
প্রকাশ: ১৬ সেপ্টেম্বর ২০১৯, ১৫:৫১

কুরআন আল্লহর কিতাব। এ কিতাব মানুষের দুনিয়া ও পরকালের নাজাতের জন্য সংবিধান হিসেবে প্রেরণ করেছেন। শুধু তাই নয়, এ কুরআন সংরক্ষণের দায়িত্বও গ্রহণ করেছেন স্বয়ং আল্লাহ। আল্লাহ তাআলা বলেন-
‘নিশ্চয়ই আমি কুরআন নাজিল করেছি এবং আমি এর সংরক্ষক।’ পাশাপাশি দুনিয়ায় যারা এ কুরআনের হেফাজত, তেলাওয়াত ও বিধান মেনে চলবে তাদের জন্যও রয়েছে অসংখ্য উপকারিতা ও ফজিলতের ঘোষণা। আল্লাহ তাআলা বলেন-
‘অবশ্যই তোমাদের কাছে আল্লাহর পক্ষ থেকে আলো ও সুস্পষ্ট কিতাব এসেছে। যারা আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভ করতে চায়, এ (জ্যোতির্ময় কুরআন) দ্বারা তিনি তাদেরকে শান্তির পথে পরিচালিত করেন এবং নিজ অনুমতিক্রমে তাদেরকে (কুফরিরে) অন্ধকার থেকে বের করে (ঈমানের) আলোর দিকে নিয়ে যান এবং তাদেরকে সরল পথে পরিচালিত করেন।’ (সুরা মায়িদা : আয়াত ১৫-১৬)
তাছাড়া নিয়মিত কুরআন তেলাওয়াতে রয়েছে মানুষের জন্য অনেক বড় উপকারিততা। আল্লাহ তাআলাই মানুষকে তারতিলের সঙ্গে কুরআন তেলাওয়াতের নির্দেশ দিয়েছেন। তাইতো কুরআনের তেলাওয়াত ও ফজিলেতের বর্ণনা এসেছে কুরআনে এবং প্রিয় নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের পবিত্র জবানিতে। আর তাহলো-
>> মানবজাতির মুক্তির ঠিকানা কুরআন
