বৃহস্পতিবার, ২৫ ডিসেম্বর, ২০২৫১০ পৌষ, ১৪৩২
logo
ENকনভার্টার
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
    • বিশ্বকাপ
    • ক্রিকেট
    • ফুটবল
    • অন্যান্য খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
    • আইন-আদালত
    • সাহিত্য
    • প্রবাস জীবন
    • কৃষি
    • বাংলাদেশে করোনা
    • গনমাধ্যম
    • আবহাওয়া
    • জাতীয় সংসদ নির্বাচন
    • ভাইরাল টপিক
    • অর্থনীতি
    • ব্যবসা ও বাণিজ্য
    • বিজ্ঞান-প্রযুক্তি
    • অপরাধ
    • স্বাস্থ্য
    • ধর্ম
    • বন্যা পরিস্থিতি
    • জনদুর্ভোগ
    • প্রতিবেশী
    • পর্যটন
    • মজার খবর
    • শিক্ষা
    • শেয়ার বাজার
    • চাকুরী
    • লাইফস্টাইল
অনুসন্ধান
logo
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
logo
  • হোম
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
  • অনুসন্ধান করুন
  • সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা
Logo

সম্পাদক : মোঃ শওকত হায়দার (জিকো)

প্রকাশক : ইনিউজ৭১ মিডিয়া লিমিটেড

হাউজ: নাম্বার ৫৫ , দ্বিতীয় তলা, রোড নাম্বার ৬/এ , সেক্টর - ১২ উত্তরা, ঢাকা - ১২৩০ ।

ফোন: +880 258 053 897, ইমেইল: [email protected] , [email protected]

গোপনীয়তার নীতি

ব্যবহারের শর্তাবলি

যোগাযোগ

আমাদের সম্পর্কে

আমরা

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

স্বত্ব © ইনিউজ৭১.কম

ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

ধর্ম

ভিন্ন ধর্মের লোকদের বিয়ে সম্পর্কে কুরআনের ঘোষণা

Ziaul Hoque
জিয়াউল হক, নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ১৩ ডিসেম্বর ২০১৯, ১৬:৪৮

শেয়ার করুনঃ
ভিন্ন ধর্মের লোকদের বিয়ে সম্পর্কে কুরআনের ঘোষণা

বিয়ে মানব জীবনের একটি গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়। সুস্থ সুন্দর ও সুশৃঙ্খল পারিবাকি জীবনের গোড়াপত্তনে বিয়েকে আবশ্যক করেছে ইসলাম। এ কারণে বিয়ে সম্পর্কে ইসলামে রয়েছে অনেক বিধিবিধান। আল্লাহর দেয়া বিধানেই নারী-পুরুষ একে অপরের জন্য বৈধ হয় এবং আল্লাহর দেয়া বিধানেই একে অপরের জন্য হারাম হয়।

আল্লাহর দেয়া বিধানের আলোকেই মুসলিমরা এ বন্ধন স্থাপন করে। কুরআন-সুন্নাহর বিধিবিধানের আলোকেই এ সম্পর্ক বৈধতা লাভ করে। কুরআনুল কারিমে এ সম্পর্কে রয়েছে সুস্পষ্ট ঘোষণা। আবার ভিন্ন ধর্মের লোকদের বিয়ের নীতিমালাও বর্ণিত আছে কুরআনে।

যারা শিরক ও কুফরির সঙ্গে জড়িত এমন নারী-পুরুষকে বিয়ে করা মুসলমানদের জন্য হারাম। আল্লাহ তাআলা কুরআনে ঘোষণা করেন-

আরও

পবিত্র রজব মাসের ফজিলত ও ইবাদত

পবিত্র রজব মাসের ফজিলত ও ইবাদত
‘তেমারা মুশরিক নারীদের বিয়ে করো না যতক্ষণ না তারা ঈমান আনে। নিঃসন্দেহে একজন মুমিন দাসী যে কোনো মুশরিক নারীর চেয়ে অনেক উত্তম। যদিও এই মুশরিক নারীকে তোমাদের বেশি ভালো লাগে। আর তোমরা (তোমাদের নারীদের) মুশরিক পুরুষদের কাছে বিয়ে দিয়ো না। যতক্ষণ না তারা ঈমান আনে। নিঃসন্দেহে একজন মুমিন দাস যে কোনো মুশরিক পুরুষের চেয়ে অনেক উত্তম। যদিও সেই মুশরিক পুরুষকে তোমাদের বেশি ভালো লাগে। কারণ তারা (মুশরিকরা) সকলে তো জাহান্নামের দিকে ডাকে আর আল্লাহ তার বিধানের মাধ্যমে জান্নাত ও মাগফিরাতের দিকে আহবান করেন। তিনি তার আয়াতসমূহ মানুষের উপকারার্থে স্পষ্টভাবে বর্ণনা করেন, যাতে তারা তা অনুসরণ করতে পারে।’ (সুরা বাকারা : আয়াত ২২১)

আল্লাহ তাআলা কুরআনের অন্য আয়াতে ঘোষণা করেন-

‘হে ঈমানদারগণ! যখন তোমাদের কাছে ঈমানদার নারীরা হিজরত করে চলে আসে, তখন তাদেরকে পরীক্ষা কর। আল্লাহ তাদের ঈমান সম্পর্কে অবগত আছেন। যদি তোমরা জান যে, তারা ঈমানদার, তবে আর তাদেরকে কাফেরদের কাছে ফেরত পাঠিও না। এরা কাফেরদের জন্যে হালাল নয় এবং কাফেররা এদের জন্যে হালাল নয়। কাফেররা যা ব্যয় করেছে, তা তাদের দিয়ে দাও। তোমরা, এই নারীদেরকে প্রাপ্য মোহরানা দিয়ে বিয়ে করলে তোমাদের অপরাধ হবে না। তোমরা কাফের নারীদের সাথে দাম্পত্য সম্পর্ক বজায় রেখো না। তোমরা যা ব্যয় করেছ, তা চেয়ে নাও এবং তারাও চেয়ে নিবে যা তারা ব্যয় করেছে। এটা আল্লাহর বিধান; তিনি তোমাদের মধ্যে ফয়সালা করেন। আল্লাহ সর্বজ্ঞ প্রজ্ঞাময়।’ (সুরা মুমতাহিনা : আয়াত ১০)

ধর্ম
https://enews71.com/storage/ads/01JR36BQSKCPE69WB8Z3TARXE3.jpg

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

https://enews71.com/storage/ads/01JR3CX28Y9BM01PRE4TXCNDWF.jpg
https://enews71.com/storage/ads/01JQ184AJV9F0T856X9BBSG85X.gif

কুরআনুল কারিমের উল্লেখিত দুইটি আয়াত থেকে এ কথা সুস্পষ্ট যে, কোনো মুসলমান ঈমানদার নারী-পুরুষের জন্য অমুসলিম নারী-পুরুষকে বিয়ে করা বৈধ নয়। ইসলামের আলোকে তা হারাম। শুধু বিয়ে-শাদিতেই নয়, বরং কাফির মুশরিকদের সঙ্গে আন্তরিক সুসম্পর্ক ও ভালোবাসার বন্ধনে আবদ্ধ হওয়ারও কোনো সুযোগ নেই। পাস্পরিক সামাজিক ও ব্যবসায়িক ও চাকরিতে সুসম্পর্কে কোনো দোষ নেই। এ সম্পর্কে আল্লাহ তাআলা বলেন-

আরও

কোরআন ও হাদিসের আলোকে ইসলামী দাওয়াত এর গুরুত্ব

কোরআন ও হাদিসের আলোকে ইসলামী দাওয়াত এর গুরুত্ব

‘যে জাতি আল্লাহ ও শেষ দিবসের উপর ঈমান রাখে তাদের আপনি কখনো দেখবেন না ওই সব লোকদের সাথে বন্ধুত্বের বন্ধনে আবদ্ধ হতে, যারা আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের সাথে মোকাবেলারত। হোক তারা তাদের পিতা-মাতা, সন্তান-সন্ততি, ভাই-বেরাদর কিংবা আত্মীয়-স্বজন, ওদের অন্তরে আল্লাহ ঈমানকে বদ্ধমূল করেছেন এবং তাদেরকে তার রূহ দ্বারা শক্তিশালী করেছেন।’ (সুরা মুজাদালা : আয়াত ২২)

তাই প্রত্যেক মুসলিম নর-নারীর কর্তব্য, বিয়ে-শাদি ও আত্মীয়তার সম্পর্ক সৃষ্টিসহ সব ক্ষেত্রেই আল্লাহর হুকুম মেনে চলা ঈমানের অপরিহায্য দাবি। আল্লাহ তাআলা মুসলিম উম্মাহকে ভিন্ন ধর্মের লোকদের বিয়ে করার ব্যাপারে কুরআনের নির্দেশনা মেনে চলার তাওফিক দান করুন। আমিন।

ইনিউজ ৭১/এম.আর

সর্বশেষ সংবাদ

যুগপৎ আন্দোলনের শরিকদের জন্য আরও আট আসনে সমঝোতায় বিএনপি

যুগপৎ আন্দোলনের শরিকদের জন্য আরও আট আসনে সমঝোতায় বিএনপি

তারেক রহমানের প্রত্যাবর্তনে ঢাকায় জনসমুদ্রের অপেক্ষা

তারেক রহমানের প্রত্যাবর্তনে ঢাকায় জনসমুদ্রের অপেক্ষা

প্রধান বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ পেলেন জুবায়ের রহমান চৌধুরী

প্রধান বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ পেলেন জুবায়ের রহমান চৌধুরী

দেড় দশক পর দেশে ফিরছেন তারেক রহমান, আজ লন্ডন ছাড়ছেন

দেড় দশক পর দেশে ফিরছেন তারেক রহমান, আজ লন্ডন ছাড়ছেন

ভারতজুড়ে বিক্ষোভে বাংলাদেশ–ভারত সম্পর্কে টানাপড়েন

ভারতজুড়ে বিক্ষোভে বাংলাদেশ–ভারত সম্পর্কে টানাপড়েন

জনপ্রিয় সংবাদ

তারেক রহমানের প্রত্যাবর্তনে বিএনপিতে উৎসবের প্রস্তুতি, ৩০০ ফিটে সংবর্ধনা

তারেক রহমানের প্রত্যাবর্তনে বিএনপিতে উৎসবের প্রস্তুতি, ৩০০ ফিটে সংবর্ধনা

নির্বাচন ঘিরে ঢাকাস্থ দূতাবাসগুলোর নিরাপত্তার আশ্বাস সরকারের

নির্বাচন ঘিরে ঢাকাস্থ দূতাবাসগুলোর নিরাপত্তার আশ্বাস সরকারের

মৌলভীবাজারে র‌্যাবের অভিযানে ১১০ টি গুলিসহ দুটি এয়ারগান উদ্ধার

মৌলভীবাজারে র‌্যাবের অভিযানে ১১০ টি গুলিসহ দুটি এয়ারগান উদ্ধার

খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল, চিকিৎসকরা আশাবাদী

খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল, চিকিৎসকরা আশাবাদী

শাহবাগের নাম হলো শহীদ ওসমান হাদি চত্বর

শাহবাগের নাম হলো শহীদ ওসমান হাদি চত্বর

এ সম্পর্কিত আরও পড়ুন

কোরআন ও হাদীসের আলোকে শবে মেরাজ এবং মেরাজের ঘটনা

কোরআন ও হাদীসের আলোকে শবে মেরাজ এবং মেরাজের ঘটনা

সাতাশে রজবের রাতঃ প্রসিদ্ধ আছে যে, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর মেরাজ এই রাতে হয়েছিল। প্রসিদ্ধ কথাটা এজন্য বলা হল যে, কোন মাসে এবং কোন তারিখে মেরাজ হয়েছিল এ ব্যাপারে প্রচুর মতভেদ আছে। প্রসিদ্ধ হল রজব মাসের ২৭ তারিখেই এটা হয়েছিল। মেরাজ হয়েছিল একথা কোরআনে এবং হাদীসে আছে, ইতিহাসেও রয়েছে। এটা সত্য ঘটনা। কিন্তু কোন তারিখে হয়েছিল সেটা নিয়ে মতভেদ আছে।

পবিত্র রজব মাসের ফজিলত ও ইবাদত

পবিত্র রজব মাসের ফজিলত ও ইবাদত

‘রজব’ হলো আল্লাহ তায়ালার বিশেষ অনুগ্রহের মাস। রজব মাস বান্দার গুনাহ মাফের মাস। রজব মাসের সঙ্গে ইসলামের অতীত ইতিহাস, সংস্কৃতি ও ঐতিহ্য জড়িয়ে আছে। হযরত রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-রজব মাসে আকাশ পানে মেরাজে গমন করেছিলেন। হযরত নূহ (আ.) মহাপ্লাবনের আশঙ্কায় রজব মাসেই কিস্তিতে আরোহণ করেছিলেন। হযরত রাসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের- কাছে রজব মাসেই প্রথম ওহি আসে। এছাড়া রজব হলো জান্নাতের

জুমার দিনের শ্রেষ্ঠ ৩ আমল, কোরআন-হাদিসের ব্যাখ্যা

জুমার দিনের শ্রেষ্ঠ ৩ আমল, কোরআন-হাদিসের ব্যাখ্যা

রসুলুল্লাহ সা. বলেন, ‘জুমার দিন দিবসসমূহের মধ্যে শ্রেষ্ঠ, তা আল্লাহর নিকট অধিক সম্মানিত।’ (ইবনে মাজাহ: হাদিস ১০৮৪) সপ্তাহের অন্যান্য দিনের তুলনায় জুমার দিনের আমল অনেক বেশি ও গুরুত্বপূর্ণ। এ দিনের বিশেষ মর্যাদার কথা জানা যায় কোরআন-হাদিসের বিভিন্ন ব্যাখ্যায়। সপ্তাহের অন্যান্য দিনের তুলনায় জুমার দিনের আমল অনেক বেশি ও গুরুত্ত্বপূর্ণ। এ দিনের বিশেষ মর্যাদার কথা জানা যায় কুরআন-হাদিসের বিভিন্ন ব্যাখ্যায়। সপ্তাহের অন্যান্য দিনের

কোরআন ও হাদিসের আলোকে ইসলামী দাওয়াত এর গুরুত্ব

কোরআন ও হাদিসের আলোকে ইসলামী দাওয়াত এর গুরুত্ব

নাহমাদুহু ওয়া নুসাল্লি আলা রাসূলিহিল কারীম। আম্মা বা‘দ। ইসলামী দাওয়াত মানবজাতীর পরিবর্তন ও হেদায়াতের জন্য প্রয়োজন। আর এই মানবজাতীর মঙ্গলের জন্য মহান আল্লাহ তায়ালা অসংখ্য নবী রাসুল এই পৃথিবীতে প্রেরন করছেন। সেই নবী রাসুল মানবজাতীর নিকট গিয়ে মহান প্রভূর পরিচয় তুলে ধরে ইসলামের পথে দাওয়াত দিয়েছেন। সৎকাজের আদেশ অসৎ কাজের নিষেধ প্রদান করাই ছিল নবী রাসুলদের কাজ। সকল নবীই তার উম্মতকে

সুন্দর ব্যবহার ও আচরণের বিনিময়ে জান্নাত

সুন্দর ব্যবহার ও আচরণের বিনিময়ে জান্নাত

মানুষের একটি ভালো কথা যেমন একজনের মন জয় করে নিতে পারে,তেমনি একটু খারাপ বা অশোভন আচরণ মানুষের মনে কষ্ট আসে।সৃষ্টির শ্রেষ্ঠ হিসেবে আমাদের উচিৎ সর্বদা মানুষের সঙ্গে ভালো ও সুন্দরভাবে কথা বলা। সুন্দর ব্যবহার ও আচার-আচরণ বলতে আমরা বুঝি কারও সঙ্গে ভালোভাবে কথা বলা,দেখা হলে সালাম দেওয়া,কুশলাদি জিজ্ঞেস করা,কর্কশ ভাষায় কথা না বলা, ঝগড়া-ফ্যাসাদে লিপ্ত না হওয়া,ধমক বা রাগের সুরে কথা