শুক্রবার, ৯ মে, ২০২৫২৭ বৈশাখ, ১৪৩২
logo
ENকনভার্টার
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
    • বিশ্বকাপ
    • ক্রিকেট
    • ফুটবল
    • অন্যান্য খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
    • আইন-আদালত
    • সাহিত্য
    • প্রবাস জীবন
    • কৃষি
    • বাংলাদেশে করোনা
    • গনমাধ্যম
    • আবহাওয়া
    • জাতীয় সংসদ নির্বাচন
    • ভাইরাল টপিক
    • অর্থনীতি
    • ব্যবসা ও বাণিজ্য
    • বিজ্ঞান-প্রযুক্তি
    • অপরাধ
    • স্বাস্থ্য
    • ধর্ম
    • বন্যা পরিস্থিতি
    • জনদুর্ভোগ
    • প্রতিবেশী
    • পর্যটন
    • মজার খবর
    • শিক্ষা
    • শেয়ার বাজার
    • চাকুরী
    • লাইফস্টাইল
অনুসন্ধান
logo
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
logo
  • হোম
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
  • অনুসন্ধান করুন
  • সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা
Logo

সম্পাদক : মোঃ শওকত হায়দার (জিকো)

প্রকাশক : ইনিউজ৭১ মিডিয়া লিমিটেড

হাউজ: নাম্বার ৫৫ , দ্বিতীয় তলা, রোড নাম্বার ৬/এ , সেক্টর - ১২ উত্তরা, ঢাকা - ১২৩০ ।

ফোন: +880 258 053 897, ইমেইল: [email protected] , [email protected]

গোপনীয়তার নীতি

ব্যবহারের শর্তাবলি

যোগাযোগ

আমাদের সম্পর্কে

আমরা

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

স্বত্ব © ইনিউজ৭১.কম

ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

https://enews71.com/storage/ads/01JQ1TK8B83CTTQWN3SJNRKSQ9.gif
ধর্ম

ধর্ষণের শাস্তি সম্পর্কে ইসলাম যা বলে

Ziaul Hoque
জিয়াউল হক, নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ১১ জানুয়ারি ২০২০, ১৬:৩৭

শেয়ার করুনঃ
ধর্ষণের শাস্তি সম্পর্কে ইসলাম যা বলে
ধর্ম
https://enews71.com/storage/ads/01JR36BQSKCPE69WB8Z3TARXE3.jpg

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

https://enews71.com/storage/ads/01JR3CX28Y9BM01PRE4TXCNDWF.jpg

ব্যাভিচারের চেয়েও ভয়ংকর অপরাধ হলো ধর্ষণ। ইসলামে ব্যভিচারের মতো ধর্ষণও কবিরা গোনাহের শামিল। সে কারণে যে কোনো ব্যক্তির ধর্ষণের শিকার হওয়ার পরিস্থিতি থেকে নিজেকে বাঁচাতে প্রতিরোধ গড়ে তোলা আবশ্যক। ধর্ষণ থেকে বাঁচতে যদি ধর্ষণকারীকে হত্যা করার মতো পরিস্থিতিও তৈরি হয়, তাতেও সমর্থন দিয়েছে ইসলাম। প্রিয় নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের ঘোষণাতেই এর প্রমাণ পাওয়া যায়। 

হজরত সাঈদ ইবনে জায়েদ রাদিয়াল্লাহু আনহু বলেন, ‘আমি রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে বলতে শুনেছি, ‘সম্পদ রক্ষা করতে গিয়ে যে ব্যক্তি নিহত হয়েছে, সে শহিদ। জীবন রক্ষা করতে গিয়ে যে নিহত হয়েছে, সে শহিদ। দ্বীন রক্ষা করতে গিয়ে যে নিহত হয়েছে, সেও শহীদ। আর সম্ভ্রম রক্ষা করতে গিয়ে যে নিহত হয়েছে, সেও শহিদ।’ (আবু দাউদ, তিরমিজি)

হাদিসের আলোকে বুঝা যায়, যদি কোনো ব্যক্তি নিজের সম্ভ্রম বাঁচাতে গিয়ে প্রতিরোধ গড়ে তোলে আর সে প্রতিরোধে হত্যার মতো কোনো ঘটনা ঘটে তাতেও কোনো দোষ নেই। কেননা সম্ভ্রম বাঁচাতে গিয়ে যদি প্রতিরোধকারী নিহত হয় তবে সে পাবে শাহাদাতের মর্যাদা। এ প্রতিরোধে সম্ভ্রম লুণ্ঠনকারীও নিহত হতে পারে। 

আরও

রাতে ঘুমানোর আগে যে দোয়াটি পড়লে দূর হবে দুশ্চিন্তা !

রাতে ঘুমানোর আগে যে দোয়াটি পড়লে দূর হবে দুশ্চিন্তা !

সমাজে ধর্ষণের শিকার হওয়া ব্যক্তিকে বাঁকা চোখে দেখে। তার প্রতি অবহেলা ও নানান কটুক্তি করে থাকে মানুষ। যা কোনোভাবে কাম্য নয়। কেননা ধর্ষনের শিকার হওয়া ব্যক্তি বল প্রয়াগকারী বা ক্ষমতাধর ব্যক্তির অত্যাচারের শিকার। ইসলামের আলোকে এ ব্যক্তি মাজলুম। তাই যে ব্যক্তি ধর্ষণের শিকার হয়েছে, তাকে ধর্ষণ হওয়ার কারণে যেমন অপরাধী হিসেবে অভিযুক্ত করা যাবে না তেমনি তাকে বাঁকা চোখে দেখা কিংবা কটুক্তিও করা যাবে না।

পক্ষান্তরে ইচ্ছার বিরুদ্ধে বল প্রয়োগে যদি কোনো ব্যক্তির প্রতি ঘৃণ্য এ অপরাধমূলক কাজ সংঘটিত হয় তবে এ কারণে ধর্ষণের শিকার হওয়া ব্যক্তির কোনো পাপও হবে না। এ প্রসঙ্গে হাদিসে বর্ণিত হয়েছে-

হজরত ইবনে আব্বাস রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা করেন, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ঘোষণা করেন, ‘নিশ্চয়ই আল্লাহ আমার উম্মতের ভুলবশত করা অপরাধ, ভুলে যাওয়া কাজ এবং বল প্রয়োগকৃত বিষয় ক্ষমা করে দিয়েছেন।’ (ইবনে মাজাহ) 

ইসলাম শুধু ব্যভিচারের শাস্তিই ঘোষণা করেনি বরং ব্যভিচারের সমগোত্রীয় ধর্ষণেরও মারাত্মক ভয়াবহ শাস্তির বিধানও রেখেছে। কেননা ব্যভিচার উভয় পক্ষের সম্মতিতে সংঘটিত হয় আর ধর্ষণ এক পক্ষের ইচ্ছায় অন্যের উপর ক্ষমতা বা বল প্রয়োগে হয়। তাই ধর্ষণের শিকার হওয়া ব্যক্তি মাজলুম বা অত্যাচারিত। আর ইসলামে মাজলুমের কোনো শাস্তি নেই। এক্ষেত্রে শাস্তি হবে শুধু ধর্ষণকারীর। ইসলামে এ সব ক্ষেত্রে শাস্তি প্রয়োগের সুস্পষ্ট বিধান রেখেছে।

আরও

মক্কায় হজের প্রস্তুতি গ্রহণে সৌদি সরকারের নতুন উদ্যোগ

মক্কায় হজের প্রস্তুতি গ্রহণে সৌদি সরকারের নতুন উদ্যোগ

ধর্ষণের ক্ষেত্রে দুইটি বিষয় সংঘঠিত হয়। আর তাহলো-

>> যিনা বা ব্যভিচার।

>> বল প্রয়োগে সম্ভ্রম লুণ্ঠন 

যিনা বা ব্যভিচারের শাস্তি ব্যক্তিভেদে দুই ধরনের হয়ে থাকে। ব্যভিচারী যদি অবিবাহিত হয় তবে এক ধরণের শাস্তি। আর যদি বিবাহিত হয় তবে ভিন্ন শাস্তি।

অবিবাহিত ব্যভিচারীর শাস্তি

ব্যভিচারী যদি অবিবাহিত হয় তবে তাদের প্রকাশ্য বিচারালয়ে ১০০ বেত্রাঘাত করা। বেত্রাঘাতের সময় হদ বাস্তবায়নকারীর অন্তরে কোনো মায়া বা ভালোবাসা পোষণ করা যাবে না।

বিবাহিত ব্যভিচারীর শাস্তি

ব্যভিচারী যদি বিবাহিত হয়, তবে তাদের প্রকাশ্যে পাথর মেরে মৃত্যু নিশ্চিত করা।

ধর্ষকের শাস্তি

বল প্রয়োগে যে ব্যভিচার সংঘঠিত হয় তাই ধর্ষণ। এক্ষেত্রে যে বল প্রয়োগ করে ইচ্ছার বিরুদ্ধে ধর্ষণ করবে তার শাস্তি হবে। আর যে বল প্রয়োগের শিকার হবে তার কোনো শাস্তি হবে না। তবে ধর্ষকের শাস্তি প্রয়োগে একাধিক মত রয়েছে। যা তুলে ধরা হলো-

>> ইমাম আবু হানিফা, শাফেঈ ও আহমদ ইবনে হাম্বাল রাহমাতুল্লাহি আলাইহিম-এর মত হলো- ‘ধর্ষণের জন্য ব্যভিচারের শাস্তি প্রযোজ্য হবে।’ অর্থাৎ ধর্ষক অবিবাহিত হলে ১০০ বেত্রাঘাত আর বিবাহিত হলে পাথর মেরে মৃত্যু নিশ্চিত করা।

>> ইমাম মালেক রহমাতুল্লাহি আলাইহির মত- ‘ধর্ষণের অপরাধে ব্যভিচারের শাস্তি প্রয়োগের পাশাপাশি ‘মুহারাবা’র শাস্তিও প্রয়োগ করতে হবে। 

মুহারাবা কি?

‘মুহারাবা’ হলো অস্ত্র দেখিয়ে বা অস্ত্র ছাড়াই ভীতি প্রদর্শন করে ডাকাতি করা কিংবা লুণ্ঠন করা। এক কথায় ‘মুহারাবা’ হলো পৃথিবীতে অনাচার সৃষ্টি, লুণ্ঠন, নিরাপত্তা বিঘ্নিতকরণ, ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করা ইত্যাদি। এ সব অপরাধের শাস্তি হিসেবে আল্লাহ ঘোষণা করেন-

https://enews71.com/storage/ads/01JQ184AJV9F0T856X9BBSG85X.gif

‘যারা আল্লাহ ও তাঁর রাসুলের সাথে সংগ্রাম করে এবং দেশে হাঙ্গামা সৃষ্টি করতে সচেষ্ট হয়, তাদের শাস্তি হচ্ছে এই যে-

>> তাদেরকে হত্যা করা হবে অথবা

>> শূলীতে চড়ানো হবে অথবা

>> তাদের হাত-পা বিপরীত দিক থেকে (ডান হাত বাম পা/বাম হাত ডান পা) কেটে দেয়া হবে অথবা

>> দেশ থেকে বহিষ্কার তথা নির্বাসিত করা হবে।

এটি হল তাদের জন্য দুনিয়ার লাঞ্ছনা আর পরকালে তাদের জন্যে রয়েছে কঠোর শাস্তি।’ (সুরা মায়েদা : আয়াত ৩৩)

এ আয়াতের আলোকে বিচারক ধর্ষণকারীকে ব্যভিচারের শাস্তির সঙ্গে সঙ্গে উল্লেখিত ৪ ধরনের যে কোনো শাস্তি প্রয়োগ করতে পারবে। কেননা ইসলাম ও মুসলমানদের জন্য ধর্ষণ হলো আল্লাহ ও তার রাসুলের নিয়ম-নীতি বিরুদ্ধ অপরাধ। আর তা তাদের সঙ্গে যুদ্ধে উপনীত হওয়ার শামিল। তাছাড়া ধর্ষণের ক্ষেত্রে বল প্রয়োগ করা হয়। ইসলামের বিধান লঙ্ঘনে বল প্রয়োগ করলেও এ শাস্তি প্রযোজ্য হবে। 

তাই সমাজে যখন ধর্ষণ মহামারী আকার ধারণ করে তখন সমাজ থেকে ধর্ষণ সমূলে উৎপাটন করতে (মুহারাবার) মতো ভয়াবহ শাস্তি প্রয়োগ করাও জরুরি। আর যদি ধর্ষণ কারণে হত্যাজনিত অপরাধ সংঘটিত হয় কিংবা ধর্ষণের শিকার কোনো ব্যক্তি মৃত্যুবরণ করে তবে ঘাতকের একমাত্র শাস্তি হবে মৃত্যুদণ্ড।

ইসলামের প্রথম যুগের জোরপূর্বক ব্যভিচার তথা ধর্ষণের কিছু বিচারের বর্ণনা-

>> হজরত ওয়াইল ইবনে হুজর রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা করেন, ‘রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের সময় এক নারীকে জোরপূর্বক ধর্ষণ করা হলে রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ধর্ষককে হদের (ব্যভিচারের) শাস্তি দেন।’ (ইবনে মাজাহ)

(কুরআন-হাদিসে বহু অপরাধের ওপর শাস্তির বিধান রয়েছে। এগুলোর মধ্যে যেসব শাস্তির পরিমাণ ও পদ্ধতি কুরআন-হাদিসে সুনির্ধারিত তাকে হদ বলে।)

>> হজরত নাফি রহমাতুল্লাহি আলাইহি বর্ণনা করেন, ‘(হজরত আবু বকর রাদিয়াল্লাহু আনহুর আমলে) এক ব্যক্তি এক কুমারী মেয়েকে জোরপূর্বক ধর্ষণ করে এবং ধর্ষণের ফলে মেয়েটি গর্ভবতী হয়ে পড়ে। লোকজন ধর্ষণকারীকে হজরত আবু বকর রাদিয়াল্লাহু আনহুর কাছে উপস্থিত করলে সে (ধর্ষক) ব্যভিচারের কথা অকপটে স্বীকার করে। লোকটি ছিল অবিবাহিত। তাই আবু বকর রাদিয়াল্লাহু আনহুর নির্দেশ মোতাবেক লোকটিকে বেত্রাঘাত করা হলো। এরপর তাকে মদিনা থেকে ফাদাকে নির্বাসনে পাঠানো হয়।’ (মুয়াত্তা মালিক)

>> হজরত ওমর রাদিয়াল্লাহু আনহুর শাসনামলে সরকারি মালিকানাধীন (কাজে নিযুক্ত) এক গোলাম এক দাসির সঙ্গে জবরদস্তি করে ব্যভিচার (ধর্ষণ) করে। এতে ওই দাসির কুমারিত্ব নষ্ট হয়ে যায়। হজরত ওমর রাদিয়াল্লাহু আনহু ওই গোলামকে কষাঘাত (বেত্রাঘাত) করেন এবং নির্বাসন দেন। কিন্তু দাসিকে কোনো শাস্তি প্রদান করেননি।’ (বুখারি)

মূল কথা হলো

ইসলাম যদিও মানব সমাজকে যিনা-ব্যভিচারের আশঙ্কা থেকে বাঁচানো জন্য দণ্ডবিধি আইনের কথা উল্লেখ করেছেন। এটি নিছক বিচারের শেষ উপায়। এ বিধান নাজিলের উদ্দেশ্য এটি নয় যে, মানুষ অপরাধ করে যেতে থাকবে আর ইসলাম হদ প্রয়োগ তথা বেত্রাঘাত, হত্যা বা দেশান্তরিত করতে থাকবে। বরং এর উদ্দেশ্য হচ্ছে, লোকেরা যেন এ অপরাধ না করে এবং কাউকে শাস্তি দেয়া বা কারো উপর জোর-জবরদস্তি করার সুযোগই না পায়। 

তাই অপরাধমুক্ত মানব সমাজ গঠনে ভূমিকা রাখতে হবে। প্রতিটি মানুষে মনে আল্লাহর ভয় প্রতিষ্ঠা করতে হবে। যাতে সে দুনিয়ার যাবতীয় অপরাধ থেকে নিজেকে মুক্ত রাখতে পারে। আর ঈমানের অপরিহার্য দাবিও হচ্ছে মানুষ অপরাধমুক্ত জীবন প্রতিষ্ঠা করবে। আল্লাহর আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হয়ে অপরাধ ছেড়ে দেবে। দুনিয়া ও পরকালের জবাবদিহিতার মানসিকতা নিজেদের মধ্যে তৈরি করবে।

আল্লাহ তাআলা পুরো মানবজাতীকে ইসলামের গর্হিত কাজগুলো ছেড়ে দেয়ার তাওফিক দান করুন। কুরআনের বিধানগুলো যথাযথ পালনের তাওফিক দান করুন। তাকওয়া বা আল্লাহর ভয়ভিত্তিক জীবন পরিচালনার তাওফিক দান করুন। আমিন।

ইনিউজ ৭১/এম.আর

সর্বশেষ সংবাদ

ভারতের স্বীকারোক্তি: পাকিস্তানের হামলায় লক্ষ্য হয়েছিল যেঁ ১৫টি শহর

ভারতের স্বীকারোক্তি: পাকিস্তানের হামলায় লক্ষ্য হয়েছিল যেঁ ১৫টি শহর

ফুলবাড়ীতে অটো রিকশা চোর চক্রের পাঁচ সদস্য গ্রেপ্তার, উদ্ধার মালামাল

ফুলবাড়ীতে অটো রিকশা চোর চক্রের পাঁচ সদস্য গ্রেপ্তার, উদ্ধার মালামাল

দেবীদ্বারে আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে উত্তাল বিক্ষোভ

দেবীদ্বারে আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে উত্তাল বিক্ষোভ

শাহবাগ অবরোধে অচল রাজধানী, এনসিপির আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবি

শাহবাগ অবরোধে অচল রাজধানী, এনসিপির আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবি

কুয়াকাটায় জমি বিরোধে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ, ১০ জন আহত

কুয়াকাটায় জমি বিরোধে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ, ১০ জন আহত

এ সম্পর্কিত আরও পড়ুন

দোয়ার শক্তি ও প্রভাব: ইসলামে প্রার্থনার গুরুত্ব

দোয়ার শক্তি ও প্রভাব: ইসলামে প্রার্থনার গুরুত্ব

ইসলাম ধর্মে দোয়া একটি অসাধারণ শক্তিশালী ইবাদত হিসেবে গণ্য হয়। আল্লাহর প্রতি আমাদের আশ্রয়, নির্ভরতা ও ভালোবাসা প্রকাশের অন্যতম মাধ্যম হলো দোয়া। কুরআন ও হাদীসের অসংখ্য স্থানে দোয়ার গুরুত্ব, ফলপ্রসূতা এবং তা কবুল হওয়ার পদ্ধতি ব্যাখ্যা করা হয়েছে। দোয়া শুধু ইবাদত নয়, এটি বান্দা ও আল্লাহর মধ্যে সরাসরি এক হৃদ্যতা ও সংযোগের পথ। রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, “দোয়া ইবাদতের মূল” (তিরমিজি)। অর্থাৎ

হজের প্রস্তুতিতে ব্যস্ত সৌদি আরব, সর্বোচ্চ নিরাপত্তা নিশ্চিতের উদ্যোগ

হজের প্রস্তুতিতে ব্যস্ত সৌদি আরব, সর্বোচ্চ নিরাপত্তা নিশ্চিতের উদ্যোগ

সৌদি আরব সরকার এবছরের হজ মৌসুমকে ঘিরে নিয়েছে সর্বোচ্চ প্রস্তুতি, পবিত্র হজ পালনকারীদের জন্য নিরাপত্তা ও সেবার ক্ষেত্রে জোরালো পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে। পবিত্র মক্কা ও মদিনা নগরীতে আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করে নজরদারি ব্যবস্থা চালু করা হয়েছে, যেন কোনো ধরনের বিশৃঙ্খলা বা অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা প্রতিরোধ করা যায়। হজযাত্রীদের আগমন শুরু হওয়ায় বিমানবন্দর ও বন্দরে বিশেষ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে, যেখানে

মানবজীবনে দোয়ার শক্তি ও গুরুত্ব

মানবজীবনে দোয়ার শক্তি ও গুরুত্ব

মানবজীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে দোয়া একটি গুরুত্বপূর্ণ ও শক্তিশালী অস্ত্র। এটি শুধু একটি ইবাদতই নয়, বরং আল্লাহর সাথে সম্পর্ক স্থাপনের অন্যতম মাধ্যম। মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সা.) বলেছেন, “দোয়া ইবাদতের মজ্জা।” (তিরমিজি)। দোয়া আল্লাহর প্রতি আস্থা, নির্ভরতা ও বিনয় প্রকাশের একটি রূপ। একজন মুমিন যখন দোয়া করে, তখন সে আল্লাহর দয়ার প্রত্যাশায় নিজেকে সঁপে দেয়। এই আত্মসমর্পণ একজন বান্দার শ্রেষ্ঠ গুণগুলোর একটি। পবিত্র

প্রতিদিন হাদিস জানার অভ্যাস বাড়াচ্ছে ধর্মচর্চা

প্রতিদিন হাদিস জানার অভ্যাস বাড়াচ্ছে ধর্মচর্চা

ইসলামী সমাজে হাদিসের গুরুত্ব অপরিসীম। কোরআনের পর হাদিসই হচ্ছে মুসলমানদের দ্বিতীয় প্রধান জীবনপথনির্দেশক। সাম্প্রতিক সময়ে ধর্মপ্রাণ মুসলিমরা প্রতিদিন একটি করে হাদিস জানার অভ্যাস গড়ে তুলছে, যা ধর্মীয় সচেতনতা বৃদ্ধিতে ইতিবাচক ভূমিকা রাখছে। বিশেষ করে শহরাঞ্চলের তরুণ প্রজন্মের মধ্যে ইসলামিক জ্ঞান আহরণে আগ্রহ বেড়েছে। অনলাইন প্ল্যাটফর্ম ও মোবাইল অ্যাপে প্রতিদিন হাদিস পাঠের সুবিধা সহজলভ্য হওয়ায় এই প্রবণতা দিন দিন বাড়ছে। অনেকেই সকাল

রাতে ঘুমানোর আগে যে দোয়াটি পড়লে দূর হবে দুশ্চিন্তা !

রাতে ঘুমানোর আগে যে দোয়াটি পড়লে দূর হবে দুশ্চিন্তা !

রাতে ঘুমানোর আগে অনেকেই নানা চিন্তায় অস্থির হয়ে পড়েন। মানসিক অস্থিরতা, উদ্বেগ কিংবা দুশ্চিন্তা ঘুমের ব্যাঘাত ঘটায়। অথচ ইসলাম আমাদেরকে এমন একটি সহজ দোয়া শিখিয়েছে, যা পড়লে আল্লাহর রহমতে মানসিক শান্তি ফিরে আসে এবং ঘুম গভীর হয়। রাসুল (সা.) বিভিন্ন সময়ে সাহাবিদের এমন কিছু দোয়া শিক্ষা দিয়েছেন, যা ঘুমানোর আগে পড়া অত্যন্ত ফজিলতপূর্ণ। হাদিসে এসেছে, এই দোয়াটি পড়লে রাতভর ফেরেশতারা

জনপ্রিয় সংবাদ

গোয়ালন্দে প্রলোভনের ফাঁদে নারীদের সাথে সখ্যতা! ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন

গোয়ালন্দে প্রলোভনের ফাঁদে নারীদের সাথে সখ্যতা! ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন

মৎস্য সম্পদ রক্ষায় সফল অভিযানে মোহাম্মদ আলমের দায়িত্বশীলতা

মৎস্য সম্পদ রক্ষায় সফল অভিযানে মোহাম্মদ আলমের দায়িত্বশীলতা

গোয়ালন্দে উপজেলা কৃষকলীগের সভাপতি গ্রেফতার

গোয়ালন্দে উপজেলা কৃষকলীগের সভাপতি গ্রেফতার

লক্ষ্মীছড়িতে ধর্ষণ করে ভিডিও ধারণ, দুই যুবক গ্রেপ্তার

লক্ষ্মীছড়িতে ধর্ষণ করে ভিডিও ধারণ, দুই যুবক গ্রেপ্তার

হিজলায় ঔষধ ব্যবসায়ী সমিতির নির্বাচন সম্পন্ন

হিজলায় ঔষধ ব্যবসায়ী সমিতির নির্বাচন সম্পন্ন