মোংলায় জেলাহত্যা দিবসের আলোচনা সভায় বক্তারা বলেন,দেশকে নেতৃত্বশূন্য করতে ও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শকে মুছে দিতেই গুরুত্বপূর্ণ চার জাতীয় নেতাকে কারাগারে হত্যা করা হয়। তার আগে সপরিবারে হত্যা করা হয় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে। এই পরিকল্পনা ছিল সুদূরপ্রসারী। এই ইতিহাস বাংলাদেশের জন্য কলঙ্কজনক। ৭১এর স্বাধীনতার চেতনাকে ধ্বংস করে সাম্প্রদায়িক রাষ্ট্র গঠন করতে চেয়েছিল ষড়যন্ত্রকারীরা। কারাগারে চার নেতাকে হত্যা করেই ক্ষান্ত হয়নি খুনিরা। হত্যার পর বন্দুকের ব্যানট দিয়ে খুঁচিয়ে খুঁচিয়ে মৃত্যু নিশ্চিত করা হয়।
৩ নভেম্বর বৃহস্পতিবার সকাল ১১ টায় দলীয় কার্যালয়ে মোংলা উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি সুনীল কুমার বিশ্বাসের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় উপস্থিত ছিলেন বাগেরহাট জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি,উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি ও সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ইদ্রিস আলী ইজারাদার,পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ আব্দুর রহমান,উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মোঃ ইব্রাহিম হোসেন,পৌর আওয়ামী লীগের সাধারন সম্পাদক,শেখ কামরুজ্জামান জসিম,যুগ্ন-সাধারন সম্পাদক কাজী গোলাম হোসেন বাবলু,সাংগঠনিক সম্পাদক সাখায়াত হোসেন মিলন,প্রচার সম্পাদক আনোয়ার হোসেন টিটু,মোংলা উপজেলা যুবলীগের সভাপতি ইস্রাফিল হাওলাদার,সাধারণ সম্পাদক,ইকবাল হোসেন,বুড়িরডাঙ্গা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান উদয় শঙ্কর বিশ্বাস,মোংলা পৌর স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি মোঃ মিজানুর রহমান তালুকদার,মোংলা পৌর কৃষক লীগের সভাপতি আসলাম হোসেন,পৌর মহিলা যুবলীগের সভাপতি সুমি লীলা,পৌর ছাত্রলীগের সভাপতি,কাজী মোয়াজ্জেম হোসেন রানা,সাধারণ সম্পাদক শেখ শাহারুখ বাপ্পিসহ,ভিবিন্ন ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ এর সভাপতি/সম্পাদক ও কাউন্সিলসহ আওয়ামী লীগ এবং সকল সহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দ।
আলোচনা শেষে দোয়া অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন হাফেজ মাওলানা জাহিদুল ইসলাম।
আপনার মতামত লিখুন :
বি: দ্র: প্রিয় পাঠক সমালোচনা আপনার অধিকার । তবে ভাষাটাও মার্জিত হতে হবে। সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ ।