: +880 258 053 897, ইমেইল: [email protected] , [email protected]

গোপনীয়তার নীতি

ব্যবহারের শর্তাবলি

যোগাযোগ

আমাদের সম্পর্কে

আমরা

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

স্বত্ব © ইনিউজ৭১.কম

ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

আইন-আদালত

কায়সারের মৃত্যুদণ্ড বহাল

Ziaul Hoque
জিয়াউল হক, নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ১৪ জানুয়ারি ২০২০, ১৭:১৬

শেয়ার করুনঃ
কায়সারের মৃত্যুদণ্ড বহাল
আইন আদালত
https://enews71.com/storage/ads/01JR36BQSKCPE69WB8Z3TARXE3.jpg

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

https://enews71.com/storage/ads/01JR3CX28Y9BM01PRE4TXCNDWF.jpg

মহান মুক্তিযুদ্ধের সময় মুক্তিযুদ্ধের সময় ব্রাহ্মণবাড়িয়া ও হবিগঞ্জ অঞ্চলে সংঘটিত হত্যা, গণহত্যা ও ধর্ষণসহ মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে ট্রাইব্যুনালের রায়ে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত সাবেক কৃষি প্রতিমন্ত্রী সৈয়দ মোহাম্মদ কায়সারের মৃত্যুদণ্ড বহাল রেখেছেন সর্বোচ্চ আদালত সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ।

কায়সারের আপিল আংশিক মঞ্জুর করা হলেও সংখ্যাগরিষ্ঠ বিচারপতিদের মতামতের ভিত্তিতে সর্বোচ্চ সাজা মৃত্যুদণ্ড বহাল রাখা হয়েছে বলেন প্রধান বিচারপতি। আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের রায়ের বিরুদ্ধে আপিল বিভাগে আসা এটি নবম মামলা। আজ রায়ের মাধ্যমে এর চূড়ান্ত নিষ্পত্তি হলো। 

তার বিরুদ্ধে আনীত ১৪ অভিযোগের সাতটিতে মৃত্যুদণ্ড, পাঁচটিতে যাবজ্জীবন, একটিতে ১০ বছর ও আরেকটি পাঁচ বছর কারাদণ্ড দেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল। আজ আপিল বিভাগ মৃত্যুদণ্ড পাওয়া সাত অভিযোগের মধ্যে তিনটিতে মৃত্যুদণ্ড বহাল রেখেছেন, বাকি চারটিতে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়ে রায় ঘোষণা করেছেন।

আরও

আইনের প্রতি শ্রদ্ধা দেখিয়ে ট্রাইব্যুনালে সেনাদের উপস্থিতি প্রশংসনীয়

আইনের প্রতি শ্রদ্ধা দেখিয়ে ট্রাইব্যুনালে সেনাদের উপস্থিতি প্রশংসনীয়

মঙ্গলবার (১৪ জানুয়ারি) প্রধান বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেনের নেতৃত্বে চার সদস্যের আপিল বিভাগের বিচারপতির বেঞ্চ এই রায় ঘোষণা করেন। বেঞ্চের অন্য সদস্যরা হলেন-বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকী, বিচারপতি জিনাত আরা ও বিচারপতি মো. নুরুজ্জামান।

আদালতে আজ রাষ্ট্রপক্ষে উপস্থিত ছিলেন, অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম ন অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল মো. মুরাদ রেজা ও মো. মোমতাজ উদ্দিন ফকির ও ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল বিশ্বজিৎ দেবনাথ, ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল এ কে এম আমিন উদ্দিন মানিক, সাঈদা খাতুন ও সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল তাহমিনা পলি।

এ ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন ট্রাইব্যুনালের তদন্ত সংস্থার প্রধান সমন্বয়ক আব্দুল হান্নান খান ও মনুয়ারা বেগম। এ ছাড়াও প্রসিকিউশনের পক্ষে উপস্থিত ছিলেন, জেয়াদ আল মালুম, রেজিয়া সুলতানা চমন, ব্যারিস্টার তাপস পাল।

অন্যদিকে কায়সারের পক্ষে সিনিয়র আইনজীবী অ্যাডভোকেট খন্দকার মাহবুব হোসেন উপস্থিত না থাকলেও, অপর আইনজীবী এস এম মো. শাহজাহান, অ্যাডভোকেট শিশির মোহাম্মদ মনির ও ব্যারিস্টার তানভীর আহমেদ আল আমিন উপস্থিত ছিলেন। এর আগে সৈয়দ কায়সারের দুই ভাই সৈয়দ সেলিম কায়সার ও সৈয়দ শাহজাহান কায়সার উপস্থিত থাকলেও আজ পরিবারের কোন সদস্য উপস্থিত ছিলেন না বলে জানান আইনজীবী এস এম শাহজাহান। 

আরও

প্রধান বিচারপতির শোকজ দাবি বিভ্রান্তিকর: সুপ্রিম কোর্ট

প্রধান বিচারপতির শোকজ দাবি বিভ্রান্তিকর: সুপ্রিম কোর্ট

এস এম শাহজাহান সাংবাদিকদের বলেন, আমরা রায়ের কপি হাতে পাওয়ার পর নিয়ম অনুযায়ী ১৫ দিনের মধ্যে পুর্নবিবেচনা (রিভিউ) আবেদন করা হবে। তদন্ত সংস্থার প্রধান সমন্বয়ক আব্দুল হান্নান খান ও প্রসিকিউটর জেয়াদ আল মালুম সাংবাদিকদের জানান, যে চার মৃত্যুদণ্ড থেকে কায়সারকে মৃত্যুদণ্ড থেকে কমিয়ে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেয়া হয়েছে আপিল বিভাগের রায় প্রকাশ পাওয়ার পর তা দেখে সেগুলোতে (তদন্ত সংস্থা) আমরা রিভিউ করব।

এর আগে গত ৩ ডিসেম্বর কায়সারের দণ্ড থেকে খালাস চেয়ে করা আপিলের ওপর রাষ্ট্র ও আসামি উভয়পক্ষের যুক্তিতর্ক উপস্থাপনের চূড়ান্ত শুনানি শেষে রায় ঘোষণার জন্য ১৪ জানুয়ারি দিন ধার্য করা হয়। এর আগে গত ২৫ নভেম্বর রাষ্ট্রপক্ষের যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শুরু করে শেষ হয় ৩ ডিসেম্বর। তারও আগে গত ৩০ অক্টোবর আসামিপক্ষের আইনজীবীরা কায়সারের পক্ষে যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষ করেন। আন্তর্জাতিক অপরধ ট্রাইব্যুনালে কায়সারের মৃত্যুদণ্ডের রায় ঘোষণা করেন ২০১৫ সালে। আইন অনুযায়ী ট্রাইব্যুনালের রায়ের এক মাসের মধ্যে খালাস চেয়ে আপিল করে আসামিপক্ষ।

https://enews71.com/storage/ads/01JQ184AJV9F0T856X9BBSG85X.gif

২০১৫ সালের ১৯ জানুয়ারি সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের সংশ্লিষ্ট শাখায় সৈয়দ কায়সারের মৃত্যুদণ্ড থেকে খালাস চেয়ে আপিল আবেদন করা হয়। সৈয়দ কায়সারের পক্ষে অ্যাডভোকেট জয়নুল আবেদীন তুহিন আপিল আবেদনটি করেন। আপিলে খালাসের আরজিতে ৫৬টি যুক্তি তুলে ধরা হয়। ৫০ পৃষ্ঠার মূল আপিলের সঙ্গে প্রয়োজনীয় নথি সংযুক্ত করা হয়।

এরপর ২০১৭ সালের ১৩ আগস্ট এক আদেশে আপিল বিভাগ আপিলের সার সংক্ষেপ দাখিলের নির্দেশ দেয়। ওই বছর ১০ অক্টোবর শুনানি শুরু হওয়ার কথা থাকলেও আসামিপক্ষের সময়ের আবেদনে তা পিছিয়ে যায়। দীর্ঘদিন ধরে ঝুলে থাকার পর গত ১০ জুলাই সর্বোচ্চ আদালতে এ মামলার শুনানি শুরু হয়। যুক্তি উপস্থাপন শেষে গত ৩ ডিসেম্বর তা রায়ের পর্যায়ে আসে।

২০১৪ সালের ২৩ ডিসেম্বর তৎকালীন ট্রাইব্যুনাল-২ এর চেয়ারম্যান বিচারপতি ওবায়দুল হাসানের নেতৃত্বে তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল কায়সারের মৃত্যুদণ্ডের রায় ঘোষণা করেন। মহান মুক্তিযুদ্ধের সময় নিজের নামে ‘কায়সার বাহিনী’ গঠন করে অপরাধ সংঘটিত করেন হবিগঞ্জ মহকুমার রাজাকার কমান্ডার ও শান্তি কমিটির সদস্য সৈয়দ মোহাম্মদ কায়সার।

২০১৪ সালের ২৩ ডিসেম্বর তাকে সর্বোচ্চ সাজাসহ ২২ বছরের কারাদণ্ডাদেশ দেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২। তার বিরুদ্ধে একাত্তরে ১৫২ জনকে হত্যা-গণহত্যা, দুই নারীকে ধর্ষণ, পাঁচজনকে আটক, অপহরণ, নির্যাতন ও মুক্তিপণ আদায় এবং দুই শতাধিক বাড়ি-ঘরে অগ্নিসংযোগ, লুণ্ঠন ও ষড়যন্ত্রের ১৬টি মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগ আনা হয়। এসব অভিযোগের মধ্যে ১৪টিই প্রমাণিত হয়।

মানবতাবিরোধী অপরাধীদের মধ্যে প্রথমবারের মতো অন্য অপরাধের পাশাপাশি ধর্ষণের দায়ে ফাঁসির দণ্ড পান কায়সার। সাঁওতাল নারী হীরামনি ও অপর নারী মাজেদাকে ধর্ষণের অপরাধ দুটি প্রমাণিত হয়।

ইনিউজ ৭১/এম.আর

সর্বশেষ সংবাদ

কুমিল্লায় জাতীয় ছাত্রশক্তির মশাল মিছিল

কুমিল্লায় জাতীয় ছাত্রশক্তির মশাল মিছিল

গোয়ালন্দে মহাসড়কে নিরাপত্তা জোরদার, যানবাহনে যৌথ বাহিনীর তল্লাশি

গোয়ালন্দে মহাসড়কে নিরাপত্তা জোরদার, যানবাহনে যৌথ বাহিনীর তল্লাশি

বরিশালে সতর্ক পুলিশ, সাজোয়া গাড়ি-মটরসাইকেল নিয়ে মহড়া

বরিশালে সতর্ক পুলিশ, সাজোয়া গাড়ি-মটরসাইকেল নিয়ে মহড়া

রায়গঞ্জে গরুব্যবসায়ীর হাত-পা বাঁধা মরদেহ উদ্ধার

রায়গঞ্জে গরুব্যবসায়ীর হাত-পা বাঁধা মরদেহ উদ্ধার

লাউয়াছড়া জাতীয় উদ্যানের রেললাইনে স্লিপার ফেলে দুর্ঘটনা চেষ্টা

লাউয়াছড়া জাতীয় উদ্যানের রেললাইনে স্লিপার ফেলে দুর্ঘটনা চেষ্টা

জনপ্রিয় সংবাদ

গণভোট দাবিতে পল্টনে হাজারো মানুষের শান্তিপূর্ণ জাগরণ

গণভোট দাবিতে পল্টনে হাজারো মানুষের শান্তিপূর্ণ জাগরণ

পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের লেনদেন স্থগিত, শেয়ার মূল্য শূন্য

পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের লেনদেন স্থগিত, শেয়ার মূল্য শূন্য

সিসি ক্যামেরা কেন্দ্রের তালিকা প্রস্তুতে ইসির নির্দেশ

সিসি ক্যামেরা কেন্দ্রের তালিকা প্রস্তুতে ইসির নির্দেশ

তত্ত্বাবধায়ক ইস্যুতে আপিলে দ্বিতীয় দিনের শুনানি চলছে

তত্ত্বাবধায়ক ইস্যুতে আপিলে দ্বিতীয় দিনের শুনানি চলছে

ড. ইউনূসকে সংযত থাকার আহ্বান ভারতের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

ড. ইউনূসকে সংযত থাকার আহ্বান ভারতের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

এ সম্পর্কিত আরও পড়ুন

আপিলের শুনানি শেষ: তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থার রায় ২০ নভেম্বর

আপিলের শুনানি শেষ: তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থার রায় ২০ নভেম্বর

নির্বাচনকালীন তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা পুনর্বহাল করা হবে কিনা—তার অপেক্ষায় এখন দেশ। আপিল বিভাগের পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চে এ বিষয়ে টানা ১০ দিনের শুনানি শেষে রায়ের দিন ঘোষণা করা হয়েছে আগামী ২০ নভেম্বর (বৃহস্পতিবার)। প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন সাত সদস্যের বেঞ্চ মঙ্গলবার (১১ নভেম্বর) এ রায়ের তারিখ নির্ধারণ করেন। বেঞ্চের অন্যান্য সদস্যরা হলেন—বিচারপতি মো. আশফাকুল ইসলাম, বিচারপতি জুবায়ের রহমান চৌধুরী, বিচারপতি মো.

তিন শতাধিক বিচারককে জেলা জজ পদে পদোন্নতি দেওয়ার সিদ্ধান্ত

তিন শতাধিক বিচারককে জেলা জজ পদে পদোন্নতি দেওয়ার সিদ্ধান্ত

সুপ্রিম কোর্টের ফুলকোর্ট সভায় দেশের অধস্তন আদালতের তিন শতাধিক বিচারককে জেলা জজ পদে পদোন্নতি দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। মঙ্গলবার (৪ অক্টোবর) বিকেলে সুপ্রিম কোর্টের উভয় বিভাগের বিচারপতিদের উপস্থিতিতে প্রশাসন ভবন-৪-এর দ্বিতীয় তলায় কনফারেন্স রুমে অনুষ্ঠিত এই সভায় পদোন্নতির পাশাপাশি প্রশাসনিক বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্তও গৃহীত হয়েছে। ফুলকোর্ট সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, পদোন্নতি প্রাপ্ত বিচারকদের তালিকা দ্রুত আইন মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হবে। আইন বিশেষজ্ঞরা বলছেন,

প্রধান বিচারপতির শোকজ দাবি বিভ্রান্তিকর: সুপ্রিম কোর্ট

প্রধান বিচারপতির শোকজ দাবি বিভ্রান্তিকর: সুপ্রিম কোর্ট

সুপ্রিম কোর্ট জানিয়েছে, হাইকোর্ট বিভাগের তিনজন বিচারপতির কাছে বিপুল সংখ্যক জামিন দেওয়ার বিষয়ে প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদ কোনো প্রকার শোকজ বা ব্যাখ্যা চাননি। মঙ্গলবার রাতে সুপ্রিম কোর্টের গণসংযোগ কর্মকর্তা মো. শফিকুল ইসলামের পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, প্রধান বিচারপতি কেবল প্রশাসনিক কার্যক্রমের অংশ হিসেবে মামলা সংক্রান্ত কিছু তথ্য চেয়েছেন। এটি আদালতের অভ্যন্তরীণ ব্যবস্থাপনার নিয়মিত দাফতরিক

১৫ সেনা কর্মকর্তার পক্ষের আইনজীবী থেকে সরলেন ব্যারিস্টার এম সরোয়ার

১৫ সেনা কর্মকর্তার পক্ষের আইনজীবী থেকে সরলেন ব্যারিস্টার এম সরোয়ার

আওয়ামী লীগ শাসনামলে গুম-খুনসহ মানবতাবিরোধী অপরাধের পৃথক তিনটি মামলায় ১৫ জন সেনা কর্মকর্তার আইনজীবী প্যানেল থেকে ব্যারিস্টার এম সরোয়ার হোসেন নিজেকে প্রত্যাহার করেছেন। বৃহস্পতিবার (২৩ অক্টোবর) সুপ্রিম কোর্টের এনেক্স ভবনের সামনে সাংবাদিকদের জানান, “আমি গুমের অভিযোগে দায়ের করা মামলার মধ্যে একজন আসামি ১৫ জনের মধ্যে আছেন। বার কাউন্সিল আইন অনুযায়ী আমি তাদের পক্ষে আর আইনি লড়াই করতে পারছি না। তাই এই

আইনের প্রতি শ্রদ্ধা দেখিয়ে ট্রাইব্যুনালে সেনাদের উপস্থিতি প্রশংসনীয়

আইনের প্রতি শ্রদ্ধা দেখিয়ে ট্রাইব্যুনালে সেনাদের উপস্থিতি প্রশংসনীয়

আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক উপদেষ্টা অধ্যাপক আসিফ নজরুল বলেছেন, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে গুম ও খুনের মামলায় অভিযুক্ত সেনা কর্মকর্তাদের আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীলভাবে হাজির হওয়া প্রশংসার দাবিদার। বুধবার (২২ অক্টোবর) সচিবালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপে তিনি বলেন, আসামিদের কোথায় রাখা হবে তা স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বিষয়। তিনি বলেন, নির্বাচনের প্রস্তুতি নিয়ে কোনো সংশয় নেই। কিছু রাজনৈতিক দল তাদের বক্তব্যের মাধ্যমে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করছে।