শুক্রবার, ২১ নভেম্বর, ২০২৫৬ অগ্রহায়ণ, ১৪৩২
logo
ENকনভার্টার
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
    • বিশ্বকাপ
    • ক্রিকেট
    • ফুটবল
    • অন্যান্য খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
    • আইন-আদালত
    • সাহিত্য
    • প্রবাস জীবন
    • কৃষি
    • বাংলাদেশে করোনা
    • গনমাধ্যম
    • আবহাওয়া
    • জাতীয় সংসদ নির্বাচন
    • ভাইরাল টপিক
    • অর্থনীতি
    • ব্যবসা ও বাণিজ্য
    • বিজ্ঞান-প্রযুক্তি
    • অপরাধ
    • স্বাস্থ্য
    • ধর্ম
    • বন্যা পরিস্থিতি
    • জনদুর্ভোগ
    • প্রতিবেশী
    • পর্যটন
    • মজার খবর
    • শিক্ষা
    • শেয়ার বাজার
    • চাকুরী
    • লাইফস্টাইল
অনুসন্ধান
logo
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
logo
  • হোম
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
  • অনুসন্ধান করুন
  • সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা
Logo

সম্পাদক : মোঃ শওকত হায়দার (জিকো)

প্রকাশক : ইনিউজ৭১ মিডিয়া লিমিটেড

হাউজ: নাম্বার ৫৫ , দ্বিতীয় তলা, রোড নাম্বার ৬/এ , সেক্টর - ১২ উত্তরা, ঢাকা - ১২৩০ ।

ফোন: +880 258 053 897, ইমেইল: [email protected] , [email protected]

গোপনীয়তার নীতি

ব্যবহারের শর্তাবলি

যোগাযোগ

আমাদের সম্পর্কে

আমরা

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

স্বত্ব © ইনিউজ৭১.কম

ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

পর্যটন

ঝিনাইদহের বারোবাজারের প্রাচীন জনপদকে ঘিরে উঠতে পারে পর্যটন কেন্দ্র

Ziaul Hoque
জিয়াউল হক, নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ১৮ জুন ২০২০, ২০:৫৪

শেয়ার করুনঃ
ঝিনাইদহের বারোবাজারের  প্রাচীন জনপদকে  ঘিরে উঠতে পারে পর্যটন কেন্দ্র
পর্যটন
https://enews71.com/storage/ads/01JR36BQSKCPE69WB8Z3TARXE3.jpg

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

https://enews71.com/storage/ads/01JR3CX28Y9BM01PRE4TXCNDWF.jpg

ঝিনাইদহের কালীগঞ্জ উপজেলার বারোবাজার একটি প্রাচীন জনপদ। এটাকে অনেকে বারো আউলিয়ার শহর বলে থাকেন। ইসলাম প্রচারের জন্য আউলিয়ারা এসেছিলেন এই জনপদে। প্রায় তিন বর্গকিলোমিটার এলাকাজুড়ে এখানে আছে পুরানো শহর মোহম্মদাবাদ।১৯৯৩ সালে এখানকার মাটি খুড়ে সন্ধান মেলে পনেরটিরও বেশি মসজিদ। এগুলোর মধ্যে বেশিরভাগই প্রাচীন। এসব মসজিদগুলো ৭০০ বছরেরও বেশি পুরানো।

শহর মোহাম্মদাবাদের পুরানো ইতিহাস সম্পর্কে জানা যায়, প্রাচীনকালে বারোবাজারের নাম ছিল ছাপাইনগর। এ নগর ছিল হিন্দু আর বৌদ্ধ শাসকদের রাজধানী। বারো আউলিয়া আসার আগে বৈরাট নগরের বাদশা শাহ সিকান্দার তার সংসর ত্যাগী সন্তানদের কর্মকান্ড ছিল এই জনপদে। পরবর্তীতে বারোজন সহচর নিয়ে হযরত খাজা খানজাহান আলী (রঃ) এখানে আসেন। সেখান থেকেই এর নাম হয় বারোবাজার।যুদ্ধ কিংবা মহামারিতে ছাপাইনগর ধ্বংস হয়ে যায়।থেকে যায় প্রাচীন ইতিহাস।

বারোবাজারের মসজিদগুলোর সঙ্গে বাগেরহাটের কয়েকটি মসজিদের বেশ মিল খুঁজে পাওয়া যায়।ঝিনাইদহ-যশোর মহাসড়কের পশ্চিম পাশে বারোবাজার। মহাসড়ক ছেড়ে তাহেরপুর সড়ক ধরে পশ্চিম দিকে যেতে রেল লাইন পেরিয়ে হাতের ডানে শুরুতেই পাওয়া যাবে এক গম্বুজ বিশিষ্ট পাঠাগার মসজিদ। বারোবাজারের সবচেয়ে বড় সাতগাছিয়া আদিনা মসজিদ।৩৫ গম্বুজ বিশিষ্ট প্রায় ধ্বংস হয়ে যাওয়া এ মসজিদটির ভেতরে এখনো দেখা যায় ৪৮ টি পিলার। লাল ইটের তৈরি এই মসজিদ আকারে ছোট। দীর্ঘদিন মাটি চাপা পড়ে থাকার পর ২০০৭ সালে প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর মসজিদটি সংস্কার করে।জনশ্রুতি আছে সুলতানী আমলে নির্মিত এই মসজিদ কেন্দ্রিক একটি সমৃদ্ধ পাঠাগার ছিল। মসজিদের পাশেই বড় আকারের একটি দীঘি, নাম পিঠেগড়া পুকুর। আবারও তাহেরপুর সড়ক ধরে সামনে এগুতে হবে। দুটি বাঁক ঘুরলেই বিশাল দিঘি, নাম পীর পুকুর। পশ্চিম পাড়ের মাঝ বরাবর বেশ বড় আকৃতির মসজিদ পীর পুকুর মসজিদ। এই মসজিদও ছিল মাটির নিচে।১৯৯৪ সালে খনন করে বের করা হয়েছে। এই মসজিদে ছাদ নেই, শুধু দেয়াল আছে। মসজিদটি লাল ইটের তৈরি। তাহেরপুর সড়ক ধরে সামান্য পশ্চিম দিকে এগুলে হাতের বাঁয়ে একটু ভেতরের দিকে আরেকটি মসজিদের দেখা মিলবে। এর নাম গোড়া মসজিদ। এই মসজিদ চার গম্বুজ বিশিষ্ট।মসজিদের মিহরাব ও দেয়ালে পোড়ামাটির ফুল, লতাপাতা ফলের নকশাসহ নানান কারুকার্য মন্ডিত। বাইরের দেয়ালও লাল ইটে মোড়ানো। ১৯৮৩ সালে এই মসজিদের সন্ধান পায় প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর। এর পূর্ব পাশেও বড় আকৃতির একটি দিঘি আছে।মসজিদটি খননের সময় একটি কবরের সন্ধান মেলে। জনশ্রুতি আছে কবরটি গোড়াই নামে কোন এক দরবেশের। এ থেকেই এর নাম গোড়ার মসজিদ।

আরও

কুয়াকাটায় মাসব্যাপী পর্যটন মেলা ২০২৫ শুরু

কুয়াকাটায় মাসব্যাপী পর্যটন মেলা ২০২৫ শুরু

গোড়ার মসজিদ থেকে আবারও তাহেরপুর সড়কে সামনের দিকে চলতে হবে। সামান্য গেলে সড়কটির উত্তর পাশে আরও একটি মসজিদ।চার গম্বুজ বিশিষ্ট এই মসজিদের নাম শুনলে ভয় লাগাটাই স্বাভাবিক। নাম ‘গলাকাটা মসজিদ’। প্রায় ২১ ফুট লম্বা ও ১৮ ফুট চওড়া এই মসজিদ খনন করা হয় তোলা হয় ১৯৯৪ সালে। ছয় গম্বুজবিশিষ্ট এই মসজিদের পশ্চিম দেয়ালে তিনটি মিহরাব আছে। এর দেয়ালগুলো প্রায় পাঁচ ফুট চওড়া। মাঝখানে আছে লম্বা দুটি কালো পাথর।

https://enews71.com/storage/ads/01JQ184AJV9F0T856X9BBSG85X.gif
১৯৯৪ সালে মসজিদের পাশেই পুরো এলাকা— তথা শহর মোহাম্মদাবাদের প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শনগুলোর নির্দেশনা সম্বলিত হাতে আঁকা একটি মানচিত্র। জনশ্রুতি আছে, বারোবাজারে এক অত্যাচারী রাজা ছিল। প্রজাদের বলি দিয়ে ওই দিঘির মধ্যে ফেলে দেওয়া হতো। এ কারণেই এর নাম হয় গলাকাটা। গলাকাটা মসজিদের সামনে শহর মোহাম্মদাবাদের মানচিত্র। বারোবাজারের সবগুলো প্রত্নস্থলের নির্দেশনা আছে এতে।গলাকাটা মসজিদ থেকে সামান্য পশ্চিম পাশে, সড়কের বিপরীত দিকে আরেকটি এক গম্বুজ বিশিষ্ট মসজিদ। নাম জোড় বাংলা। মসজিদটি খনন করা হয় ১৯৯৩ সালে।খননের সময় এখানে একটি ইট পাওয়া যায়, তাতে আরবী অক্ষরে লেখা ছিল, `শাহ সুলতান মাহমুদ ইবনে হুসাইন, আটশো হিজরী`। জনশ্রুতি আছে মসজিদের পাশে জোড়া কুড়েঘর ছিল বলেই এর নাম জোড় বাংলা মসজিদ।এবার পাশের সড়ক ধরে আরও কিছু দূরে এগুলে সাতগাছিয়া আদিনা মসজিদের সাইন বোর্ড চোখে পড়বে। পাকা সড়ক ছেড়ে হাতের ডানে মেঠোপথে সামান্য সামনের দিকে চলতে হবে। এখানেও বড় একটি পুকুরের দক্ষিণ পাশে সাতগাছিয়া আদিনা মসজিদের ধ্বংসাবশেষ। এটির শুধু দেয়াল আর নিচের অংশই অবশিষ্ট আছে।

স্থানীয়দের মতে সর্বপ্রথম গ্রামের লোকজনই মাটিচাপা পড়ে থাকা এই মসজিদ উদ্ধার করে। আকারে এ এলাকার সবচেয়ে বড় মসজিদ এটি। প্রায় ৭৭ ফুট লম্বা ও ৫৫ ফুট চওড়া মসজিদের ভেতরে আছে ৪৮টি পিলার। পশ্চিম দেয়ালে লতা-পাতার নকশা সমৃদ্ধ তিনটি মিহরাব আছে।সাতগাছিয়া মসজিদ থেকে এবার চলে আসা যাক পেছনের দিকে। বারোবাজার রেল লাইনের পশ্চিম দিকে বিশাল এক দিঘির পশ্চিম পাড় ধরে একটি সড়ক চলে গেছে হাসিলবাগ গ্রামে। এখানেও একটি বড় দিঘির পশ্চিম পাশে রয়েছে এক গম্বুজ বিশিষ্ট নুনগোলা মসজিদ। বর্গাকৃতির এ মসজিদে তিনটি অর্ধ বৃত্তকার মিহরাব আছে।এ অঞ্চলের সবচেয়ে বড় এক গম্বুজ বিশিষ্ট মসজিদ এটি। স্থানীয়রা একে লবণগোলা মসজিদও বলে থাকেন। তবে এ নামকরণের কোন সুনির্দিষ্ট তথ্য পাওয়া যায় না। নুনগোলা মসজিদের সামান্য পশ্চিমে হাসিলবাগ গ্রামে আরও একটি এক গম্বুজ মসজিদ আছে।হাসিলবাগ মসজিদ নামে পরিচিত এ মসজিদের মূল নাম শুকুর মল্লিক মসজিদ। পোড়া মাটির তৈরি মসজিদটি এ অঞ্চলের সবচেয়ে ছোট এক গম্বুজ বিশিষ্ট মসজিদ। এসব স্থাপনাগুলো ছাড়াও বারোবাজারে আছে আরও কিছু প্রসিদ্ধ স্থান।এসবের মধ্যে উল্লেখযাগ্য হল ঘোপের ঢিবি কবরস্থান, নামাজগাহ কবরস্থান, জাহাজঘাটা, মনোহর মসজিদ, দমদম প্রত্নস্থান, বাদেডিহি কবরস্থান, খড়ের দিঘি কবরস্থান।

আরও

পর্যটকদের রোমাঞ্চের কেন্দ্রবিন্দু হামহাম জলপ্রপাত

পর্যটকদের রোমাঞ্চের কেন্দ্রবিন্দু হামহাম জলপ্রপাত

জনপ্রিয় সংবাদ

শার্ট ডাউনে পর্যটন বিপর্যয়: কুয়াকাটা সৈকতে নেই পর্যটকের ভিড়

শার্ট ডাউনে পর্যটন বিপর্যয়: কুয়াকাটা সৈকতে নেই পর্যটকের ভিড়

মনোনয়ন বাতিলের দাবিতে রাজবাড়ীতে বিএনপির বিক্ষোভ ও সড়ক অবরোধ

মনোনয়ন বাতিলের দাবিতে রাজবাড়ীতে বিএনপির বিক্ষোভ ও সড়ক অবরোধ

মওলানা ভাসানী জাতীয় ইতিহাসের অবিস্মরণীয় নাম: তারেক রহমান

মওলানা ভাসানী জাতীয় ইতিহাসের অবিস্মরণীয় নাম: তারেক রহমান

ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি, বাড়তি সতর্কতা

ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি, বাড়তি সতর্কতা

পুলিশের ঊর্ধ্বতন প্রশাসনে বড় পরিবর্তন: ১৫ কর্মকর্তা রদবদল

পুলিশের ঊর্ধ্বতন প্রশাসনে বড় পরিবর্তন: ১৫ কর্মকর্তা রদবদল

সর্বশেষ সংবাদ

আগামী ৩–৪ কার্যদিবসে গণভোট আইন প্রণয়ন হবে: আইন উপদেষ্টা

আগামী ৩–৪ কার্যদিবসে গণভোট আইন প্রণয়ন হবে: আইন উপদেষ্টা

হাকিমপুরে ৩ দিনব্যাপী কাব স্কাউট পারদর্শিতা ব্যাজ কোর্সের উদ্বোধন

হাকিমপুরে ৩ দিনব্যাপী কাব স্কাউট পারদর্শিতা ব্যাজ কোর্সের উদ্বোধন

সিরাজগঞ্জে নারীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার, মেয়ে জামাইকে আসামী করে মামলা

সিরাজগঞ্জে নারীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার, মেয়ে জামাইকে আসামী করে মামলা

জাসমার ভার্মি কম্পোস্ট সার কারখানা পরিদর্শনে উদ্ধর্তন কর্মকর্তা

জাসমার ভার্মি কম্পোস্ট সার কারখানা পরিদর্শনে উদ্ধর্তন কর্মকর্তা

মৌলভীবাজারে লাল শাপলা যেন প্রকৃতির বুকে আঁকা এক নকশিকাঁথা

মৌলভীবাজারে লাল শাপলা যেন প্রকৃতির বুকে আঁকা এক নকশিকাঁথা

এ সম্পর্কিত আরও পড়ুন

সেন্টমার্টিনে ভ্রমণে নতুন ১২ নির্দেশনা, কড়াকড়ি বাড়াল সরকার

সেন্টমার্টিনে ভ্রমণে নতুন ১২ নির্দেশনা, কড়াকড়ি বাড়াল সরকার

কক্সবাজারের টেকনাফ উপকূলে অবস্থিত বাংলাদেশের একমাত্র প্রবাল দ্বীপ সেন্টমার্টিনে ভ্রমণের ক্ষেত্রে নতুন নির্দেশনা জারি করেছে সরকার। দ্বীপের অনন্য প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, পরিবেশ ও জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণে কঠোর এই নির্দেশনা অনুসরণ বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। বুধবার (২২ অক্টোবর) পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের পরিবেশ-২ শাখা থেকে ১২ দফা নির্দেশনা জারি করা হয়। টেকনাফ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. এহসান উদ্দিন প্রজ্ঞাপনের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। ‘বাংলাদেশ পরিবেশ

নভেম্বরে খুলছে সেন্টমার্টিন, থাকছে নতুন নিয়ম

নভেম্বরে খুলছে সেন্টমার্টিন, থাকছে নতুন নিয়ম

বাংলাদেশের একমাত্র প্রবাল দ্বীপ সেন্টমার্টিন আবারও খুলে দেওয়া হচ্ছে পর্যটকদের জন্য। আগামী ১ নভেম্বর থেকে শুরু হবে পর্যটন মৌসুম, যা চলবে আগামী বছরের ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত। তবে এবার পরিবেশ রক্ষা ও দ্বীপের ভারসাম্য বজায় রাখতে বেশ কিছু কঠোর নিয়ম চালু করছে সরকার। বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন বৃহস্পতিবার (২৫ সেপ্টেম্বর) বিশ্ব পর্যটন দিবস উপলক্ষে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এসব

পর্যটকদের রোমাঞ্চের কেন্দ্রবিন্দু হামহাম জলপ্রপাত

পর্যটকদের রোমাঞ্চের কেন্দ্রবিন্দু হামহাম জলপ্রপাত

মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জে পাহাড়ি অরণ্যের গভীরে অবস্থান করছে দেশের অন্যতম দৃষ্টিনন্দন জলপ্রপাত ‘হামহাম’। প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, ঝর্ণার স্বচ্ছ জল এবং দুঃসাহসিক পথের কারণে এটি এখন ভ্রমণপিপাসুদের দৃষ্টি আকর্ষণ করছে। জলপ্রপাতটি ইসলামপুর ইউনিয়নের রাজকান্দি সংরক্ষিত বনাঞ্চলের কুরমা বনবিট এলাকার প্রায় ১০ কিলোমিটার গভীর পাহাড়ি অরণ্যে অবস্থিত। ২০১০ সালে হামহাম জলপ্রপাত উপজেলা প্রশাসনের নজরে আসলেও দুর্গম পাহাড়ি অবস্থান, যোগাযোগের অভাব ও অবকাঠামোগত সীমাবদ্ধতার কারণে দীর্ঘদিন

শ্রীমঙ্গলে প্রাচীন লাসুবন গিরিখাত: পর্যটনের নতুন গন্তব্য

শ্রীমঙ্গলে প্রাচীন লাসুবন গিরিখাত: পর্যটনের নতুন গন্তব্য

মৌলভীবাজারের চা-বাগান শহর শ্রীমঙ্গলে পর্যটনে নতুন মাত্রা যোগ করেছে প্রাচীন গিরিখাতসমূহ। এর মধ্যে অন্যতম হলো ‘লাসুবন গিরিখাত’, যা ৪নং সিন্দুরখান ইউনিয়নের নাহার চা-বাগানের খাসিয়া পুঞ্জির গভীর পাহাড়ি অরণ্যে অবস্থিত। প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ও দুঃসাহসিক অভিযানের কারণে এটি ভ্রমণপিপাসুদের মধ্যে দ্রুত জনপ্রিয় হয়ে উঠছে। স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, লাসুবন গিরিখাতের দৈর্ঘ্য প্রায় এক কিলোমিটার থেকে শুরু হয়ে ভারতের ত্রিপুরা সীমান্ত পর্যন্ত বিস্তৃত। স্থানীয়

সাজেক ভ্যালি: শরতের রূপে ভ্রমণপিপাসুদের মিলনমেলা

সাজেক ভ্যালি: শরতের রূপে ভ্রমণপিপাসুদের মিলনমেলা

শরতের মনোরম আবহে সাজেক ভ্যালি এখন পর্যটকদের পদচারণায় মুখর হয়ে উঠেছে। দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে ভ্রমণপিপাসুরা ছুটে আসছেন পাহাড়ি এই পর্যটনকেন্দ্রে। সাজেকের মেঘে ছাওয়া পাহাড়, নীল আকাশ ও সাদা মেঘের ভেলায় যেন স্বর্গীয় সৌন্দর্য ধারণ করেছে। ভোর থেকে গভীর রাত পর্যন্ত সাজেক ভ্রমণকারীদের কাছে ভিন্ন ভিন্ন রূপে ধরা দিচ্ছে। বিশেষ করে সূর্যোদয় ও সূর্যাস্তের সময়ে রিসোর্টের ব্যালকনি, হেলিপ্যাড ও দর্শনীয় স্থানগুলোতে