মানুষ ঘর বাঁধে সুখের আশায়। কেউ সুখী হয়, কেউ হয় না। সুখের আসলে সংজ্ঞা কি সেটা স্পষ্ট করে বলা মুশকিল। তবে সুখ যে রহস্যময় আর জটিল এক অনভূতি সেটা স্পষ্ট। সেইসঙ্গে সুখ যেন মরীচিকাও। নইলে যে মানুষের সঙ্গে সুখের আশায় ঘর বাঁধা তার সঙ্গে ২৩ বছর কাটিয়েও কেন আলাদা হতে হয়?
কি করে আলাদা হয়ে যায় দুটি মন? কোথাও কি দ্বিধার তৈরি হয় না? কোথাও কি টান পড়ে না একসঙ্গে থেকে যাওয়ার? এ জীবন তো অনন্তকালের নয়। তবু কেন দুইদিকে বসবাসের জন্য পথ ধরা? উত্তর জানা নেই। নর নারীর মনের অদ্ভূত খেয়ালের সব উত্তর মেলে না।
মিলছে না অভিনেত্রী তানিয়া আহমেদ ও এস আই টুটুলের ২৩ বছরের সংসার ভাঙার কারণও। ১৯৯৯ সালের ১৯ জুলাই বিয়ে হয় টুটুল-তানিয়ার। তাদের আছে তিন সন্তান। কেন ভেঙে গেল প্রেম করে পাতা দীর্ঘদিনের সংসার? ডিভোর্সের কারণ নিয়ে এখনও দুজনই আছেন চুপ।
শোবিজে আদর্শ ও সুখী দম্পতি ভাবা হতো কণ্ঠশিল্পী এস আই টুটুল ও অভিনেত্রী তানিয়া আহমেদকে। আজ ১৮ জুলাই জানা গেল এস আই টুটুলের দ্বিতীয় বিয়ের খবর। তানিয়া আহমেদের সঙ্গে এক বছর আগেই বিচ্ছেদ হয়ে গেছে তার। এবার তিনি শুরু করলেন দ্বিতীয় সংসারের যাত্রা।তানিয়ার সঙ্গে ডিভোর্স নিয়ে টুটুল কেবল এটুকু বলেন, ‘আমি তানিয়া সেপারেট ছিলাম ৫ বছর। গত বছর আমাদের অফিসিয়াল ডিভোর্স হয়।’
কেন এই বিচ্ছেদের সিদ্ধান্ত, সে নিয়ে কথা বলেননি তিনি। তানিয়াও দেশি গণমাধ্যমে প্রাক্তনের জন্য দিয়েছেন শুভেচ্ছা বার্তা। ডিভোর্স নিয়ে কিছু বলেননি। নিজেদের সম্পর্কের তিক্ততার কথা হয়তো সবার সামনে এনে অতীতের সুন্দর সময়গুলোকে ধূসর করতে চান না তারা।এই তারকা দম্পতির সংসার ভাঙার খবরে অবাক হয়েছেন শোবিজের লোকজন। তাদের ভক্তরাও যেন চমকে গেছেন।
আপনার মতামত লিখুন :
বি: দ্র: প্রিয় পাঠক সমালোচনা আপনার অধিকার । তবে ভাষাটাও মার্জিত হতে হবে। সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ ।