খাগড়াছড়িতে অষ্টম শ্রেণির এক স্কুলছাত্রীকে অচেতন করে ধর্ষণের অভিযোগে দায়ের হওয়া মামলার তদন্তে নতুন মোড় এসেছে। মেডিকেল পরীক্ষায় ভুক্তভোগীর শরীরে ধর্ষণের কোনো আলামত পাওয়া যায়নি বলে জানিয়েছেন চিকিৎসকরা। খাগড়াছড়ি আধুনিক সদর হাসপাতালে তিন সদস্যের মেডিকেল বোর্ড এ পরীক্ষা সম্পন্ন করে। তাদের প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, ভুক্তভোগীর শরীরের ভেতরে ও বাইরে কোনো ধরনের ধর্ষণের চিহ্ন নেই। মেডিকেল বোর্ডের নেতৃত্বে থাকা সিনিয়র কনসালটেন্ট (গাইনি)
খাগড়াছড়ি সদর ও গুইমারা উপজেলায় এক স্কুলছাত্রীকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের ঘটনা ঘিরে সৃষ্ট সহিংসতা চতুর্থ দিনে প্রবেশ করেছে। জুম্ম ছাত্র-জনতার ডাকা অনির্দিষ্টকালের সড়ক অবরোধের কারণে জনজীবন স্থবির হয়ে পড়েছে। শহর ও উপজেলায় দোকানপাট বন্ধ এবং দূরপাল্লার যানবাহনের চলাচল বন্ধ থাকায় সাধারণ মানুষ ও পর্যটকরা চরম দুর্ভোগে পড়েছেন। সেনাবাহিনীর খাগড়াছড়ি রিজিয়নের কমান্ডার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল হাসান মাহমুদ মঙ্গলবার এক প্রেস ব্রিফিংয়ে অভিযোগ করেন, ইউনাইটেড
খাগড়াছড়িতে সম্প্রতি ঘটে যাওয়া সহিংস ঘটনার পর পরিস্থিতি শান্ত করতে পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা সোমবার দুপুরে স্থানীয় ছাত্র প্রতিনিধিদের সঙ্গে বৈঠক করেছেন। বৈঠকটি অনুষ্ঠিত হয় খাগড়াছড়ি সার্কিট হাউসে, যেখানে প্রশাসন ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারাও উপস্থিত ছিলেন। এ বৈঠকে জেলা পরিষদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান শেফালিকা ত্রিপুরা, জেলা প্রশাসক এবিএম ইফতেখারুল ইসলাম খন্দকার, পুলিশ সুপার আরেফিন জুয়েল এবং গোয়েন্দা সংস্থার
খাগড়াছড়িতে এক কিশোরীকে ধর্ষণের ঘটনার প্রতিবাদে চলমান অবরোধ ও বিক্ষোভের মধ্যে গুইমারায় তিন যুবক নিহত হয়েছেন। ইতোমধ্যেই তাদের পরিচয় শনাক্ত করা হয়েছে। নিহতরা সবাই গুইমারা উপজেলার হাফছড়ি ইউনিয়নের বাসিন্দা। স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, নিহতরা হলেন রামসু বাজার এলাকার আলাকাই মারমার ছেলে ও পিকআপ ড্রাইভার তৈইচিং মারমা (২০), আমতলী পাড়ার থুহলাঅং মারমার ছেলে আথুইপ্রু মারমা (২১) এবং চেং গুলি পাড়ার হাসু মারমার
খাগড়াছড়ি শহর ও স্বনির্ভর বাজার এলাকায় পাহাড়ি ও বাঙালি ছাত্র জনতার মধ্যে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া এবং দোকান ভাঙচুরের ঘটনায় পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রেখেছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)। সোমবার (২৯ সেপ্টেম্বর) বিকেল ৪টায় স্বনির্ভর বাজারে আয়োজিত প্রেস ব্রিফিংয়ে খাগড়াছড়ি সেক্টর কমান্ডার কর্নেল মোঃ আব্দুল মোত্তাকিম এ তথ্য জানান। তিনি বলেন, ২৭ সেপ্টেম্বর ঘটনাস্থলে বিজিবির ৭টি প্লাটুন মোতায়েন করা হয়েছিল। ধৈর্য ও দক্ষতার সঙ্গে পরিস্থিতি
খাগড়াছড়ি, রাঙামাটি ও বান্দরবানে ‘জুম্ম ছাত্র জনতা’ নামে একটি গ্রুপ ফেসবুকে অনির্দিষ্টকালের জন্য যাত্রা ও সড়ক অবরোধের ডাক দিয়েছিল। সোমবার সকালে সামাজিক মাধ্যমে জানানো হয়েছে, ঢাকা-খাগড়াছড়ি ও চট্টগ্রাম-খাগড়াছড়ি সড়কে দুপুর ১২টা থেকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত অবরোধ শিথিল থাকবে। অন্যদিকে, অন্যান্য সড়কে অবরোধ পূর্বাবস্থায় বলবৎ রয়েছে। খাগড়াছড়ি সদর উপজেলা ও পৌর এলাকায় ১৪৪ ধারা বহাল থাকায় জনজীবন পুরোপুরি স্থবির হয়ে
খাগড়াছড়ির গুইমারা উপজেলায় দুষ্কৃতকারীদের সশস্ত্র হামলায় তিনজন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় মেজরসহ সেনা সদস্য ও পুলিশ কর্মকর্তারা গুরুতর আহত হয়েছেন। রোববার সন্ধ্যায় ঘটে যাওয়া এ ঘটনায় এলাকায় আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে। হামলায় মেজরসহ অন্তত ১৩ জন সেনা সদস্য আহত হন বলে জানা গেছে। এছাড়া গুইমারা থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) ও আরও দুই পুলিশ কর্মকর্তাও আহত হয়েছেন। স্থানীয় সূত্র জানায়, হঠাৎ এলোপাতাড়ি গুলি
খাগড়াছড়ি মডেল মসজিদে আগুন দেওয়ার ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে বিভ্রান্তি সৃষ্টির অভিযোগ খণ্ডন করেছে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং। তারা জানিয়েছে, ভিডিওটি খাগড়াছড়ির নয়, বরং দিনাজপুরে সংঘটিত একটি ঘটনার। রোববার (২৮ সেপ্টেম্বর) প্রেস উইং এক বিজ্ঞপ্তিতে জানায়, সম্প্রতি খাগড়াছড়ি সদরে পাহাড়ি এক কিশোরী ধর্ষণের অভিযোগ ঘিরে উত্তেজনা দেখা দেয়। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে জেলা প্রশাসন ১৪৪ ধারা জারি করে। এ সময় বিভ্রান্তি তৈরির উদ্দেশ্যে
খাগড়াছড়ির গুইমারা উপজেলায় পাহাড়ি কিশোরীকে দলবদ্ধ ধর্ষণের প্রতিবাদে ‘জুম্ম-ছাত্র জনতা’র ডাকে অবরোধ চলাকালে রোববার দুপুরে রামেসু বাজারে ব্যাপক অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটেছে। এই ঘটনায় বাজারের বহু দোকান ও আশপাশের বসতবাড়ি পুড়ে যায়। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, হঠাৎ করেই বাজারে কয়েকজন মুখোশধারী এসে লুটপাট চালায় এবং পরে আগুন ধরিয়ে দেয়। প্রত্যক্ষদর্শীদের ভাষ্য অনুযায়ী, কমপক্ষে ২০টি দোকান ও বেশ কয়েকটি বসতবাড়ি সম্পূর্ণভাবে আগুনে পুড়ে গেছে। বাজারের
খাগড়াছড়িতে এক স্কুলছাত্রী ধর্ষণের ঘটনায় প্রতিবাদ আন্দোলন ঘিরে পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে উঠেছে। এই আন্দোলনের পেছনে তৃতীয় পক্ষের ইন্ধন রয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা। রোববার (২৮ সেপ্টেম্বর) দুপুরে জেলা প্রশাসনের আয়োজনে মতবিনিময় সভায় তিনি বলেন, “নিরাপত্তা বাহিনীর বাইরে কারো হাতে অস্ত্র থাকবে না। সবাইকে শান্ত থাকতে হবে এবং আইনশৃঙ্খলা স্বাভাবিক রাখতে সহযোগিতা করতে হবে।” খাগড়াছড়ি জেলা প্রশাসকের
পাহাড়ি কিশোরীকে দলবদ্ধ ধর্ষণের ঘটনায় উত্তাল হয়ে উঠেছে খাগড়াছড়ি জেলা। ‘জুম্ম ছাত্র-জনতা’র ডাকে রোববার (২৮ সেপ্টেম্বর) সকাল থেকে নতুন করে সড়ক অবরোধ শুরু হলে জেলা সদরসহ আশপাশের এলাকায় যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। অধিকাংশ দোকানপাটও বন্ধ হয়ে থমথমে পরিবেশ সৃষ্টি হয়। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে শহরের গুরুত্বপূর্ণ মোড়ে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী মোতায়েন করা হয়েছে এবং সাত প্লাটুন বিজিবি টহল দিচ্ছে। এর আগে শনিবার অবরোধ
খাগড়াছড়িতে ১৪৪ ধারা জারির পর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে একটি ভিডিও ভাইরাল হয়েছে, যেখানে দাবি করা হচ্ছে, রাতে সেখানে গোলাগুলি চলছে। ভিডিওটি বিশেষ করে আওয়ামী লীগ-সংশ্লিষ্ট কিছু ফেসবুক পেইজ ও অ্যাকাউন্ট থেকে শেয়ার করা হয়েছে। তবে ফ্যাক্ট-চেকিং সংস্থা বাংলাফ্যাক্ট জানিয়েছে, ভিডিওটি খাগড়াছড়ির নয়, বরং ইন্দোনেশিয়ার পুরোনো এক বিক্ষোভের দৃশ্য। বাংলাফ্যাক্টের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত আগস্ট মাসের শেষের দিকে দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতিকে কেন্দ্র করে ইন্দোনেশিয়ায়
পার্বত্য খাগড়াছড়ির সীমান্তঘেঁষা উপজেলা পানছড়িতে একসাথে শুরু হয়েছে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের শারদীয় দুর্গোৎসব ও সাঁওতাল সম্প্রদায়ের ঐতিহ্যবাহী দাঁশায় উৎসব। উৎসবের আবহে মেতে উঠেছে গোটা এলাকা। শনিবার (২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫) মহাপঞ্চমী পূজার মধ্য দিয়ে সূচনা হয় ৬ দিনব্যাপী দুর্গোৎসবের। আগামী ২ অক্টোবর দশমী বিহিত পূজার মধ্য দিয়ে প্রতিমা বিসর্জন শেষে দেবীকে বিদায় জানাবে হিন্দু সম্প্রদায়। এদিকে একই সময়ে শুরু হয়েছে সাঁওতালদের অন্যতম প্রধান
খাগড়াছড়িতে এক পাহাড়ি কিশোরীকে দলবদ্ধ ধর্ষণের ঘটনায় উত্তেজনা সৃষ্টি হওয়ায় প্রশাসন কঠোর পদক্ষেপ নিয়েছে। দুই পক্ষের পাল্টাপাল্টি ধাওয়ার প্রেক্ষিতে শনিবার (২৭ সেপ্টেম্বর) দুপুর ২টা থেকে সদর উপজেলা ও পৌরসভা এলাকায় অনির্দিষ্টকালের জন্য ১৪৪ ধারা জারি করা হয়েছে। জেলা প্রশাসক ও ম্যাজিস্ট্রেট এ বি এম ইফতেখারুল ইসলাম খন্দকার স্বাক্ষরিত আদেশে বলা হয়, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি ও জনগণের জানমালের ক্ষতির আশঙ্কা থাকায় এই
খাগড়াছড়িতে এক স্কুলছাত্রীকে দলবদ্ধ ধর্ষণের ঘটনায় প্রতিবাদে উত্তাল হয়ে উঠেছে পাহাড়ি জনপদ। ‘জুম্ম ছাত্র-জনতা’র ব্যানারে শনিবার সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত সড়ক অবরোধ কর্মসূচি চলছে। সকাল ৬টা থেকে শুরু হওয়া এই অবরোধের কারণে খাগড়াছড়ির ভেতরে এবং দূরপাল্লার রাস্তায় যান চলাচল সম্পূর্ণ বন্ধ হয়ে গেছে। অবরোধের কারণে খাগড়াছড়ি ও সাজেক ভ্যালির পর্যটকরা চরম দুর্ভোগে পড়েছেন। অন্তত সাড়ে তিন হাজার পর্যটক বর্তমানে আটকা পড়ে
খাগড়াছড়ি সদরে এক স্কুলছাত্রী ধর্ষণের ঘটনার প্রতিবাদে বৃহস্পতিবার (২৫ সেপ্টেম্বর) ভোর থেকে শুরু হয় আধাবেলা সড়ক অবরোধ। ইউপিডিএফ সমর্থিত পাহাড়ি ছাত্র পরিষদসহ আরও তিনটি সংগঠন এ কর্মসূচিতে সংহতি জানায়। ভোরের প্রথম প্রহরেই শহরের চেঙ্গী ব্রিজ, স্টেডিয়াম এলাকা ও গুইমারা উপজেলার বাইল্যাছড়ি যৌথ খামার এলাকায় বিক্ষোভকারীরা টায়ার জ্বালিয়ে প্রতিবাদ জানায়। কোথাও কোথাও গাড়ি লক্ষ্য করে গুলতি নিক্ষেপের ঘটনাও ঘটে। এতে আতঙ্ক
খাগড়াছড়ি সদর উপজেলার সিঙ্গিনালা এলাকায় অষ্টম শ্রেণির এক স্কুলছাত্রী দলবদ্ধ ধর্ষণের শিকার হওয়ার ঘটনায় গোটা পার্বত্য জেলাজুড়ে তীব্র ক্ষোভ ও উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়েছে। এই বর্বর ঘটনার প্রতিবাদে ছাত্র-জনতা আজ থেকে তিন পার্বত্য জেলায় সব ধরনের ক্লাস বর্জন কর্মসূচি শুরু করেছে। এছাড়াও, আগামীকাল বৃহস্পতিবার আধাবেলা সড়ক অবরোধেরও ডাক দেওয়া হয়েছে। ঘটনার সূত্রপাত ঘটে গত মঙ্গলবার সন্ধ্যায়। খাগড়াছড়ি সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের ঐ
শারদীয় দুর্গোৎসব ২০২৫ উপলক্ষে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর গুইমারা রিজিয়ন কমান্ডারের পক্ষ থেকে মাটিরাঙ্গা উপজেলার ছয়টি পূজা মণ্ডপে বিশেষ শুভেচ্ছা উপহার প্রদান করা হয়েছে। বুধবার (২৪ সেপ্টেম্বর) সকাল ১০টার দিকে মাটিরাঙ্গা সেনা জোন সদরে এ অনুদান প্রদান করা হয়। গুইমারা রিজিয়ন কমান্ডার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মোঃ আবুল কালাম শামসুদ্দিন রানা, পিবিজিএম, এনডিসি, এএফডব্লিউসি, পিএসসি, জি এর পক্ষে মাটিরাঙ্গা জোন কমান্ডার লেফটেন্যান্ট কর্নেল ইব্রাহিম আধহাম,
খাগড়াছড়ি সদর উপজেলার সিঙ্গিনালা এলাকায় অষ্টম শ্রেণির এক ছাত্রীকে দলবদ্ধ ধর্ষণের ঘটনায় শয়ন শীল (১৯) নামের এক যুবককে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। এ ঘটনায় জড়িত অন্যদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে। লোমহর্ষক এই ঘটনায় স্থানীয়দের মধ্যে তীব্র ক্ষোভ বিরাজ করছে। এর প্রতিবাদে বুধবার (২৪ সেপ্টেম্বর) সকালে শহরে বিক্ষোভ ও মানববন্ধন কর্মসূচি পালিত হয়েছে। গত মঙ্গলবার রাতে প্রাইভেট থেকে ফেরার পথে ওই ছাত্রী ধর্ষণের
খাগড়াছড়িতে ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে শান্তিপূর্ণ সহাবস্থান ও সম্প্রীতি রক্ষার আহ্বান জানিয়ে সম্প্রীতি সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। মঙ্গলবার বিকেল ৫টায় উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত এই সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন। তিনি বলেন, বাংলাদেশের ধর্ম-বর্ণ ও বিভিন্ন জাতিগোষ্ঠী বহুদিন ধরে মিলেমিশে বসবাস করছে। এই ঐতিহ্যকে আগামী প্রজন্মের জন্য লালন করতে হবে। সবাইকে সতর্ক থাকতে
খাগড়াছড়ির পানছড়ি উপজেলায় ঐতিহ্যবাহী সাংস্কৃতিক সংগঠন অনির্বাণ শিল্পী গোষ্ঠী-এর আয়োজনে “অনির্বাণ সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা ২০২৫” অনুষ্ঠিত হয়েছে। সোমবার (২২ সেপ্টেম্বর ২০২৫) বিকেল ৩টায় উপজেলা পরিষদ অডিটরিয়ামে এ উপলক্ষে আলোচনা সভা, পুরস্কার বিতরণ ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়। অনির্বাণ শিল্পী গোষ্ঠীর সভাপতি ইউসুফ আদনানের সভাপতিত্বে এবং নুরুল ইসলাম টুকুর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন পানছড়ি উপজেলা নির্বাহী অফিসার ফারহানা নাসরিন। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত
আসন্ন শারদীয় দুর্গাপূজা সুষ্ঠুভাবে উদযাপনের লক্ষ্যে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ২০৩ পদাতিক ব্রিগেড ও খাগড়াছড়ি রিজিয়নের উদ্যোগে জেলার ২৯টি পূজা মণ্ডপে শুভেচ্ছা উপহার প্রদান করা হয়েছে। সোমবার সকালে খাগড়াছড়ি রিজিয়ন মিলনায়তনে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন রিজিয়ন কমান্ডার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল হাসান মাহমুদ। তিনি পূজা উদযাপন কমিটির মাঝে ২ লাখ ৫০ হাজার টাকা অনুদান প্রদান করেন। এসময় খাগড়াছড়ি রিজিয়নের স্টাফ অফিসার মেজর কাজী মোস্তফা আরেফিন,
শরতের রূপে উৎসবমুখর হয়ে উঠেছে খাগড়াছড়ি জেলা। পদ্মফুল, শিউলির ঘ্রাণ আর হলুদ পাতার ছোঁয়ায় সনাতন ধর্মাবলম্বীরা সানন্দে বরণ করে নিচ্ছেন দেবী দুর্গাকে। বছরের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব শারদীয় দুর্গাপূজাকে ঘিরে জেলার প্রতিটি মণ্ডপে চলছে শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি। মৃৎশিল্পীরা প্রতিমা তৈরির কাজ প্রায় শেষ করেছেন। এখন চলছে রঙতুলির শেষ আঁচড়। সকাল থেকে রাত অবধি ব্যস্ত শিল্পীরা প্রাণ দিচ্ছেন দেবীর প্রতিমায়। পাশাপাশি মণ্ডপ
খাগড়াছড়ির দীঘিনালা উপজেলায় শারদীয় দুর্গাপূজা, প্রবারণা পূর্ণিমা ও কঠিন চীবর দানকে সামনে রেখে সম্প্রীতি সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। রবিবার (২১ সেপ্টেম্বর) সকালে উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে উপজেলা অডিটোরিয়ামে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় সভাপতিত্ব করেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মুহাম্মদ ইনামুল হাছান এবং সঞ্চালনা করেন উপজেলা রিসোর্স সেন্টারের কর্মকর্তা মো. মাইন উদ্দিন। প্রধান অতিথির বক্তব্যে জেলা প্রশাসক এবিএম ইফতেখারুল ইসলাম খন্দকার বলেন, “ধর্মীয় উৎসব শুধু