বৃহস্পতিবার, ৩০ অক্টোবর, ২০২৫১৫ কার্তিক, ১৪৩২
logo
ENকনভার্টার
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
    • বিশ্বকাপ
    • ক্রিকেট
    • ফুটবল
    • অন্যান্য খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
    • আইন-আদালত
    • সাহিত্য
    • প্রবাস জীবন
    • কৃষি
    • বাংলাদেশে করোনা
    • গনমাধ্যম
    • আবহাওয়া
    • জাতীয় সংসদ নির্বাচন
    • ভাইরাল টপিক
    • অর্থনীতি
    • ব্যবসা ও বাণিজ্য
    • বিজ্ঞান-প্রযুক্তি
    • অপরাধ
    • স্বাস্থ্য
    • ধর্ম
    • বন্যা পরিস্থিতি
    • জনদুর্ভোগ
    • প্রতিবেশী
    • পর্যটন
    • মজার খবর
    • শিক্ষা
    • শেয়ার বাজার
    • চাকুরী
    • লাইফস্টাইল
অনুসন্ধান
logo
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
logo
  • হোম
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
  • অনুসন্ধান করুন
  • সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা
Logo

সম্পাদক : মোঃ শওকত হায়দার (জিকো)

প্রকাশক : ইনিউজ৭১ মিডিয়া লিমিটেড

হাউজ: নাম্বার ৫৫ , দ্বিতীয় তলা, রোড নাম্বার ৬/এ , সেক্টর - ১২ উত্তরা, ঢাকা - ১২৩০ ।

ফোন: +880 258 053 897, ইমেইল: [email protected] , [email protected]

গোপনীয়তার নীতি

ব্যবহারের শর্তাবলি

যোগাযোগ

আমাদের সম্পর্কে

আমরা

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

স্বত্ব © ইনিউজ৭১.কম

ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

অর্থনীতিস্বাস্থ্য

করোনায় খাওয়া কমিয়েছে ৫২ শতাংশ মানুষ

Ziaul Hoque
জিয়াউল হক, নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ৫ মে ২০২১, ২০:১৬

শেয়ার করুনঃ
করোনায় খাওয়া কমিয়েছে ৫২ শতাংশ মানুষ
মানুষ
https://enews71.com/storage/ads/01JR36BQSKCPE69WB8Z3TARXE3.jpg

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

https://enews71.com/storage/ads/01JR3CX28Y9BM01PRE4TXCNDWF.jpg

মহামারি করোনাভাইরাসের প্রভাবে আয় কমে যাওয়ায় ৫২ শতাংশ মানুষ খাওয়া কমিয়ে দিয়েছেন। আর কাজ হারিয়েছে ৬২ শতাংশ মানুষ।  বেসরকারি গবেষণা প্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর পলিসি ডায়লগের (সিপিডি) এক জরিপে এ চিত্র উঠে এসেছে। এদের মধ্যে বেশিরভাগই গত বছরের এপ্রিল-মে মাসে কাজ হারিয়েছেন।

আরও

করাচি বন্দর ব্যবহারে বাংলাদেশকে প্রস্তাব পাকিস্তানের

করাচি বন্দর ব্যবহারে বাংলাদেশকে প্রস্তাব পাকিস্তানের

আজ বুধবার ভার্চুয়াল প্ল্যাটফর্মে আয়োজিত ‘কোভিডকালে আয় ও কর্মসংস্থান পরিস্থিতি : কীভাবে মানুষগুলো টিকে আছে?’ শীর্ষক এক সংলাপে এই জরিপের তথ্য তুলে ধরা হয়।

প্রতিষ্ঠানটির জরিপে উঠে এসেছে কাজ হারানো বেশিরভাগ মানুষই নতুন করে কর্মসংস্থানে ফিরে এসেছেন। কিন্তু এরপরেও আয় কমে গেছে। সেই সঙ্গে কমেছে কর্মঘণ্টা। আয় কমে যাওয়ায় ৫২ শতাংশ মানুষ খাওয়া কমিয়ে দিয়েছেন। আবার অনেকের ঋণ বেড়েছে। কেউ কেউ সম্পদ বিক্রি করে দিয়েছেন।

আরও

ভুয়া প্রতিষ্ঠান ‘সহজক্যাশ’ নিয়ে সতর্ক করল বাংলাদেশ ব্যাংক

ভুয়া প্রতিষ্ঠান ‘সহজক্যাশ’ নিয়ে সতর্ক করল বাংলাদেশ ব্যাংক

সিপিডির পক্ষে জরিপ প্রতিবেদনটি তুলে ধরেন রিসার্চ ফেলো তৌফিক ইসলাম। তিনি জানান, শ্রমশক্তির যে কাঠামো আছে, সেটাকে ব্যবহার করে দুই হাজার ৬০০ খানার ওপর এই জরিপ পরিচালিত হয়। চলতি বছরের জানুয়ারির শেষ সপ্তাহ থেকে ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহের মধ্যে এ জরিপ করা হয়েছে। এর ফলে মার্চের শেষে বা এপ্রিলের শুরু থেকে করোনার যে দ্বিতীয় ঢেউ এসেছে তার চিত্র জরিপে তুলে আনা সম্ভব হয়নি।

জরিপের তথ্য তুলে ধরে তৌফিক বলেন, ‘৬২ শতাংশ মানুষ জানিয়েছে, তারা কখনো না কখনো কর্ম হারিয়েছেন। তবে সবাই একই সময়ে হারাননি। বেশিরভাগ মানুষ গত বছরের এপ্রিল-মে মাসে কাজ হারিয়েছেন, যখন সাধারণ ছুটি বা লকডাউন চলছিল।’

তৌফিক বলেন, ‘যারা চাকরি হারিয়েছেন, তাদের প্রায় ৮৫ শতাংশ এক মাসের বেশি সময় কর্মহীন ছিলেন। তবে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় আমরা যখন জরিপ করি তখন প্রায় সবাই চাকরি ফেরত পেয়েছেন। সে হিসেবে মোট কর্মসংস্থানের সংখ্যা আগের বছরের তুলনায় বেড়েছে।’

নতুন কর্মসংস্থানের চিত্র তুলে ধরে তৌফিক বলেন, ‘আমরা দেখতে পেয়েছি, এ কর্মসংস্থানটা এসেছে মূলত কৃষি খাত থেকে। কৃষি খাতে কর্মসংস্থানের প্রবৃদ্ধি হয়েছে প্রায় ১৮ শতাংশ। সেই তুলনায় আমাদের সেবা খাত যেটা কর্মসংস্থানের সবচেয়ে বড় জায়গা, সেখানে আমরা দেখছি নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে। প্রায় দেড় শতাংশের মতো কমে গেছে। তবে শিল্প খাতে কর্মসংস্থান প্রায় চার শতাংশ বেড়েছে।’

জরিপের তথ্য তুলে ধরে সিপিডির রিসার্চ ফেলো বলেন, ‘আমরা দেখেছি কর্মসংস্থান সেবা খাত থেকে কৃষি খাতের দিকে গেছে। ফলে আমরা যে ধরনের কাঠামোগত রূপান্তরের কথা বলি, সেই রূপান্তর যতটা আধুনিক খাতে হওয়ার কথা ছিল, সেটা পেছনের দিকে চলে গেছে।’

https://enews71.com/storage/ads/01JQ184AJV9F0T856X9BBSG85X.gif

তৌফিক বলেন, ‘আমরা দেখেছি এই যে কর্মসংস্থান সৃষ্টি হলো তার প্রায় ৯০ শতাংশ স্ব-নিয়োজিত খাতে গেছেন অথবা তাদের পরিবারকে সহযোগিতা করছেন। অথবা দৈনিক শ্রমিক কাজ করছেন। ফলে যে কর্মসংস্থান সৃষ্টি হয়েছে, তা মূলত অপ্রাতিষ্ঠানিক খাতে হয়েছে।’

জরিপে কর্মঘণ্টার চিত্র তুলে ধরে তৌফিক বলেন, ‘আমরা দেখেছি দৈনিক প্রায় ৪ শতাংশের মতো কর্মঘণ্টা কমেছে। সব থেকে বেশি কর্মসংস্থান যে কৃষি খাত দিয়েছে, সেখানে কর্মঘণ্টা কমে গেছে। এতে আমরা বুঝতে পারছি আগে যেখানে কম সংখ্যক শ্রমিক দিয়ে কৃষি ক্ষেত্রে কাজ করা যেত, সেখানে এখন অধিক হারে শ্রমিক যুক্ত হচ্ছে।’

কাজ হারানোরা নতুন কর্মসংস্থানে ফিরলেও আয় কমে গেছে বলে সিপিডির জরিপে উঠে এসেছে। এ বিষয়ে তৌফিক বলেন, ‘কর্মসংস্থান ফিরলেও আমরা জরিপে দেখেছি প্রায় ৪৫ শতাংশ পরিবার জানিয়েছে আগে তাদের যে আয় ছিল, এখন তার থেকে কম আয় হচ্ছে। আয় কমার এই হার গড়ে ১২ শতাংশের মতো। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি কমেছে কৃষি খাতে। প্রায় সাড়ে ১৬ শতাংশ আয় কমেছে কৃষি খাতে। একই সঙ্গে উৎপাদন খাতেও সাড়ে ১২ শতাংশের ওপরে আয় কমেছে।’

‘আয় কমার চিত্র আমরা বয়স ভেদেও দেখেছি। সেখানে আমরা দেখেছি সব বয়সের কর্মীদের আয় কমেছে। তবে ৬৫ বছরের বেশি বয়সীদের আয় বেশি কমেছে। তাদের আয় কমেছে ১৫ শতাংশের ওপরে। আর ৩০-৪৯ বছর বয়সীদের আয় কমেছে ১০ শতাংশের ওপরে।’

জরিপের তথ্য তুলে ধরে সিপিডির এই রিসার্চ ফেলো বলেন, ‘৪২-৪৩ শতাংশ জানিয়েছেন, তাদের কর্ম পরিস্থিতি আগের থেকে খারাপ। প্রায় ৮৬ শতাংশ জানিয়েছেন, তারা আগের মতো যথেষ্ট আয় করছেন না। অর্থাৎ তারা যে ধানের আয়ের প্রত্যাশা করেন, এখন তার থেকে কম আয় করছেন। সুতরাং তারা তাদের কাজের ক্ষেত্রে সন্তুষ্ট নন।’

তৌফিক জানান, জরিপে উঠে এসেছে, নতুন যে কর্মসংস্থান হয়েছে তার মধ্যে অধিকাংশ যুবক, যাদের বয়স ১৫ থেকে ২৯ বছরের মধ্যে। নতুন কর্মসংস্থানের প্রায় ৬৫ শতাংশ এই বয়সীদের। তবে ৩০ থেকে ৬৪ বছরের বয়সীদেরও বড় অংশ নতুন কর্মসংস্থানে যুক্ত হয়েছে, এ ক্ষেত্রে নতুন কর্মসংস্থান হয়েছে ৩২ শতাংশের ওপরে। এদের বড় অংশ নারী। এই নারীদের অনেকে কৃষি খাতেও যুক্ত হয়েছে।’

নতুন কর্মসংস্থান বাড়লেও আয় বাড়েনি। যে কারণে ৭৮ শতাংশ খরচ কমিয়ে এনেছেন। ৫২ শতাংশ খাবার কমিয়ে দিয়েছেন। প্রায় অর্ধেক পরিবার জানিয়েছেন, তারা সঞ্চয় কমিয়ে দিয়েছেন। প্রায় অর্ধেক শতাংশ পরিবার জানিয়েছেন, ঋণ বেড়েছে। প্রায় পাঁচ শতাংশ জানিয়েছেন, সম্পদ বিক্রি করে দিতে হয়েছে।

জনপ্রিয় সংবাদ

নির্বাচন সামনে রেখে বৃহৎ জোট গঠনের পরিকল্পনা বিএনপির

নির্বাচন সামনে রেখে বৃহৎ জোট গঠনের পরিকল্পনা বিএনপির

লেনদেন বিরোধে এনসিপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ, আহত ১

লেনদেন বিরোধে এনসিপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ, আহত ১

দুনিয়ার ব্যস্ততায় নামাজ ভুলে যাওয়া মুসলমানের ক্ষতি কত বড়

দুনিয়ার ব্যস্ততায় নামাজ ভুলে যাওয়া মুসলমানের ক্ষতি কত বড়

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের শেষ বৈঠক, মঙ্গলবার সুপারিশ হস্তান্তর

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের শেষ বৈঠক, মঙ্গলবার সুপারিশ হস্তান্তর

বাংলাদেশ-পাকিস্তান হালাল পণ্যে দ্বিপাক্ষিক স্বীকৃতি চুক্তি

বাংলাদেশ-পাকিস্তান হালাল পণ্যে দ্বিপাক্ষিক স্বীকৃতি চুক্তি

সর্বশেষ সংবাদ

গণভবনকে ‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান স্মৃতি জাদুঘর’ ঘোষণা, চূড়ান্ত অনুমোদন

গণভবনকে ‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান স্মৃতি জাদুঘর’ ঘোষণা, চূড়ান্ত অনুমোদন

নবাবগঞ্জে শারীরিক প্রতিবন্ধী যুবক এনথ্রাক্স রোগে আক্রান্ত

নবাবগঞ্জে শারীরিক প্রতিবন্ধী যুবক এনথ্রাক্স রোগে আক্রান্ত

দেবীদ্বার থেকে চুরি হওয়া গরু উদ্ধার, চার চোর আটক

দেবীদ্বার থেকে চুরি হওয়া গরু উদ্ধার, চার চোর আটক

জুড়ীতে বৃত্তিপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা

জুড়ীতে বৃত্তিপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা

খানখানাপুরে ৩১ দফা বাস্তবায়নে বিএনপি'র মতবিনিময়

খানখানাপুরে ৩১ দফা বাস্তবায়নে বিএনপি'র মতবিনিময়

এ সম্পর্কিত আরও পড়ুন

আন্তর্জাতিক সালিশি আদালতে অভিযোগ দায়ের করল এস আলম

আন্তর্জাতিক সালিশি আদালতে অভিযোগ দায়ের করল এস আলম

আলোচিত শিল্পগোষ্ঠী এস আলম গ্রুপের কর্ণধার মোহাম্মদ সাইফুল আলম আন্তর্জাতিক সালিশি আদালতে অভিযোগ দায়ের করেছেন। তিনি দাবি করেছেন, বিদেশে অবৈধভাবে পাচার হওয়া সম্পদ উদ্ধারের জন্য সরকারের উদ্যোগে তার পরিবারের ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান ‘শত শত কোটি টাকা’ ক্ষতির মুখে পড়েছে। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম ফিন্যান্সিয়াল টাইমস জানিয়েছে, সোমবার ওয়াশিংটনভিত্তিক বিশ্বব্যাংকের আন্তর্জাতিক বিনিয়োগ বিরোধ নিষ্পত্তি কেন্দ্র (ICSID)-এ সালিশি আবেদন জমা দেওয়া হয়। আবেদনকারীরা অভিযোগ করেছেন, মুহাম্মদ

বাংলাদেশ-পাকিস্তান হালাল পণ্যে দ্বিপাক্ষিক স্বীকৃতি চুক্তি

বাংলাদেশ-পাকিস্তান হালাল পণ্যে দ্বিপাক্ষিক স্বীকৃতি চুক্তি

বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের মধ্যে হালাল পণ্যের রপ্তানি সহজ করতে সমঝোতা স্মারক (MoU) স্বাক্ষরিত হয়েছে। সোমবার (২৭ অক্টোবর) রাজধানীর শেরেবাংলা নগরের এনইসি সম্মেলন কক্ষে বাংলাদেশ-পাকিস্তান যৌথ অর্থনৈতিক কমিশনের ৯ম বৈঠকের সময় এই চুক্তি সম্পন্ন হয়। বাংলাদেশের পক্ষে অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহ উদ্দিন আহমেদ এবং পাকিস্তানের পক্ষে দেশটির পেট্রোলিয়াম মন্ত্রী আলী পারভেজ মালিক চুক্তিতে নেতৃত্ব দেন। স্বাক্ষর করেন শিল্প মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মাকসুরা

অক্টোবরে রেমিট্যান্স প্রবাহে রেকর্ড বৃদ্ধি, প্রতিদিন আসছে ৮.৯ কোটি ডলার

অক্টোবরে রেমিট্যান্স প্রবাহে রেকর্ড বৃদ্ধি, প্রতিদিন আসছে ৮.৯ কোটি ডলার

প্রবাসী আয়ে নতুন গতি ফিরে পেয়েছে বাংলাদেশ। চলতি অক্টোবর মাসের প্রথম ২০ দিনেই দেশে এসেছে ১৭৮ কোটি মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স। অর্থাৎ, প্রতিদিন গড়ে দেশে এসেছে ৮ কোটি ৯০ লাখ ডলার—যা গত বছরের তুলনায় উল্লেখযোগ্যভাবে বেশি। বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র আরিফ হোসেন খান মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) এ তথ্য নিশ্চিত করেন। তিনি জানান, গত বছরের একই সময়ের তুলনায় রেমিট্যান্স প্রবাহ বেড়েছে

বিমানবন্দর আগুনে রপ্তানি খাতের ক্ষতি ১০০ কোটি টাকা ছাড়াতে পারে

বিমানবন্দর আগুনে রপ্তানি খাতের ক্ষতি ১০০ কোটি টাকা ছাড়াতে পারে

শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কার্গো ভিলেজ কমপ্লেক্সে সাম্প্রতিক অগ্নিকাণ্ডে দেশের তৈরি পোশাক রপ্তানি খাত মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। রবিবার (১৯ অক্টোবর) দুপুরে তৈরি পোশাকশিল্পের মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএ-এর ভারপ্রাপ্ত সভাপতি ইনামুল হক খানের নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধি দল ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন।  বিজিএমইএ-এর নেতারা অনুমান করেছেন, এই দুর্ঘটনায় ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ ১০০ কোটি টাকার বেশি হতে পারে। প্রতিনিধিদলে উপস্থিত ছিলেন বিজিএমইএ-এর সহসভাপতি মিজানুর রহমান ও পরিচালক ফয়সাল সামাদ।

করাচি বন্দর ব্যবহারে বাংলাদেশকে প্রস্তাব পাকিস্তানের

করাচি বন্দর ব্যবহারে বাংলাদেশকে প্রস্তাব পাকিস্তানের

বাংলাদেশ-পাকিস্তান যৌথ অর্থনৈতিক কমিশনের (জেইসি) বৈঠকে পাকিস্তান বাংলাদেশের জন্য করাচি বন্দর ব্যবহারের প্রস্তাব দিয়েছে। ইসলামাবাদ মনে করছে, বাংলাদেশের ব্যবসায়ীরা চীনের সঙ্গে বাণিজ্যের জন্য করাচি পোর্ট ট্রাস্ট (কেপিটি) পরিচালিত বন্দর ব্যবহার করলে একটি বিকল্প সমুদ্র রুট উন্মুক্ত হবে এবং আঞ্চলিক সংযোগ শক্তিশালী হবে। ঢাকায় আগামী ২৭ অক্টোবর অনুষ্ঠিতব্য বৈঠকে প্রস্তাবটি নিয়ে আলোচনা ও চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হতে পারে। প্রায় দুই দশকের মধ্যে এটি