প্রকাশ: ২২ জানুয়ারি ২০২০, ১৭:১৩
অফিসে বা বাসায় বসে কাজ করছেন। ইন্টারনেটের দুনিয়ায় সোশ্যাল মিডিয়ায় বা ই-মেইল আদান-প্রদান না করলেই নয়। তবে জানেন কি, প্রতিটি ই-মেইল বা ফেসবুক পোস্ট গ্লোবাল ওয়ার্মিংয়ের কতটা জন্য দায়ী! বিশ্বে প্রতি মিনিটে পাঠানো ই-মেইল থেকে যে পরিমাণ কার্বন নির্গমন হয়, সেটা ২১ হাজার কিলোগ্রাম কয়লা পোড়ানোর সমান। শুধু ই-মেইল’ই না; হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট কিংবা ফেসবুকে ছবি বা কারও স্ট্যাটাসে লাইক এমনকি ইউটিউবে ভিডিও বা সিনেমা দেখলেও কার্বন নির্গমন হয়।
গ্লোবাল ওয়ার্মিংয়ের সঙ্কট আজ বিশ্বজুড়ে। তাপমাত্রা এতটাই দ্রুত গতিতে বাড়ছে যে, একদিন আমরা এই পৃথিবীতে থাকতে পারব না। গ্লোবাল ওয়ার্মিংয়ের জন্য যে শুধুমাত্র গাড়ি কিংবা ফ্যাক্টরির ধোঁয়াই দায়ী নয়, আমরা সবাই ডিজিটালিও এই পৃথিবীকে দূষিত করছি। এক ব্রিটিশ এনার্জি কোম্পানির রিসার্চে জানা গেছে, ব্রিটেনে প্রতিদিন ৬ কোটি ৪০ লাখ অপ্রয়োজনীয় ইমেল করা হয়। যার মধ্যে বেশিরভাগটাই থ্যাঙ্ক ইউ মেইল।
ই-মেইল বা সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারে যা ক্ষতি হচ্ছে
ফেসবুক বা ই-মেইল থেকে কিভাবে কার্বন নির্গমণ হয়?
ইনিউজ ৭১/এম.আর