প্রকাশ: ১০ ফেব্রুয়ারি ২০২১, ১৩:৩৯
ইন্দুরকানীতে এলজিইডি’র ২১ লক্ষ টাকার পুকুরের ঘাটলা নির্মাণের ব্যাপারে বেশ কয়েকদিন পর্যন্ত উপজেলায় আলোচনার শীর্ষে রয়েছে। কি করে একটি পুকুর খনন করতে ২১ লক্ষ ৬০ হাজার টাকা বরাদ্ধ করা হয়। এই পুকুরেরর ছবি উপজেলা নির্বাহী অফিসারেরর ফেইজ বুকে
ভাইরাল হয়। শুরু হয় রহস্য উন্মচনের পালা । সরজমিনে গিয়ে জানা জায় ২০১৯/২০ অর্থ বছরে স্থানীয় সরকার বিভাগের প্রকল্প (আইপিসিপি) এতে উপজেলার বালিপাড়া ইউনিয়নে দুইটি ও ইন্দুরকানী বর্তমানে সদর ইউনিয়নে একটি পুকুর খনন করা হয়। তিনটি পুকুর খনন
বাবদ বরাদ্ধ ২১. লক্ষ ৬০ হাজার ১৫৯ টাকা করাদ্ধ দেয়া হয়েছে। কিন্তু ঘাটলায় নাম ফলকে পৃথক পৃথক ভাবে বরাদ্ধ না লিখে তিনটির বরাদ্ধ এক সাথে লিখা হয়েছে। এখানেই সমস্যার শুরু যে জন ঘাটলা দেখে সেই বলে এই ঘাটলা নির্মানে এত বরাদ্ধ হয় কিকরে। প্রশ্ন জন্ম নেয় সাধারণ মানুষের মনে। এবিষয়ে উপজেলা ইঞ্জিনিয়ার লায়লা মিথুনের কাছে জানতে চাইলে
তিনি ঘটনা খুলে বলেন। জিপিএস পুকুর খননের প্রকল্পে এক সাথে তিনিটি পুকুরের বরাদ্ধ একই টেন্ডারের মাধ্যমে হয়েছে। ঠিকাদরী প্রতিষ্ঠান সরনী এন্টারপ্রাইজ এই প্রকল্পের কাজ করেছে। যারা এটা নিয়ে না বুঝে কথা বলেছে তাদের উচিত ছিল কতৃপক্ষের সাথে কথা বলে নেয়া। তা হলে ব্যাপাটা এতদুর যেতনা। এই প্রকল্পে উপজেলার বালিপাড়া ইউনিয়নে
বালিপাড়া বোর্ড সঃপ্রাঃ বিদ্যালয়ে একটি, একই ইউনিয়নে নুরিয়া দাখিল মাদ্রাসায় একটি, এবং ইন্দুরকানী সদর ইউনিয়নে দক্ষিন পূর্ব ইন্দুরকানীতে একটি জিপিএস পুকুর খনন করা হয়েছে। প্রকল্প নাম (আইপিসিপি) বরাদ্ধ ছিল ২১,৬০,১৫৯ টাকা। ২০১৯/২০ অর্থবছর।