তিনি বলেন, "আমরা অনেক হারিয়েছি, আর হারাতে চাই না। এবার হারবে ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ। ১৭ বছর ধরে বিএনপির নেতাকর্মীদের ওপর মামলা, হামলা, নির্যাতন চালিয়ে যাচ্ছে এই সরকার। তারা এখন মিথ্যা গুজব ছড়াচ্ছে—বিএনপি নাকি সংখ্যালঘুদের নির্যাতন করছে। কিন্তু বাস্তবতা ভিন্ন। যখন আওয়ামী লীগ পালিয়ে যায়, তখন আমরা বিএনপির নেতাকর্মীরা রাতদিন সংখ্যালঘুদের পাহারা দিয়েছি।"
তিনি আরও বলেন, "আমি কয়েকদিন আগে সংখ্যালঘুদের সাথে কথা বলেছি। তারা বলেছেন, বিএনপির নেতাকর্মীরা না থাকলে আমরা ভালোভাবে পূজা পালন ও বসবাস করতে পারতাম না। বিএনপির জন্য তারা দোয়া ও আশীর্বাদ করছেন।"
আলোচনা সভায় আরও বক্তব্য রাখেন উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আব্দুল হান্নান চৌধুরী, সাবেক সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা জহুরুল আলম তরফদার রুকু, সাংগঠনিক সম্পাদক রেজাউল করিম মাস্টার, পৌর বিএনপির আহ্বায়ক আবু হাসনাত মন্ডল হেলাল, যুগ্ম আহ্বায়ক জিয়াউল ফেরদৌস রাইট, সাবেক যুগ্ম সম্পাদক প্রভাষক মো. আহসান হাবিব (সাংবাদিক), সাবেক ছাত্রনেতা সাইফুল ইসলাম পিন্টু, বাগজানা ইউনিয়নের সভাপতি মো. নাজমুল হক, বালিঘাটা ইউনিয়নের সভাপতি সোবহান মুহুরি, সম্পাদক মামুন সরকার রাশেদুল, আয়মারসুলপুরের সভাপতি হারনুর রশিদ রাজু মাস্টার, ধরঞ্জীর সাধারণ সম্পাদক সুলতান মাহমুদ, কৃষকদলের আহ্বায়ক রাহিদ হোসেন, যুবদলের মো. আনিছুর রহমান আনিছ, নয়ন প্রধান, স্বেচ্ছাসেবক দলের মো. নুরুজ্জামান মন্ডল, হুমায়ুন কবির, হাসানুজ্জামান রাব্বি, ছাত্রদলের ফয়সাল হোসেন আপেল, আবু তাহের, রাব্বিউল ইসলাম রকি, এবং যুব নেতা রাকিব হোসেন।